Ajker Patrika

ঈশ্বরদীতে দুই বাংলার কবি সাহিত্যিকদের নিয়ে সাহিত্য উৎসব

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
ঈশ্বরদীতে দুই বাংলার কবি সাহিত্যিকদের নিয়ে সাহিত্য উৎসব

ভারত ও বাংলাদেশের কবি-সাহিত্যিকের অংশগ্রহণে পাবনার ঈশ্বরদীর সাহাপুর ইউনিয়নের চরগড়গড়ি গ্রামে আজ শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ‘চরনিকেতন সাহিত্য উৎসব।’

চরগড়গড়ি গ্রামের ‘চরনিকেতন কাব্যমঞ্চে’ দুই বাংলার কবি-সাহিত্যিকদের এই মিলনমেলায় আয়োজন করেছে।

ঈশ্বরদী শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরের চরাঞ্চল চরগড়গড়িতে আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয় এ উৎসব শুরু হয়। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় কবি-সাহিত্যিকদের নিয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা হয়।

ওপার বাংলা কলকাতা থেকে ৩০ জনসহ বাংলাদেশের দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আরও দুই শতাধিক কবি সাহিত্যকদের মতবিনিময় ও প্রাণবন্ত আড্ডায় সম্মেলনে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

উৎসব কমিটির আহ্বায়ক কবি মজিদ মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক বিটিআরসির চেয়ারম্যান কবি শ্যামসুন্দর সিকদার সাহিত্য উৎসবের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

উৎসবে নানা অনুষ্ঠানের পাশাপাশি কবিতা পাঠ, বিষয়ভিত্তিক সেমিনারসহ নানা ধরনের ব্যতিক্রমী আয়োজন রয়েছে। সমাপনীতে ‘স্মারক সম্মাননা, পুরস্কার, দেশ ও বিদেশের কবি, লেখক আলোচক ও সংগীত শিল্পীরা নানা আয়োজনে অংশগ্রহণ করবেন।

উৎসবে বইয়ের বিভিন্ন বিভিন্ন স্টল ছাড়াও গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খাবারের আয়োজনও রয়েছে।

প্রধান আয়োজক কবি মজিদ মাহমুদ বলেন, বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে পারা অনেক গর্বের ও আনন্দের। যেহেতু এ এলাকার আমার জন্ম তাই পাশ্চাতপদ অঞ্চলে শিল্প সাহিত্যের আলোকিত করবার জন্য প্রতিবছর এ আয়োজন করে যাচ্ছি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সোনামুখী মেলায় রমরমা জুয়া, জানে না পুলিশ

সিরাজগঞ্জ ও কাজীপুর প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরের সোনামুখী মেলায় রমরমা জুয়ার আসর। ছবি: আজকের পত্রিকা
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরের সোনামুখী মেলায় রমরমা জুয়ার আসর। ছবি: আজকের পত্রিকা

সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলায় চলছে রমরমা জুয়ার আসর। রাতভর চলে এই জুয়া খেলা, অথচ স্থানীয় পুলিশ বলছে—তারা কিছুই জানে না। তবে জুয়ার আয়োজকেরা দাবি করছেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ প্রকাশ্যে এমন আয়োজন চলছে।

জানা গেছে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রায় তিন শ বছর ধরে বসে ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলা। এবারও জেলা প্রশাসনের অনুমতিতে মেলা বসে, আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) শেষ দিন। শর্ত ছিল—এখানে অশ্লীল নাচ-গান, যাত্রা, সার্কাস, জুয়া বা মাদকসংক্রান্ত কোনো কার্যক্রম চলবে না। কিন্তু সেই নির্দেশনা অমান্য করে প্রকাশ্যে চলছে জুয়া। তবে অনেকের দাবি, আজ মেলার শেষ দিন হলেও জুয়া খেলা চলতে পারে।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার সোনামুখী উচ্চবিদ্যালয়ের দক্ষিণে নিশি বাড়ি (সোনামুখী শ্মশান ঘাট) এলাকায় বসেছে এই জুয়ার আসর। অন্তত অর্ধশতাধিক জুয়াড়ি সেখানে জুয়া খেলায় মত্ত। বক্সে থাকা পাঁচটি ঘুঁটি নেড়ে ফেলা হয়, তারপর জুয়াড়িরা তাতে টাকা রাখেন। ঘুঁটিতে তাসের হরতন, রুইতন, টেক্কা, চিড়া ইত্যাদি প্রতীক থাকে। চারপাশে ভিড় জমেছে শত শত দর্শকের। সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে শুরু হলেও কেউ কেউ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বাজি ধরছেন।

স্থানীয় আসাদুল নামের এক জুয়াড়ি বলেন, প্রতিদিন এখানে জুয়ার আসর বসে। রাত ৮টা থেকে ভোর পর্যন্ত চলে। দূরদূরান্ত থেকে লোক আসে। রতন নামের আরও এক ব্যক্তি বলেন, এখানে প্রতি রাতে ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকার জুয়া খেলা হয়। কেউ লাভ করে, আবার অনেকে নিঃস্ব হয়ে যায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, বাবলু নামের এক ব্যক্তি পুরো আসর নিয়ন্ত্রণ করেন। সিএনজি করে লোকজন আসেন। বাবলুই সব ম্যানেজ করেছেন। এক স্থানীয় নরসুন্দর বলেন, ‘আমরা দেখতে এসেছি। কেউ ৫০০ টাকা দিয়ে ১৫ হাজার জিতছে, আবার কেউ এক রাতে ৬ হাজার টাকায় লস দিচ্ছে।’

জানতে চাইলে জুয়ার আসর নিয়ন্ত্রণকারী হিসেবে পরিচিত কাজীপুর উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সোনামুখীর বাসিন্দা বাবলু মিয়া নির্দ্বিধায় বলেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেছি—থানা-পুলিশ, সাংবাদিক, সবাই। যত দিন পারি, চালাব।’

মেলার ইজারাদার বিএনপি নেতা ফজলুল হকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। জানতে চাইলে কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম বলেন, ‘মেলায় এমন কোনো ঘটনার কথা জানি না। পুলিশ নিয়মিত টহলে থাকে। খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল, তবে কাউকে আটক করা যায়নি।’

এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন বলেন, মেলায় জুয়া চালানোর অনুমতি নেই। কেউ চালালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাজীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘জুয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

‘আপত্তিকর’ অবস্থায় প্রবাসীর বাড়িতে কনস্টেবল, স্থানীয়দের চাপে বিয়ে

সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে এক পুলিশ কনস্টেবলকে (৩৪) প্রবাসীর বাড়িতে আপত্তিকর অবস্থায় পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ে দেয়। আজ শুক্রবার উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ের কাজি মো. হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। গিয়ে দেখি বহু লোক। পরে একটা তালাকনামা করা হয়। অর্থাৎ প্রবাসীর স্ত্রীর তাঁর স্বামীকে তালাক দেন। নতুন করে পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রীর বিয়ে দিতে চাইলে আমি অস্বীকার যাই। শেষে উপস্থিত জনতার চাপে ছেলে ও মেয়ের স্বাক্ষর নিই কাবিননামায়।’

জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল প্রবাসীর বাড়িতে যাতায়াত করেন। এ নিয়ে একাধিকবার প্রবাসীর স্ত্রীকে সতর্ক করেছেন স্থানীয়রা। কিন্তু তিনি অস্বীকার করেছেন এবং এ নিয়ে সবার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। এমনকি নিজের শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গেও। প্রবাসীর স্ত্রীর জানান, পুলিশ কনস্টেবল তাঁর আত্মীয় হন। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে পাহারা দিয়ে আটকে দেন এলাকাবাসী। তাঁদের উভয়ের সংসারে সন্তান রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আতোয়ার রহমান বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। দরজা খুললে দেখি পুলিশ সদস্য লুকিয়ে আছেন ড্রেসিং টেবিলের কাছে। এ সময় ছেলের শরীরে স্যান্ডো গেঞ্জি ছিল।’

মো. শামসুজ্জামান প্রামাণিক তনু নামের এক মধ্যস্থতাকারী বলেন, ‘উভয় পক্ষের লোকজন উপস্থিত ছিলেন। সবার মতামতের ভিত্তিতে প্রবাসীকে তালাক দেন তাঁর স্ত্রী। পরে আটক পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রীর বিয়ে দেওয়া হয়। এরপর কনস্টেবল নতুন স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে চলে যান।’

এ বিষয়ে কথা হয় সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। এ বিষয়ে কেউ থানায়ও আসেনি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিচারের মধ্য দিয়ে আ.লীগ সঠিক পথে ফিরে আসুক: মঞ্জু

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় মঞ্জু। ছবি: আজকের পত্রিকা
ঝিনাইদহে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় মঞ্জু। ছবি: আজকের পত্রিকা

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘আমরা চাই বিচারের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ তাদের ভুল বুঝে সঠিক পথে ফিরে আসুক। জাতীয় পার্টি তাঁদের অন্যায়ভাবে সহযোগিতা করেছে, উপলব্ধি করুক তারা। জাতির কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাক।’

আজ শুক্রবার ঝিনাইদহ শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘যারা অতীতে বিভেদের রাজনীতি করেছেন, বিভেদ বাদ দিয়ে তাঁরা মানুষের কল্যাণের জন্য রাজনীতিতে আসুন। আর কত ঝগড়া করব আমরা, আর কত লাশ ঝরাব, আর কত ক্যাম্পাস রক্তাক্ত হবে।’

এবি পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘শেখ হাসিনা ২০১৪ সালে আপনারা দেখেছেন একপক্ষীয় নির্বাচন করে ১৫৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সরকার কায়েম করে একধরনের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। আমরা আর নির্বাচনের কক্ষে ফিরে যেতে পারিনি। ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান প্রমাণ করেছে জোর করে ক্ষমতায় থাকা যায় না। একদিন না একদিন তার করুণ পরিণতি ভোগ করতে হয়।’

তিনি বলেন, ‘এখন একটা অন্তর্বর্তী সরকার আছে। আমাদের অনেক আশা ছিল। গণ-অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্রকে সুন্দর করে গুছিয়ে দেশকে একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নেওয়ার পাশাপাশি দোষীদের বিচার, আহত ও নিহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনের দাবি করেছি। সংস্কারের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র সুন্দর একটা নির্বাচনের দিকে যাবে, এটিই ছিল আমাদের প্রত্যাশা। কিন্তু আমরা দেখলাম নানা ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির কারণে আমাদের মধ্যে আজ শঙ্কা দেখা দিয়েছে। নির্বাচন আদৌ সুষ্ঠুভাবে হবে কি না? আমরা দেখছি তিনটি রাজনৈতিক দলকে সরকার খুশি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তাদের চাপে সরকার দিশেহারা হয়ে পড়ছে। অথচ অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো এমন ছিল যে, তাদের চাপে রাজনৈতিক দলগুলো দিশেহারা হয়ে পড়ত।’

মতবিনিময় সভায় এবি পার্টির চেয়ারম্যান ঝিনাইদহের ৩টি আসনে দলের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে তাঁদের সহযোগিতার আহ্বান জানান। প্রার্থীরা হলেন ঝিনাইদহ-১ আসনে অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান, ঝিনাইদহ-২ আসনের যুব ইউনিটের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হাদিউজ্জামান খোকন ও ঝিনাইদহ-৩ আসনের মুফতি মুজাহিদুল ইসলাম।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পরপর দুই যানবাহনে ধাক্কা, কিশোর-তরুণ নিহত

চৌগাছা প্রতিনিধি 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

যশোরের চৌগাছা উপজেলায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই কিশোর-তরুণ নিহত হয়েছে। মোটরসাইকেলটি প্রথমে একটি মোটরসাইকেলে, পরে একটি বালুভর্তি ট্রলিতে ধাক্কা দেয়। এ সময় ছিটকে পড়ে দুজনেই প্রাণ হারায়।

আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে চৌগাছা-ঝিকরগাছা সড়কের ভাদড়া যাত্রীছাউনির কাছে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মোটরসাইকেল আরোহীরা হলো আশরাফুল ইসলাম (২১) ও ইমন হোসেন (১৬)। আশরাফুল উপজেলার পাশাপোল ইউনিয়নের কালিয়াকুন্ডি গ্রামের তরিকুল ইসলামের ছেলে এবং ইমন একই গ্রামের ইন্তাজ আলীর ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হেলমেট ছাড়াই বেপরোয়াভাবে মোটরসাইকেল চালাচ্ছিল এক তরুণ। তাঁর পেছনে এক কিশোর বসা ছিল। মোটরসাইকেলটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রথমে একটি মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়। পরে সেখানে থাকা বালুভর্তি ট্রলিতে ধাক্কায় দিয়ে দুজনেই ছিটকে পড়ে মারা যায়। খবর পেয়ে দশপাকিয়া ফাঁড়ির পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিসের চৌগাছা সাবস্টেশনের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে নিহত দুজনের লাশ উদ্ধার করে।

চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত