লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরে ইমো হ্যাকারদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় বাদী হবেন উপপরিদর্শকের নিচে নয় এমন একজন কর্মকর্তা। গতকাল রোববার বিকেলে নাটোরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সাঈদ এই আদেশ দেন।
আদেশে নিয়মিত মামলা রুজু করার জন্য লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বলা হয়, ২২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ ব্যাপারে লিখিত প্রতিবেদন আদালতকে জানাতে হবে। একই দিনে পরবর্তী আদেশও দেবেন আদালত।
আদেশে বলা হয়, ১৬ সেপ্টেম্বরের আজকের পত্রিকার অনলাইন ও প্রিন্ট সংস্করণে ‘দেশজুড়ে ইমোর মাধ্যমে প্রতারণা কেন্দ্র লালপুর’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। ডেইলি স্টারের ফেসবুক পেজে ও ডিবিসি নিউজের ফেসবুক পেজেও একই ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এসব প্রতিবেদন ম্যাজিস্ট্রেটের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
আদালত বলেন, প্রকাশিত সংবাদগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায়, নাটোরের লালপুর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে একটা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইমো হ্যাক করে প্রতিদিন প্রবাসীসহ বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, যা আমলযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের অপরাধ দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারাসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৩ ও ৩৪ ধারার অধীনে আমলযোগ্য। এর সর্বোচ্চ সাজা ১৪ বছরের কারাদণ্ড ও ১ কোটি টাকা জরিমানা।
আদালত আদেশে আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে হাজার হাজার মানুষের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার কর্মকাণ্ড মূলত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই সংগঠিত অপরাধ। এ ধরনের অপরাধী চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে, মানুষের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বেড়ে যাবে। সে কারণে এ ধরনের অপরাধী চক্রকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা সমীচীন বলে আদালত মনে করেন।
আদালত আদেশে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনা করে একটি নিয়মিত মামলা রুজু করার জন্য লালপুর থানার ভারপ্রাপ্তকে নির্দেশ দেন।
জানতে চাইলে নাটোর কোর্ট পরিদর্শক আমিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালতের আদেশের অনুলিপি লালপুর থানায় পৌঁছানোর প্রস্তুতি চলছে।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুর রহমান জানান, বিষয়টি তিনি মুখে মুখে শুনেছেন। এখনো লিখিত আদেশ পাননি। পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলেও জানান।
নাটোরের লালপুরে ইমো হ্যাকারদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় বাদী হবেন উপপরিদর্শকের নিচে নয় এমন একজন কর্মকর্তা। গতকাল রোববার বিকেলে নাটোরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সাঈদ এই আদেশ দেন।
আদেশে নিয়মিত মামলা রুজু করার জন্য লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বলা হয়, ২২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ ব্যাপারে লিখিত প্রতিবেদন আদালতকে জানাতে হবে। একই দিনে পরবর্তী আদেশও দেবেন আদালত।
আদেশে বলা হয়, ১৬ সেপ্টেম্বরের আজকের পত্রিকার অনলাইন ও প্রিন্ট সংস্করণে ‘দেশজুড়ে ইমোর মাধ্যমে প্রতারণা কেন্দ্র লালপুর’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। ডেইলি স্টারের ফেসবুক পেজে ও ডিবিসি নিউজের ফেসবুক পেজেও একই ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এসব প্রতিবেদন ম্যাজিস্ট্রেটের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
আদালত বলেন, প্রকাশিত সংবাদগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায়, নাটোরের লালপুর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে একটা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইমো হ্যাক করে প্রতিদিন প্রবাসীসহ বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, যা আমলযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের অপরাধ দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারাসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৩ ও ৩৪ ধারার অধীনে আমলযোগ্য। এর সর্বোচ্চ সাজা ১৪ বছরের কারাদণ্ড ও ১ কোটি টাকা জরিমানা।
আদালত আদেশে আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে হাজার হাজার মানুষের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার কর্মকাণ্ড মূলত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই সংগঠিত অপরাধ। এ ধরনের অপরাধী চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে, মানুষের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বেড়ে যাবে। সে কারণে এ ধরনের অপরাধী চক্রকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা সমীচীন বলে আদালত মনে করেন।
আদালত আদেশে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনা করে একটি নিয়মিত মামলা রুজু করার জন্য লালপুর থানার ভারপ্রাপ্তকে নির্দেশ দেন।
জানতে চাইলে নাটোর কোর্ট পরিদর্শক আমিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালতের আদেশের অনুলিপি লালপুর থানায় পৌঁছানোর প্রস্তুতি চলছে।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুর রহমান জানান, বিষয়টি তিনি মুখে মুখে শুনেছেন। এখনো লিখিত আদেশ পাননি। পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলেও জানান।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
২১ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
৩ ঘণ্টা আগে