নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অজ্ঞাত নারীর (৩০) লাশ ও দুই বছর বয়সী শিশু উদ্ধারের পাঁচ দিন পেরোলেও পুলিশ এখনো পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি। তবে হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আজ সোমবার জেলা পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ঘটনায় পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এই হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে বলে জানান তিনি।
নেত্রকোনা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) লুৎফর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শুরু থেকে ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে কাজ করেও এত দিনে পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ওই নারীর ভোটার আইডি করা হয়নি। তাই সার্ভারে কোনো তথ্য নেই। ফলে পরিচয় শনাক্ত করতে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, দূরে কোথাও ওই নারীকে হত্যা করে এখানে এনে ফেলে রাখা হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার ভোরে পূর্বধলা উপজেলার বিশকাকুনী ইউনিয়নের কাছিয়াকান্দা গ্রামে একটি কাঁচা রাস্তার পাশে ২৫-৩০ বছর বয়সী অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত লাশ ও পাশে দুই বছর বয়সী শিশুকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন।
খবর পেয়ে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। আর শিশুটি জীবিত থাকায় তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) পাঠানো হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লুৎফর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারীর পরিচয় নিশ্চিত ও হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমেদের নির্দেশে রোববার জেলা পুলিশের সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শিবলী সাদিককে প্রধান করে ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি কাজ শুরু করেছে।
লাশ উদ্ধারের পর নারীর সুরতহাল প্রতিবেদন করা হয়, ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে সংরক্ষণ ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে আঞ্জুমান মফিদুলের মাধ্যমে লাশ দাফন করা হয়েছে। পুলিশ অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় হত্যা মামলা করেছে। নারীর পরিচয় নিশ্চিতে দেশের সব থানায় বেতারবার্তা, ছবি পাঠানো হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারসহ নারীর ছবি নেত্রকোনা, শ্যামগঞ্জ, ময়মনসিংহের বাস, সিএনজি–ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ড এবং রেলস্টেশনে প্রচারের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা পিবিআই ও সিআইডিও কাজ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়েও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কারণ ওই নারীর কোনো ভোটার আইডি করা হয়নি। তাই সার্ভারে কোনো তথ্য নেই। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা হলেও কেউ কোনো সন্ধান দিতে পারছে না।
ওই নারীর সঙ্গে থাকা শিশুটিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শিশুটি এখন অনেকটা সুস্থ আছে। শিশুটির পরিচর্যা নিশ্চিত করতে সমাজসেবা অধিদপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে। ঘটনার পরপর জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।’
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অজ্ঞাত নারীর (৩০) লাশ ও দুই বছর বয়সী শিশু উদ্ধারের পাঁচ দিন পেরোলেও পুলিশ এখনো পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি। তবে হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আজ সোমবার জেলা পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ঘটনায় পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এই হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে বলে জানান তিনি।
নেত্রকোনা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) লুৎফর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শুরু থেকে ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে কাজ করেও এত দিনে পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ওই নারীর ভোটার আইডি করা হয়নি। তাই সার্ভারে কোনো তথ্য নেই। ফলে পরিচয় শনাক্ত করতে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, দূরে কোথাও ওই নারীকে হত্যা করে এখানে এনে ফেলে রাখা হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার ভোরে পূর্বধলা উপজেলার বিশকাকুনী ইউনিয়নের কাছিয়াকান্দা গ্রামে একটি কাঁচা রাস্তার পাশে ২৫-৩০ বছর বয়সী অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত লাশ ও পাশে দুই বছর বয়সী শিশুকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন।
খবর পেয়ে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। আর শিশুটি জীবিত থাকায় তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) পাঠানো হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লুৎফর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারীর পরিচয় নিশ্চিত ও হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমেদের নির্দেশে রোববার জেলা পুলিশের সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শিবলী সাদিককে প্রধান করে ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি কাজ শুরু করেছে।
লাশ উদ্ধারের পর নারীর সুরতহাল প্রতিবেদন করা হয়, ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে সংরক্ষণ ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে আঞ্জুমান মফিদুলের মাধ্যমে লাশ দাফন করা হয়েছে। পুলিশ অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় হত্যা মামলা করেছে। নারীর পরিচয় নিশ্চিতে দেশের সব থানায় বেতারবার্তা, ছবি পাঠানো হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারসহ নারীর ছবি নেত্রকোনা, শ্যামগঞ্জ, ময়মনসিংহের বাস, সিএনজি–ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ড এবং রেলস্টেশনে প্রচারের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা পিবিআই ও সিআইডিও কাজ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়েও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কারণ ওই নারীর কোনো ভোটার আইডি করা হয়নি। তাই সার্ভারে কোনো তথ্য নেই। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা হলেও কেউ কোনো সন্ধান দিতে পারছে না।
ওই নারীর সঙ্গে থাকা শিশুটিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শিশুটি এখন অনেকটা সুস্থ আছে। শিশুটির পরিচর্যা নিশ্চিত করতে সমাজসেবা অধিদপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে। ঘটনার পরপর জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।’
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
২৩ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
৩১ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
৩৪ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ ঘণ্টা আগে