শাহীন রহমান, পাবনা
পোকামাকড় খাওয়ার দৃশ্য বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলে দেখা যায় হরহামেশাই। কিন্তু বাংলাদেশের কোনো নাগরিক চোখের সামনে বিভিন্ন রকমের জ্যান্ত সাপ, ইঁদুর, ব্যাঙসহ পোকামাকড় চিবিয়ে খাচ্ছেন—এমন দৃশ্যের কথা কল্পনাও করা যায় না। তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, পাবনায় মিলেছে এমন এক ব্যক্তির সন্ধান, যিনি জ্যান্ত পোকামাকড় খেয়ে এরই মধ্যে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন।
জ্যান্ত সাপ, ব্যাঙ, বিচ্ছু, কেঁচো, তাজা মাছসহ নানা রকমের পোকামাকড় খেয়ে চলেছেন তিনি। ডিসকভারি চ্যানেল দেখে তিনি এসব খাওয়া শিখেছেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। আর ডিসকভারি চ্যানেলের মতো জ্যান্ত পোকামাকড় খেতে পারেন বলে সবার কাছে এখন তিনি ‘ডিসকভারি আকরাম’ নামে পরিচিত। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন তিনি।
ওই ব্যক্তির নাম একরাম প্রামাণিক ওরফে ‘ডিসকভারি আকরাম’ (৫০)। পাবনা সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের ঘোড়াদহ গ্রামের মৃত জব্বার প্রামাণিকের ছেলে এবং পেশায় একজন কাঠমিস্ত্রি। চার কন্যাসন্তানের জনক। দুই মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। অন্য দুই মেয়ে লেখাপড়া করছে। নিজ পেশা ছেড়ে পোকামাকড় খাওয়ার নেশায় মত্ত হয়ে উঠেছেন ডিসকভারি আকরাম।
আজ মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে সরেজমিনে একরাম ওরফে আকরামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, পোকামাকড় খাওয়ার ঘটনা স্বচক্ষে দেখতে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমিয়েছেন উৎসুক জনতা। কিছুক্ষণ পর ঘর থেকে বের হয়ে আগে থেকে ধরে রাখা জ্যান্ত সাপ, কেঁচো, ব্যাঙ, তাজা বোয়াল ও টাকি মাছ, কুঁচিয়া মাছ, ইঁদুর, কাঁকড়া খেয়ে দেখান। সব পোকামাকড় থেকে একটু একটু করে খেয়ে দেখান উপস্থিত সবাইকে। এ সময় সবাই হতবাক হয়ে যান।
আলাপকালে একরাম প্রামাণিক ওরফে ‘ডিসকভারি আকরাম’ জানান, জীবনের শুরুটা কাঠমিস্ত্রি হিসেবে চললেও মাঝপথে এসে তিনি গৃহসজ্জার (ইন্টেরিয়র) কাজে সম্পৃক্ত হন। বিয়ে করেছেন ৩০ বছর আগে। সংসারে স্ত্রী গৃহিণী। চার কন্যাসন্তানের জনক তিনি। ২০০২ সালে একটি সাদাকালো টেলিভিশন কিনে দেখা শুরু করেন ডিসকভারি চ্যানেল। সেখানে নিয়মিত দেখতে থাকেন বিদেশিদের পোকামাকড় খাওয়া।
২০০৩ সালে শুরুটা হয় জ্যান্ত কাঁকড়া খাওয়া দিয়ে। পর্যায়ক্রমে তিনি কেঁচো, কাঠের পোকা, সাপ, কুঁচিয়া, তেলাপোকা, ইঁদুর, বিভিন্ন প্রজাতির কাঁচা মাছ, গোবরে পোকা. শামুক, ঝিনুকসহ নানা পোকামাকড় খাওয়া আয়ত্ত করেন। এখন তিনি যেকোনো কিছু জ্যান্ত খেতে পারেন বলে দাবি করেন। এগুলোর খাওয়ায় তাঁর শরীরের মধ্যে কোনো রোগবালাই বা কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়নি। স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি তিনি এসব পোকামাকড় খেতে পারেন। কোনো সমস্যা হয় না বলে জানান।
ডিসকভারি আকরাম বলেন, এলাকায় কাঠমিস্ত্রির কাজ ছেড়ে এক সময় চলে যান ঢাকায়। সেখানে প্রধান নির্বাচন কমিশন কার্যালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রধান বিচারপতির ভবন, এনএসআই কার্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় ইন্টিরিয়রের কাজ করেছেন। বর্তমানে সব কাজকর্ম ছেড়ে তিনি এই পোকামাকড় খাওয়ার নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছেন। অভাবী সংসারে বিষয়টি নানাভাবেই দেখছেন পরিবারের স্বজনসহ আশপাশের মানুষ। পোকামাকড় খাওয়ার পর যখন তিনি পুরোপুরি অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার পরামর্শের জন্য ঢাকায় অবস্থানকালে বিভিন্ন চিকিৎসক ও ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে পরামর্শ চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। কেউ তাঁকে সঠিক পরামর্শ দেয়নি।
ডিসকভারি আকরামের দাবি, তিনি একজন দরিদ্র মানুষ। খুব কষ্টে তার সংসার চলে। দুই কন্যার বিয়ে দিয়েছেন। আরও দুই কন্যা রয়েছে। তারা প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে পড়ালেখা করে। নিজের ক্ষমতা নেই একটি স্মার্ট বা অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেনার। সরকারি-বেসরকারিভাবে পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এবং সঠিক গাইডলাইন পেলে তিনি দেশ থেকে বিদেশের মধ্যে আলোড়ন তুলতে চান।
আকরাম বলেন, ‘বাঙালি লাঠি, বইঠা, সড়কি, ফলা আর অনুন্নত অস্ত্র নিয়ে লাখো শহীদের প্রাণের বিনিময়ে একাত্তরে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন। তেমনিভাবে আমিও বিদেশিদের জানাতে চাই, শুধু তোমরা নয়, আমরা বাঙালিরাও পারি। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি সঠিক দিকনির্দেশনা দরকার।’
তাঁর স্ত্রী মুর্শিদা খাতুন বলেন, ‘৩০ বছরের সংসারজীবন। ২০-২২ বছর আগে তাঁকে এই নেশায় ধরে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে তিনি পোকামাকড় খাওয়া চ্যানেল দেখে এটা অভ্যাস করতে থাকেন। এটা এখন তাঁর ধ্যানজ্ঞানে পরিণত হয়েছে। পোকামাকড় খাওয়া নিয়ে আমার স্বামীর বা আমার কোনো সমস্যা হচ্ছে না।’
ডিসকভারি আকরামের মামাতো ভাই শাহীন মৃধা বলেন, ‘লোকমুখে প্রথম শুনেছি। এখন সরাসরি দেখি। অনেক পোকামাকড় আমি নিজেই ধরে এনে দেই। এর মধ্যে একধরনের আনন্দ উপভোগ করি। তেমনি অবাকও হয়ে যাই এই দুঃসাধ্য কাজ সাধ্যের মধ্যে আনায়। এটা কীভাবে সম্ভব করল ভাবতেই পারি না!’
দর্শনার্থী জয়পুরহাট থেকে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী আব্দুল বারী ও ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন বলেন, লোকমুখে শুনে দেখতে এসেছি। বিষয়টি অবিশ্বাস্য ভেবেই দেখতে এসে এর সত্যতা পেলাম। মানুষ যে ইচ্ছে করলেই সব পারে, এটাই একটা উদাহরণ।
প্রতিবেশী শহীদ মন্ডল বলেন, ‘এ একটা আজব মানুষ। গোবরের পালা থেকে পোকা, কাঠের পোকা, কেঁচো থেকে শুরু করে সব ধরনের পোকা খাওয়ায় বেশ পারদর্শিতার পরিচয় দিয়েছে আকরাম।’ স্থানীয় কৃষক জনাব মন্ডল বলেন, ‘বললে গল্প বলা হয়। বাস্তবে বিশ্বাস করতে দেখতে হবে। আসলেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে আকরাম।’
স্থানীয়দের দাবি, সরকারি-বেসরকারিভাবে একরামকে পৃষ্ঠপোষকতা দিলে হয়তো এই পাগলামিটা দেশের জন্য বিশ্বের কাছে রোল মডেল হবে।
এ ব্যাপারে পাবনার বেসরকারি হাসপাতাল সিমলা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন ডা. সরোয়ার জাহান ফয়েজ বলেন, ‘প্রাগৈতিহাসিক যুগে মানুষ বিভিন্ন প্রাণী কাঁচা খেত। যুগের পরিবর্তন আর স্বাদের জন্য রান্না করে খায়। গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি ছাড়া তেমন ক্ষতি হয় না মানবদেহের জন্য।’
এই চিকিৎসক বলেন, ‘এগুলো একটু ব্যতিক্রমী। তবে এ কাজ করার আগে নিজের মনের মধ্যে সেই অনুভূতি সংরক্ষণ করতে হয়। যা সে রপ্ত করতে পারে, এটা করাটা তার জন্য আহামরি কিছু নয়। নিজেকে জাহির করার জন্য আজকাল মানুষ অনেক কিছুই করে। যদি তিনি সেই লক্ষ্যে করেন, তাহলে তাঁকে সেই পরামর্শ দেওয়া দরকার যে কোন প্রাণীর কোন অংশটুকু খাওয়া যাবে, কোনটুকু খাওয়া যাবে না। তবে এটা কোনো শুভবুদ্ধির কাজ নয়।’
পোকামাকড় খাওয়ার দৃশ্য বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলে দেখা যায় হরহামেশাই। কিন্তু বাংলাদেশের কোনো নাগরিক চোখের সামনে বিভিন্ন রকমের জ্যান্ত সাপ, ইঁদুর, ব্যাঙসহ পোকামাকড় চিবিয়ে খাচ্ছেন—এমন দৃশ্যের কথা কল্পনাও করা যায় না। তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, পাবনায় মিলেছে এমন এক ব্যক্তির সন্ধান, যিনি জ্যান্ত পোকামাকড় খেয়ে এরই মধ্যে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন।
জ্যান্ত সাপ, ব্যাঙ, বিচ্ছু, কেঁচো, তাজা মাছসহ নানা রকমের পোকামাকড় খেয়ে চলেছেন তিনি। ডিসকভারি চ্যানেল দেখে তিনি এসব খাওয়া শিখেছেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। আর ডিসকভারি চ্যানেলের মতো জ্যান্ত পোকামাকড় খেতে পারেন বলে সবার কাছে এখন তিনি ‘ডিসকভারি আকরাম’ নামে পরিচিত। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন তিনি।
ওই ব্যক্তির নাম একরাম প্রামাণিক ওরফে ‘ডিসকভারি আকরাম’ (৫০)। পাবনা সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের ঘোড়াদহ গ্রামের মৃত জব্বার প্রামাণিকের ছেলে এবং পেশায় একজন কাঠমিস্ত্রি। চার কন্যাসন্তানের জনক। দুই মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। অন্য দুই মেয়ে লেখাপড়া করছে। নিজ পেশা ছেড়ে পোকামাকড় খাওয়ার নেশায় মত্ত হয়ে উঠেছেন ডিসকভারি আকরাম।
আজ মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে সরেজমিনে একরাম ওরফে আকরামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, পোকামাকড় খাওয়ার ঘটনা স্বচক্ষে দেখতে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমিয়েছেন উৎসুক জনতা। কিছুক্ষণ পর ঘর থেকে বের হয়ে আগে থেকে ধরে রাখা জ্যান্ত সাপ, কেঁচো, ব্যাঙ, তাজা বোয়াল ও টাকি মাছ, কুঁচিয়া মাছ, ইঁদুর, কাঁকড়া খেয়ে দেখান। সব পোকামাকড় থেকে একটু একটু করে খেয়ে দেখান উপস্থিত সবাইকে। এ সময় সবাই হতবাক হয়ে যান।
আলাপকালে একরাম প্রামাণিক ওরফে ‘ডিসকভারি আকরাম’ জানান, জীবনের শুরুটা কাঠমিস্ত্রি হিসেবে চললেও মাঝপথে এসে তিনি গৃহসজ্জার (ইন্টেরিয়র) কাজে সম্পৃক্ত হন। বিয়ে করেছেন ৩০ বছর আগে। সংসারে স্ত্রী গৃহিণী। চার কন্যাসন্তানের জনক তিনি। ২০০২ সালে একটি সাদাকালো টেলিভিশন কিনে দেখা শুরু করেন ডিসকভারি চ্যানেল। সেখানে নিয়মিত দেখতে থাকেন বিদেশিদের পোকামাকড় খাওয়া।
২০০৩ সালে শুরুটা হয় জ্যান্ত কাঁকড়া খাওয়া দিয়ে। পর্যায়ক্রমে তিনি কেঁচো, কাঠের পোকা, সাপ, কুঁচিয়া, তেলাপোকা, ইঁদুর, বিভিন্ন প্রজাতির কাঁচা মাছ, গোবরে পোকা. শামুক, ঝিনুকসহ নানা পোকামাকড় খাওয়া আয়ত্ত করেন। এখন তিনি যেকোনো কিছু জ্যান্ত খেতে পারেন বলে দাবি করেন। এগুলোর খাওয়ায় তাঁর শরীরের মধ্যে কোনো রোগবালাই বা কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়নি। স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি তিনি এসব পোকামাকড় খেতে পারেন। কোনো সমস্যা হয় না বলে জানান।
ডিসকভারি আকরাম বলেন, এলাকায় কাঠমিস্ত্রির কাজ ছেড়ে এক সময় চলে যান ঢাকায়। সেখানে প্রধান নির্বাচন কমিশন কার্যালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রধান বিচারপতির ভবন, এনএসআই কার্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় ইন্টিরিয়রের কাজ করেছেন। বর্তমানে সব কাজকর্ম ছেড়ে তিনি এই পোকামাকড় খাওয়ার নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছেন। অভাবী সংসারে বিষয়টি নানাভাবেই দেখছেন পরিবারের স্বজনসহ আশপাশের মানুষ। পোকামাকড় খাওয়ার পর যখন তিনি পুরোপুরি অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার পরামর্শের জন্য ঢাকায় অবস্থানকালে বিভিন্ন চিকিৎসক ও ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে পরামর্শ চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। কেউ তাঁকে সঠিক পরামর্শ দেয়নি।
ডিসকভারি আকরামের দাবি, তিনি একজন দরিদ্র মানুষ। খুব কষ্টে তার সংসার চলে। দুই কন্যার বিয়ে দিয়েছেন। আরও দুই কন্যা রয়েছে। তারা প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে পড়ালেখা করে। নিজের ক্ষমতা নেই একটি স্মার্ট বা অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেনার। সরকারি-বেসরকারিভাবে পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এবং সঠিক গাইডলাইন পেলে তিনি দেশ থেকে বিদেশের মধ্যে আলোড়ন তুলতে চান।
আকরাম বলেন, ‘বাঙালি লাঠি, বইঠা, সড়কি, ফলা আর অনুন্নত অস্ত্র নিয়ে লাখো শহীদের প্রাণের বিনিময়ে একাত্তরে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন। তেমনিভাবে আমিও বিদেশিদের জানাতে চাই, শুধু তোমরা নয়, আমরা বাঙালিরাও পারি। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি সঠিক দিকনির্দেশনা দরকার।’
তাঁর স্ত্রী মুর্শিদা খাতুন বলেন, ‘৩০ বছরের সংসারজীবন। ২০-২২ বছর আগে তাঁকে এই নেশায় ধরে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে তিনি পোকামাকড় খাওয়া চ্যানেল দেখে এটা অভ্যাস করতে থাকেন। এটা এখন তাঁর ধ্যানজ্ঞানে পরিণত হয়েছে। পোকামাকড় খাওয়া নিয়ে আমার স্বামীর বা আমার কোনো সমস্যা হচ্ছে না।’
ডিসকভারি আকরামের মামাতো ভাই শাহীন মৃধা বলেন, ‘লোকমুখে প্রথম শুনেছি। এখন সরাসরি দেখি। অনেক পোকামাকড় আমি নিজেই ধরে এনে দেই। এর মধ্যে একধরনের আনন্দ উপভোগ করি। তেমনি অবাকও হয়ে যাই এই দুঃসাধ্য কাজ সাধ্যের মধ্যে আনায়। এটা কীভাবে সম্ভব করল ভাবতেই পারি না!’
দর্শনার্থী জয়পুরহাট থেকে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী আব্দুল বারী ও ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন বলেন, লোকমুখে শুনে দেখতে এসেছি। বিষয়টি অবিশ্বাস্য ভেবেই দেখতে এসে এর সত্যতা পেলাম। মানুষ যে ইচ্ছে করলেই সব পারে, এটাই একটা উদাহরণ।
প্রতিবেশী শহীদ মন্ডল বলেন, ‘এ একটা আজব মানুষ। গোবরের পালা থেকে পোকা, কাঠের পোকা, কেঁচো থেকে শুরু করে সব ধরনের পোকা খাওয়ায় বেশ পারদর্শিতার পরিচয় দিয়েছে আকরাম।’ স্থানীয় কৃষক জনাব মন্ডল বলেন, ‘বললে গল্প বলা হয়। বাস্তবে বিশ্বাস করতে দেখতে হবে। আসলেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে আকরাম।’
স্থানীয়দের দাবি, সরকারি-বেসরকারিভাবে একরামকে পৃষ্ঠপোষকতা দিলে হয়তো এই পাগলামিটা দেশের জন্য বিশ্বের কাছে রোল মডেল হবে।
এ ব্যাপারে পাবনার বেসরকারি হাসপাতাল সিমলা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন ডা. সরোয়ার জাহান ফয়েজ বলেন, ‘প্রাগৈতিহাসিক যুগে মানুষ বিভিন্ন প্রাণী কাঁচা খেত। যুগের পরিবর্তন আর স্বাদের জন্য রান্না করে খায়। গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি ছাড়া তেমন ক্ষতি হয় না মানবদেহের জন্য।’
এই চিকিৎসক বলেন, ‘এগুলো একটু ব্যতিক্রমী। তবে এ কাজ করার আগে নিজের মনের মধ্যে সেই অনুভূতি সংরক্ষণ করতে হয়। যা সে রপ্ত করতে পারে, এটা করাটা তার জন্য আহামরি কিছু নয়। নিজেকে জাহির করার জন্য আজকাল মানুষ অনেক কিছুই করে। যদি তিনি সেই লক্ষ্যে করেন, তাহলে তাঁকে সেই পরামর্শ দেওয়া দরকার যে কোন প্রাণীর কোন অংশটুকু খাওয়া যাবে, কোনটুকু খাওয়া যাবে না। তবে এটা কোনো শুভবুদ্ধির কাজ নয়।’
রংপুরের তারাগঞ্জে একটি হিমাগারের নৈশপ্রহরীকে বেঁধে রেখে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের এন এন হিমাগারে এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেনীলফামারীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে পথচারীকে আটকিয়ে দেহ তল্লাশি, মারধর ও ৫০ হাজার টাকা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে জনতা। পরে তাঁদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২১ মিনিট আগেপ্রতিষ্ঠার প্রায় সাত বছর পর ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত কাজ চলছে। প্রস্তাবিত জমির শ্রেণি যাচাই-বাছাই শেষে ওই এলাকায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদি ইউনিয়নের নিজ....
২৩ মিনিট আগেবৈষম্যমূলক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে তাঁরা বিভাগের সভাপতির অপসারণেরও দাবি জানান। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিভাগের সামনে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান নেন শিক্ষা
৩১ মিনিট আগেরংপুর প্রতিনিধি
রংপুরের তারাগঞ্জে একটি হিমাগারের নৈশপ্রহরীকে বেঁধে রেখে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের এন এন হিমাগারে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও হিমাগার কর্তৃপক্ষ জানায়, ডাকাত দল রাত ২টার দিকে হিমাগারে প্রবেশ করে। এরপর হিমাগারের নৈশপ্রহরী সোহেল রানা, মেশিন অপারেটর মঞ্জুরুল ইসলাম ও সুজন বাবুকে অস্ত্রের মুখে বেঁধে ফেলেন। ডাকাতেরা অফিস কক্ষে প্রবেশ করে সিন্দুক ভেঙে ১২ লাখ ৫৪ হাজার ৯২০ টাকা, ৪২ ইঞ্চি রঙিন টেলিভিশন এবং সিসি ক্যামেরার হার্ডডিস্ক নিয়ে যায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, পুরো অফিস কক্ষের ড্রয়ার ফাঁকা পড়ে আছে। মেঝেতে কাগজপত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে। ভাঙা সিন্দুকটি মেঝেতে পড়ে আছে। সেখানে বাঁশের লাঠি ও লোহার পাইপ দেখা যায়।
হিমাগারের মেশিন অপারেটর মঞ্জরুল ইসলাম বলেন, ‘ডাকাতেরা হিমাগারের পেছন দিয়ে প্রবেশ করে মেশিন রুমে এসে আমাদের দুজনকে অস্ত্রের মুখে বেঁধে ফেলে। এরপর আমাকে নিয়ে অফিসের দিকে যায়। ডাকাতদের দিকে তাকানোয় আমাকে বেধড়ক মারধর করেন। এরপর প্রহরী সোহেল রানাকে বেঁধে ফেলে। তালা কেটে আমাদের দুজনকে অফিস কক্ষে নিয়ে আসেন। পরে মেশিন রুম থেকে সাবল আনতে গিয়ে সুজনকেও অফিস কক্ষ নিয়ে আসে ডাকাতেরা। সেখানে সিন্দুক ভেঙে টাকা, টিভি, সিসিটিভির মেশিন নিয়ে চলে যায়। তাদের মুখ মাংকি টুপি দিয়ে ঢাকা ছিল।’
এন এন হিমাগারের ব্যবস্থাপক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত ২টা ৫০ মিনিটের দিকে হিমাগার থেকে ফোন করে জানায় হিমাগারে ডাকাত পড়েছে। খবর পেয়ে বিষয়টি পুলিশকে জানাই এবং ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। পরে ওসি সাহেবও ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত করেন।’
তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম এ ফারুক বলেন, ‘খবর পেয়ে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রংপুরের তারাগঞ্জে একটি হিমাগারের নৈশপ্রহরীকে বেঁধে রেখে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের এন এন হিমাগারে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও হিমাগার কর্তৃপক্ষ জানায়, ডাকাত দল রাত ২টার দিকে হিমাগারে প্রবেশ করে। এরপর হিমাগারের নৈশপ্রহরী সোহেল রানা, মেশিন অপারেটর মঞ্জুরুল ইসলাম ও সুজন বাবুকে অস্ত্রের মুখে বেঁধে ফেলেন। ডাকাতেরা অফিস কক্ষে প্রবেশ করে সিন্দুক ভেঙে ১২ লাখ ৫৪ হাজার ৯২০ টাকা, ৪২ ইঞ্চি রঙিন টেলিভিশন এবং সিসি ক্যামেরার হার্ডডিস্ক নিয়ে যায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, পুরো অফিস কক্ষের ড্রয়ার ফাঁকা পড়ে আছে। মেঝেতে কাগজপত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে। ভাঙা সিন্দুকটি মেঝেতে পড়ে আছে। সেখানে বাঁশের লাঠি ও লোহার পাইপ দেখা যায়।
হিমাগারের মেশিন অপারেটর মঞ্জরুল ইসলাম বলেন, ‘ডাকাতেরা হিমাগারের পেছন দিয়ে প্রবেশ করে মেশিন রুমে এসে আমাদের দুজনকে অস্ত্রের মুখে বেঁধে ফেলে। এরপর আমাকে নিয়ে অফিসের দিকে যায়। ডাকাতদের দিকে তাকানোয় আমাকে বেধড়ক মারধর করেন। এরপর প্রহরী সোহেল রানাকে বেঁধে ফেলে। তালা কেটে আমাদের দুজনকে অফিস কক্ষে নিয়ে আসেন। পরে মেশিন রুম থেকে সাবল আনতে গিয়ে সুজনকেও অফিস কক্ষ নিয়ে আসে ডাকাতেরা। সেখানে সিন্দুক ভেঙে টাকা, টিভি, সিসিটিভির মেশিন নিয়ে চলে যায়। তাদের মুখ মাংকি টুপি দিয়ে ঢাকা ছিল।’
এন এন হিমাগারের ব্যবস্থাপক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত ২টা ৫০ মিনিটের দিকে হিমাগার থেকে ফোন করে জানায় হিমাগারে ডাকাত পড়েছে। খবর পেয়ে বিষয়টি পুলিশকে জানাই এবং ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। পরে ওসি সাহেবও ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত করেন।’
তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম এ ফারুক বলেন, ‘খবর পেয়ে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জ্যান্ত সাপ, ব্যাঙ, বিচ্ছু, কেঁচো, তাজা মাছসহ নানা রকমের পোকামাকড় খেয়ে চলেছেন তিনি। ডিসকভারি চ্যানেল দেখে তিনি এসব খাওয়া শিখেছেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। আর ডিসকভারি চ্যানেলের মতো জ্যান্ত পোকামাকড় খেতে পারেন বলে সবার কাছে এখন তিনি ‘ডিসকভারি আকরাম’ নামে পরিচিত। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়
১৫ নভেম্বর ২০২২নীলফামারীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে পথচারীকে আটকিয়ে দেহ তল্লাশি, মারধর ও ৫০ হাজার টাকা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে জনতা। পরে তাঁদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২১ মিনিট আগেপ্রতিষ্ঠার প্রায় সাত বছর পর ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত কাজ চলছে। প্রস্তাবিত জমির শ্রেণি যাচাই-বাছাই শেষে ওই এলাকায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদি ইউনিয়নের নিজ....
২৩ মিনিট আগেবৈষম্যমূলক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে তাঁরা বিভাগের সভাপতির অপসারণেরও দাবি জানান। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিভাগের সামনে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান নেন শিক্ষা
৩১ মিনিট আগেনীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে পথচারীকে আটকে দেহ তল্লাশি, মারধর ও ৫০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে জনতা। পরে তাঁদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার বিকেলে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের দক্ষিণ ভেড়ভেড়ী এসডিএফ অফিসসংলগ্ন এলাকায়। বিষয়টি আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে নিশ্চিত করেন কিশোরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল কুদ্দুস।
আটক দুজন হলেন নীলফামারী সদরের কিশামত পঞ্চপুকুর গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে হেদায়াতুল্লাহ সুজন (৩২) এবং একই উপজেলার বেড়াডাঙ্গা ব্রমোতর গ্রামের সুরত আলীর ছেলে নুর আলম (২৮)।
পুলিশ কর্মকর্তা আব্দুল কুদ্দুস জানান, গতকাল বিকেলে পুটিমারীর চৌধুরীবাজার থেকে ভ্যানে বাড়ি ফিরছিলেন তোহা ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। এ সময় দক্ষিণ ভেড়ভেড়ী এসডিএফ অফিসসংলগ্ন রাস্তায় তাঁকে পাঁচ-ছয় ব্যক্তি নিজেদের ডিবি সদস্য পরিচয় দিয়ে আটক করে দেহ তল্লাশি করেন। এতে বাধা দিলে তোহাকে তাঁরা মারধর শুরু করেন এবং পকেটে থাকা ৫০ হাজার টাকা বের করে নেন। এ সময় তাঁর চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে এলে ডিবি পরিচয়দানকারীরা মোটরসাইকেলে করে পালানোর চেষ্টা করেন। এলাকাবাসী এ সময় দুজনকে আটক করে। অন্যরা পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় তোহা ইসলামের ভাই ফরহাদ হোসেন বাদী হয়ে আজ বৃহস্পতিবার থানায় একটি মামলা করেন। দুপুরে ওই মামলায় পুলিশ তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে প্রেরণ করে।
নীলফামারীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে পথচারীকে আটকে দেহ তল্লাশি, মারধর ও ৫০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে জনতা। পরে তাঁদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার বিকেলে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের দক্ষিণ ভেড়ভেড়ী এসডিএফ অফিসসংলগ্ন এলাকায়। বিষয়টি আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে নিশ্চিত করেন কিশোরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল কুদ্দুস।
আটক দুজন হলেন নীলফামারী সদরের কিশামত পঞ্চপুকুর গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে হেদায়াতুল্লাহ সুজন (৩২) এবং একই উপজেলার বেড়াডাঙ্গা ব্রমোতর গ্রামের সুরত আলীর ছেলে নুর আলম (২৮)।
পুলিশ কর্মকর্তা আব্দুল কুদ্দুস জানান, গতকাল বিকেলে পুটিমারীর চৌধুরীবাজার থেকে ভ্যানে বাড়ি ফিরছিলেন তোহা ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। এ সময় দক্ষিণ ভেড়ভেড়ী এসডিএফ অফিসসংলগ্ন রাস্তায় তাঁকে পাঁচ-ছয় ব্যক্তি নিজেদের ডিবি সদস্য পরিচয় দিয়ে আটক করে দেহ তল্লাশি করেন। এতে বাধা দিলে তোহাকে তাঁরা মারধর শুরু করেন এবং পকেটে থাকা ৫০ হাজার টাকা বের করে নেন। এ সময় তাঁর চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে এলে ডিবি পরিচয়দানকারীরা মোটরসাইকেলে করে পালানোর চেষ্টা করেন। এলাকাবাসী এ সময় দুজনকে আটক করে। অন্যরা পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় তোহা ইসলামের ভাই ফরহাদ হোসেন বাদী হয়ে আজ বৃহস্পতিবার থানায় একটি মামলা করেন। দুপুরে ওই মামলায় পুলিশ তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে প্রেরণ করে।
জ্যান্ত সাপ, ব্যাঙ, বিচ্ছু, কেঁচো, তাজা মাছসহ নানা রকমের পোকামাকড় খেয়ে চলেছেন তিনি। ডিসকভারি চ্যানেল দেখে তিনি এসব খাওয়া শিখেছেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। আর ডিসকভারি চ্যানেলের মতো জ্যান্ত পোকামাকড় খেতে পারেন বলে সবার কাছে এখন তিনি ‘ডিসকভারি আকরাম’ নামে পরিচিত। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়
১৫ নভেম্বর ২০২২রংপুরের তারাগঞ্জে একটি হিমাগারের নৈশপ্রহরীকে বেঁধে রেখে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের এন এন হিমাগারে এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেপ্রতিষ্ঠার প্রায় সাত বছর পর ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত কাজ চলছে। প্রস্তাবিত জমির শ্রেণি যাচাই-বাছাই শেষে ওই এলাকায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদি ইউনিয়নের নিজ....
২৩ মিনিট আগেবৈষম্যমূলক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে তাঁরা বিভাগের সভাপতির অপসারণেরও দাবি জানান। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিভাগের সামনে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান নেন শিক্ষা
৩১ মিনিট আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি
প্রতিষ্ঠার প্রায় সাত বছর পর ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত কাজ চলছে। প্রস্তাবিত জমির শ্রেণি যাচাই-বাছাই শেষে ওই এলাকায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদি ইউনিয়নের নিজ গাছতলা গ্রামে ব্রিজসংলগ্ন এলাকা থেকে পূর্ব দিকে দেওয়ানবাড়ি পর্যন্ত ডাকাতিয়া নদীর পাড়ের জমিগুলোর শ্রেণি সঠিক আছে কি না তা পরিদর্শন করা হয়।
এ সময় চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) একরামুল সিদ্দিক, চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ও সহকারী প্রকল্প পরিচালক হারুন অর রশিদ, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বাপ্পি দত্ত রনি উপস্থিত ছিলেন।
একরামুল সিদ্দিক বলেন, ‘চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের জন্য এর আগেও জমির শ্রেণি সঠিক আছে কি না, তা দেখা হয়েছে। আমাদের নিজস্ব সার্ভেয়ারদের মাধ্যমে এখন আবার অধিকতর যাচাই করা হলো। কারণ, এর সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকদের আর্থিক বিষয় জড়িত। যাচাই শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পাঠানো হবে। এরপর প্রাক্কলন তৈরি করা হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব কাজ সম্পন্ন হবে এবং আমরা দুটি মৌজায় মেডিকেলের জন্য এখানে ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করব।’
সহকারী প্রকল্প পরিচালক হারুন অর রশিদ বলেন, ‘২০১৮ সালে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার পর ইতিমধ্যে দুটি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা পাস করে বের হয়েছেন। চাঁদপুর সদর হাসপাতালে বর্তমানে মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এতে জেলা ও আশপাশে অনেক রোগী সেবা নিতে পাচ্ছেন।’
হারুন অর রশিদ আরও বলেন, ‘জমি অধিগ্রহণের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ে শ্রেণি যাচাই-বাছাই কাজের মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়নকাজ এগিয়ে চলছে। মেডিকেলের অবকাঠামো নির্মাণকাজ শেষ হলে শিক্ষার্থীদের বহুদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে।’
প্রতিষ্ঠার প্রায় সাত বছর পর ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত কাজ চলছে। প্রস্তাবিত জমির শ্রেণি যাচাই-বাছাই শেষে ওই এলাকায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদি ইউনিয়নের নিজ গাছতলা গ্রামে ব্রিজসংলগ্ন এলাকা থেকে পূর্ব দিকে দেওয়ানবাড়ি পর্যন্ত ডাকাতিয়া নদীর পাড়ের জমিগুলোর শ্রেণি সঠিক আছে কি না তা পরিদর্শন করা হয়।
এ সময় চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) একরামুল সিদ্দিক, চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ও সহকারী প্রকল্প পরিচালক হারুন অর রশিদ, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বাপ্পি দত্ত রনি উপস্থিত ছিলেন।
একরামুল সিদ্দিক বলেন, ‘চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের জন্য এর আগেও জমির শ্রেণি সঠিক আছে কি না, তা দেখা হয়েছে। আমাদের নিজস্ব সার্ভেয়ারদের মাধ্যমে এখন আবার অধিকতর যাচাই করা হলো। কারণ, এর সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকদের আর্থিক বিষয় জড়িত। যাচাই শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পাঠানো হবে। এরপর প্রাক্কলন তৈরি করা হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব কাজ সম্পন্ন হবে এবং আমরা দুটি মৌজায় মেডিকেলের জন্য এখানে ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করব।’
সহকারী প্রকল্প পরিচালক হারুন অর রশিদ বলেন, ‘২০১৮ সালে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার পর ইতিমধ্যে দুটি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা পাস করে বের হয়েছেন। চাঁদপুর সদর হাসপাতালে বর্তমানে মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এতে জেলা ও আশপাশে অনেক রোগী সেবা নিতে পাচ্ছেন।’
হারুন অর রশিদ আরও বলেন, ‘জমি অধিগ্রহণের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ে শ্রেণি যাচাই-বাছাই কাজের মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়নকাজ এগিয়ে চলছে। মেডিকেলের অবকাঠামো নির্মাণকাজ শেষ হলে শিক্ষার্থীদের বহুদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে।’
জ্যান্ত সাপ, ব্যাঙ, বিচ্ছু, কেঁচো, তাজা মাছসহ নানা রকমের পোকামাকড় খেয়ে চলেছেন তিনি। ডিসকভারি চ্যানেল দেখে তিনি এসব খাওয়া শিখেছেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। আর ডিসকভারি চ্যানেলের মতো জ্যান্ত পোকামাকড় খেতে পারেন বলে সবার কাছে এখন তিনি ‘ডিসকভারি আকরাম’ নামে পরিচিত। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়
১৫ নভেম্বর ২০২২রংপুরের তারাগঞ্জে একটি হিমাগারের নৈশপ্রহরীকে বেঁধে রেখে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের এন এন হিমাগারে এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেনীলফামারীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে পথচারীকে আটকিয়ে দেহ তল্লাশি, মারধর ও ৫০ হাজার টাকা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে জনতা। পরে তাঁদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২১ মিনিট আগেবৈষম্যমূলক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে তাঁরা বিভাগের সভাপতির অপসারণেরও দাবি জানান। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিভাগের সামনে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান নেন শিক্ষা
৩১ মিনিট আগেরাবি প্রতিনিধি
বৈষম্যমূলক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে তাঁরা বিভাগের সভাপতির অপসারণেরও দাবি জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিভাগের সামনে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। বেলা ১টার দিকে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
সমাবেশে বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাইসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘আমরা তিন দিন ধরে আমাদের ন্যায্য দাবি আদায়ে আন্দোলন করে আসছি। আমরা বিভাগের সভাপতিকে ২৪ ঘণ্টার সময় দিয়েছিলাম। কিন্তু নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও তিনি আমাদের দাবি মেনে নেননি এবং আমাদের সঙ্গে কোনো ধরনের কথা বলেননি। তিনি আমাদের প্রতি অসহযোগিতা করেছেন।’
রাইসুল ইসলাম মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমরা পিএসসিতে চিঠি পাঠানোর জন্য একটি আবেদনপত্র প্রস্তুত করে স্বাক্ষর নিতে গেলে বিভাগের সভাপতি তাতে স্বাক্ষর করেননি। তিনি আমাদের সঙ্গে দেখা করতেও অস্বীকৃতি জানান। এ কারণে আমরা বর্তমান সভাপতির অপসারণ চাই।’
এ বিষয়ে চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক এনামুল হকের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি তা ধরেননি।
এর আগে গত মঙ্গলবার তিন দফা দাবিতে বিভাগে তালা দিয়ে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের তিন দফা দাবিগুলো হলো–বৈষম্যমূলক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধন, ইন্টার্নশিপ ভাতা চালু করা এবং বিসিএস পরীক্ষায় চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানের টেকনিক্যাল ক্যাডার সংযোজন।
বৈষম্যমূলক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে তাঁরা বিভাগের সভাপতির অপসারণেরও দাবি জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিভাগের সামনে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। বেলা ১টার দিকে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
সমাবেশে বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাইসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘আমরা তিন দিন ধরে আমাদের ন্যায্য দাবি আদায়ে আন্দোলন করে আসছি। আমরা বিভাগের সভাপতিকে ২৪ ঘণ্টার সময় দিয়েছিলাম। কিন্তু নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও তিনি আমাদের দাবি মেনে নেননি এবং আমাদের সঙ্গে কোনো ধরনের কথা বলেননি। তিনি আমাদের প্রতি অসহযোগিতা করেছেন।’
রাইসুল ইসলাম মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমরা পিএসসিতে চিঠি পাঠানোর জন্য একটি আবেদনপত্র প্রস্তুত করে স্বাক্ষর নিতে গেলে বিভাগের সভাপতি তাতে স্বাক্ষর করেননি। তিনি আমাদের সঙ্গে দেখা করতেও অস্বীকৃতি জানান। এ কারণে আমরা বর্তমান সভাপতির অপসারণ চাই।’
এ বিষয়ে চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক এনামুল হকের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি তা ধরেননি।
এর আগে গত মঙ্গলবার তিন দফা দাবিতে বিভাগে তালা দিয়ে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের তিন দফা দাবিগুলো হলো–বৈষম্যমূলক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধন, ইন্টার্নশিপ ভাতা চালু করা এবং বিসিএস পরীক্ষায় চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানের টেকনিক্যাল ক্যাডার সংযোজন।
জ্যান্ত সাপ, ব্যাঙ, বিচ্ছু, কেঁচো, তাজা মাছসহ নানা রকমের পোকামাকড় খেয়ে চলেছেন তিনি। ডিসকভারি চ্যানেল দেখে তিনি এসব খাওয়া শিখেছেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। আর ডিসকভারি চ্যানেলের মতো জ্যান্ত পোকামাকড় খেতে পারেন বলে সবার কাছে এখন তিনি ‘ডিসকভারি আকরাম’ নামে পরিচিত। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়
১৫ নভেম্বর ২০২২রংপুরের তারাগঞ্জে একটি হিমাগারের নৈশপ্রহরীকে বেঁধে রেখে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের এন এন হিমাগারে এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেনীলফামারীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে পথচারীকে আটকিয়ে দেহ তল্লাশি, মারধর ও ৫০ হাজার টাকা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে জনতা। পরে তাঁদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২১ মিনিট আগেপ্রতিষ্ঠার প্রায় সাত বছর পর ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত কাজ চলছে। প্রস্তাবিত জমির শ্রেণি যাচাই-বাছাই শেষে ওই এলাকায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদি ইউনিয়নের নিজ....
২৩ মিনিট আগে