লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি

নাটোরের লালপুরে অবৈধভাবে পাওয়ার ক্রাশারে (মাড়াইকল) আখ মাড়াই বন্ধ করতে অভিযান চালিয়ে তোপের মুখে পড়েছে প্রশাসন। পরে থানা-পুলিশের সহায়তায় মাড়াইকল জব্দ ও জরিমানা করা হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এলাকায় উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের দিলালপুর-রায়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
সুগার মিলের মহাব্যবস্থাপক (কৃষি) মো. আসহাব উদ্দিন বলেন, শুক্রবার নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এলাকায় উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের দিলালপুর-রায়পুর গ্রামে অবৈধভাবে পাওয়ার ক্রাশারে (মাড়াইকল) আখ মাড়াই বন্ধ করতে অভিযান চালায় প্রশাসন। এ সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবাশীষ বসাক, নাটোর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান তানভির, মিলের জিএম (প্রশাসন) মুস্তফা সারোয়ার উপস্থিত ছিলেন।
প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে স্থানীয় মসজিদের মাইকে উসকানিমূলক ঘোষণা দিয়ে প্রশাসনের লোকজনের ওপর চড়াও হওয়ার চেষ্টা চালায় এলাকাবাসী। তাৎক্ষণিক থানায় খবর দিলে স্থানীয় চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ ও অতিরিক্ত পুলিশের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এ সময় পাঁচটি মাড়াইকলে অভিযান পরিচালনা করা হয়। সেই সঙ্গে ওই গ্রামের চিয়ামত আলীর ছেলে মো. মাহবুল হোসেনের মাড়াইকল জব্দসহ দুজনকে তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
স্থানীয় কৃষকেরা বলেন, মিলে আখ সরবরাহ করে ঠিকমতো টাকা পাওয়া যায় না। ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তা ছাড়া মিলের চেয়ে মাড়াইকলে বেশি দামে আখ বিক্রি হয়। অনেক সময় অগ্রিম টাকা পাওয়া যায়, যার ফলে মিলে আখ না দিয়ে মাড়াইকলে দিতে সবাই আগ্রহী। এ ছাড়া খাওয়ার জন্য গুড় তৈরিতে অনেকে আখ মাড়াই করে থাকেন।
ওয়ালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, স্থানীয়রা আবেগের বসে অভিযানে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। তিনি তাদের বুঝিয়ে অভিযান সফল করতে সহায়তা করেন।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহা. মোনোয়ারুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই অভিযান সম্পন্ন হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ ধরনের ঘটনা এই এলাকায় আগেও ঘটেছে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবাশীষ বসাক বলেন, প্রথমে এলাকার কিছু লোক সরকারি কাজে বাধা দেন। পরে স্থানীয় চেয়ারম্যান জনগণের পক্ষে ক্ষমা চেয়ে পুলিশ ও প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় পাঁচটি মাড়াইকলে অভিযান পরিচালনা করা হয়। ওই গ্রামের চিয়ামত আলীর ছেলে মো. মাহবুল হোসেনের মাড়াইকল জব্দসহ দুজনকে তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

নাটোরের লালপুরে অবৈধভাবে পাওয়ার ক্রাশারে (মাড়াইকল) আখ মাড়াই বন্ধ করতে অভিযান চালিয়ে তোপের মুখে পড়েছে প্রশাসন। পরে থানা-পুলিশের সহায়তায় মাড়াইকল জব্দ ও জরিমানা করা হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এলাকায় উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের দিলালপুর-রায়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
সুগার মিলের মহাব্যবস্থাপক (কৃষি) মো. আসহাব উদ্দিন বলেন, শুক্রবার নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এলাকায় উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের দিলালপুর-রায়পুর গ্রামে অবৈধভাবে পাওয়ার ক্রাশারে (মাড়াইকল) আখ মাড়াই বন্ধ করতে অভিযান চালায় প্রশাসন। এ সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবাশীষ বসাক, নাটোর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান তানভির, মিলের জিএম (প্রশাসন) মুস্তফা সারোয়ার উপস্থিত ছিলেন।
প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে স্থানীয় মসজিদের মাইকে উসকানিমূলক ঘোষণা দিয়ে প্রশাসনের লোকজনের ওপর চড়াও হওয়ার চেষ্টা চালায় এলাকাবাসী। তাৎক্ষণিক থানায় খবর দিলে স্থানীয় চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ ও অতিরিক্ত পুলিশের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এ সময় পাঁচটি মাড়াইকলে অভিযান পরিচালনা করা হয়। সেই সঙ্গে ওই গ্রামের চিয়ামত আলীর ছেলে মো. মাহবুল হোসেনের মাড়াইকল জব্দসহ দুজনকে তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
স্থানীয় কৃষকেরা বলেন, মিলে আখ সরবরাহ করে ঠিকমতো টাকা পাওয়া যায় না। ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তা ছাড়া মিলের চেয়ে মাড়াইকলে বেশি দামে আখ বিক্রি হয়। অনেক সময় অগ্রিম টাকা পাওয়া যায়, যার ফলে মিলে আখ না দিয়ে মাড়াইকলে দিতে সবাই আগ্রহী। এ ছাড়া খাওয়ার জন্য গুড় তৈরিতে অনেকে আখ মাড়াই করে থাকেন।
ওয়ালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, স্থানীয়রা আবেগের বসে অভিযানে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। তিনি তাদের বুঝিয়ে অভিযান সফল করতে সহায়তা করেন।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহা. মোনোয়ারুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই অভিযান সম্পন্ন হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ ধরনের ঘটনা এই এলাকায় আগেও ঘটেছে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবাশীষ বসাক বলেন, প্রথমে এলাকার কিছু লোক সরকারি কাজে বাধা দেন। পরে স্থানীয় চেয়ারম্যান জনগণের পক্ষে ক্ষমা চেয়ে পুলিশ ও প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় পাঁচটি মাড়াইকলে অভিযান পরিচালনা করা হয়। ওই গ্রামের চিয়ামত আলীর ছেলে মো. মাহবুল হোসেনের মাড়াইকল জব্দসহ দুজনকে তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে দুই জুনিয়র শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এক সিনিয়র শিক্ষার্থীকে হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী দ্বীন ইসলাম হৃদয়ের দাবি, গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি প্রক্টরিয়াল বডির কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
১ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলায় চলছে রমরমা জুয়ার আসর। রাতভর চলে এই জুয়া খেলা, অথচ স্থানীয় পুলিশ বলছে—তারা কিছুই জানে না। তবে জুয়ার আয়োজকেরা দাবি করছেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ প্রকাশ্যে এমন আয়োজন চলছে। জানা গেছে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রায় তিন শ বছর ধরে বসে ঐতিহ্যবাহী...
১০ মিনিট আগে
সুন্দরগঞ্জে এক পুলিশ কনস্টেবলকে (৩৪) প্রবাসীর বাড়িতে আপত্তিকর অবস্থায় পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ে দেয়। আজ শুক্রবার উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগে
আমরা চাই বিচারের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ তাদের ভুল বুঝে সঠিক পথে ফিরে আসুক। জাতীয় পার্টি তাঁদের অন্যায়ভাবে সহযোগিতা করেছে, উপলব্ধি করুক তারা। জাতির কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাক।
২৪ মিনিট আগেকুবি প্রতিনিধি

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে দুই জুনিয়র শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এক সিনিয়র শিক্ষার্থীকে হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী দ্বীন ইসলাম হৃদয়ের দাবি, গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি প্রক্টরিয়াল বডির কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
দ্বীন ইসলাম ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা হলেন বাংলা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. রোমান মিয়া এবং মো. ইউনূস আলী।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী দ্বীন ইসলামের একটি পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে তিনি দাবি করেন, ১৯ অক্টোবর হলের ১০৪ নম্বর কক্ষ থেকে ১০৩ নম্বর কক্ষে শিফট হচ্ছিলেন তিনি। এ সময় ১০৩ নম্বর কক্ষের আবাসিক শিক্ষার্থী রোমান এবং ইউনূস তাঁর সঙ্গে উচ্চস্বরে কথা বলেন এবং টেবিল চাপড়ে তাঁকে মারতে আসেন। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী তাঁর পোস্টে আরও দাবি করেন, এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ২০ অক্টোবর হল প্রশাসন রোমান ও ইউনূসকে ডেকে তাঁদের সিট বাতিল করে এবং ২১ তারিখের মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়। পরবর্তী সময়ে ২২ অক্টোবর হল প্রশাসন থেকে তাঁকে জানানো হয়, রোমান ও ইউনূস হলে থাকবে। এ ছাড়া ২০ অক্টোবর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের এক শিক্ষার্থী তৌহিদুল ইসলাম রাজনৈতিক প্রভাব দেখিয়ে হুমকি দেন বলেও অভিযোগ তোলেন দ্বীন ইসলাম। এতে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার অভিযোগ তুলে গতকাল হল প্রভোস্টের মাধ্যম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে একটি অভিযোগ করার কথা জানান দ্বীন ইসলাম।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষার্থী রোমান বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা। উনি (দ্বীন ইসলাম) হুট করে আমাদের রুমে ওঠেন। তখন আমি জানতে চাই, আমাদের রুমে তো অলরেডি ৮ জন আছে, সেখানে আরও একজন কেন উঠবেন?’ তখন তিনি বলেন, ‘তিনি প্রশাসনের মাধ্যমে উঠেছেন। এরপর আমি বলছি, সবাই তো প্রশাসনের মাধ্যমে ওঠে। তারপর তিনি কিছুই না বলে প্রভোস্ট স্যারের কাছে বিচার দেন। পরদিন প্রভোস্ট স্যার আমাদেরকে ডাকান এবং সব কথা শুনে আমাদের দুজনের হলের সিট বাতিল করে দেন। এরপর সন্ধ্যায় আবার ফোন করে বলের এবারের মতো আমাদেরকে ক্ষমা করেছেন। পরবর্তী সময়ে আর এমন ঘটনা যাতে না ঘটে, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বলেছেন।’ কোনো দোষ না করলে হল প্রশাসন সিট বাতিল করবে কেন—জানতে চাইলে রোমান বলেন, ‘আমাদের রুমে ৮ জন থাকার পরও আরেকজন কেন উঠবে, সেটা জানতে চাওয়ায় আমার সিট বাতিল করেছিল।’
অভিযুক্ত আরেক শিক্ষার্থী ইউনূস বলেন, ‘উনি (দ্বীন ইসলাম) যখন আমাদের রুমে আমার পাশের সিটে উঠছেন, তখন ওই সিটে অলরেডি একজন আছে। আমি জানতে চাইলাম, যে অলরেডি আছে তার সঙ্গে কথা বলেছেন কি না? তখন তিনি বলেন, তিনি প্রশাসনের মাধ্যমে উঠেছেন। এরপর আমি বললাম, প্রশাসনের মাধ্যমে উঠলেও এই সিটে যে আছে তার সঙ্গে কথা বলা উচিত। তখন তিনি কিছু না বলে প্রভোস্ট স্যারের কাছে বিচায় দেন। পরদিন প্রভোস্ট স্যার আমাদের সবার কথা শুনে রোমান আর আমার সিট বাতিল করে দেন। পরবর্তী সময়ে সন্ধ্যায় স্যার আবার ফোন দিয়ে বলেন, আমাদেরকে এবারের মতো ক্ষমা করেছেন। আর যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে এবং আমাদেরকে হলে থাকতে বলেন।’ কোনো অপরাধ না করলে হলের সিট বাতিল করা হলো কেন? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে আপনি প্রভোস্ট স্যারের সঙ্গে কথা বলেন কেন বাতিল করেছেন।’
অভিযুক্ত আরেক শিক্ষার্থী তৌহিদুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিযোগ ও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সিট বাতিল করার বিষয়ে জানতে চাইলে হল প্রভোস্ট মো. জিয়া উদ্দিন বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। প্রক্টর অফিসে একটা অভিযোগ দিয়েছে শুনেছি। আগামী রোববার এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবদুল হাকিম বলেন, ‘অভিযোগপত্রটি এখনো আমার হাতে আসেনি। তবে আমি খোঁজখবর নিয়েছি। আগামী রোববার অভিযোগপত্র হাতে পেলে বিষয়টি দেখব।’

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে দুই জুনিয়র শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এক সিনিয়র শিক্ষার্থীকে হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী দ্বীন ইসলাম হৃদয়ের দাবি, গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি প্রক্টরিয়াল বডির কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
দ্বীন ইসলাম ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা হলেন বাংলা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. রোমান মিয়া এবং মো. ইউনূস আলী।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী দ্বীন ইসলামের একটি পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে তিনি দাবি করেন, ১৯ অক্টোবর হলের ১০৪ নম্বর কক্ষ থেকে ১০৩ নম্বর কক্ষে শিফট হচ্ছিলেন তিনি। এ সময় ১০৩ নম্বর কক্ষের আবাসিক শিক্ষার্থী রোমান এবং ইউনূস তাঁর সঙ্গে উচ্চস্বরে কথা বলেন এবং টেবিল চাপড়ে তাঁকে মারতে আসেন। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী তাঁর পোস্টে আরও দাবি করেন, এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ২০ অক্টোবর হল প্রশাসন রোমান ও ইউনূসকে ডেকে তাঁদের সিট বাতিল করে এবং ২১ তারিখের মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়। পরবর্তী সময়ে ২২ অক্টোবর হল প্রশাসন থেকে তাঁকে জানানো হয়, রোমান ও ইউনূস হলে থাকবে। এ ছাড়া ২০ অক্টোবর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের এক শিক্ষার্থী তৌহিদুল ইসলাম রাজনৈতিক প্রভাব দেখিয়ে হুমকি দেন বলেও অভিযোগ তোলেন দ্বীন ইসলাম। এতে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার অভিযোগ তুলে গতকাল হল প্রভোস্টের মাধ্যম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে একটি অভিযোগ করার কথা জানান দ্বীন ইসলাম।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষার্থী রোমান বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা। উনি (দ্বীন ইসলাম) হুট করে আমাদের রুমে ওঠেন। তখন আমি জানতে চাই, আমাদের রুমে তো অলরেডি ৮ জন আছে, সেখানে আরও একজন কেন উঠবেন?’ তখন তিনি বলেন, ‘তিনি প্রশাসনের মাধ্যমে উঠেছেন। এরপর আমি বলছি, সবাই তো প্রশাসনের মাধ্যমে ওঠে। তারপর তিনি কিছুই না বলে প্রভোস্ট স্যারের কাছে বিচার দেন। পরদিন প্রভোস্ট স্যার আমাদেরকে ডাকান এবং সব কথা শুনে আমাদের দুজনের হলের সিট বাতিল করে দেন। এরপর সন্ধ্যায় আবার ফোন করে বলের এবারের মতো আমাদেরকে ক্ষমা করেছেন। পরবর্তী সময়ে আর এমন ঘটনা যাতে না ঘটে, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বলেছেন।’ কোনো দোষ না করলে হল প্রশাসন সিট বাতিল করবে কেন—জানতে চাইলে রোমান বলেন, ‘আমাদের রুমে ৮ জন থাকার পরও আরেকজন কেন উঠবে, সেটা জানতে চাওয়ায় আমার সিট বাতিল করেছিল।’
অভিযুক্ত আরেক শিক্ষার্থী ইউনূস বলেন, ‘উনি (দ্বীন ইসলাম) যখন আমাদের রুমে আমার পাশের সিটে উঠছেন, তখন ওই সিটে অলরেডি একজন আছে। আমি জানতে চাইলাম, যে অলরেডি আছে তার সঙ্গে কথা বলেছেন কি না? তখন তিনি বলেন, তিনি প্রশাসনের মাধ্যমে উঠেছেন। এরপর আমি বললাম, প্রশাসনের মাধ্যমে উঠলেও এই সিটে যে আছে তার সঙ্গে কথা বলা উচিত। তখন তিনি কিছু না বলে প্রভোস্ট স্যারের কাছে বিচায় দেন। পরদিন প্রভোস্ট স্যার আমাদের সবার কথা শুনে রোমান আর আমার সিট বাতিল করে দেন। পরবর্তী সময়ে সন্ধ্যায় স্যার আবার ফোন দিয়ে বলেন, আমাদেরকে এবারের মতো ক্ষমা করেছেন। আর যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে এবং আমাদেরকে হলে থাকতে বলেন।’ কোনো অপরাধ না করলে হলের সিট বাতিল করা হলো কেন? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে আপনি প্রভোস্ট স্যারের সঙ্গে কথা বলেন কেন বাতিল করেছেন।’
অভিযুক্ত আরেক শিক্ষার্থী তৌহিদুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিযোগ ও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সিট বাতিল করার বিষয়ে জানতে চাইলে হল প্রভোস্ট মো. জিয়া উদ্দিন বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। প্রক্টর অফিসে একটা অভিযোগ দিয়েছে শুনেছি। আগামী রোববার এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবদুল হাকিম বলেন, ‘অভিযোগপত্রটি এখনো আমার হাতে আসেনি। তবে আমি খোঁজখবর নিয়েছি। আগামী রোববার অভিযোগপত্র হাতে পেলে বিষয়টি দেখব।’

নাটোরের লালপুরে অবৈধভাবে পাওয়ার ক্রাশারে (মাড়াইকল) আখ মাড়াই বন্ধ করতে অভিযান চালিয়ে তোপের মুখে পড়েছে প্রশাসন। পরে থানা-পুলিশের সহায়তায় মাড়াইকল জব্দ ও জরিমানা করা হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এলাকায় উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের দিলালপুর-রায়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
০৮ জানুয়ারি ২০২৩
সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলায় চলছে রমরমা জুয়ার আসর। রাতভর চলে এই জুয়া খেলা, অথচ স্থানীয় পুলিশ বলছে—তারা কিছুই জানে না। তবে জুয়ার আয়োজকেরা দাবি করছেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ প্রকাশ্যে এমন আয়োজন চলছে। জানা গেছে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রায় তিন শ বছর ধরে বসে ঐতিহ্যবাহী...
১০ মিনিট আগে
সুন্দরগঞ্জে এক পুলিশ কনস্টেবলকে (৩৪) প্রবাসীর বাড়িতে আপত্তিকর অবস্থায় পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ে দেয়। আজ শুক্রবার উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগে
আমরা চাই বিচারের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ তাদের ভুল বুঝে সঠিক পথে ফিরে আসুক। জাতীয় পার্টি তাঁদের অন্যায়ভাবে সহযোগিতা করেছে, উপলব্ধি করুক তারা। জাতির কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাক।
২৪ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ ও কাজীপুর প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলায় চলছে রমরমা জুয়ার আসর। রাতভর চলে এই জুয়া খেলা, অথচ স্থানীয় পুলিশ বলছে—তারা কিছুই জানে না। তবে জুয়ার আয়োজকেরা দাবি করছেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ প্রকাশ্যে এমন আয়োজন চলছে।
জানা গেছে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রায় তিন শ বছর ধরে বসে ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলা। এবারও জেলা প্রশাসনের অনুমতিতে মেলা বসে, আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) শেষ দিন। শর্ত ছিল—এখানে অশ্লীল নাচ-গান, যাত্রা, সার্কাস, জুয়া বা মাদকসংক্রান্ত কোনো কার্যক্রম চলবে না। কিন্তু সেই নির্দেশনা অমান্য করে প্রকাশ্যে চলছে জুয়া। তবে অনেকের দাবি, আজ মেলার শেষ দিন হলেও জুয়া খেলা চলতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার সোনামুখী উচ্চবিদ্যালয়ের দক্ষিণে নিশি বাড়ি (সোনামুখী শ্মশান ঘাট) এলাকায় বসেছে এই জুয়ার আসর। অন্তত অর্ধশতাধিক জুয়াড়ি সেখানে জুয়া খেলায় মত্ত। বক্সে থাকা পাঁচটি ঘুঁটি নেড়ে ফেলা হয়, তারপর জুয়াড়িরা তাতে টাকা রাখেন। ঘুঁটিতে তাসের হরতন, রুইতন, টেক্কা, চিড়া ইত্যাদি প্রতীক থাকে। চারপাশে ভিড় জমেছে শত শত দর্শকের। সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে শুরু হলেও কেউ কেউ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বাজি ধরছেন।
স্থানীয় আসাদুল নামের এক জুয়াড়ি বলেন, প্রতিদিন এখানে জুয়ার আসর বসে। রাত ৮টা থেকে ভোর পর্যন্ত চলে। দূরদূরান্ত থেকে লোক আসে। রতন নামের আরও এক ব্যক্তি বলেন, এখানে প্রতি রাতে ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকার জুয়া খেলা হয়। কেউ লাভ করে, আবার অনেকে নিঃস্ব হয়ে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, বাবলু নামের এক ব্যক্তি পুরো আসর নিয়ন্ত্রণ করেন। সিএনজি করে লোকজন আসেন। বাবলুই সব ম্যানেজ করেছেন। এক স্থানীয় নরসুন্দর বলেন, ‘আমরা দেখতে এসেছি। কেউ ৫০০ টাকা দিয়ে ১৫ হাজার জিতছে, আবার কেউ এক রাতে ৬ হাজার টাকায় লস দিচ্ছে।’
জানতে চাইলে জুয়ার আসর নিয়ন্ত্রণকারী হিসেবে পরিচিত কাজীপুর উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সোনামুখীর বাসিন্দা বাবলু মিয়া নির্দ্বিধায় বলেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেছি—থানা-পুলিশ, সাংবাদিক, সবাই। যত দিন পারি, চালাব।’
মেলার ইজারাদার বিএনপি নেতা ফজলুল হকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। জানতে চাইলে কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম বলেন, ‘মেলায় এমন কোনো ঘটনার কথা জানি না। পুলিশ নিয়মিত টহলে থাকে। খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল, তবে কাউকে আটক করা যায়নি।’
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন বলেন, মেলায় জুয়া চালানোর অনুমতি নেই। কেউ চালালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাজীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘জুয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’

সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলায় চলছে রমরমা জুয়ার আসর। রাতভর চলে এই জুয়া খেলা, অথচ স্থানীয় পুলিশ বলছে—তারা কিছুই জানে না। তবে জুয়ার আয়োজকেরা দাবি করছেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ প্রকাশ্যে এমন আয়োজন চলছে।
জানা গেছে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রায় তিন শ বছর ধরে বসে ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলা। এবারও জেলা প্রশাসনের অনুমতিতে মেলা বসে, আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) শেষ দিন। শর্ত ছিল—এখানে অশ্লীল নাচ-গান, যাত্রা, সার্কাস, জুয়া বা মাদকসংক্রান্ত কোনো কার্যক্রম চলবে না। কিন্তু সেই নির্দেশনা অমান্য করে প্রকাশ্যে চলছে জুয়া। তবে অনেকের দাবি, আজ মেলার শেষ দিন হলেও জুয়া খেলা চলতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার সোনামুখী উচ্চবিদ্যালয়ের দক্ষিণে নিশি বাড়ি (সোনামুখী শ্মশান ঘাট) এলাকায় বসেছে এই জুয়ার আসর। অন্তত অর্ধশতাধিক জুয়াড়ি সেখানে জুয়া খেলায় মত্ত। বক্সে থাকা পাঁচটি ঘুঁটি নেড়ে ফেলা হয়, তারপর জুয়াড়িরা তাতে টাকা রাখেন। ঘুঁটিতে তাসের হরতন, রুইতন, টেক্কা, চিড়া ইত্যাদি প্রতীক থাকে। চারপাশে ভিড় জমেছে শত শত দর্শকের। সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে শুরু হলেও কেউ কেউ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বাজি ধরছেন।
স্থানীয় আসাদুল নামের এক জুয়াড়ি বলেন, প্রতিদিন এখানে জুয়ার আসর বসে। রাত ৮টা থেকে ভোর পর্যন্ত চলে। দূরদূরান্ত থেকে লোক আসে। রতন নামের আরও এক ব্যক্তি বলেন, এখানে প্রতি রাতে ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকার জুয়া খেলা হয়। কেউ লাভ করে, আবার অনেকে নিঃস্ব হয়ে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, বাবলু নামের এক ব্যক্তি পুরো আসর নিয়ন্ত্রণ করেন। সিএনজি করে লোকজন আসেন। বাবলুই সব ম্যানেজ করেছেন। এক স্থানীয় নরসুন্দর বলেন, ‘আমরা দেখতে এসেছি। কেউ ৫০০ টাকা দিয়ে ১৫ হাজার জিতছে, আবার কেউ এক রাতে ৬ হাজার টাকায় লস দিচ্ছে।’
জানতে চাইলে জুয়ার আসর নিয়ন্ত্রণকারী হিসেবে পরিচিত কাজীপুর উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সোনামুখীর বাসিন্দা বাবলু মিয়া নির্দ্বিধায় বলেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেছি—থানা-পুলিশ, সাংবাদিক, সবাই। যত দিন পারি, চালাব।’
মেলার ইজারাদার বিএনপি নেতা ফজলুল হকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। জানতে চাইলে কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম বলেন, ‘মেলায় এমন কোনো ঘটনার কথা জানি না। পুলিশ নিয়মিত টহলে থাকে। খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল, তবে কাউকে আটক করা যায়নি।’
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন বলেন, মেলায় জুয়া চালানোর অনুমতি নেই। কেউ চালালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাজীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘জুয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’

নাটোরের লালপুরে অবৈধভাবে পাওয়ার ক্রাশারে (মাড়াইকল) আখ মাড়াই বন্ধ করতে অভিযান চালিয়ে তোপের মুখে পড়েছে প্রশাসন। পরে থানা-পুলিশের সহায়তায় মাড়াইকল জব্দ ও জরিমানা করা হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এলাকায় উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের দিলালপুর-রায়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
০৮ জানুয়ারি ২০২৩
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে দুই জুনিয়র শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এক সিনিয়র শিক্ষার্থীকে হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী দ্বীন ইসলাম হৃদয়ের দাবি, গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি প্রক্টরিয়াল বডির কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
১ মিনিট আগে
সুন্দরগঞ্জে এক পুলিশ কনস্টেবলকে (৩৪) প্রবাসীর বাড়িতে আপত্তিকর অবস্থায় পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ে দেয়। আজ শুক্রবার উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগে
আমরা চাই বিচারের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ তাদের ভুল বুঝে সঠিক পথে ফিরে আসুক। জাতীয় পার্টি তাঁদের অন্যায়ভাবে সহযোগিতা করেছে, উপলব্ধি করুক তারা। জাতির কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাক।
২৪ মিনিট আগেসুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে এক পুলিশ কনস্টেবলকে (৩৪) প্রবাসীর বাড়িতে আপত্তিকর অবস্থায় পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ে দেয়। আজ শুক্রবার উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ের কাজি মো. হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। গিয়ে দেখি বহু লোক। পরে একটা তালাকনামা করা হয়। অর্থাৎ প্রবাসীর স্ত্রীর তাঁর স্বামীকে তালাক দেন। নতুন করে পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রীর বিয়ে দিতে চাইলে আমি অস্বীকার যাই। শেষে উপস্থিত জনতার চাপে ছেলে ও মেয়ের স্বাক্ষর নিই কাবিননামায়।’
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল প্রবাসীর বাড়িতে যাতায়াত করেন। এ নিয়ে একাধিকবার প্রবাসীর স্ত্রীকে সতর্ক করেছেন স্থানীয়রা। কিন্তু তিনি অস্বীকার করেছেন এবং এ নিয়ে সবার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। এমনকি নিজের শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গেও। প্রবাসীর স্ত্রীর জানান, পুলিশ কনস্টেবল তাঁর আত্মীয় হন। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে পাহারা দিয়ে আটকে দেন এলাকাবাসী। তাঁদের উভয়ের সংসারে সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আতোয়ার রহমান বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। দরজা খুললে দেখি পুলিশ সদস্য লুকিয়ে আছেন ড্রেসিং টেবিলের কাছে। এ সময় ছেলের শরীরে স্যান্ডো গেঞ্জি ছিল।’
মো. শামসুজ্জামান প্রামাণিক তনু নামের এক মধ্যস্থতাকারী বলেন, ‘উভয় পক্ষের লোকজন উপস্থিত ছিলেন। সবার মতামতের ভিত্তিতে প্রবাসীকে তালাক দেন তাঁর স্ত্রী। পরে আটক পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রীর বিয়ে দেওয়া হয়। এরপর কনস্টেবল নতুন স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে চলে যান।’
এ বিষয়ে কথা হয় সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। এ বিষয়ে কেউ থানায়ও আসেনি।’

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে এক পুলিশ কনস্টেবলকে (৩৪) প্রবাসীর বাড়িতে আপত্তিকর অবস্থায় পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ে দেয়। আজ শুক্রবার উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ের কাজি মো. হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। গিয়ে দেখি বহু লোক। পরে একটা তালাকনামা করা হয়। অর্থাৎ প্রবাসীর স্ত্রীর তাঁর স্বামীকে তালাক দেন। নতুন করে পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রীর বিয়ে দিতে চাইলে আমি অস্বীকার যাই। শেষে উপস্থিত জনতার চাপে ছেলে ও মেয়ের স্বাক্ষর নিই কাবিননামায়।’
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল প্রবাসীর বাড়িতে যাতায়াত করেন। এ নিয়ে একাধিকবার প্রবাসীর স্ত্রীকে সতর্ক করেছেন স্থানীয়রা। কিন্তু তিনি অস্বীকার করেছেন এবং এ নিয়ে সবার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। এমনকি নিজের শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গেও। প্রবাসীর স্ত্রীর জানান, পুলিশ কনস্টেবল তাঁর আত্মীয় হন। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে পাহারা দিয়ে আটকে দেন এলাকাবাসী। তাঁদের উভয়ের সংসারে সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আতোয়ার রহমান বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। দরজা খুললে দেখি পুলিশ সদস্য লুকিয়ে আছেন ড্রেসিং টেবিলের কাছে। এ সময় ছেলের শরীরে স্যান্ডো গেঞ্জি ছিল।’
মো. শামসুজ্জামান প্রামাণিক তনু নামের এক মধ্যস্থতাকারী বলেন, ‘উভয় পক্ষের লোকজন উপস্থিত ছিলেন। সবার মতামতের ভিত্তিতে প্রবাসীকে তালাক দেন তাঁর স্ত্রী। পরে আটক পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রীর বিয়ে দেওয়া হয়। এরপর কনস্টেবল নতুন স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে চলে যান।’
এ বিষয়ে কথা হয় সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। এ বিষয়ে কেউ থানায়ও আসেনি।’

নাটোরের লালপুরে অবৈধভাবে পাওয়ার ক্রাশারে (মাড়াইকল) আখ মাড়াই বন্ধ করতে অভিযান চালিয়ে তোপের মুখে পড়েছে প্রশাসন। পরে থানা-পুলিশের সহায়তায় মাড়াইকল জব্দ ও জরিমানা করা হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এলাকায় উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের দিলালপুর-রায়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
০৮ জানুয়ারি ২০২৩
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে দুই জুনিয়র শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এক সিনিয়র শিক্ষার্থীকে হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী দ্বীন ইসলাম হৃদয়ের দাবি, গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি প্রক্টরিয়াল বডির কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
১ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলায় চলছে রমরমা জুয়ার আসর। রাতভর চলে এই জুয়া খেলা, অথচ স্থানীয় পুলিশ বলছে—তারা কিছুই জানে না। তবে জুয়ার আয়োজকেরা দাবি করছেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ প্রকাশ্যে এমন আয়োজন চলছে। জানা গেছে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রায় তিন শ বছর ধরে বসে ঐতিহ্যবাহী...
১০ মিনিট আগে
আমরা চাই বিচারের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ তাদের ভুল বুঝে সঠিক পথে ফিরে আসুক। জাতীয় পার্টি তাঁদের অন্যায়ভাবে সহযোগিতা করেছে, উপলব্ধি করুক তারা। জাতির কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাক।
২৪ মিনিট আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘আমরা চাই বিচারের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ তাদের ভুল বুঝে সঠিক পথে ফিরে আসুক। জাতীয় পার্টি তাঁদের অন্যায়ভাবে সহযোগিতা করেছে, উপলব্ধি করুক তারা। জাতির কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাক।’
আজ শুক্রবার ঝিনাইদহ শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘যারা অতীতে বিভেদের রাজনীতি করেছেন, বিভেদ বাদ দিয়ে তাঁরা মানুষের কল্যাণের জন্য রাজনীতিতে আসুন। আর কত ঝগড়া করব আমরা, আর কত লাশ ঝরাব, আর কত ক্যাম্পাস রক্তাক্ত হবে।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘শেখ হাসিনা ২০১৪ সালে আপনারা দেখেছেন একপক্ষীয় নির্বাচন করে ১৫৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সরকার কায়েম করে একধরনের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। আমরা আর নির্বাচনের কক্ষে ফিরে যেতে পারিনি। ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান প্রমাণ করেছে জোর করে ক্ষমতায় থাকা যায় না। একদিন না একদিন তার করুণ পরিণতি ভোগ করতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘এখন একটা অন্তর্বর্তী সরকার আছে। আমাদের অনেক আশা ছিল। গণ-অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্রকে সুন্দর করে গুছিয়ে দেশকে একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নেওয়ার পাশাপাশি দোষীদের বিচার, আহত ও নিহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনের দাবি করেছি। সংস্কারের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র সুন্দর একটা নির্বাচনের দিকে যাবে, এটিই ছিল আমাদের প্রত্যাশা। কিন্তু আমরা দেখলাম নানা ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির কারণে আমাদের মধ্যে আজ শঙ্কা দেখা দিয়েছে। নির্বাচন আদৌ সুষ্ঠুভাবে হবে কি না? আমরা দেখছি তিনটি রাজনৈতিক দলকে সরকার খুশি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তাদের চাপে সরকার দিশেহারা হয়ে পড়ছে। অথচ অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো এমন ছিল যে, তাদের চাপে রাজনৈতিক দলগুলো দিশেহারা হয়ে পড়ত।’
মতবিনিময় সভায় এবি পার্টির চেয়ারম্যান ঝিনাইদহের ৩টি আসনে দলের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে তাঁদের সহযোগিতার আহ্বান জানান। প্রার্থীরা হলেন ঝিনাইদহ-১ আসনে অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান, ঝিনাইদহ-২ আসনের যুব ইউনিটের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হাদিউজ্জামান খোকন ও ঝিনাইদহ-৩ আসনের মুফতি মুজাহিদুল ইসলাম।

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘আমরা চাই বিচারের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ তাদের ভুল বুঝে সঠিক পথে ফিরে আসুক। জাতীয় পার্টি তাঁদের অন্যায়ভাবে সহযোগিতা করেছে, উপলব্ধি করুক তারা। জাতির কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাক।’
আজ শুক্রবার ঝিনাইদহ শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘যারা অতীতে বিভেদের রাজনীতি করেছেন, বিভেদ বাদ দিয়ে তাঁরা মানুষের কল্যাণের জন্য রাজনীতিতে আসুন। আর কত ঝগড়া করব আমরা, আর কত লাশ ঝরাব, আর কত ক্যাম্পাস রক্তাক্ত হবে।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘শেখ হাসিনা ২০১৪ সালে আপনারা দেখেছেন একপক্ষীয় নির্বাচন করে ১৫৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সরকার কায়েম করে একধরনের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। আমরা আর নির্বাচনের কক্ষে ফিরে যেতে পারিনি। ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান প্রমাণ করেছে জোর করে ক্ষমতায় থাকা যায় না। একদিন না একদিন তার করুণ পরিণতি ভোগ করতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘এখন একটা অন্তর্বর্তী সরকার আছে। আমাদের অনেক আশা ছিল। গণ-অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্রকে সুন্দর করে গুছিয়ে দেশকে একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নেওয়ার পাশাপাশি দোষীদের বিচার, আহত ও নিহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনের দাবি করেছি। সংস্কারের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র সুন্দর একটা নির্বাচনের দিকে যাবে, এটিই ছিল আমাদের প্রত্যাশা। কিন্তু আমরা দেখলাম নানা ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির কারণে আমাদের মধ্যে আজ শঙ্কা দেখা দিয়েছে। নির্বাচন আদৌ সুষ্ঠুভাবে হবে কি না? আমরা দেখছি তিনটি রাজনৈতিক দলকে সরকার খুশি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তাদের চাপে সরকার দিশেহারা হয়ে পড়ছে। অথচ অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো এমন ছিল যে, তাদের চাপে রাজনৈতিক দলগুলো দিশেহারা হয়ে পড়ত।’
মতবিনিময় সভায় এবি পার্টির চেয়ারম্যান ঝিনাইদহের ৩টি আসনে দলের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে তাঁদের সহযোগিতার আহ্বান জানান। প্রার্থীরা হলেন ঝিনাইদহ-১ আসনে অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান, ঝিনাইদহ-২ আসনের যুব ইউনিটের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হাদিউজ্জামান খোকন ও ঝিনাইদহ-৩ আসনের মুফতি মুজাহিদুল ইসলাম।

নাটোরের লালপুরে অবৈধভাবে পাওয়ার ক্রাশারে (মাড়াইকল) আখ মাড়াই বন্ধ করতে অভিযান চালিয়ে তোপের মুখে পড়েছে প্রশাসন। পরে থানা-পুলিশের সহায়তায় মাড়াইকল জব্দ ও জরিমানা করা হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস এলাকায় উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের দিলালপুর-রায়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
০৮ জানুয়ারি ২০২৩
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে দুই জুনিয়র শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এক সিনিয়র শিক্ষার্থীকে হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী দ্বীন ইসলাম হৃদয়ের দাবি, গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি প্রক্টরিয়াল বডির কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
১ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সোনামুখী মেলায় চলছে রমরমা জুয়ার আসর। রাতভর চলে এই জুয়া খেলা, অথচ স্থানীয় পুলিশ বলছে—তারা কিছুই জানে না। তবে জুয়ার আয়োজকেরা দাবি করছেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ প্রকাশ্যে এমন আয়োজন চলছে। জানা গেছে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রায় তিন শ বছর ধরে বসে ঐতিহ্যবাহী...
১০ মিনিট আগে
সুন্দরগঞ্জে এক পুলিশ কনস্টেবলকে (৩৪) প্রবাসীর বাড়িতে আপত্তিকর অবস্থায় পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ে দেয়। আজ শুক্রবার উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগে