পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) নবনিযুক্ত ট্রেজারার অধ্যাপক মো. শামীম আহসান আজ শনিবার সকালে যোগদান করেছেন। তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনে কর্মরত ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার তাঁকে পাবিপ্রবির ট্রেজারার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
আজ শনিবার যোগদান শেষে উপাচার্য দপ্তরে নবনিযুক্ত ট্রেজারারকে উপ-উপাচার্য মো. নজরুল ইসলাম ও বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যানরা ও কর্মকর্তারা শামীম আহসানকে স্বাগত জানান।
যোগদানের পর ট্রেজারার অধ্যাপক মো. শামীম আহসান বলেন, ‘আমি স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও মানসম্মত কাজ করতে চাই। টিমওয়ার্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আসল জিনিস ফোকাস করতে চাই। শিক্ষার্থীদের মান উন্নয়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আমরা কাজ করব। ভালো ও দক্ষ গ্র্যাজুয়েট কীভাবে তৈরি করতে পারি সে জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং কীভাবে বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে কাজ করতে হবে।’
এ সময় শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যার বিষয় তুলে ধরলে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। আশা করি অতি দ্রুত সব সমস্যার সমাধান হবে।
অধ্যাপক মো. শামীম আহসান ১৯৯৫ সালে খুলনা জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৯৭ সালে খুলনা সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। ২০০৩ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনে (অনার্স) শেষ করেন। ২০০৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার-কোরিয়া অ্যাডভান্স ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (কেএআইএসটি) থেকে মাস্টার্স এবং একই প্রতিষ্ঠান থেকে ২০১২ সালে পিএইচডি করেন। একই প্রতিষ্ঠানে তিনি পোস্ট-ডক্টরাল সম্পন্ন করেন।
এ ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়াংজু ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (জিআইএসটি) থেকেও পোস্ট-ডক্টরাল সম্পন্ন করেন। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজ বিভাগের প্রধান, সহকারী প্রভোস্ট ও আইসিটি সেলের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ড্রোন নিয়ে কাজ করেন।
শামীম আহসানের গবেষণার ফলাফল আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃত। আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বিভিন্ন জার্নালে তাঁর শতাধিক আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে। তিনি অর্ধশতাধিক জার্নালের রিভিওয়ার। ছয়টি জার্নালের সম্পাদক। দেশ ও বিদেশের অর্ধশতাধিক সেমিনার, ট্রেনিং ও ওয়ার্কশপে যোগদান করেছেন। বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত।
কোরিয়ান ভাষায় দক্ষ শামীম আহসান দেশ বিদেশের বিখ্যাত গবেষক ও বিজ্ঞানীর সঙ্গে কাজ করেছেন। তাঁর আগ্রহের বিষয় লেজার প্রক্রিয়াকরণ, ফাইবার অপটিক যোগাযোগ, সলিডের ইলেকট্রনিকস, অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক এবং ননফোটেনিক্স, বড় বৈচিত্র্য উন্নয়নশীল ড্রোন, প্যাসিভ অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক। তিনি বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) নবনিযুক্ত ট্রেজারার অধ্যাপক মো. শামীম আহসান আজ শনিবার সকালে যোগদান করেছেন। তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনে কর্মরত ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার তাঁকে পাবিপ্রবির ট্রেজারার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
আজ শনিবার যোগদান শেষে উপাচার্য দপ্তরে নবনিযুক্ত ট্রেজারারকে উপ-উপাচার্য মো. নজরুল ইসলাম ও বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যানরা ও কর্মকর্তারা শামীম আহসানকে স্বাগত জানান।
যোগদানের পর ট্রেজারার অধ্যাপক মো. শামীম আহসান বলেন, ‘আমি স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও মানসম্মত কাজ করতে চাই। টিমওয়ার্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আসল জিনিস ফোকাস করতে চাই। শিক্ষার্থীদের মান উন্নয়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আমরা কাজ করব। ভালো ও দক্ষ গ্র্যাজুয়েট কীভাবে তৈরি করতে পারি সে জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং কীভাবে বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে কাজ করতে হবে।’
এ সময় শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যার বিষয় তুলে ধরলে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। আশা করি অতি দ্রুত সব সমস্যার সমাধান হবে।
অধ্যাপক মো. শামীম আহসান ১৯৯৫ সালে খুলনা জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৯৭ সালে খুলনা সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। ২০০৩ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনে (অনার্স) শেষ করেন। ২০০৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার-কোরিয়া অ্যাডভান্স ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (কেএআইএসটি) থেকে মাস্টার্স এবং একই প্রতিষ্ঠান থেকে ২০১২ সালে পিএইচডি করেন। একই প্রতিষ্ঠানে তিনি পোস্ট-ডক্টরাল সম্পন্ন করেন।
এ ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়াংজু ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (জিআইএসটি) থেকেও পোস্ট-ডক্টরাল সম্পন্ন করেন। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজ বিভাগের প্রধান, সহকারী প্রভোস্ট ও আইসিটি সেলের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ড্রোন নিয়ে কাজ করেন।
শামীম আহসানের গবেষণার ফলাফল আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃত। আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বিভিন্ন জার্নালে তাঁর শতাধিক আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে। তিনি অর্ধশতাধিক জার্নালের রিভিওয়ার। ছয়টি জার্নালের সম্পাদক। দেশ ও বিদেশের অর্ধশতাধিক সেমিনার, ট্রেনিং ও ওয়ার্কশপে যোগদান করেছেন। বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত।
কোরিয়ান ভাষায় দক্ষ শামীম আহসান দেশ বিদেশের বিখ্যাত গবেষক ও বিজ্ঞানীর সঙ্গে কাজ করেছেন। তাঁর আগ্রহের বিষয় লেজার প্রক্রিয়াকরণ, ফাইবার অপটিক যোগাযোগ, সলিডের ইলেকট্রনিকস, অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক এবং ননফোটেনিক্স, বড় বৈচিত্র্য উন্নয়নশীল ড্রোন, প্যাসিভ অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক। তিনি বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন।
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৪ ঘণ্টা আগে