ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ভালুকায় মেঝেতে পড়েছিল অন্তঃসত্ত্বা নারীর মরদেহ। পাশেই ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় ঝুলছিল স্বামীর লাশ। স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামী আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাত আনুমানিক নয়টার দিকে উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের পালগাও গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে রাত এগারোটার দিকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ। ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সামছুল হুদা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহতরা হলেন রত্না বেগম (৩০) তার স্বামী কামরুল ইসলাম (৩৫)। রত্না কাচিনা ইউনিয়নের পালগাঁও গ্রামের মুক্তার হোসেনের মেয়ে এবং কামরুল একই ইউনিয়নের বর্তা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
নিহতদের স্বজনদের বরাতে পুলিশ জানায়, দ্বিতীয় বাচ্চা প্রসবের জন্য অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রত্নাকে নিয়ে স্বামী কামরুল ইসলাম নিজ বাড়ি থেকে শুক্রবার দুপুরে শ্বশুর বাড়ি পালগাও আসে। রাতের খাবার শেষে তাদের প্রথম সন্তানকে নানির সঙ্গে রেখে স্বামী-স্ত্রী পাশের অন্য একটি ঘরে ঘুমাতে যায়। রাত দশটার দিকে বাচ্চাটি কান্নাকাটি শুরু করলে নানি মনোয়ারা বেগম ওই ঘরে গিয়ে ডাকাডাকি করলে দরজা না খোলায় সন্দেহ হয়। পরে দরজা ভেঙে ঘরের মেঝেতে রত্নার রক্তাক্ত মরদেহ ও গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় কামরুলের মরদেহ দেখতে পায়। স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে।
ভালুকা মডেল থানার ওসি সামছুল হুদা খান বলেন, পারিবারিক কলহের জের ধরে এমন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনা তদন্তে কাজ করছে পুলিশ। মরদেহ দুটি উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে।
ময়মনসিংহের ভালুকায় মেঝেতে পড়েছিল অন্তঃসত্ত্বা নারীর মরদেহ। পাশেই ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় ঝুলছিল স্বামীর লাশ। স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামী আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাত আনুমানিক নয়টার দিকে উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের পালগাও গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে রাত এগারোটার দিকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ। ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সামছুল হুদা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহতরা হলেন রত্না বেগম (৩০) তার স্বামী কামরুল ইসলাম (৩৫)। রত্না কাচিনা ইউনিয়নের পালগাঁও গ্রামের মুক্তার হোসেনের মেয়ে এবং কামরুল একই ইউনিয়নের বর্তা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
নিহতদের স্বজনদের বরাতে পুলিশ জানায়, দ্বিতীয় বাচ্চা প্রসবের জন্য অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রত্নাকে নিয়ে স্বামী কামরুল ইসলাম নিজ বাড়ি থেকে শুক্রবার দুপুরে শ্বশুর বাড়ি পালগাও আসে। রাতের খাবার শেষে তাদের প্রথম সন্তানকে নানির সঙ্গে রেখে স্বামী-স্ত্রী পাশের অন্য একটি ঘরে ঘুমাতে যায়। রাত দশটার দিকে বাচ্চাটি কান্নাকাটি শুরু করলে নানি মনোয়ারা বেগম ওই ঘরে গিয়ে ডাকাডাকি করলে দরজা না খোলায় সন্দেহ হয়। পরে দরজা ভেঙে ঘরের মেঝেতে রত্নার রক্তাক্ত মরদেহ ও গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় কামরুলের মরদেহ দেখতে পায়। স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে।
ভালুকা মডেল থানার ওসি সামছুল হুদা খান বলেন, পারিবারিক কলহের জের ধরে এমন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনা তদন্তে কাজ করছে পুলিশ। মরদেহ দুটি উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে।
২ বছরের শিশু মাশরিফ বাড়ির উঠোনে একা খেলা করছিল। হঠাৎ করে একটি কুকুর এসে তাকে এলোপাতাড়ি কামড়াতে থাকে। পরে তার ডাক চিৎকারে স্বজনরা এসে উদ্ধার করলেও ততক্ষণে মাসরিফের শারীরিক অবস্থা হয়ে পড়ে আশঙ্কাজনক।
১ মিনিট আগেপটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় খেলতে গিয়ে খাট থেকে পড়ে আয়শা (১৯ মাস) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেকক্সবাজার-টেকনাফ মেরিনড্রাইভ সড়কে অবৈধভাবে চলাচল করার অপরাধে ২৮টি মোটরসাইকেল জব্দ করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হিমছড়ি পুলিশ ফাঁড়ির চেকপোস্টে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার কেরানীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ বিএনপি নেতার ছেলে ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা ও তাঁর সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা দক্ষিণ গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়নের হিজলতলা কামারপাড়া এলাকায় একটি চিহ্নিত মাদক স্পট থেকে তাঁদের...
১ ঘণ্টা আগে