হারুনূর রশিদ, রায়পুরা (নরসিংদী)

আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে। তাঁর স্মৃতিকে ধরে রাখতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মাহমুদাবাদে ম্যুরাল স্থাপন, সড়ক ও গ্রামের নামকরণ এবং ২০০৮ সালে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার নিজ গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর।
দিবসটি পালনে বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেলে রায়পুরায় স্থানীয় উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া ও মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ভৈরবে এসে মুক্তিকামী যুবকদের সংগঠিত করেন। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানের করাচির মাসরুর বিমানঘাঁটি থেকে তিনি প্রশিক্ষণার্থী রশিদ মিনহাজের কাছ থেকে একটি টি-৩৩ প্রশিক্ষণ বিমান ছিনিয়ে নিয়ে মুক্তাঞ্চলে আসার চেষ্টা করেছিলেন। তবে ভারত সীমান্ত থেকে মাত্র ৩৫ মাইল দূরে থাট্টা এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় অর্ধ মাইল দূরে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৯৪১ সালের ২৯ নভেম্বর ঢাকার আগাসাদেক রোডে জন্মগ্রহণ করেন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। পড়াশোনা শুরু করেন ঢাকার কলেজিয়েট স্কুলে এবং পরে ভর্তি হন পাকিস্তানের সারগোদা এয়ার ফোর্স পাবলিক স্কুলে। ১৯৬১ সালে তিনি যোগ দেন পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে।
১৯৬৩ সালে রিসালপুর পিএএফ কলেজ থেকে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশনপ্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে করাচির মৌরিপুর (বর্তমান মাসরুর) এয়ারবেজের ২ নম্বর স্কোয়াড্রনে জেনারেল ডিউটি পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পান। তিনি ছিলেন একমাত্র বাঙালি পাইলট, যিনি ইরানের রানী ফারাহ দিবার সম্মানে আয়োজিত পেশোয়ারের বিমান মহড়ায় অংশ নেন।
শহীদ হওয়ার পর পাকিস্তান সরকার তার মরদেহ করাচির মাসরুর বেসের চতুর্থ শ্রেণির কবরস্থানে সমাহিত করে। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর, ২০০৬ সালের ২৪ জুন তার দেহাবশেষ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়। পরদিন ২৫ জুন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে পুনঃদাফন করা হয়। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের বীরত্বগাথা আজও সমগ্র জাতির কাছে গৌরব ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে আছে।

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার রামনগর (বর্তমান বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর) গ্রামে কেটেছে এই বীরের শৈশবকাল। পরে গ্রামের নামকরণও হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর। তার স্মৃতিকে ধরে রাখতে রামনগর হাইস্কুলের পাশে ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘর।’ তবে দীর্ঘ ১৬ বছর পেরিয়ে গেলেও পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়নি প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, পাঠাগারে চার হাজারের বেশি বই থাকলেও যাদুঘরে নেই শহীদ মতিউর রহমানের কোনো ব্যবহারিক স্মৃতিচিহ্ন। গ্রন্থাগারের পাঠকসংখ্যাও সীমিত। ভবনটি স্কুল প্রাচীরের ভেতরে হওয়ায় সাধারণ দর্শনার্থীরা প্রবেশে অসুবিধায় পড়েন।
স্থানীয়রা বলছেন, যথাযথ উদ্যোগ ও সরকারি মনোযোগ পেলে এই গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারে।

স্থানীয় পাঠক ইমরান হোসেন বলেন, ‘আমাদের গ্রামের গর্ব বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের নানা বিষয় নিয়ে বই পড়ার সুযোগ মিলছে ঠিকই, তবে যাদুঘরে তার কোনো স্মৃতি না থাকায় হতাশ লাগে।’
লাইব্রেরিয়ান বিউটি আক্তার বলেন, ‘এখানে বর্তমানে ৪ হাজার ২০০ বই রয়েছে। প্রতিদিন ২০-২৫ জন পাঠক আসেন। কিন্তু ২০০৮ সালের পর নতুন বই আসেনি। ভবনের ভেতরে বৃষ্টির পানি জমে দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বেশির ভাগ ইলেকট্রিক বাতিও নষ্ট।’
রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ বলেন, গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘরটি জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।
মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ইউএনও মাসুদ রানা বলেন, ‘দিবসটি পালনে সরকারি নির্দেশনা না থাকলেও বিকেলে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেব।’

আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে। তাঁর স্মৃতিকে ধরে রাখতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মাহমুদাবাদে ম্যুরাল স্থাপন, সড়ক ও গ্রামের নামকরণ এবং ২০০৮ সালে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার নিজ গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর।
দিবসটি পালনে বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেলে রায়পুরায় স্থানীয় উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া ও মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ভৈরবে এসে মুক্তিকামী যুবকদের সংগঠিত করেন। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানের করাচির মাসরুর বিমানঘাঁটি থেকে তিনি প্রশিক্ষণার্থী রশিদ মিনহাজের কাছ থেকে একটি টি-৩৩ প্রশিক্ষণ বিমান ছিনিয়ে নিয়ে মুক্তাঞ্চলে আসার চেষ্টা করেছিলেন। তবে ভারত সীমান্ত থেকে মাত্র ৩৫ মাইল দূরে থাট্টা এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় অর্ধ মাইল দূরে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৯৪১ সালের ২৯ নভেম্বর ঢাকার আগাসাদেক রোডে জন্মগ্রহণ করেন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। পড়াশোনা শুরু করেন ঢাকার কলেজিয়েট স্কুলে এবং পরে ভর্তি হন পাকিস্তানের সারগোদা এয়ার ফোর্স পাবলিক স্কুলে। ১৯৬১ সালে তিনি যোগ দেন পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে।
১৯৬৩ সালে রিসালপুর পিএএফ কলেজ থেকে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশনপ্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে করাচির মৌরিপুর (বর্তমান মাসরুর) এয়ারবেজের ২ নম্বর স্কোয়াড্রনে জেনারেল ডিউটি পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পান। তিনি ছিলেন একমাত্র বাঙালি পাইলট, যিনি ইরানের রানী ফারাহ দিবার সম্মানে আয়োজিত পেশোয়ারের বিমান মহড়ায় অংশ নেন।
শহীদ হওয়ার পর পাকিস্তান সরকার তার মরদেহ করাচির মাসরুর বেসের চতুর্থ শ্রেণির কবরস্থানে সমাহিত করে। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর, ২০০৬ সালের ২৪ জুন তার দেহাবশেষ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়। পরদিন ২৫ জুন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে পুনঃদাফন করা হয়। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের বীরত্বগাথা আজও সমগ্র জাতির কাছে গৌরব ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে আছে।

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার রামনগর (বর্তমান বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর) গ্রামে কেটেছে এই বীরের শৈশবকাল। পরে গ্রামের নামকরণও হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর। তার স্মৃতিকে ধরে রাখতে রামনগর হাইস্কুলের পাশে ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘর।’ তবে দীর্ঘ ১৬ বছর পেরিয়ে গেলেও পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়নি প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, পাঠাগারে চার হাজারের বেশি বই থাকলেও যাদুঘরে নেই শহীদ মতিউর রহমানের কোনো ব্যবহারিক স্মৃতিচিহ্ন। গ্রন্থাগারের পাঠকসংখ্যাও সীমিত। ভবনটি স্কুল প্রাচীরের ভেতরে হওয়ায় সাধারণ দর্শনার্থীরা প্রবেশে অসুবিধায় পড়েন।
স্থানীয়রা বলছেন, যথাযথ উদ্যোগ ও সরকারি মনোযোগ পেলে এই গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারে।

স্থানীয় পাঠক ইমরান হোসেন বলেন, ‘আমাদের গ্রামের গর্ব বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের নানা বিষয় নিয়ে বই পড়ার সুযোগ মিলছে ঠিকই, তবে যাদুঘরে তার কোনো স্মৃতি না থাকায় হতাশ লাগে।’
লাইব্রেরিয়ান বিউটি আক্তার বলেন, ‘এখানে বর্তমানে ৪ হাজার ২০০ বই রয়েছে। প্রতিদিন ২০-২৫ জন পাঠক আসেন। কিন্তু ২০০৮ সালের পর নতুন বই আসেনি। ভবনের ভেতরে বৃষ্টির পানি জমে দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বেশির ভাগ ইলেকট্রিক বাতিও নষ্ট।’
রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ বলেন, গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘরটি জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।
মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ইউএনও মাসুদ রানা বলেন, ‘দিবসটি পালনে সরকারি নির্দেশনা না থাকলেও বিকেলে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেব।’
হারুনূর রশিদ, রায়পুরা (নরসিংদী)

আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে। তাঁর স্মৃতিকে ধরে রাখতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মাহমুদাবাদে ম্যুরাল স্থাপন, সড়ক ও গ্রামের নামকরণ এবং ২০০৮ সালে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার নিজ গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর।
দিবসটি পালনে বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেলে রায়পুরায় স্থানীয় উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া ও মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ভৈরবে এসে মুক্তিকামী যুবকদের সংগঠিত করেন। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানের করাচির মাসরুর বিমানঘাঁটি থেকে তিনি প্রশিক্ষণার্থী রশিদ মিনহাজের কাছ থেকে একটি টি-৩৩ প্রশিক্ষণ বিমান ছিনিয়ে নিয়ে মুক্তাঞ্চলে আসার চেষ্টা করেছিলেন। তবে ভারত সীমান্ত থেকে মাত্র ৩৫ মাইল দূরে থাট্টা এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় অর্ধ মাইল দূরে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৯৪১ সালের ২৯ নভেম্বর ঢাকার আগাসাদেক রোডে জন্মগ্রহণ করেন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। পড়াশোনা শুরু করেন ঢাকার কলেজিয়েট স্কুলে এবং পরে ভর্তি হন পাকিস্তানের সারগোদা এয়ার ফোর্স পাবলিক স্কুলে। ১৯৬১ সালে তিনি যোগ দেন পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে।
১৯৬৩ সালে রিসালপুর পিএএফ কলেজ থেকে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশনপ্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে করাচির মৌরিপুর (বর্তমান মাসরুর) এয়ারবেজের ২ নম্বর স্কোয়াড্রনে জেনারেল ডিউটি পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পান। তিনি ছিলেন একমাত্র বাঙালি পাইলট, যিনি ইরানের রানী ফারাহ দিবার সম্মানে আয়োজিত পেশোয়ারের বিমান মহড়ায় অংশ নেন।
শহীদ হওয়ার পর পাকিস্তান সরকার তার মরদেহ করাচির মাসরুর বেসের চতুর্থ শ্রেণির কবরস্থানে সমাহিত করে। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর, ২০০৬ সালের ২৪ জুন তার দেহাবশেষ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়। পরদিন ২৫ জুন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে পুনঃদাফন করা হয়। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের বীরত্বগাথা আজও সমগ্র জাতির কাছে গৌরব ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে আছে।

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার রামনগর (বর্তমান বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর) গ্রামে কেটেছে এই বীরের শৈশবকাল। পরে গ্রামের নামকরণও হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর। তার স্মৃতিকে ধরে রাখতে রামনগর হাইস্কুলের পাশে ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘর।’ তবে দীর্ঘ ১৬ বছর পেরিয়ে গেলেও পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়নি প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, পাঠাগারে চার হাজারের বেশি বই থাকলেও যাদুঘরে নেই শহীদ মতিউর রহমানের কোনো ব্যবহারিক স্মৃতিচিহ্ন। গ্রন্থাগারের পাঠকসংখ্যাও সীমিত। ভবনটি স্কুল প্রাচীরের ভেতরে হওয়ায় সাধারণ দর্শনার্থীরা প্রবেশে অসুবিধায় পড়েন।
স্থানীয়রা বলছেন, যথাযথ উদ্যোগ ও সরকারি মনোযোগ পেলে এই গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারে।

স্থানীয় পাঠক ইমরান হোসেন বলেন, ‘আমাদের গ্রামের গর্ব বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের নানা বিষয় নিয়ে বই পড়ার সুযোগ মিলছে ঠিকই, তবে যাদুঘরে তার কোনো স্মৃতি না থাকায় হতাশ লাগে।’
লাইব্রেরিয়ান বিউটি আক্তার বলেন, ‘এখানে বর্তমানে ৪ হাজার ২০০ বই রয়েছে। প্রতিদিন ২০-২৫ জন পাঠক আসেন। কিন্তু ২০০৮ সালের পর নতুন বই আসেনি। ভবনের ভেতরে বৃষ্টির পানি জমে দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বেশির ভাগ ইলেকট্রিক বাতিও নষ্ট।’
রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ বলেন, গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘরটি জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।
মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ইউএনও মাসুদ রানা বলেন, ‘দিবসটি পালনে সরকারি নির্দেশনা না থাকলেও বিকেলে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেব।’

আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে। তাঁর স্মৃতিকে ধরে রাখতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মাহমুদাবাদে ম্যুরাল স্থাপন, সড়ক ও গ্রামের নামকরণ এবং ২০০৮ সালে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার নিজ গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর।
দিবসটি পালনে বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেলে রায়পুরায় স্থানীয় উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া ও মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ভৈরবে এসে মুক্তিকামী যুবকদের সংগঠিত করেন। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানের করাচির মাসরুর বিমানঘাঁটি থেকে তিনি প্রশিক্ষণার্থী রশিদ মিনহাজের কাছ থেকে একটি টি-৩৩ প্রশিক্ষণ বিমান ছিনিয়ে নিয়ে মুক্তাঞ্চলে আসার চেষ্টা করেছিলেন। তবে ভারত সীমান্ত থেকে মাত্র ৩৫ মাইল দূরে থাট্টা এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় অর্ধ মাইল দূরে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৯৪১ সালের ২৯ নভেম্বর ঢাকার আগাসাদেক রোডে জন্মগ্রহণ করেন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। পড়াশোনা শুরু করেন ঢাকার কলেজিয়েট স্কুলে এবং পরে ভর্তি হন পাকিস্তানের সারগোদা এয়ার ফোর্স পাবলিক স্কুলে। ১৯৬১ সালে তিনি যোগ দেন পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে।
১৯৬৩ সালে রিসালপুর পিএএফ কলেজ থেকে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশনপ্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে করাচির মৌরিপুর (বর্তমান মাসরুর) এয়ারবেজের ২ নম্বর স্কোয়াড্রনে জেনারেল ডিউটি পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পান। তিনি ছিলেন একমাত্র বাঙালি পাইলট, যিনি ইরানের রানী ফারাহ দিবার সম্মানে আয়োজিত পেশোয়ারের বিমান মহড়ায় অংশ নেন।
শহীদ হওয়ার পর পাকিস্তান সরকার তার মরদেহ করাচির মাসরুর বেসের চতুর্থ শ্রেণির কবরস্থানে সমাহিত করে। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর, ২০০৬ সালের ২৪ জুন তার দেহাবশেষ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়। পরদিন ২৫ জুন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে পুনঃদাফন করা হয়। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের বীরত্বগাথা আজও সমগ্র জাতির কাছে গৌরব ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে আছে।

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার রামনগর (বর্তমান বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর) গ্রামে কেটেছে এই বীরের শৈশবকাল। পরে গ্রামের নামকরণও হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর। তার স্মৃতিকে ধরে রাখতে রামনগর হাইস্কুলের পাশে ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘর।’ তবে দীর্ঘ ১৬ বছর পেরিয়ে গেলেও পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়নি প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, পাঠাগারে চার হাজারের বেশি বই থাকলেও যাদুঘরে নেই শহীদ মতিউর রহমানের কোনো ব্যবহারিক স্মৃতিচিহ্ন। গ্রন্থাগারের পাঠকসংখ্যাও সীমিত। ভবনটি স্কুল প্রাচীরের ভেতরে হওয়ায় সাধারণ দর্শনার্থীরা প্রবেশে অসুবিধায় পড়েন।
স্থানীয়রা বলছেন, যথাযথ উদ্যোগ ও সরকারি মনোযোগ পেলে এই গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারে।

স্থানীয় পাঠক ইমরান হোসেন বলেন, ‘আমাদের গ্রামের গর্ব বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের নানা বিষয় নিয়ে বই পড়ার সুযোগ মিলছে ঠিকই, তবে যাদুঘরে তার কোনো স্মৃতি না থাকায় হতাশ লাগে।’
লাইব্রেরিয়ান বিউটি আক্তার বলেন, ‘এখানে বর্তমানে ৪ হাজার ২০০ বই রয়েছে। প্রতিদিন ২০-২৫ জন পাঠক আসেন। কিন্তু ২০০৮ সালের পর নতুন বই আসেনি। ভবনের ভেতরে বৃষ্টির পানি জমে দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বেশির ভাগ ইলেকট্রিক বাতিও নষ্ট।’
রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ বলেন, গ্রন্থাগার ও স্মৃতি যাদুঘরটি জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।
মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ইউএনও মাসুদ রানা বলেন, ‘দিবসটি পালনে সরকারি নির্দেশনা না থাকলেও বিকেলে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেব।’

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৯ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৪০ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
২০ আগস্ট ২০২৫
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৯ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৪০ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
২০ আগস্ট ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৩ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৪০ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
২০ আগস্ট ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৯ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
২০ আগস্ট ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৯ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৪০ মিনিট আগে