বোদা (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের বোদায় সয়াবিন তেলের সংকট শুরু হয়েছে। গতকাল বুধবার ও আজ বৃহস্পতিবার বোদা উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ঘুরে এমন চিত্রের দেখা মিলে। বোদা বাজারের দু-একটি দোকানে সামান্য তেল মিললেও তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে তেল কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
এ বিষয়ে দোকানদারেরা জানান, ডিলারদের থেকে আমাদের বাড়তি দামে তেল কিনতে হচ্ছে। তেল নিতে গেলে শুধু তেল বিক্রি করছেন না ডিলাররা। এর সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় মালামাল কিনতে বাধ্য করছেন। সেই সব পণ্য না কিনলে তেল সরবরাহ করছেন না। খোলা তেলের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। বোতলজাত তেল প্রতি লিটার ১৭০-১৭৫ টাকায় বিক্রি হলেও খোলা তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা দরে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাজারে তেলের সংকটে বিত্তবানরা তেল কিনতে পারলেও গরিব ও মধ্যবিত্তদের তা নাগালের বাইরে চলে গেছে। আসন্ন ঈদে রান্নার জন্য তেলের প্রয়োজন কমবেশি সব পরিবারের। অসহায় ও নিম্ন আয়ের মানুষের কথা ভেবে সরকার টিসিবি বা ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে তেলসহ বিভিন্ন পণ্য সরবরাহ করলেও বর্তমানে তা বন্ধ রয়েছে। রমজানের শুরুতে দুই দফা বিতরণ করলেও ঈদের আগে সেটি না থাকায় অনেকে হতাশ হয়েছেন।
নিম্ন আয়ের মানুষেরা জানান, টিসিবির মালামাল প্রদান করা হলে তেলের বাজার এমন হতো না।
রাজমিস্ত্রির কাজ করেন আসমা বেগম। তিনি নগরকুমারী হাটে এসেছেন ঈদের বাজার করতে। আসমা বেগম বলেন, ‘অন্যান্য দিনে কী খাই সেটা বড় কথা না। কিন্তু ঈদ বলে তো কিছু একটা আছে। কষ্টের মধ্যে হলেও সেদিন ভালো খাওয়ার চেষ্টা করেন ধনী-গরিব সবাই। মাংসের বাজারের সঙ্গে এবার বেড়েছে তেলের দাম। আমরা গরিবরা কী করে বাছিমো।’
চন্দনবাড়ী ইউনিয়ন থেকে আব্দুস সামাদ স্ত্রীসহ এসেছেন ঈদের বাজার করতে। আব্দুস সামাদ জানান, সরকারের লোকজন এই কারসাজির সঙ্গে জড়িত। যে কারণে তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।
বোদা বাজারের গালামাল ব্যবসায়ী হিরণ, জাফর, রাব্বী ও ফুয়াদ বলেন, ‘আমরা ডিলারদের কাছে অসহায়। তাঁরা যেভাবে তেল দিচ্ছেন, আমরাও সেভাবে ক্রেতাদের হয় দাম বেশি, নয়তো তেলের সঙ্গে অন্যান্য মালামাল কিনতে বলছি। এ নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের ঝগড়াবিবাদ হচ্ছে। ১ লাখ টাকার তেল চাইলে ২০ হাজার টাকার তেল দিচ্ছেন ডিলারেরা। আবার অতিরিক্ত দামে বিক্রি করলে ভ্রাম্যমাণে জরিমানা করা হচ্ছে। আমাদের দুই দিক থেকে অসুবিধা। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের কাঁচামালের দাম বাড়ানো হয়েছে। সে কারণে তেলের দাম বেড়েছে।
এ বিষয়ে বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোলেমান আলী জানান, বাজারে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। বাজারে তেলের সংকট হচ্ছে। দোকানদারেরা দামের কারণে তেল দোকানে তুলছেন না। সে কারণে কিছুটা সমস্যা দেখা যাচ্ছে। তবে সরকারের নির্ধারিত দামের বেশি কেউ তেল বিক্রি করতে পারবে না।
পঞ্চগড়ের বোদায় সয়াবিন তেলের সংকট শুরু হয়েছে। গতকাল বুধবার ও আজ বৃহস্পতিবার বোদা উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ঘুরে এমন চিত্রের দেখা মিলে। বোদা বাজারের দু-একটি দোকানে সামান্য তেল মিললেও তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে তেল কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
এ বিষয়ে দোকানদারেরা জানান, ডিলারদের থেকে আমাদের বাড়তি দামে তেল কিনতে হচ্ছে। তেল নিতে গেলে শুধু তেল বিক্রি করছেন না ডিলাররা। এর সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় মালামাল কিনতে বাধ্য করছেন। সেই সব পণ্য না কিনলে তেল সরবরাহ করছেন না। খোলা তেলের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। বোতলজাত তেল প্রতি লিটার ১৭০-১৭৫ টাকায় বিক্রি হলেও খোলা তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা দরে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাজারে তেলের সংকটে বিত্তবানরা তেল কিনতে পারলেও গরিব ও মধ্যবিত্তদের তা নাগালের বাইরে চলে গেছে। আসন্ন ঈদে রান্নার জন্য তেলের প্রয়োজন কমবেশি সব পরিবারের। অসহায় ও নিম্ন আয়ের মানুষের কথা ভেবে সরকার টিসিবি বা ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে তেলসহ বিভিন্ন পণ্য সরবরাহ করলেও বর্তমানে তা বন্ধ রয়েছে। রমজানের শুরুতে দুই দফা বিতরণ করলেও ঈদের আগে সেটি না থাকায় অনেকে হতাশ হয়েছেন।
নিম্ন আয়ের মানুষেরা জানান, টিসিবির মালামাল প্রদান করা হলে তেলের বাজার এমন হতো না।
রাজমিস্ত্রির কাজ করেন আসমা বেগম। তিনি নগরকুমারী হাটে এসেছেন ঈদের বাজার করতে। আসমা বেগম বলেন, ‘অন্যান্য দিনে কী খাই সেটা বড় কথা না। কিন্তু ঈদ বলে তো কিছু একটা আছে। কষ্টের মধ্যে হলেও সেদিন ভালো খাওয়ার চেষ্টা করেন ধনী-গরিব সবাই। মাংসের বাজারের সঙ্গে এবার বেড়েছে তেলের দাম। আমরা গরিবরা কী করে বাছিমো।’
চন্দনবাড়ী ইউনিয়ন থেকে আব্দুস সামাদ স্ত্রীসহ এসেছেন ঈদের বাজার করতে। আব্দুস সামাদ জানান, সরকারের লোকজন এই কারসাজির সঙ্গে জড়িত। যে কারণে তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।
বোদা বাজারের গালামাল ব্যবসায়ী হিরণ, জাফর, রাব্বী ও ফুয়াদ বলেন, ‘আমরা ডিলারদের কাছে অসহায়। তাঁরা যেভাবে তেল দিচ্ছেন, আমরাও সেভাবে ক্রেতাদের হয় দাম বেশি, নয়তো তেলের সঙ্গে অন্যান্য মালামাল কিনতে বলছি। এ নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের ঝগড়াবিবাদ হচ্ছে। ১ লাখ টাকার তেল চাইলে ২০ হাজার টাকার তেল দিচ্ছেন ডিলারেরা। আবার অতিরিক্ত দামে বিক্রি করলে ভ্রাম্যমাণে জরিমানা করা হচ্ছে। আমাদের দুই দিক থেকে অসুবিধা। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের কাঁচামালের দাম বাড়ানো হয়েছে। সে কারণে তেলের দাম বেড়েছে।
এ বিষয়ে বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোলেমান আলী জানান, বাজারে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। বাজারে তেলের সংকট হচ্ছে। দোকানদারেরা দামের কারণে তেল দোকানে তুলছেন না। সে কারণে কিছুটা সমস্যা দেখা যাচ্ছে। তবে সরকারের নির্ধারিত দামের বেশি কেউ তেল বিক্রি করতে পারবে না।
রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নার্সরা কর্মবিরতি পালন করছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তাঁরা কর্মবিরতিতে অংশ নিয়েছেন। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কর্মবিরতি চলছিল।
১ ঘণ্টা আগেরাকসু নির্বাচন পরিদর্শনের পর রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেছেন, নির্বাচনের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রয়েছে। প্রায় আড়াই হাজার পুলিশ সদস্য, র্যাব ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন রয়েছেন। তারপরও যদি প্রয়োজন হয়, আহ্বান করলে সেনাবাহিনীও আসবে। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে...
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মৌলভী পাড়ায় একটি ছয়তলা ভবনের ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার ভোরে ‘দেওয়ান প্লাজা’ নামের ওই ভবনের পঞ্চম তলার একটি কক্ষে এই অগ্নিকাণ্ডে শাহ ফরহাদ উদ্দিন আহমদ (৬৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। নিহত ফরহাদ উদ্দিনের গ্রামের বাড়ি আখাউড়া উপজেলার আজমপুর...
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার সোনাজুর গ্রামে মগড়া নদীতে গোসল করতে নেমে আব্দুল হক (৫৫) নামের এক কৃষক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। নিখোঁজ আব্দুল হক ওই গ্রামের মৃত আমির উদ্দিনের ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে