নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীতে পৃথক অভিযান চালিয়ে দুই ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় দুটি বিদেশি পিস্তলসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা ডাকাতি, চরাঞ্চলে সহিংসতাসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ডাকাত দলের সদস্য মাধবদী থানার আমদিয়া এলাকার জাহিদুল হক টিপু, মো. শাহ আলম, সোহাগ মিয়া, পলাশের ঘোড়াশাল এলাকার নূরে আলম, রুবেল, আল আমিন ও আবু তাহের। চরাঞ্চলে টেঁটাযুদ্ধের হোতা সদর উপজেলার আলোকবালী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দীপু (৫০), আবদুল মতিন মেম্বার (৫৮), মো. আসাদুল্লাহ (৪২) ও তাঁদের চার সহযোগী এবং রায়পুরা থানার মির্জারচর ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিক (৪৫) ও তাঁর তিন সহযোগী।
গত রবি ও সোমবার নরসিংদী সদর, পলাশ, রায়পুরা ও মাধবদী থানা এলাকায় পৃথক চারটি অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাহেব আলী পাঠান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চরাঞ্চলে খুন সহিংসতাসহ জেলায় ডাকাতির সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও অস্ত্র উদ্ধারের জন্য পৃথক অভিযান পরিচালনা করে জেলা পুলিশ। গত ৩১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় মাধবদী থানার আমদিয়া ইউনিয়ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে শাহ আলমসহ তাঁর দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে মাধবদী থানা-পুলিশ। এর আগে গত ২৯ জানুয়ারি দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঘোড়াশাল মিয়াপাড়া এলাকা থেকে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে বিদেশি পিস্তল, কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ৩০ জানুয়ারি বিকেলে সদর উপজেলার আলোকবালী ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দীপু, আবদুল মতিন মেম্বার, আসাদুল্লাহ মিয়া ও তাঁদের চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গত ৩১ জানুয়ারি রাত ৮টার দিকে রায়পুরা উপজেলার মির্জারচর ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিককে একটি দোনলা বন্দুক ও চারটি কার্তুজসহ গ্রেপ্তার করে রায়পুরা থানা-পুলিশ। একই দিনে মির্জারচর ও বাঁশগাড়ী এলাকার থেকে আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পৃথক চারটি অভিযানে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, একটি পাইপগান, দুটি চাইনিজ কুড়াল, ছয়টি কার্তুজ, পাঁচ রাউন্ড গুলি, একটি রামদা, দুটি ছোরা, একটি কাভার্ড ভ্যান, ১২৫ পিস ইয়াবা ও একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা জব্দ করে পুলিশ।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সাহেব আলী পাঠান বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজন ডাকাত দলের সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে জেলার বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি ও অস্ত্র মামলা রয়েছে। এ ছাড়া দুই ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নিজেদের স্বার্থে উসকানি দিয়ে চরাঞ্চলে সহিংসতার অভিযোগ রয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীতে পৃথক অভিযান চালিয়ে দুই ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় দুটি বিদেশি পিস্তলসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা ডাকাতি, চরাঞ্চলে সহিংসতাসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ডাকাত দলের সদস্য মাধবদী থানার আমদিয়া এলাকার জাহিদুল হক টিপু, মো. শাহ আলম, সোহাগ মিয়া, পলাশের ঘোড়াশাল এলাকার নূরে আলম, রুবেল, আল আমিন ও আবু তাহের। চরাঞ্চলে টেঁটাযুদ্ধের হোতা সদর উপজেলার আলোকবালী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দীপু (৫০), আবদুল মতিন মেম্বার (৫৮), মো. আসাদুল্লাহ (৪২) ও তাঁদের চার সহযোগী এবং রায়পুরা থানার মির্জারচর ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিক (৪৫) ও তাঁর তিন সহযোগী।
গত রবি ও সোমবার নরসিংদী সদর, পলাশ, রায়পুরা ও মাধবদী থানা এলাকায় পৃথক চারটি অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাহেব আলী পাঠান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চরাঞ্চলে খুন সহিংসতাসহ জেলায় ডাকাতির সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও অস্ত্র উদ্ধারের জন্য পৃথক অভিযান পরিচালনা করে জেলা পুলিশ। গত ৩১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় মাধবদী থানার আমদিয়া ইউনিয়ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে শাহ আলমসহ তাঁর দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে মাধবদী থানা-পুলিশ। এর আগে গত ২৯ জানুয়ারি দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঘোড়াশাল মিয়াপাড়া এলাকা থেকে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে বিদেশি পিস্তল, কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ৩০ জানুয়ারি বিকেলে সদর উপজেলার আলোকবালী ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দীপু, আবদুল মতিন মেম্বার, আসাদুল্লাহ মিয়া ও তাঁদের চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গত ৩১ জানুয়ারি রাত ৮টার দিকে রায়পুরা উপজেলার মির্জারচর ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিককে একটি দোনলা বন্দুক ও চারটি কার্তুজসহ গ্রেপ্তার করে রায়পুরা থানা-পুলিশ। একই দিনে মির্জারচর ও বাঁশগাড়ী এলাকার থেকে আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পৃথক চারটি অভিযানে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, একটি পাইপগান, দুটি চাইনিজ কুড়াল, ছয়টি কার্তুজ, পাঁচ রাউন্ড গুলি, একটি রামদা, দুটি ছোরা, একটি কাভার্ড ভ্যান, ১২৫ পিস ইয়াবা ও একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা জব্দ করে পুলিশ।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সাহেব আলী পাঠান বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজন ডাকাত দলের সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে জেলার বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি ও অস্ত্র মামলা রয়েছে। এ ছাড়া দুই ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নিজেদের স্বার্থে উসকানি দিয়ে চরাঞ্চলে সহিংসতার অভিযোগ রয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এবার আরও বড় পরিসরে শুরু হতে যাচ্ছে রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলা। বিভাগীয় প্রশাসন ও জাতীয় গণগ্রন্থাগারের যৌথ আয়োজনে আগামী ৩১ অক্টোবর রাজশাহী কালেক্টরেট মাঠে শুরু হবে ৯ দিনব্যাপী এ বইমেলা। চলবে ৮ নভেম্বর পর্যন্ত। এ উপলক্ষে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদের সভাপতিত্বে...
৪১ মিনিট আগেজনতা ব্যাংক থেকে ঋণের নামে ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান ও জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ ২৬ জনের নামে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরের কমলনগরে অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক নারী সদস্য জাহানারা বেগমের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছেন এলাকাবাসী।
২ ঘণ্টা আগে১৯৬৯ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হওয়া অধ্যাপক শামসুজ্জোহার কবর জিয়ারত করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা। আজ সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থিত শহীদ
২ ঘণ্টা আগে