মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি

নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ব্যাপক হারে তৈরি করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাসগাছের বাগান। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও দ্রুত বৃদ্ধি ও কম পরিচর্যায় বড় হওয়ার কারণে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই গাছ লাগানোর আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। নার্সারিগুলোতে রয়েছে এ গাছের চারার ব্যাপক চাহিদা। প্রকারভেদে প্রতিটি চারা বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ৫০ টাকায়।
পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষেণের স্বার্থে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণিগাছের চারা উৎপাদন, রোপণ ও বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত ১৫ মে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইউক্যালিপটাসের চারা রোপণের ৪ থেকে ৫ বছরের মধ্যে গাছ বড় হয়ে যায়। বাজারে চাহিদা থাকায় কাঠ হিসেবে বিক্রি করেও ভালো অর্থ আসে। এসব গাছ সাধারণত রাস্তার ধার, জমির আইল, নদীর পাড়সহ পতিত জমিতে ফলজ-বনজ গাছের বিকল্প হিসেবে রোপণ করা হচ্ছে।
পরিবেশবিদেরা বলছেন, ইউক্যালিপটাস একধরনের একাকী বেড়ে ওঠা উদ্ভিদ, যা স্থানীয় প্রজাতির গাছ ও প্রাণীর সঙ্গে সহাবস্থান করতে পারে না। তা ছাড়া এর শিকড় মাটির নিচের পানির স্তর দ্রুত নিঃশেষ করে ফেলে। পানির এই অতিরিক্ত ব্যবহার এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্বল্পতা তৈরি করতে পারে। বর্তমানে কোনো নিয়ন্ত্রকনীতি না থাকায় যত্রতত্র এই গাছ রোপণ করা হচ্ছে। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে পরিবেশ ও কৃষির ওপর নেতিবাচক প্রভাব আরও প্রকট হতে পারে।
জানা গেছে, বন পুনরুদ্ধারের চিন্তা থেকে সামাজিক বনায়নকে প্রাধান্য দিয়ে দেশে নানা কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৭০ সালের মাঝামাঝি সময়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের মাধ্যমে ইউক্যালিপটাসসহ বেশ কিছু বিদেশি প্রজাতির দ্রুতবর্ধনশীল গাছ এ দেশে আনা হয়। পরে উপজেলা পর্যায়ে ‘সামাজিক বনায়ন’ কর্মসূচি ও সরকারের বন বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৮০ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইউক্যালিপটাস ও অন্যান্য বিদেশি গাছ ব্যাপকভাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় প্রথম এই গাছের চারা বিনা মূল্যে বিতরণ করা হয়।
সরেজমিনে মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যত্রতত্র গড়ে তোলা হয়েছে ইউক্যালিপটাসের বাগান। ফসলি জমির পাশে, জমির আইল, নদীর পাড়সহ পতিত জমিতে এ গাছের বাগান তৈরির একরকম প্রতিযোগিতা চলছে। যেখানে এই গাছের বাগান তৈরি করা হয়েছে, তার চারপাশের জমিগুলোর বিশাল একটা অংশজুড়ে ফসল উৎপাদন হচ্ছে না। এতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন কৃষকেরা। আবার অনেক কৃষক ফসল উৎপাদন বাদ দিয়ে জমিতে এ গাছের বাগান তৈরি করছেন।
উপজেলার দোডাঙ্গী গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁর জমির পাশে এক কৃষক ইউক্যালিটাসগাছের বাগান করেছেন। ওই গাছগুলো বড় হওয়ায় এখন সাইফুল ইসলামের জমিতে আর ফসল ভালো হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে তিনিও এই গাছের চারা রোপণ করেছেন। এভাবে এ গাছের বাগান বাড়ছে।
পশ্চিম নুরুল্লাবাদ গ্রামের কৃষক আব্দুল জব্বারও একই রকম অভিযোগ করেন। তিনিও জানান, তাঁর জমির পাশে এ গাছের বাগান তৈরি করা হয়েছে। এ কারণে জমির ফসল উৎপাদন অর্ধেক কমে গেছে। গাছগুলো কেটে নেওয়া না হলে তাঁকেও আগামী দিনে এ গাছের বাগান করতে হবে।
পরিবেশবাদী সংগঠন বেলার রাজশাহী বিভাগের সমন্বয়ক তন্ময় কুমার স্যানাল বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছ অত্যন্ত উচ্চমাত্রায় পানি শোষণ করে। এর ফলে আশপাশের জমিতে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ কমে যায়, যা কৃষিজ উৎপাদনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ফলে জীববৈচিত্র্য হ্রাসসহ মাটি ক্রমেই অনুর্বর হয়ে পড়ছে। তিনি আরও বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছের পাতা যেখানে পড়ে, সেখানে কোনো ঘাস জন্মায় না। পাখিরা বাসা বাধে না এই গাছে। এ গাছ চাষে সুপরিকল্পিত নীতিমালা প্রণয়ন করা না হলে আগামী দিনে পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ আলম মিয়া প্রজ্ঞাপন জারির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছের চারা উৎপাদন, বিক্রি ও রোপণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, উপজেলার কোনো দপ্তর যদি এ গাছের বনায়ন করে থাকে, তাহলে দ্রুত এসব গাছ কেটে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যক্তিগত পর্যায়ে কেউ যদি নতুনভাবে এ গাছের বনায়নের চেষ্টা করেন, তাহলে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে মান্দা উপজেলা বন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) দেবাশিষ দে বলেন, অধিদপ্তরের নির্দেশনায় ২০২৪ সালের শেষের দিক থেকে ইউক্যালিপটাসগাছের চারা উৎপাদনসহ রোপণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বন বিভাগের কোনো নার্সারিতে এ গাছের চারা আর উৎপাদন করা হচ্ছে না। ব্যক্তিগত পর্যায়ে এ গাছের বনায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অধিদপ্তর থেকে এ বিষয়ে আমাদের কোনো নিদের্শনা দেওয়া হয়নি। তবে এ গাছের ক্ষতিকর দিক উল্লেখ করে জনসচেতনতা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।’

নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ব্যাপক হারে তৈরি করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাসগাছের বাগান। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও দ্রুত বৃদ্ধি ও কম পরিচর্যায় বড় হওয়ার কারণে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই গাছ লাগানোর আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। নার্সারিগুলোতে রয়েছে এ গাছের চারার ব্যাপক চাহিদা। প্রকারভেদে প্রতিটি চারা বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ৫০ টাকায়।
পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষেণের স্বার্থে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণিগাছের চারা উৎপাদন, রোপণ ও বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত ১৫ মে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইউক্যালিপটাসের চারা রোপণের ৪ থেকে ৫ বছরের মধ্যে গাছ বড় হয়ে যায়। বাজারে চাহিদা থাকায় কাঠ হিসেবে বিক্রি করেও ভালো অর্থ আসে। এসব গাছ সাধারণত রাস্তার ধার, জমির আইল, নদীর পাড়সহ পতিত জমিতে ফলজ-বনজ গাছের বিকল্প হিসেবে রোপণ করা হচ্ছে।
পরিবেশবিদেরা বলছেন, ইউক্যালিপটাস একধরনের একাকী বেড়ে ওঠা উদ্ভিদ, যা স্থানীয় প্রজাতির গাছ ও প্রাণীর সঙ্গে সহাবস্থান করতে পারে না। তা ছাড়া এর শিকড় মাটির নিচের পানির স্তর দ্রুত নিঃশেষ করে ফেলে। পানির এই অতিরিক্ত ব্যবহার এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্বল্পতা তৈরি করতে পারে। বর্তমানে কোনো নিয়ন্ত্রকনীতি না থাকায় যত্রতত্র এই গাছ রোপণ করা হচ্ছে। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে পরিবেশ ও কৃষির ওপর নেতিবাচক প্রভাব আরও প্রকট হতে পারে।
জানা গেছে, বন পুনরুদ্ধারের চিন্তা থেকে সামাজিক বনায়নকে প্রাধান্য দিয়ে দেশে নানা কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৭০ সালের মাঝামাঝি সময়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের মাধ্যমে ইউক্যালিপটাসসহ বেশ কিছু বিদেশি প্রজাতির দ্রুতবর্ধনশীল গাছ এ দেশে আনা হয়। পরে উপজেলা পর্যায়ে ‘সামাজিক বনায়ন’ কর্মসূচি ও সরকারের বন বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৮০ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইউক্যালিপটাস ও অন্যান্য বিদেশি গাছ ব্যাপকভাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় প্রথম এই গাছের চারা বিনা মূল্যে বিতরণ করা হয়।
সরেজমিনে মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যত্রতত্র গড়ে তোলা হয়েছে ইউক্যালিপটাসের বাগান। ফসলি জমির পাশে, জমির আইল, নদীর পাড়সহ পতিত জমিতে এ গাছের বাগান তৈরির একরকম প্রতিযোগিতা চলছে। যেখানে এই গাছের বাগান তৈরি করা হয়েছে, তার চারপাশের জমিগুলোর বিশাল একটা অংশজুড়ে ফসল উৎপাদন হচ্ছে না। এতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন কৃষকেরা। আবার অনেক কৃষক ফসল উৎপাদন বাদ দিয়ে জমিতে এ গাছের বাগান তৈরি করছেন।
উপজেলার দোডাঙ্গী গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁর জমির পাশে এক কৃষক ইউক্যালিটাসগাছের বাগান করেছেন। ওই গাছগুলো বড় হওয়ায় এখন সাইফুল ইসলামের জমিতে আর ফসল ভালো হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে তিনিও এই গাছের চারা রোপণ করেছেন। এভাবে এ গাছের বাগান বাড়ছে।
পশ্চিম নুরুল্লাবাদ গ্রামের কৃষক আব্দুল জব্বারও একই রকম অভিযোগ করেন। তিনিও জানান, তাঁর জমির পাশে এ গাছের বাগান তৈরি করা হয়েছে। এ কারণে জমির ফসল উৎপাদন অর্ধেক কমে গেছে। গাছগুলো কেটে নেওয়া না হলে তাঁকেও আগামী দিনে এ গাছের বাগান করতে হবে।
পরিবেশবাদী সংগঠন বেলার রাজশাহী বিভাগের সমন্বয়ক তন্ময় কুমার স্যানাল বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছ অত্যন্ত উচ্চমাত্রায় পানি শোষণ করে। এর ফলে আশপাশের জমিতে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ কমে যায়, যা কৃষিজ উৎপাদনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ফলে জীববৈচিত্র্য হ্রাসসহ মাটি ক্রমেই অনুর্বর হয়ে পড়ছে। তিনি আরও বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছের পাতা যেখানে পড়ে, সেখানে কোনো ঘাস জন্মায় না। পাখিরা বাসা বাধে না এই গাছে। এ গাছ চাষে সুপরিকল্পিত নীতিমালা প্রণয়ন করা না হলে আগামী দিনে পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ আলম মিয়া প্রজ্ঞাপন জারির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছের চারা উৎপাদন, বিক্রি ও রোপণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, উপজেলার কোনো দপ্তর যদি এ গাছের বনায়ন করে থাকে, তাহলে দ্রুত এসব গাছ কেটে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যক্তিগত পর্যায়ে কেউ যদি নতুনভাবে এ গাছের বনায়নের চেষ্টা করেন, তাহলে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে মান্দা উপজেলা বন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) দেবাশিষ দে বলেন, অধিদপ্তরের নির্দেশনায় ২০২৪ সালের শেষের দিক থেকে ইউক্যালিপটাসগাছের চারা উৎপাদনসহ রোপণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বন বিভাগের কোনো নার্সারিতে এ গাছের চারা আর উৎপাদন করা হচ্ছে না। ব্যক্তিগত পর্যায়ে এ গাছের বনায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অধিদপ্তর থেকে এ বিষয়ে আমাদের কোনো নিদের্শনা দেওয়া হয়নি। তবে এ গাছের ক্ষতিকর দিক উল্লেখ করে জনসচেতনতা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।’
মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি

নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ব্যাপক হারে তৈরি করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাসগাছের বাগান। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও দ্রুত বৃদ্ধি ও কম পরিচর্যায় বড় হওয়ার কারণে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই গাছ লাগানোর আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। নার্সারিগুলোতে রয়েছে এ গাছের চারার ব্যাপক চাহিদা। প্রকারভেদে প্রতিটি চারা বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ৫০ টাকায়।
পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষেণের স্বার্থে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণিগাছের চারা উৎপাদন, রোপণ ও বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত ১৫ মে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইউক্যালিপটাসের চারা রোপণের ৪ থেকে ৫ বছরের মধ্যে গাছ বড় হয়ে যায়। বাজারে চাহিদা থাকায় কাঠ হিসেবে বিক্রি করেও ভালো অর্থ আসে। এসব গাছ সাধারণত রাস্তার ধার, জমির আইল, নদীর পাড়সহ পতিত জমিতে ফলজ-বনজ গাছের বিকল্প হিসেবে রোপণ করা হচ্ছে।
পরিবেশবিদেরা বলছেন, ইউক্যালিপটাস একধরনের একাকী বেড়ে ওঠা উদ্ভিদ, যা স্থানীয় প্রজাতির গাছ ও প্রাণীর সঙ্গে সহাবস্থান করতে পারে না। তা ছাড়া এর শিকড় মাটির নিচের পানির স্তর দ্রুত নিঃশেষ করে ফেলে। পানির এই অতিরিক্ত ব্যবহার এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্বল্পতা তৈরি করতে পারে। বর্তমানে কোনো নিয়ন্ত্রকনীতি না থাকায় যত্রতত্র এই গাছ রোপণ করা হচ্ছে। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে পরিবেশ ও কৃষির ওপর নেতিবাচক প্রভাব আরও প্রকট হতে পারে।
জানা গেছে, বন পুনরুদ্ধারের চিন্তা থেকে সামাজিক বনায়নকে প্রাধান্য দিয়ে দেশে নানা কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৭০ সালের মাঝামাঝি সময়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের মাধ্যমে ইউক্যালিপটাসসহ বেশ কিছু বিদেশি প্রজাতির দ্রুতবর্ধনশীল গাছ এ দেশে আনা হয়। পরে উপজেলা পর্যায়ে ‘সামাজিক বনায়ন’ কর্মসূচি ও সরকারের বন বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৮০ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইউক্যালিপটাস ও অন্যান্য বিদেশি গাছ ব্যাপকভাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় প্রথম এই গাছের চারা বিনা মূল্যে বিতরণ করা হয়।
সরেজমিনে মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যত্রতত্র গড়ে তোলা হয়েছে ইউক্যালিপটাসের বাগান। ফসলি জমির পাশে, জমির আইল, নদীর পাড়সহ পতিত জমিতে এ গাছের বাগান তৈরির একরকম প্রতিযোগিতা চলছে। যেখানে এই গাছের বাগান তৈরি করা হয়েছে, তার চারপাশের জমিগুলোর বিশাল একটা অংশজুড়ে ফসল উৎপাদন হচ্ছে না। এতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন কৃষকেরা। আবার অনেক কৃষক ফসল উৎপাদন বাদ দিয়ে জমিতে এ গাছের বাগান তৈরি করছেন।
উপজেলার দোডাঙ্গী গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁর জমির পাশে এক কৃষক ইউক্যালিটাসগাছের বাগান করেছেন। ওই গাছগুলো বড় হওয়ায় এখন সাইফুল ইসলামের জমিতে আর ফসল ভালো হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে তিনিও এই গাছের চারা রোপণ করেছেন। এভাবে এ গাছের বাগান বাড়ছে।
পশ্চিম নুরুল্লাবাদ গ্রামের কৃষক আব্দুল জব্বারও একই রকম অভিযোগ করেন। তিনিও জানান, তাঁর জমির পাশে এ গাছের বাগান তৈরি করা হয়েছে। এ কারণে জমির ফসল উৎপাদন অর্ধেক কমে গেছে। গাছগুলো কেটে নেওয়া না হলে তাঁকেও আগামী দিনে এ গাছের বাগান করতে হবে।
পরিবেশবাদী সংগঠন বেলার রাজশাহী বিভাগের সমন্বয়ক তন্ময় কুমার স্যানাল বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছ অত্যন্ত উচ্চমাত্রায় পানি শোষণ করে। এর ফলে আশপাশের জমিতে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ কমে যায়, যা কৃষিজ উৎপাদনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ফলে জীববৈচিত্র্য হ্রাসসহ মাটি ক্রমেই অনুর্বর হয়ে পড়ছে। তিনি আরও বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছের পাতা যেখানে পড়ে, সেখানে কোনো ঘাস জন্মায় না। পাখিরা বাসা বাধে না এই গাছে। এ গাছ চাষে সুপরিকল্পিত নীতিমালা প্রণয়ন করা না হলে আগামী দিনে পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ আলম মিয়া প্রজ্ঞাপন জারির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছের চারা উৎপাদন, বিক্রি ও রোপণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, উপজেলার কোনো দপ্তর যদি এ গাছের বনায়ন করে থাকে, তাহলে দ্রুত এসব গাছ কেটে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যক্তিগত পর্যায়ে কেউ যদি নতুনভাবে এ গাছের বনায়নের চেষ্টা করেন, তাহলে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে মান্দা উপজেলা বন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) দেবাশিষ দে বলেন, অধিদপ্তরের নির্দেশনায় ২০২৪ সালের শেষের দিক থেকে ইউক্যালিপটাসগাছের চারা উৎপাদনসহ রোপণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বন বিভাগের কোনো নার্সারিতে এ গাছের চারা আর উৎপাদন করা হচ্ছে না। ব্যক্তিগত পর্যায়ে এ গাছের বনায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অধিদপ্তর থেকে এ বিষয়ে আমাদের কোনো নিদের্শনা দেওয়া হয়নি। তবে এ গাছের ক্ষতিকর দিক উল্লেখ করে জনসচেতনতা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।’

নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ব্যাপক হারে তৈরি করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাসগাছের বাগান। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও দ্রুত বৃদ্ধি ও কম পরিচর্যায় বড় হওয়ার কারণে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই গাছ লাগানোর আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। নার্সারিগুলোতে রয়েছে এ গাছের চারার ব্যাপক চাহিদা। প্রকারভেদে প্রতিটি চারা বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ৫০ টাকায়।
পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষেণের স্বার্থে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণিগাছের চারা উৎপাদন, রোপণ ও বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত ১৫ মে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইউক্যালিপটাসের চারা রোপণের ৪ থেকে ৫ বছরের মধ্যে গাছ বড় হয়ে যায়। বাজারে চাহিদা থাকায় কাঠ হিসেবে বিক্রি করেও ভালো অর্থ আসে। এসব গাছ সাধারণত রাস্তার ধার, জমির আইল, নদীর পাড়সহ পতিত জমিতে ফলজ-বনজ গাছের বিকল্প হিসেবে রোপণ করা হচ্ছে।
পরিবেশবিদেরা বলছেন, ইউক্যালিপটাস একধরনের একাকী বেড়ে ওঠা উদ্ভিদ, যা স্থানীয় প্রজাতির গাছ ও প্রাণীর সঙ্গে সহাবস্থান করতে পারে না। তা ছাড়া এর শিকড় মাটির নিচের পানির স্তর দ্রুত নিঃশেষ করে ফেলে। পানির এই অতিরিক্ত ব্যবহার এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্বল্পতা তৈরি করতে পারে। বর্তমানে কোনো নিয়ন্ত্রকনীতি না থাকায় যত্রতত্র এই গাছ রোপণ করা হচ্ছে। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে পরিবেশ ও কৃষির ওপর নেতিবাচক প্রভাব আরও প্রকট হতে পারে।
জানা গেছে, বন পুনরুদ্ধারের চিন্তা থেকে সামাজিক বনায়নকে প্রাধান্য দিয়ে দেশে নানা কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৭০ সালের মাঝামাঝি সময়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের মাধ্যমে ইউক্যালিপটাসসহ বেশ কিছু বিদেশি প্রজাতির দ্রুতবর্ধনশীল গাছ এ দেশে আনা হয়। পরে উপজেলা পর্যায়ে ‘সামাজিক বনায়ন’ কর্মসূচি ও সরকারের বন বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৮০ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইউক্যালিপটাস ও অন্যান্য বিদেশি গাছ ব্যাপকভাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় প্রথম এই গাছের চারা বিনা মূল্যে বিতরণ করা হয়।
সরেজমিনে মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যত্রতত্র গড়ে তোলা হয়েছে ইউক্যালিপটাসের বাগান। ফসলি জমির পাশে, জমির আইল, নদীর পাড়সহ পতিত জমিতে এ গাছের বাগান তৈরির একরকম প্রতিযোগিতা চলছে। যেখানে এই গাছের বাগান তৈরি করা হয়েছে, তার চারপাশের জমিগুলোর বিশাল একটা অংশজুড়ে ফসল উৎপাদন হচ্ছে না। এতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন কৃষকেরা। আবার অনেক কৃষক ফসল উৎপাদন বাদ দিয়ে জমিতে এ গাছের বাগান তৈরি করছেন।
উপজেলার দোডাঙ্গী গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁর জমির পাশে এক কৃষক ইউক্যালিটাসগাছের বাগান করেছেন। ওই গাছগুলো বড় হওয়ায় এখন সাইফুল ইসলামের জমিতে আর ফসল ভালো হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে তিনিও এই গাছের চারা রোপণ করেছেন। এভাবে এ গাছের বাগান বাড়ছে।
পশ্চিম নুরুল্লাবাদ গ্রামের কৃষক আব্দুল জব্বারও একই রকম অভিযোগ করেন। তিনিও জানান, তাঁর জমির পাশে এ গাছের বাগান তৈরি করা হয়েছে। এ কারণে জমির ফসল উৎপাদন অর্ধেক কমে গেছে। গাছগুলো কেটে নেওয়া না হলে তাঁকেও আগামী দিনে এ গাছের বাগান করতে হবে।
পরিবেশবাদী সংগঠন বেলার রাজশাহী বিভাগের সমন্বয়ক তন্ময় কুমার স্যানাল বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছ অত্যন্ত উচ্চমাত্রায় পানি শোষণ করে। এর ফলে আশপাশের জমিতে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ কমে যায়, যা কৃষিজ উৎপাদনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ফলে জীববৈচিত্র্য হ্রাসসহ মাটি ক্রমেই অনুর্বর হয়ে পড়ছে। তিনি আরও বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছের পাতা যেখানে পড়ে, সেখানে কোনো ঘাস জন্মায় না। পাখিরা বাসা বাধে না এই গাছে। এ গাছ চাষে সুপরিকল্পিত নীতিমালা প্রণয়ন করা না হলে আগামী দিনে পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ আলম মিয়া প্রজ্ঞাপন জারির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ইউক্যালিপটাসগাছের চারা উৎপাদন, বিক্রি ও রোপণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, উপজেলার কোনো দপ্তর যদি এ গাছের বনায়ন করে থাকে, তাহলে দ্রুত এসব গাছ কেটে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যক্তিগত পর্যায়ে কেউ যদি নতুনভাবে এ গাছের বনায়নের চেষ্টা করেন, তাহলে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে মান্দা উপজেলা বন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) দেবাশিষ দে বলেন, অধিদপ্তরের নির্দেশনায় ২০২৪ সালের শেষের দিক থেকে ইউক্যালিপটাসগাছের চারা উৎপাদনসহ রোপণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বন বিভাগের কোনো নার্সারিতে এ গাছের চারা আর উৎপাদন করা হচ্ছে না। ব্যক্তিগত পর্যায়ে এ গাছের বনায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অধিদপ্তর থেকে এ বিষয়ে আমাদের কোনো নিদের্শনা দেওয়া হয়নি। তবে এ গাছের ক্ষতিকর দিক উল্লেখ করে জনসচেতনতা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।’

রাজবাড়ীর পাংশায় র্যাব পরিচয়ে মুরগির পিকআপ ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত দলের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকার আশুলিয়া থানার পলাশবাড়ী বাজার এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়। নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন
২৪ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মিনিট আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

রাজবাড়ীর পাংশায় র্যাব পরিচয়ে মুরগির পিকআপ ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত দলের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকার আশুলিয়া থানার পলাশবাড়ী বাজার এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে পাংশা মডেল থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস কুমার পাল।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার মৃত চাঁদ মিয়ার ছেলে মো. জুয়েল ওরফে সানি (৪০) ও গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুরের নওহাটার ফারুক মিয়ার ছেলে লিমন মিয়া (৩২)।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস কুমার পাল জানান, গত মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁওয়ের বীরগঞ্জ থেকে ফরিদপুরগামী একটি মুরগিবোঝাই পিকআপভ্যান ভোরে পাংশা মৈশালা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছায়। সে সময় রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে র্যাবের পোশাক পরে কয়েকজন পিকআপভ্যান গতি রোধ করে। পিকআপভ্যানের চালক ও সহকারীকে মুখ বেঁধে একটি মাইক্রোবাসে কুষ্টিয়ায় নিয়ে ভাদালিয়া মোড় এলাকায় ফেলে যায়। আর মুরগিবোঝাই পিকআপ ফরিদপুর হয়ে বরিশালের দিকে চলে যায়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস কুমার পাল আরও জানান, পুলিশ অভিযান চালিয়ে বরিশালের রুপাতলি থেকে পিকআপভ্যান উদ্ধার করেছে। গ্রেপ্তার মো. জুয়েল ওরফে সানি ও লিমন মিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় দুটি করে ডাকাতিসহ চারটি করে মামলা রয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী পুলিশ সুপার (পাংশা সার্কেল) দেবব্রত সরকার ও পাংশা থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন প্রমুখ।

রাজবাড়ীর পাংশায় র্যাব পরিচয়ে মুরগির পিকআপ ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত দলের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকার আশুলিয়া থানার পলাশবাড়ী বাজার এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে পাংশা মডেল থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস কুমার পাল।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার মৃত চাঁদ মিয়ার ছেলে মো. জুয়েল ওরফে সানি (৪০) ও গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুরের নওহাটার ফারুক মিয়ার ছেলে লিমন মিয়া (৩২)।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস কুমার পাল জানান, গত মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁওয়ের বীরগঞ্জ থেকে ফরিদপুরগামী একটি মুরগিবোঝাই পিকআপভ্যান ভোরে পাংশা মৈশালা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছায়। সে সময় রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে র্যাবের পোশাক পরে কয়েকজন পিকআপভ্যান গতি রোধ করে। পিকআপভ্যানের চালক ও সহকারীকে মুখ বেঁধে একটি মাইক্রোবাসে কুষ্টিয়ায় নিয়ে ভাদালিয়া মোড় এলাকায় ফেলে যায়। আর মুরগিবোঝাই পিকআপ ফরিদপুর হয়ে বরিশালের দিকে চলে যায়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস কুমার পাল আরও জানান, পুলিশ অভিযান চালিয়ে বরিশালের রুপাতলি থেকে পিকআপভ্যান উদ্ধার করেছে। গ্রেপ্তার মো. জুয়েল ওরফে সানি ও লিমন মিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় দুটি করে ডাকাতিসহ চারটি করে মামলা রয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী পুলিশ সুপার (পাংশা সার্কেল) দেবব্রত সরকার ও পাংশা থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন প্রমুখ।

নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ব্যাপক হারে তৈরি করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাসগাছের বাগান। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও দ্রুত বৃদ্ধি ও কম পরিচর্যায় বড় হওয়ার কারণে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই গাছ লাগানোর আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। নার্সারিগুলোতে রয়েছে এ গাছের চারার ব্যাপক চাহিদা। প্রকারভেদে প্রতিটি চারা বিক্রি হচ্ছে
১৬ জুন ২০২৫
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়। নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন
২৪ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এই হস্তান্তরপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির অধিনায়ক নাজমুল হাসান বলেন, ফেরত আসা এই নাগরিকেরা ভারতে কারাবন্দী ছিলেন। ফেরত আসা দলটির মধ্যে পুরুষ ১৩ জন, নারী ১৫ জন এবং ৩টি শিশু রয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ফেরত পাঠানো ব্যক্তিদের দর্শনা থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এই হস্তান্তরপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির অধিনায়ক নাজমুল হাসান বলেন, ফেরত আসা এই নাগরিকেরা ভারতে কারাবন্দী ছিলেন। ফেরত আসা দলটির মধ্যে পুরুষ ১৩ জন, নারী ১৫ জন এবং ৩টি শিশু রয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ফেরত পাঠানো ব্যক্তিদের দর্শনা থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ব্যাপক হারে তৈরি করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাসগাছের বাগান। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও দ্রুত বৃদ্ধি ও কম পরিচর্যায় বড় হওয়ার কারণে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই গাছ লাগানোর আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। নার্সারিগুলোতে রয়েছে এ গাছের চারার ব্যাপক চাহিদা। প্রকারভেদে প্রতিটি চারা বিক্রি হচ্ছে
১৬ জুন ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশায় র্যাব পরিচয়ে মুরগির পিকআপ ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত দলের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকার আশুলিয়া থানার পলাশবাড়ী বাজার এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়। নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন
২৪ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়।
নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন সদস্য রয়েছেন। নির্বাহী প্রকৌশলী (সিসিপি) রাফিউল আলমকে সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সেলের অন্য সদস্যরা হলেন পরিচালক (পরিবহন) এনামুল করিম, চিফ প্ল্যানিং মো. মাহবুব মোরশেদ চৌধুরী, চিফ হাইড্রোগ্রাফার কমান্ডার মো. ওবায়দুর রহমান, আইন কর্মকর্তা (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) শাহনেওয়াজ মনির, সহকারী হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন মো. মুস্তাহিদুল ইসলাম, উপপ্রধান প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মির্জা রাকিবুল ইসলাম, সহকারী ব্যবস্থাপক (এস্টেট) মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন এবং হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা জাহিদুল ইমাম।
সেলের আওতায় বাস্তবায়নযোগ্য পিপিপি প্রকল্প চিহ্নিত করে অগ্রাধিকার নির্ধারণে সুপারিশ প্রণয়ন, পিপিপি ট্রানজেকশন পরামর্শক নিয়োগ ও ফিজিবিলিটি স্টাডি সম্পাদন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পিপিপি কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, দরপত্র আহ্বান ও চুক্তি সম্পাদন, চলমান প্রকল্পের তদারকি ও প্রতিবেদন দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে এই পিপিপি সেল গঠনের নির্দেশনা জারি করা হয়।
চবকের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ও সেলের সদস্য জাহিদুল ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবারই এ-সংক্রান্ত অফিস আদেশ পেয়েছি। চবক, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পিপিপি কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করাই মূলত এই সেলের কাজ।’

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়।
নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন সদস্য রয়েছেন। নির্বাহী প্রকৌশলী (সিসিপি) রাফিউল আলমকে সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সেলের অন্য সদস্যরা হলেন পরিচালক (পরিবহন) এনামুল করিম, চিফ প্ল্যানিং মো. মাহবুব মোরশেদ চৌধুরী, চিফ হাইড্রোগ্রাফার কমান্ডার মো. ওবায়দুর রহমান, আইন কর্মকর্তা (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) শাহনেওয়াজ মনির, সহকারী হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন মো. মুস্তাহিদুল ইসলাম, উপপ্রধান প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মির্জা রাকিবুল ইসলাম, সহকারী ব্যবস্থাপক (এস্টেট) মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন এবং হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা জাহিদুল ইমাম।
সেলের আওতায় বাস্তবায়নযোগ্য পিপিপি প্রকল্প চিহ্নিত করে অগ্রাধিকার নির্ধারণে সুপারিশ প্রণয়ন, পিপিপি ট্রানজেকশন পরামর্শক নিয়োগ ও ফিজিবিলিটি স্টাডি সম্পাদন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পিপিপি কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, দরপত্র আহ্বান ও চুক্তি সম্পাদন, চলমান প্রকল্পের তদারকি ও প্রতিবেদন দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে এই পিপিপি সেল গঠনের নির্দেশনা জারি করা হয়।
চবকের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ও সেলের সদস্য জাহিদুল ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবারই এ-সংক্রান্ত অফিস আদেশ পেয়েছি। চবক, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পিপিপি কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করাই মূলত এই সেলের কাজ।’

নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ব্যাপক হারে তৈরি করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাসগাছের বাগান। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও দ্রুত বৃদ্ধি ও কম পরিচর্যায় বড় হওয়ার কারণে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই গাছ লাগানোর আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। নার্সারিগুলোতে রয়েছে এ গাছের চারার ব্যাপক চাহিদা। প্রকারভেদে প্রতিটি চারা বিক্রি হচ্ছে
১৬ জুন ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশায় র্যাব পরিচয়ে মুরগির পিকআপ ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত দলের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকার আশুলিয়া থানার পলাশবাড়ী বাজার এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার নিষ্কৃতি চাকমা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, সিএসসিআর এবং পিজিএস একাডেমিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত কর্মসূচির প্রশংসা করে নিষ্কৃতি চাকমা বলেন, সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করা গেলে ব্রেস্ট ক্যানসারে প্রাণহানির ঝুঁকি অনেক কমে আসে।
অনুষ্ঠানে ডা. সায়রা বানু শিউলীর নেতৃত্বে চিকিৎসক দল উদ্বুদ্ধকরণ ও ভিডিও প্রদর্শনীসহ নারী পুলিশ সদস্যদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. রবিউল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন সিএসসিআর চেয়ারম্যান ডা. খুরশীদ জামিল চৌধুরী, মহিলা শল্যচিকিৎসক দলের প্রধান সায়রা বানু শিউলী, ডা. বিন্দু রানী গোপ, ডা. অন্তরা কর, সিএসসিআর হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আজিজুর রহমান এবং ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন।
উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে এবং সিএসসিআর ও পিজিএস একাডেমিয়ার সহযোগিতায় অক্টোবর মাসজুড়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসা, পরীক্ষায় ৫০ শতাংশ ছাড় এবং বিনা মূল্যে ব্রেস্ট সার্জারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতি শনি, সোম ও বুধবার বেলা ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত সিএসসিআর হাসপাতালে বিনা মূল্যে স্ক্রিনিং ও পরামর্শ সেবা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া, মেয়রের সুপারিশে ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীদের বিনা মূল্যে অস্ত্রোপচার কার্যক্রমও মাসব্যাপী অব্যাহত থাকবে।

অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার নিষ্কৃতি চাকমা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, সিএসসিআর এবং পিজিএস একাডেমিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত কর্মসূচির প্রশংসা করে নিষ্কৃতি চাকমা বলেন, সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করা গেলে ব্রেস্ট ক্যানসারে প্রাণহানির ঝুঁকি অনেক কমে আসে।
অনুষ্ঠানে ডা. সায়রা বানু শিউলীর নেতৃত্বে চিকিৎসক দল উদ্বুদ্ধকরণ ও ভিডিও প্রদর্শনীসহ নারী পুলিশ সদস্যদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. রবিউল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন সিএসসিআর চেয়ারম্যান ডা. খুরশীদ জামিল চৌধুরী, মহিলা শল্যচিকিৎসক দলের প্রধান সায়রা বানু শিউলী, ডা. বিন্দু রানী গোপ, ডা. অন্তরা কর, সিএসসিআর হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আজিজুর রহমান এবং ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন।
উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে এবং সিএসসিআর ও পিজিএস একাডেমিয়ার সহযোগিতায় অক্টোবর মাসজুড়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসা, পরীক্ষায় ৫০ শতাংশ ছাড় এবং বিনা মূল্যে ব্রেস্ট সার্জারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতি শনি, সোম ও বুধবার বেলা ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত সিএসসিআর হাসপাতালে বিনা মূল্যে স্ক্রিনিং ও পরামর্শ সেবা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া, মেয়রের সুপারিশে ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীদের বিনা মূল্যে অস্ত্রোপচার কার্যক্রমও মাসব্যাপী অব্যাহত থাকবে।

নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ব্যাপক হারে তৈরি করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ইউক্যালিপটাসগাছের বাগান। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও দ্রুত বৃদ্ধি ও কম পরিচর্যায় বড় হওয়ার কারণে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই গাছ লাগানোর আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। নার্সারিগুলোতে রয়েছে এ গাছের চারার ব্যাপক চাহিদা। প্রকারভেদে প্রতিটি চারা বিক্রি হচ্ছে
১৬ জুন ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশায় র্যাব পরিচয়ে মুরগির পিকআপ ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত দলের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকার আশুলিয়া থানার পলাশবাড়ী বাজার এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়। নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন
২৪ মিনিট আগে