কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি
প্রচলিত ফসলের পাশাপাশি নতুন সম্ভাবনাময় ড্রাগন ফল চাষে সাফল্য পেয়েছেন নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার এক কৃষক। চাষের আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণ করে জমিতেই তৈরি করেছেন ড্রাগনের মোহনীয় বাগান। সাথি ফসল হিসেবে আদা ও বেদানা চাষ করে আয় বাড়িয়েছেন তিনি।
উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের বগুলাগাড়ী কামারপাড়া গ্রামের অমল রায় (৫১) পেশায় কৃষক। তিনি জানান, ২০১৫ সালে ১ হাজার ড্রাগনের চারা রোপণ করে এই ফলের চাষ শুরু করেন। এখন তাঁর বাগানে রয়েছে পিঙ্ক কালারের ড্রাগনের থোকা থোকা ফল। প্রতিবছর ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করেন তিনি।
সোমবার দুপুরে তাঁর বাগানে দেখা যায়, রোদের তীব্রতা উপেক্ষা করে পাখি তাড়ানোর টিনের যন্ত্রে রশি টানছেন অমল রায়। তিনি বলেন, ‘ফল পাকার সময় ক্ষুধার্ত পাখিদের উৎপাত বেশি থাকে। তাই শ্রমিকদের পাশাপাশি আমি নিজেও বাগানে নজরদারিতে থাকি।’
৬০ শতক বেলে-দোঁআশ জমিতে চাষ করা ড্রাগনগাছগুলোর নিচে সাথি ফসল হিসেবে আদা চাষ করেছেন তিনি। কয়েক বছর বস্তায় আদা চাষ করলেও এবার সরাসরি বাগানের মাটিতেই আদা লাগিয়েছেন; পাশাপাশি বেদানার চারা রোপণ করেছেন।
অমল রায় বলেন, ‘বছরে পাঁচবার ড্রাগন ফল বিক্রি করি। এর মধ্যে ১৫ মে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত প্রথম রাউন্ডের ফল বাজারজাত করেছি। ডিসেম্বর পর্যন্ত ফল পাওয়া যাবে।’ তিনি আরও জানান, শীতকালে মুকুল না এলেও রাতে লাইটিং পদ্ধতি ব্যবহার করে কিছুটা ফলন পাওয়া যায়, তবে এতে খরচ বাড়ে।
তিনি বলেন, ‘বাগানে কোনো রাসায়নিক ব্যবহার করি না। তাই পাখিরা চলে আসে। মাটিও ড্রাগন চাষের জন্য উপযোগী।’
ড্রাগন ফল ছাড়াও অমল রায় তাঁর বাগানে ভিয়েতনামের আঁশবিহীন কাঁঠালগাছ, বিভিন্ন জাতের ৭০টি আমগাছ, ৮০টি মসলাজাতীয় গাছ এবং সবজি ও আখের চাষ করছেন।
অমল রায় বলেন, ‘১৯৯২ সালে এসএসসি পাস করার পর পৈতৃক সাড়ে চার একর জমিতে আমি চাষাবাদ শুরু করি। পরে নিজের কেনা ও বর্গা-বন্দক মিলিয়ে এখন প্রায় ৯ একর জমিতে চাষ করছি। কোনো ফসলে লোকসান হলেও অন্য ফসল তা পুষিয়ে দেয়।’
নীলফামারী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম বলেন, গত বছর জেলায় ড্রাগন ফলের বাগান ছিল ১৫টি। বাজারে চাহিদা ও লাভজনক হওয়ায় এবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০টিতে। কৃষকেরা এখন এ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
প্রচলিত ফসলের পাশাপাশি নতুন সম্ভাবনাময় ড্রাগন ফল চাষে সাফল্য পেয়েছেন নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার এক কৃষক। চাষের আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণ করে জমিতেই তৈরি করেছেন ড্রাগনের মোহনীয় বাগান। সাথি ফসল হিসেবে আদা ও বেদানা চাষ করে আয় বাড়িয়েছেন তিনি।
উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের বগুলাগাড়ী কামারপাড়া গ্রামের অমল রায় (৫১) পেশায় কৃষক। তিনি জানান, ২০১৫ সালে ১ হাজার ড্রাগনের চারা রোপণ করে এই ফলের চাষ শুরু করেন। এখন তাঁর বাগানে রয়েছে পিঙ্ক কালারের ড্রাগনের থোকা থোকা ফল। প্রতিবছর ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করেন তিনি।
সোমবার দুপুরে তাঁর বাগানে দেখা যায়, রোদের তীব্রতা উপেক্ষা করে পাখি তাড়ানোর টিনের যন্ত্রে রশি টানছেন অমল রায়। তিনি বলেন, ‘ফল পাকার সময় ক্ষুধার্ত পাখিদের উৎপাত বেশি থাকে। তাই শ্রমিকদের পাশাপাশি আমি নিজেও বাগানে নজরদারিতে থাকি।’
৬০ শতক বেলে-দোঁআশ জমিতে চাষ করা ড্রাগনগাছগুলোর নিচে সাথি ফসল হিসেবে আদা চাষ করেছেন তিনি। কয়েক বছর বস্তায় আদা চাষ করলেও এবার সরাসরি বাগানের মাটিতেই আদা লাগিয়েছেন; পাশাপাশি বেদানার চারা রোপণ করেছেন।
অমল রায় বলেন, ‘বছরে পাঁচবার ড্রাগন ফল বিক্রি করি। এর মধ্যে ১৫ মে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত প্রথম রাউন্ডের ফল বাজারজাত করেছি। ডিসেম্বর পর্যন্ত ফল পাওয়া যাবে।’ তিনি আরও জানান, শীতকালে মুকুল না এলেও রাতে লাইটিং পদ্ধতি ব্যবহার করে কিছুটা ফলন পাওয়া যায়, তবে এতে খরচ বাড়ে।
তিনি বলেন, ‘বাগানে কোনো রাসায়নিক ব্যবহার করি না। তাই পাখিরা চলে আসে। মাটিও ড্রাগন চাষের জন্য উপযোগী।’
ড্রাগন ফল ছাড়াও অমল রায় তাঁর বাগানে ভিয়েতনামের আঁশবিহীন কাঁঠালগাছ, বিভিন্ন জাতের ৭০টি আমগাছ, ৮০টি মসলাজাতীয় গাছ এবং সবজি ও আখের চাষ করছেন।
অমল রায় বলেন, ‘১৯৯২ সালে এসএসসি পাস করার পর পৈতৃক সাড়ে চার একর জমিতে আমি চাষাবাদ শুরু করি। পরে নিজের কেনা ও বর্গা-বন্দক মিলিয়ে এখন প্রায় ৯ একর জমিতে চাষ করছি। কোনো ফসলে লোকসান হলেও অন্য ফসল তা পুষিয়ে দেয়।’
নীলফামারী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম বলেন, গত বছর জেলায় ড্রাগন ফলের বাগান ছিল ১৫টি। বাজারে চাহিদা ও লাভজনক হওয়ায় এবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০টিতে। কৃষকেরা এখন এ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
রশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
৭ মিনিট আগেঅর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৫ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে