জাককানইবি প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে ১৯ জন শিক্ষক ও ২০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) তাদের এই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়োগে অনিয়ম, শিক্ষাগত যোগ্যতার শর্ত পূরণ না হওয়া, অভিজ্ঞতার সনদ ভুয়া ও জাল, বিনা অনুমতিতে অফিসে অনুপস্থিত, বিশেষ যোগ্যতার দোহাই দিয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতার শর্ত শিথিল করে চাকরি নেওয়া এবং বিভিন্ন ধরনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকায় তাদের শোকজ করা হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে শোকজকৃত শিক্ষকেরা হলেন: ড. মো. মেহেদী উল্লাহ (বিভাগীয় প্রধান ফোকলোর বিভাগ), মো. মুশফিকুর রহমান-হীরক মুশফিক (থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ), অধ্যাপক ড. মো. জাহিদুল কবীর (সংগীত বিভাগ), অধ্যাপক ড. মোশাররাত শবনম (সংগীত বিভাগ), সহকারী অধ্যাপক নুসরাত শারমিন তানিয়া (থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ), সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন (থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ), সহযোগী অধ্যাপক নগরবাসী বর্মন (চারুকলা বিভাগ), সহযোগী অধ্যাপক মাসুম হাওলাদার (চারুকলা বিভাগ), মো. তারিফুল ইসলাম (বিভাগীয় প্রধান দর্শন বিভাগ), খাইরুল ইসলাম (প্রভাষক দর্শন বিভাগ), অধ্যাপক ড. মার্জিয়া আক্তার (বাংলা বিভাগ), ড. মাসুদ রানা (সহযোগী অধ্যাপক হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগ), অধ্যাপক ড. মোল্লা আমিনুল ইসলাম (হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগ), সহকারী অধ্যাপক অন্তরা মাহবুব (হিউম্যান রিসোর্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ), অধ্যাপক ড. মো. সাহাবউদ্দিন (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ), অধ্যাপক ড. মো. মাহবুব হোসেন (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ), অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সেলিম আল মামুন (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ), সহকারী অধ্যাপক ফারজানা খানম (ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ) এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. তুহিনুর রহমান (ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডি বিভাগ)।
এ ছাড়া প্রশাসনিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে শোকজকৃত ২০ কর্মকর্তা-কর্মচারী হলেন: কৃষিবিদ ড. মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর (সাবেক রেজিস্ট্রার), মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (অতিরিক্ত পরিচালক অর্থ ও হিসাব দপ্তর), প্রকৌশল দপ্তরের উপপ্রধান প্রকৌশলী মো. মাহবুবুল ইসলাম, অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আব্দুল হালিম, পরিকল্পনা উন্নয়ন ও ওয়ার্কার্স দপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক কাজী মাহবুব ইলাহী, প্রকৌশল দপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক মো. আসাদুজ্জামান, অর্থ ও হিসাব দপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পার্সোনাল অফিসার রেবেকা সুলতানা, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের পার্সোনাল অফিসার রোজিনা বেগম, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সোহেল রানা (হল সুপার), ডা. মমতাজ বেগম (ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার) রেজিস্ট্রার দপ্তর উপ-রেজিস্ট্রার (স্টোর) নাজমুল হুদা, প্রকৌশল দপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী জান্নাতুন নাঈম, শরীরচর্চা শিক্ষা দপ্তরের উপপরিচালক মো. ওমর ফারুক সরকার, রেজিস্ট্রার দপ্তরের সহকারী পরিচালক (অর্থ) এস এম কাউসার আহমেদ, সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নির্মল চন্দ্র সাহা, অর্থ ও হিসাব দপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক রাধেশ্যাম, সংগীত বিভাগের ডেমোনস্ট্রেটর মো. মশিউর রহমান, প্রকৌশল দপ্তরের সিনিয়র প্লাম্বার মোহাম্মদ আসাবুল হক, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পার্সোনাল অফিসার খালেদা জেসমিন।
ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে ১৯ জন শিক্ষক ও ২০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) তাদের এই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়োগে অনিয়ম, শিক্ষাগত যোগ্যতার শর্ত পূরণ না হওয়া, অভিজ্ঞতার সনদ ভুয়া ও জাল, বিনা অনুমতিতে অফিসে অনুপস্থিত, বিশেষ যোগ্যতার দোহাই দিয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতার শর্ত শিথিল করে চাকরি নেওয়া এবং বিভিন্ন ধরনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকায় তাদের শোকজ করা হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে শোকজকৃত শিক্ষকেরা হলেন: ড. মো. মেহেদী উল্লাহ (বিভাগীয় প্রধান ফোকলোর বিভাগ), মো. মুশফিকুর রহমান-হীরক মুশফিক (থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ), অধ্যাপক ড. মো. জাহিদুল কবীর (সংগীত বিভাগ), অধ্যাপক ড. মোশাররাত শবনম (সংগীত বিভাগ), সহকারী অধ্যাপক নুসরাত শারমিন তানিয়া (থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ), সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন (থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ), সহযোগী অধ্যাপক নগরবাসী বর্মন (চারুকলা বিভাগ), সহযোগী অধ্যাপক মাসুম হাওলাদার (চারুকলা বিভাগ), মো. তারিফুল ইসলাম (বিভাগীয় প্রধান দর্শন বিভাগ), খাইরুল ইসলাম (প্রভাষক দর্শন বিভাগ), অধ্যাপক ড. মার্জিয়া আক্তার (বাংলা বিভাগ), ড. মাসুদ রানা (সহযোগী অধ্যাপক হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগ), অধ্যাপক ড. মোল্লা আমিনুল ইসলাম (হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগ), সহকারী অধ্যাপক অন্তরা মাহবুব (হিউম্যান রিসোর্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ), অধ্যাপক ড. মো. সাহাবউদ্দিন (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ), অধ্যাপক ড. মো. মাহবুব হোসেন (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ), অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সেলিম আল মামুন (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ), সহকারী অধ্যাপক ফারজানা খানম (ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ) এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. তুহিনুর রহমান (ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডি বিভাগ)।
এ ছাড়া প্রশাসনিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে শোকজকৃত ২০ কর্মকর্তা-কর্মচারী হলেন: কৃষিবিদ ড. মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর (সাবেক রেজিস্ট্রার), মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (অতিরিক্ত পরিচালক অর্থ ও হিসাব দপ্তর), প্রকৌশল দপ্তরের উপপ্রধান প্রকৌশলী মো. মাহবুবুল ইসলাম, অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আব্দুল হালিম, পরিকল্পনা উন্নয়ন ও ওয়ার্কার্স দপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক কাজী মাহবুব ইলাহী, প্রকৌশল দপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক মো. আসাদুজ্জামান, অর্থ ও হিসাব দপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পার্সোনাল অফিসার রেবেকা সুলতানা, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের পার্সোনাল অফিসার রোজিনা বেগম, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সোহেল রানা (হল সুপার), ডা. মমতাজ বেগম (ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার) রেজিস্ট্রার দপ্তর উপ-রেজিস্ট্রার (স্টোর) নাজমুল হুদা, প্রকৌশল দপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী জান্নাতুন নাঈম, শরীরচর্চা শিক্ষা দপ্তরের উপপরিচালক মো. ওমর ফারুক সরকার, রেজিস্ট্রার দপ্তরের সহকারী পরিচালক (অর্থ) এস এম কাউসার আহমেদ, সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নির্মল চন্দ্র সাহা, অর্থ ও হিসাব দপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক রাধেশ্যাম, সংগীত বিভাগের ডেমোনস্ট্রেটর মো. মশিউর রহমান, প্রকৌশল দপ্তরের সিনিয়র প্লাম্বার মোহাম্মদ আসাবুল হক, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পার্সোনাল অফিসার খালেদা জেসমিন।
ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগুনে শুধু তাদের আর্থিক ক্ষতিই হয়নি, অনেক গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক অর্ডারেও ক্ষতি হবে। এতে মাঠপর্যায় থেকে শুরু করে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায় পর্যন্ত প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে ওষুধ শিল্পের কাঁচামাল পুড়ে যাওয়ায় দেশের স্বাস্থ্য খাতে বিরূপ প্রভাব...
১৫ মিনিট আগেবগুড়ার শেরপুরে নাতির লাঠির আঘাতে দাদার মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত দাদার নাম শাবান আলী (৭৫)। তিনি চন্ডিপুর গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত নাতি মো. রানা (২৪) পলাতক রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের সালথায় দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ইব্রাহিম হুসাইন (৪৭) নামের এক স্কুলশিক্ষক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় দুই শিক্ষার্থীসহ আহত হয়েছে আরও চারজন। তাদের মধ্যে দুজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটিকটকে পরিচয়ের সূত্রে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ডেকে নেন যুবক। এরপর মাদকের আখড়ায় আটকে রেখে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রাঙামাটি শহরের বাস টার্মিনাল সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে