Ajker Patrika

নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা: রূপগঞ্জে আ.লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
আপডেট : ১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ২১: ২৭
নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা: রূপগঞ্জে আ.লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের দুপক্ষের সমর্থকদের সংঘর্ষে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

আজ মঙ্গলবার উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে বেশ কিছুক্ষণ অবরুদ্ধ থাকেন ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর মাস্টার।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ দুপুরে দাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় কম্বল বিতরণের আয়োজন করেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর। একই সময় পরিষদের গেটের সামনে আলোচনা সভার আয়োজন করে স্থানীয় যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা। একই জায়গায় পাশাপাশি দুটি কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। বেলা দেড়টার দিকে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

রূপগঞ্জে দুপক্ষের সংঘর্ষে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ।এ সময় দাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর ও মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষুব্ধরা। ইউপি চেয়ারম্যানের ব্যবহৃত গাড়িতেও আগুন দেওয়া হয়। এ সময় অবরুদ্ধ থাকেন চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর।

অন্যদিকে আরেক পক্ষ স্থানীয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে থাকা চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষের পর বিকেলে উভয় পক্ষের লোকজন পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ মিছিল বের করে।

রূপগঞ্জে দুপক্ষের সংঘর্ষে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ।এ বিষয়ে দাউদপুর পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনুষ্ঠানে পূর্বপরিকল্পিতভাবে দলের নামধারী সন্ত্রাসীরা আমার লোকজনের ওপর হামলা করে এবং গাড়িতে আগুন দেয়। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।’

অন্যদিকে দাউদপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের শান্তিপূর্ণ আলোচনা সভাতে চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জাহাঙ্গীরের সন্ত্রাসী বাহিনী আক্রমণ করে ও দলীয় কার্যালয়ে হামলা চালায়। সেখানে থাকা চেয়ার-টেবিল, বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও গোলাম দস্তগীর গাজীর টানানো ছবি ভাঙচুর করে।’

এ বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষের ঘটনার সংবাদ পেয়ে থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঘরের সামনে পড়ে ছিল যুবকের লাশ, পরিবারের দাবি হত্যাকাণ্ড

সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি 
মেহেদি হাসান। ছবি: সংগৃহীত
মেহেদি হাসান। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের সখীপুরে নিজ ঘরের সামনে মেহেদি হাসান (২০) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার উপজেলার রতনপুর খন্দকারপাড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরিবারের দাবি, প্রেমসংক্রান্ত কারণে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন মেহেদি।

মেদেহি রতনপুর খন্দকারপাড়া এলাকার আব্দুল বারেকের ছেলে।

পুলিশ ও মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, এক তরুণীর সঙ্গে মেহেদির প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মাসখানেক আগে দুজন বাড়ি থেকে পালিয়েও গিয়েছিলেন। পরে তাঁরা ফিরে এলে সালিসি বৈঠকের মাধ্যমে দুজনের বিচ্ছেদ করিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে তরুণীর পরিবার মেহেদির ওপর ক্ষুব্ধ ছিল। তিন দিন আগে ওই তরুণীর বাবা ও ভাই লাঠিসোঁটা নিয়ে বাড়িতে এসে মেহেদিকে হুমকি দিয়ে যান। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে নিজের থাকার ঘরের সামনে মেহেদির উপুড় হয়ে পড়ে থাকা লাশ দেখতে পান স্বজনেরা।

মেহেদির বাবা আব্দুল বারেক বলেন, ‘ছেলের প্রেমের বিষয়টি সামাজিকভাবে মীমাংসা করা হয়েছিল। এরপরও ওই তরুণীর বাবা বারবার হুমকি দিচ্ছিল। ওরাই আমার ছেলেটাকে গলা টিপে হত্যা করে ঘরের সামনে ফেলে রেখে গেছে। আমরা এর তদন্ত সাপেক্ষে বিচার চাই। লাশ দাফনের পর এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ দেওয়া হবে।’

এ বিষয়ে সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম ভূঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলে কীভাবে মৃত্যু হয়েছে, তা স্পষ্ট হয়ে যাবে। নিহত যুবকের পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ অভিযোগ দিলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিয়ের জন্য মালয়েশিয়া যাওয়ার চেষ্টা ২২ রোহিঙ্গা তরুণীর, স্বজনসহ উদ্ধার

 টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
টেকনাফের পাহাড়ি এলাকা থেকে নারী-পুরুষ, শিশুসহ ৪৪ জনকে উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত
টেকনাফের পাহাড়ি এলাকা থেকে নারী-পুরুষ, শিশুসহ ৪৪ জনকে উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত

‘মোবাইলে মালয়েশিয়ার এক ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক হয়, তাই বিয়ের জন্য আমরা সেখানে যাচ্ছিলাম।’ এমন কথা জানান টেকনাফের পাহাড়ি এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গা তরুণী।

গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে আজ শুক্রবার সকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলের পাহাড়ি এলাকা থেকে রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ, শিশুসহ ৪৪ জনকে উদ্ধার করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। এর মধ্যে ২২ জন নারী অবিবাহিত। ওইসব নারী জানান, তাঁরা বিয়ের উদ্দেশ্যে সাগরপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন।

আজ বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে টেকনাফ কোস্ট গার্ড স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সালাউদ্দিন রশিদ তানভীর এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে বিপুলসংখ্যক নারী ও শিশুকে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের পিনিস ভাঙা পাহাড়ি এলাকায় জড়ো করে রাখা হয়েছে।

গতকাল রাত থেকে আজ সকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ৪৪ জনকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ২৭ জন নারী, ১২টি শিশু, দুজন রোহিঙ্গা পুরুষ ও তিনজন স্থানীয় বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন। এর মধ্যে ২২ জন নারী অবিবাহিত।

জানতে চাইলে আসমিদা (১৭) নামের এক রোহিঙ্গা তরুণী বলেন, ‘আমার শুধু মা আছে, বাবা নেই। মালয়েশিয়ায় আমাদের আত্মীয়স্বজন আছে। তাদের মাধ্যমে মোবাইলে এক ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক হয়, তাই বিয়ের জন্য আমরা সেখানে যাচ্ছিলাম।’

কোস্ট গার্ড সূত্র জানায়, সংঘবদ্ধ মানব পাচার চক্র বিদেশে উচ্চ বেতনের চাকরি, উন্নত জীবনের প্রলোভন ও বিনা খরচে বিদেশ পাঠানোর আশ্বাস দিয়ে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা নাগরিকদের পাহাড়ে এনে জিম্মি করে রাখে। পরে তাদের নির্যাতনের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করে এবং সুযোগ বুঝে নৌপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর পরিকল্পনা ছিল পাচারকারীদের।

অভিযান টের পেয়ে পাচারকারীরা পালিয়ে যায়। ফলে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। পাচারকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে কোস্ট গার্ডের গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্র নিহত

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
কলেজছাত্রের মৃত্যুতে রেললাইনে লোকজন জড়ো হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
কলেজছাত্রের মৃত্যুতে রেললাইনে লোকজন জড়ো হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

গোপালগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে সাকিল আহম্মেদ ফয়সাল (১৯) নামের এক কলেজছাত্র মারা গেছেন। আজ শুক্রবার সকালে চরপাথালিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

সাকিল উপজেলার বোড়াশী ইউনিয়নের ভেন্নাবাড়ি পশ্চিমপাড়া গ্রামের প্রবাসী কামাল শেখের ছেলে। এ বছর গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেছেন তিনি।

মৃতের ভাই রাসেদ জানান, প্রতিদিন সকালে নামাজের পর সাকিল হাঁটাহাঁটি করে। আজ রেললাইন ধরে হাঁটার সময় দুর্ঘটনার শিকার হয় সে।

বোড়াশী রেলস্ট্রেশন ম্যানেজার রত্না বৈদ্য জানান, সদর উপজেলার গোবরা থেকে রাজশাহীগামী টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে ওই ছাত্র নিহত হয়।

রেল পুলিশ পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

থানায় জব্দ মোটরসাইকেল বাইরে বিক্রির চেষ্টা: পুলিশের দাবি চুরি

নীলফামারী প্রতিনিধি
পুলিশের জব্দ করা মোটরসাইকেল। ছবি: সংগৃহীত
পুলিশের জব্দ করা মোটরসাইকেল। ছবি: সংগৃহীত

নীলফামারীর সৈয়দপুর থানায় জব্দ একটি মোটরসাইকেল বাইরে বিক্রির চেষ্টার ঘটনায় মামলার পর উঠেছে নানা প্রশ্ন। পুলিশ বলছে, মোটরসাইকেলটি থানার মালখানা থেকে চুরি হয়েছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ—দায়িত্বে অবহেলার কারণে এ ঘটনা ঘটেছে।

এ ঘটনায় থানার সম্পত্তি রেজিস্ট্রারের দায়িত্বে থাকা পুলিশ উপপরিদর্শক (এসআই) হৃষিকেশ চন্দ্র বর্মণ নিজে বাদী হয়ে গত বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে মামলা করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, মোটরসাইকেলটি এক সপ্তাহ আগে থানায় ‘বড়খানার রাতে’ চুরি হয়। তবে মামলার বিবরণে মোটরসাইকেল উদ্ধারের বিষয়টি স্পষ্ট করে লেখা হয়নি। ঘটনার ৪৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এ ঘটনায় কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।

জানা গেছে, গত ২৯ মে রাতে সৈয়দপুর শহরের কয়ানিজপাড়ায় ফারুক হোসেন ও তাঁর স্ত্রী মুক্তা বানুর বাড়িতে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য, নগদ অর্থ, দুটি মোবাইল ফোন ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে। পরে দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেওয়া হয়। ঘটনার পাঁচ মাস পর গত বুধবার রাতে ওই জব্দ মোটরসাইকেলটি থানার বাইরে বিক্রির চেষ্টা করে একটি চক্র।

মাদক মামলায় আটক মুক্তা বানুর ভাই আতিক হাসান বলেন, ‘বুধবার রাতে একজন জানায়, থানার প্রায় চার কিলোমিটার দূরে মতির মোড়ে আমাদের মোটরসাইকেল বিক্রির চেষ্টা চলছে। আমি গিয়ে কাগজপত্র মিলিয়ে দেখি, সেটি আমার বোনজামাইয়ের। কৌশলে নিজেই কেনার কথা বলে চক্রের সদস্য শাহিন হোসেনকে (২৬) বাড়িতে ডেকে আনি। বিষয়টি টের পেয়ে সে মোটরসাইকেল ফেলে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ এসে মোটরসাইকেলটি থানায় নিয়ে যায়।’

সৈয়দপুরের স্থানীয় বাসিন্দা এহতেশামুল হক সানি বলেন, যে মোটরসাইকেল থানার মালখানায় থাকার কথা, সেটি বাইরে বিক্রির সময় ধরা পড়েছে—এটা প্রশাসনের দায়িত্বহীনতার পরিচায়ক। যদি সত্যিই চুরি হয়, তাহলে থানার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখা হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নও রয়েছে।

জানতে চাইলে এসআই হৃষিকেশ চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘১৫ অক্টোবর রাতে থানায় বড়খানার আয়োজন করা হয়েছিল। সে সময় ডেকোরেটর ও বাইরের লোকজনের যাতায়াত ছিল। পরদিন সকালে দেখি, রেজিস্ট্রারে থাকা ১৩৫ সিসির রেজিস্ট্রেশনবিহীন নেভি ব্লু রঙের মোটরসাইকেলটি নেই। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানিয়ে জিডি করেছি।’

এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ‘চুরির সাত দিন পর মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করা হয়। ডেকোরেটরের কয়েকজন লোক এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে ধারণা করছি। সেদিন থানার সিসি ক্যামেরা ত্রুটির কারণে বন্ধ ছিল। চোরদের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে, তবে তারা আত্মগোপনে থাকায় গ্রেপ্তারে বিলম্ব হচ্ছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত