নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরার মির্জারচরের ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত ও মামলার এজাহারভুক্ত আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গতকাল রোববার দিবাগত রাতে নরসিংদী শহরের শাপলা চত্বর ও মাধবদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সোমবার দুপুরে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমের এ তথ্য জানিয়েছে র্যাব ১১ নরসিংদীর ক্যাম্প কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শামীম হোসেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—রায়পুরার মির্জারচর ইউনিয়নের মির্জারচর গ্রামের কবির হোসেনের ছেলে মো. নাসির মিয়া (২৪), দ্বীন ইসলামের ছেলে মো. জুয়েল মিয়া (২২), ফিরোজ মিয়ার ছেলে মো. দুলাল (৩২) ও পার্শ্ববর্তী বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের চান্দেরকান্দি গ্রামের মৃত শাহ মুরতুজ আলীর ছেলে মো. বাবুল মিয়া (৪৮)।
এর আগে এই মামলায় দুই দফায় দুটি একনলা বন্দুক ও ১০ রাউন্ড গুলিসহ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন মহরম আলী (৪৮), মো. আব্দুল্লাহ (৩৫), রমজান মিয়া (২৮) ও রাসেল ওরফে এবাদুল্লাহ (৩৫) নামের চারজন।
র্যাব জানায়, রায়পুরার চরাঞ্চল মির্জারচর ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তার ও পূর্ব শত্রুতার জেরেই ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবালকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের এক সপ্তাহ আগে করা পরিকল্পনা অনুযায়ী গত ৩ ডিসেম্বর বিকেলে ইউনিয়নের শান্তিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে একটি সভা শেষে ফেরার পথে চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা করে আসামিরা।
র্যাব আরও জানায়, র্যাব জানতে পারে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত ও মামলার এজাহারভুক্ত আসামিদের কয়েকজন নরসিংদী শহর ও মাধবদী এলাকায় আত্মগোপনে রয়েছেন। তাদের অবস্থান শনাক্ত করে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টা থেকে সোমবার ভোর ৫টা পর্যন্ত র্যাবের দুটি পৃথক দল নরসিংদী শহরের শাপলা চত্বর ও মাধবদী বাসস্ট্যান্ড এলাকার দুইটি বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় শাপলা চত্বর থেকে মো. নাসির মিয়া ও মো. জুয়েল মিয়া এবং মাধবদী বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে মো. বাবুল মিয়া ও মো. দুলালকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার চারজনই চেয়ারম্যান হত্যায় সরাসরি জড়িত ছিলেন বলে স্বীকার করেছেন।
র্যাব-১১ নরসিংদীর ক্যাম্প কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শামীম হোসেন বলেন, ‘গ্রেপ্তার চারজনকে এরই মধ্যে মামলার তদন্তকারী সংস্থা জেলা গোয়েন্দা শাখার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের মামলার এজাহারভুক্ত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছি।’
উল্লেখ্য গত ৩ ডিসেম্বর (শনিবার) বিকেল ৪টার দিকে রায়পুরার মির্জারচর ইউনিয়নের শান্তিপুর বাজার এলাকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন স্থানে গুলিবিদ্ধ হন ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিক। এ সময় উপস্থিত স্থানীয় লোকজন চেয়ারম্যানকে দ্রুত উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মো. জাফর ইকবাল মানিক রায়পুরার প্রত্যন্ত চরাঞ্চল মির্জারচর ইউনিয়ন পরিষদের পরপর দুইবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুদিন পর নিহত চেয়ারম্যানের স্ত্রী মাহফুজা আক্তার বাদী হয়ে ২১ জনের নামে উল্লেখ করে রায়পুরা থানায় মামলা করেন।
নরসিংদীর রায়পুরার মির্জারচরের ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত ও মামলার এজাহারভুক্ত আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গতকাল রোববার দিবাগত রাতে নরসিংদী শহরের শাপলা চত্বর ও মাধবদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সোমবার দুপুরে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমের এ তথ্য জানিয়েছে র্যাব ১১ নরসিংদীর ক্যাম্প কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শামীম হোসেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—রায়পুরার মির্জারচর ইউনিয়নের মির্জারচর গ্রামের কবির হোসেনের ছেলে মো. নাসির মিয়া (২৪), দ্বীন ইসলামের ছেলে মো. জুয়েল মিয়া (২২), ফিরোজ মিয়ার ছেলে মো. দুলাল (৩২) ও পার্শ্ববর্তী বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের চান্দেরকান্দি গ্রামের মৃত শাহ মুরতুজ আলীর ছেলে মো. বাবুল মিয়া (৪৮)।
এর আগে এই মামলায় দুই দফায় দুটি একনলা বন্দুক ও ১০ রাউন্ড গুলিসহ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন মহরম আলী (৪৮), মো. আব্দুল্লাহ (৩৫), রমজান মিয়া (২৮) ও রাসেল ওরফে এবাদুল্লাহ (৩৫) নামের চারজন।
র্যাব জানায়, রায়পুরার চরাঞ্চল মির্জারচর ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তার ও পূর্ব শত্রুতার জেরেই ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবালকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের এক সপ্তাহ আগে করা পরিকল্পনা অনুযায়ী গত ৩ ডিসেম্বর বিকেলে ইউনিয়নের শান্তিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে একটি সভা শেষে ফেরার পথে চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা করে আসামিরা।
র্যাব আরও জানায়, র্যাব জানতে পারে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত ও মামলার এজাহারভুক্ত আসামিদের কয়েকজন নরসিংদী শহর ও মাধবদী এলাকায় আত্মগোপনে রয়েছেন। তাদের অবস্থান শনাক্ত করে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টা থেকে সোমবার ভোর ৫টা পর্যন্ত র্যাবের দুটি পৃথক দল নরসিংদী শহরের শাপলা চত্বর ও মাধবদী বাসস্ট্যান্ড এলাকার দুইটি বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় শাপলা চত্বর থেকে মো. নাসির মিয়া ও মো. জুয়েল মিয়া এবং মাধবদী বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে মো. বাবুল মিয়া ও মো. দুলালকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার চারজনই চেয়ারম্যান হত্যায় সরাসরি জড়িত ছিলেন বলে স্বীকার করেছেন।
র্যাব-১১ নরসিংদীর ক্যাম্প কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শামীম হোসেন বলেন, ‘গ্রেপ্তার চারজনকে এরই মধ্যে মামলার তদন্তকারী সংস্থা জেলা গোয়েন্দা শাখার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের মামলার এজাহারভুক্ত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছি।’
উল্লেখ্য গত ৩ ডিসেম্বর (শনিবার) বিকেল ৪টার দিকে রায়পুরার মির্জারচর ইউনিয়নের শান্তিপুর বাজার এলাকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন স্থানে গুলিবিদ্ধ হন ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিক। এ সময় উপস্থিত স্থানীয় লোকজন চেয়ারম্যানকে দ্রুত উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মো. জাফর ইকবাল মানিক রায়পুরার প্রত্যন্ত চরাঞ্চল মির্জারচর ইউনিয়ন পরিষদের পরপর দুইবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুদিন পর নিহত চেয়ারম্যানের স্ত্রী মাহফুজা আক্তার বাদী হয়ে ২১ জনের নামে উল্লেখ করে রায়পুরা থানায় মামলা করেন।
পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পূর্বপরিকল্পিতভাবে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ওসির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেরাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
১৩ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
২১ মিনিট আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ের দাবিতে ছয় দিন ধরে ভাতিজার (২০) বাড়িতে অবস্থান করছেন এক চাচি (২৫)। উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
৩৫ মিনিট আগেগাইবান্ধা প্রতিনিধি
পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, আমলি আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলায় নামীয় তিনজন ও অজ্ঞাতনামা দু-তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে গাইবান্ধা সদর আমলি আদালতে ভুক্তভোগী এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আসামিরা হলেন গাইবান্ধা পুলিশ সুপার (এসপি) নিশাত এ্যঞ্জেলা, গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার ও লালমনিরহাট জেলার তারেকুজ্জামান তুহিন (২৩) নামের এক ব্যক্তি। তারেকুজ্জামান পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারি-ইসলামপুর এলাকার মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে ও ভুক্তভোগী এসআই মনিরুজ্জামানের বোনের সাবেক স্বামীর মামাতো ভাই।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাদীর স্বামী এসআই মনিরুজ্জামান তখন গাইবান্ধা সদর থানায় কর্মরত ছিলেন। মনিরুজ্জামানের আত্মীয় আসামি তারেকুজ্জামান তুহিন পারিবারিক পূর্বশক্রতার জেরে ফেসবুকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে ছবি প্রকাশ করাকে কেন্দ্র করে এসআই মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে গাইবান্ধা এসপি কার্যালয়ে একটি মৌখিক অভিযোগ দেন। সেই অভিযোগে চলতি বছরের ২৫ মার্চ পুলিশ সুপার ও ওসি এসআই মনিরুজ্জামানকে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নেন। মনিরুজ্জামান এসপি কার্যালয়ে প্রবেশ করা মাত্রই গাইবান্ধার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ধ্রুব জ্যোর্তিময় গোপ মনিরুজ্জামানের কাছ থেকে তাঁর মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ ও ১৩ হাজার টাকা জোরপূর্বক কেড়ে নেন। পরে মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ যাচাই-বাছাই শেষে ডিভাইসগুলো সদর থানার ওসির কাছে আটক রাখেন। এ সময় বিষয়টি বাইরে প্রকাশ করলে চাকরির ক্ষতি হবে বলে ভয় দেখানো হয় মনিরুজ্জামানকে। একপর্যায়ে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মনিরুজ্জামানকে গাইবান্ধা থেকে রাজশাহী রেঞ্জে বদলি করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাইবান্ধা সদর থানার ওসি শাহিনুর তালুকদার বলেন, ‘সদর থানার এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন তারেকুজ্জামান তুহিন নামের এক আত্মীয়ের নামে সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া তথ্য ছড়ান। গাইবান্ধা এসপি অফিসে এসে তুহিন বিষয়টি জানালে মনিরুজ্জামানের মোবাইল ও ল্যাপটপটি চেক করা হয়। পরে তাঁকে ফেরত দেওয়া হয়। মামলা করার বিষয়টি শুনেছি।’
গাইবান্ধা পুলিশ সুপার (এসপি) নিশাত এ্যঞ্জেলার সরকারি ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, আমলি আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলায় নামীয় তিনজন ও অজ্ঞাতনামা দু-তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে গাইবান্ধা সদর আমলি আদালতে ভুক্তভোগী এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আসামিরা হলেন গাইবান্ধা পুলিশ সুপার (এসপি) নিশাত এ্যঞ্জেলা, গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার ও লালমনিরহাট জেলার তারেকুজ্জামান তুহিন (২৩) নামের এক ব্যক্তি। তারেকুজ্জামান পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারি-ইসলামপুর এলাকার মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে ও ভুক্তভোগী এসআই মনিরুজ্জামানের বোনের সাবেক স্বামীর মামাতো ভাই।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাদীর স্বামী এসআই মনিরুজ্জামান তখন গাইবান্ধা সদর থানায় কর্মরত ছিলেন। মনিরুজ্জামানের আত্মীয় আসামি তারেকুজ্জামান তুহিন পারিবারিক পূর্বশক্রতার জেরে ফেসবুকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে ছবি প্রকাশ করাকে কেন্দ্র করে এসআই মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে গাইবান্ধা এসপি কার্যালয়ে একটি মৌখিক অভিযোগ দেন। সেই অভিযোগে চলতি বছরের ২৫ মার্চ পুলিশ সুপার ও ওসি এসআই মনিরুজ্জামানকে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নেন। মনিরুজ্জামান এসপি কার্যালয়ে প্রবেশ করা মাত্রই গাইবান্ধার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ধ্রুব জ্যোর্তিময় গোপ মনিরুজ্জামানের কাছ থেকে তাঁর মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ ও ১৩ হাজার টাকা জোরপূর্বক কেড়ে নেন। পরে মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ যাচাই-বাছাই শেষে ডিভাইসগুলো সদর থানার ওসির কাছে আটক রাখেন। এ সময় বিষয়টি বাইরে প্রকাশ করলে চাকরির ক্ষতি হবে বলে ভয় দেখানো হয় মনিরুজ্জামানকে। একপর্যায়ে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মনিরুজ্জামানকে গাইবান্ধা থেকে রাজশাহী রেঞ্জে বদলি করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাইবান্ধা সদর থানার ওসি শাহিনুর তালুকদার বলেন, ‘সদর থানার এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন তারেকুজ্জামান তুহিন নামের এক আত্মীয়ের নামে সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া তথ্য ছড়ান। গাইবান্ধা এসপি অফিসে এসে তুহিন বিষয়টি জানালে মনিরুজ্জামানের মোবাইল ও ল্যাপটপটি চেক করা হয়। পরে তাঁকে ফেরত দেওয়া হয়। মামলা করার বিষয়টি শুনেছি।’
গাইবান্ধা পুলিশ সুপার (এসপি) নিশাত এ্যঞ্জেলার সরকারি ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
নরসিংদীর রায়পুরার মির্জারচরের ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত ও মামলার এজাহারভুক্ত আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব...
১২ ডিসেম্বর ২০২২রাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
১৩ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
২১ মিনিট আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ের দাবিতে ছয় দিন ধরে ভাতিজার (২০) বাড়িতে অবস্থান করছেন এক চাচি (২৫)। উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
৩৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
মামলার বাদী আমির হোসেন সরকারের (৭০) বাড়ি পবা উপজেলার নওহাটা কলেজ মোড় এলাকায়। মামলায় ছেলে বোরহান উদ্দিন (৪৫) এবং পুত্রবধূ আয়েশা বেগম আশাকে (৩৬) আসামি করেছেন তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আমির হোসেন সরকার ছেলে বোরহান উদ্দিনের নামে বাড়িসহ ছয় শতক জমি কিনেছিলেন। ২০০০ সালে বোরহান সৌদি আরবে চলে যান। বিদেশে থাকা অবস্থায় বোরহান জমিটি তাঁর বাবাকে আমমোক্তার (পাওয়ার অব অ্যাটর্নি) নিযুক্ত করেন। সম্প্রতি দেশে ফিরে স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা সংসার করছেন বোরহান। এখন মা-বাবাকে ওই বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে সেখানে নতুন করে বাড়ি করার চেষ্টা করছেন।
আমির হোসেন খানের অভিযোগ, ছেলে তাঁর দেখভাল করেন না। কোনো টাকাপয়সাও দেন না। সম্প্রতি রাজশাহীর পবা থানার আমলি আদালতে গিয়ে ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন-২০১৩ অনুযায়ী মামলার আবেদন করেন আমির হোসেন। ৫ অক্টোবর আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান সরকার অভিযোগটি সাত দিনের মধ্যে মামলা হিসেবে রেকর্ড করার জন্য পবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ এ মামলা রেকর্ড হয়।
আমির হোসেন সরকার বলেন, ‘সহায়-সম্বল বিক্রি করে ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়েছিলাম। বাড়িটাও কিনেছিলাম ছেলের নামে। সে সৌদি আরবে ২৫ বছর থেকে অনেক টাকাপয়সা রোজগার করেছে। এই বয়সে নানা অসুস্থতা আর অভাব-অনটনে জীবন যাপন করলেও ছেলে খোঁজ নেয়নি। ছেলের বউ আমাদের কোনো টাকাপয়সা দিতে দেয় না। ছেলে দেশে ফিরে আমাকে বাড়ি থেকে বের করে নতুন করে বাড়ি করার পরিকল্পনা করে। এ বাড়িতে আমার দুই মেয়ে, এক ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকি। সে আমাদের বের করে এখানে বাড়ি করতে চায়। এতে রাজি না হলে সে আমাকে ও আমার স্ত্রীকে মারধর করে। গলা চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা করে। প্রতিবেশীরা আমাদের উদ্ধার করে।’
অভিযোগের বিষয়ে বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘আমি বিদেশ কাজ করেছি ২৫ বছর। আশপাশে ইনকোয়ারি করলে আসল বিষয়টা বুঝতে পারবেন। আমার ভাইবোন—সবার পেছনে খাটতে খাটতে শেষ। দেশে আসার পরে আমি দেড় বছর ধরে বেকার। ভরণপোষণ দেব কোথা থেকে?’ মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমার আরও দুইটা ভাই আছে। সব দায়দায়িত্ব কি আমার একার, না অন্যদেরও আছে?’
পবা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মামলাটি তদন্ত করছি। আমার জানামতে, পবা থানায় এ ধরনের মামলা এবারই প্রথম হলো। তদন্ত করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের শাহমখদুম জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘বৃদ্ধ পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের অবহেলা আইনগতভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ। ২০১৩ সালে সরকার “পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন” প্রণয়ন করে। এই আইনে প্রত্যেক সন্তানকে তার পিতা-মাতার ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে বাধ্য করা হয়েছে। কোনো সন্তান এই দায়িত্ব পালন না করলে এক লাখ টাকা জরিমানা বা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের বিধান আছে। অনেক বৃদ্ধ পিতা-মাতা পারিবারিক চাপে পড়ে নীরবে কষ্ট সহ্য করেন। মামলা করতে সাহস পান না। এই মামলা হয়তো অন্যদেরও সচেতন করবে।’
রাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
মামলার বাদী আমির হোসেন সরকারের (৭০) বাড়ি পবা উপজেলার নওহাটা কলেজ মোড় এলাকায়। মামলায় ছেলে বোরহান উদ্দিন (৪৫) এবং পুত্রবধূ আয়েশা বেগম আশাকে (৩৬) আসামি করেছেন তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আমির হোসেন সরকার ছেলে বোরহান উদ্দিনের নামে বাড়িসহ ছয় শতক জমি কিনেছিলেন। ২০০০ সালে বোরহান সৌদি আরবে চলে যান। বিদেশে থাকা অবস্থায় বোরহান জমিটি তাঁর বাবাকে আমমোক্তার (পাওয়ার অব অ্যাটর্নি) নিযুক্ত করেন। সম্প্রতি দেশে ফিরে স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা সংসার করছেন বোরহান। এখন মা-বাবাকে ওই বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে সেখানে নতুন করে বাড়ি করার চেষ্টা করছেন।
আমির হোসেন খানের অভিযোগ, ছেলে তাঁর দেখভাল করেন না। কোনো টাকাপয়সাও দেন না। সম্প্রতি রাজশাহীর পবা থানার আমলি আদালতে গিয়ে ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন-২০১৩ অনুযায়ী মামলার আবেদন করেন আমির হোসেন। ৫ অক্টোবর আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান সরকার অভিযোগটি সাত দিনের মধ্যে মামলা হিসেবে রেকর্ড করার জন্য পবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ এ মামলা রেকর্ড হয়।
আমির হোসেন সরকার বলেন, ‘সহায়-সম্বল বিক্রি করে ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়েছিলাম। বাড়িটাও কিনেছিলাম ছেলের নামে। সে সৌদি আরবে ২৫ বছর থেকে অনেক টাকাপয়সা রোজগার করেছে। এই বয়সে নানা অসুস্থতা আর অভাব-অনটনে জীবন যাপন করলেও ছেলে খোঁজ নেয়নি। ছেলের বউ আমাদের কোনো টাকাপয়সা দিতে দেয় না। ছেলে দেশে ফিরে আমাকে বাড়ি থেকে বের করে নতুন করে বাড়ি করার পরিকল্পনা করে। এ বাড়িতে আমার দুই মেয়ে, এক ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকি। সে আমাদের বের করে এখানে বাড়ি করতে চায়। এতে রাজি না হলে সে আমাকে ও আমার স্ত্রীকে মারধর করে। গলা চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা করে। প্রতিবেশীরা আমাদের উদ্ধার করে।’
অভিযোগের বিষয়ে বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘আমি বিদেশ কাজ করেছি ২৫ বছর। আশপাশে ইনকোয়ারি করলে আসল বিষয়টা বুঝতে পারবেন। আমার ভাইবোন—সবার পেছনে খাটতে খাটতে শেষ। দেশে আসার পরে আমি দেড় বছর ধরে বেকার। ভরণপোষণ দেব কোথা থেকে?’ মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমার আরও দুইটা ভাই আছে। সব দায়দায়িত্ব কি আমার একার, না অন্যদেরও আছে?’
পবা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মামলাটি তদন্ত করছি। আমার জানামতে, পবা থানায় এ ধরনের মামলা এবারই প্রথম হলো। তদন্ত করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের শাহমখদুম জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘বৃদ্ধ পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের অবহেলা আইনগতভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ। ২০১৩ সালে সরকার “পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন” প্রণয়ন করে। এই আইনে প্রত্যেক সন্তানকে তার পিতা-মাতার ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে বাধ্য করা হয়েছে। কোনো সন্তান এই দায়িত্ব পালন না করলে এক লাখ টাকা জরিমানা বা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের বিধান আছে। অনেক বৃদ্ধ পিতা-মাতা পারিবারিক চাপে পড়ে নীরবে কষ্ট সহ্য করেন। মামলা করতে সাহস পান না। এই মামলা হয়তো অন্যদেরও সচেতন করবে।’
নরসিংদীর রায়পুরার মির্জারচরের ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত ও মামলার এজাহারভুক্ত আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব...
১২ ডিসেম্বর ২০২২পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পূর্বপরিকল্পিতভাবে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ওসির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
২১ মিনিট আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ের দাবিতে ছয় দিন ধরে ভাতিজার (২০) বাড়িতে অবস্থান করছেন এক চাচি (২৫)। উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
৩৫ মিনিট আগেনেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার (২২ অক্টোবর) স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় সোহাগ মৃধা বলেছিলেন, ‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে হত্যার চেষ্টাও করা হয়েছিল। তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী থেকে আমি কাজ করে যাচ্ছি।’
আগের সংবাদ:
সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমিন জানান, একটি মারামারির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা একসময় বিএনপি পরিচয়ে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করতেন। পরে আওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রকাশ্যে প্রশংসামূলক বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় আসেন। এরপর আওয়ামী লীগ পরিচয়ে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। সম্প্রতি আবার বিতর্কিত বক্তব্য দিয়ে নতুন করে আলোচনা আসেন।
সোহাগের চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘সোহাগ মৃধা খুবই খারাপ মানুষ। সম্পত্তির ওয়ারিশ বঞ্চিত করতে আমাকে ও তার ছোট ভাইকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করে হয়রানি করছে। এমনকি মামলা থেকে রেহাই পেতে ৫০ হাজার টাকা দিলেও নিস্তার পাইনি।’
ওসি বলেন, সোহাগ মৃধার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে মারামারির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার (২২ অক্টোবর) স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় সোহাগ মৃধা বলেছিলেন, ‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে হত্যার চেষ্টাও করা হয়েছিল। তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী থেকে আমি কাজ করে যাচ্ছি।’
আগের সংবাদ:
সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমিন জানান, একটি মারামারির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা একসময় বিএনপি পরিচয়ে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করতেন। পরে আওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রকাশ্যে প্রশংসামূলক বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় আসেন। এরপর আওয়ামী লীগ পরিচয়ে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। সম্প্রতি আবার বিতর্কিত বক্তব্য দিয়ে নতুন করে আলোচনা আসেন।
সোহাগের চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘সোহাগ মৃধা খুবই খারাপ মানুষ। সম্পত্তির ওয়ারিশ বঞ্চিত করতে আমাকে ও তার ছোট ভাইকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করে হয়রানি করছে। এমনকি মামলা থেকে রেহাই পেতে ৫০ হাজার টাকা দিলেও নিস্তার পাইনি।’
ওসি বলেন, সোহাগ মৃধার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে মারামারির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নরসিংদীর রায়পুরার মির্জারচরের ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত ও মামলার এজাহারভুক্ত আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব...
১২ ডিসেম্বর ২০২২পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পূর্বপরিকল্পিতভাবে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ওসির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেরাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
১৩ মিনিট আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ের দাবিতে ছয় দিন ধরে ভাতিজার (২০) বাড়িতে অবস্থান করছেন এক চাচি (২৫)। উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
৩৫ মিনিট আগেসুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ের দাবিতে ছয় দিন ধরে ভাতিজার (২০) বাড়িতে অবস্থান করছেন এক চাচি (২৫)। উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে, ওই ভাতিজা বাড়ি থেকে পালিয়েছেন। তিনি ওই নারীর সাবেক স্বামীর চাচাতো ভাইয়ের ছেলে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ওই ভাতিজার বাড়ির উঠানে এলাকাবাসীর ভিড়। গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে ভাতিজার পরিবারের লোকজন বাড়ির গেট বন্ধ করে দেন। তবে তাঁরা জানান, ওই চাচি এখনো বাড়ির ভেতরে আছেন।
ছাপরহাটি ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মো. আনছার আলী বলেন, ‘মেয়েটি জানিয়েছে, ওই ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক দুই-তিন বছর ধরে। গত শনিবার থেকে বাড়িতে অবস্থান করছেন, কিন্তু ভাতিজা পালিয়ে গেছেন। ঘটনার তিন দিনের মাথায় মেয়েটির স্বামী তাঁকে তালাক দিয়েছেন।’
ছাপরহাটি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কনক কুমার গোস্বামী বলেন, ‘বিষয়টি আপনাদের মাধ্যমে জানলাম। কেউ আমাকে বলেননি।’
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিষয়টি জানা নেই। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ের দাবিতে ছয় দিন ধরে ভাতিজার (২০) বাড়িতে অবস্থান করছেন এক চাচি (২৫)। উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে, ওই ভাতিজা বাড়ি থেকে পালিয়েছেন। তিনি ওই নারীর সাবেক স্বামীর চাচাতো ভাইয়ের ছেলে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ওই ভাতিজার বাড়ির উঠানে এলাকাবাসীর ভিড়। গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে ভাতিজার পরিবারের লোকজন বাড়ির গেট বন্ধ করে দেন। তবে তাঁরা জানান, ওই চাচি এখনো বাড়ির ভেতরে আছেন।
ছাপরহাটি ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মো. আনছার আলী বলেন, ‘মেয়েটি জানিয়েছে, ওই ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক দুই-তিন বছর ধরে। গত শনিবার থেকে বাড়িতে অবস্থান করছেন, কিন্তু ভাতিজা পালিয়ে গেছেন। ঘটনার তিন দিনের মাথায় মেয়েটির স্বামী তাঁকে তালাক দিয়েছেন।’
ছাপরহাটি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কনক কুমার গোস্বামী বলেন, ‘বিষয়টি আপনাদের মাধ্যমে জানলাম। কেউ আমাকে বলেননি।’
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিষয়টি জানা নেই। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর রায়পুরার মির্জারচরের ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল মানিককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত ও মামলার এজাহারভুক্ত আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব...
১২ ডিসেম্বর ২০২২পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পূর্বপরিকল্পিতভাবে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ওসির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেরাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
১৩ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
২১ মিনিট আগে