সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
নিখোঁজের পর সাত বছর পেরিয়ে গেলেও আজও উপাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের সন্ধান মেলেনি। তাঁর সন্ধান চেয়ে আজ মঙ্গলবার সকালে জামালপুরের সরিষাবাড়ী বাসটার্মিনাল এলাকায় মানববন্ধন করেন উপাধ্যক্ষের পরিবার। আগামী সাত দিনের মধ্যে তাঁর সন্ধান না পেলে রাজপথসহ রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দেন তারা।
আব্দুল হান্নান উপজেলার সাতপোয়া ইউনিয়নের চুনিয়াপটল গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের বড় ছেলে। তিনি স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সিনিয়র সহসভাপতি ও ঢাকার তেজগাঁও কলেজের উপাধ্যক্ষ ছিলেন।
জানা গেছে, তেজগাঁও কলেজের উপাধ্যক্ষের দায়িত্বে থাকাকালে অধ্যক্ষের পদ নিয়ে বিরোধের জেরে ২০১৫ সালে ৭ ডিসেম্বর তাঁকে অপহরণ করা হয়। ওই দিন ঢাকার ৮১ নম্বর ইন্দ্রিরা রোডের কলেজ ছাত্রাবাস সংলগ্ন বাসা থেকে সকাল ৮টায় বের হয়ে আর ফিরে আসেননি তিনি। পরদিন ৮ ডিসেম্বর উপাধ্যক্ষের স্ত্রী একই কলেজের যুক্তিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক আফরোজা সুলতানা বিউটি শেরে বাংলানগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। সাধারণ ডায়েরি নম্বর-৫৫২।
এরপর দীর্ঘ সাত বছর কেটে গেলেও এখন পর্যন্ত তাঁর সন্ধান মেলেনি। এরই জেরে আজ সকাল ১১টার দিকে উপাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের পরিবারের আয়োজনে মানববন্ধন করা হয়। মানববন্ধনে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষজন উপস্থিত ছিলেন। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে উপাধ্যক্ষের ছোট ভাই সরিষাবাড়ী পাইলট গার্ল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম শহীদ, অ্যাডভোকেট আহসান উল্যাহ, মা আছমা বেওয়া, শ্রমিক নেতা আব্দুর রহিম, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদন মাহমুদুল হাসান দুখু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজমত আলী মাস্টার, সরিষাবাড়ী কলেজের সাবেক ভিপি মনিরুল ইসলাম রনি, সাবেক পৌর কাউন্সিলর কালাচাঁদ পাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, উপাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান যেন অধ্যক্ষ পদে যেতে না পারেন এ কারণেই তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে। জীবিত বা মৃত যে অবস্থায় হোক না কেন তাঁর সন্ধান চাই। আগামী সাত দিনের মধ্যে তাঁর সন্ধান না পেলে রাজপথ-রেলপথ অবরোধসহ কঠোর আন্দোলন পালন করা হবে।
মানববন্ধনে আব্দুল হান্নানের মা আছমা বেওয়া বলেন, ‘আমার অনেক আদরের ছেলে হান্নান। আমি এখনো তাঁর পথ চেয়ে বসে থাকি। এখন আর কাঁদতে পারি না চোখের পানি শুকিয়ে গেছে। আশা করে পথ চেয়ে বসে আছি যে একদিন নিশ্চয়ই আমার ছেলে ফিরে আসবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিশ্চয়ই আমার বুকের ব্যথা বুঝতে পারবেন। তিনি হস্তক্ষেপ করলে আমার ছেলে হয়তো ফিরে আসবে। একই সঙ্গে আমি আমার ছেলেকে অপহরণের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।’
নিখোঁজের পর সাত বছর পেরিয়ে গেলেও আজও উপাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের সন্ধান মেলেনি। তাঁর সন্ধান চেয়ে আজ মঙ্গলবার সকালে জামালপুরের সরিষাবাড়ী বাসটার্মিনাল এলাকায় মানববন্ধন করেন উপাধ্যক্ষের পরিবার। আগামী সাত দিনের মধ্যে তাঁর সন্ধান না পেলে রাজপথসহ রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দেন তারা।
আব্দুল হান্নান উপজেলার সাতপোয়া ইউনিয়নের চুনিয়াপটল গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের বড় ছেলে। তিনি স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সিনিয়র সহসভাপতি ও ঢাকার তেজগাঁও কলেজের উপাধ্যক্ষ ছিলেন।
জানা গেছে, তেজগাঁও কলেজের উপাধ্যক্ষের দায়িত্বে থাকাকালে অধ্যক্ষের পদ নিয়ে বিরোধের জেরে ২০১৫ সালে ৭ ডিসেম্বর তাঁকে অপহরণ করা হয়। ওই দিন ঢাকার ৮১ নম্বর ইন্দ্রিরা রোডের কলেজ ছাত্রাবাস সংলগ্ন বাসা থেকে সকাল ৮টায় বের হয়ে আর ফিরে আসেননি তিনি। পরদিন ৮ ডিসেম্বর উপাধ্যক্ষের স্ত্রী একই কলেজের যুক্তিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক আফরোজা সুলতানা বিউটি শেরে বাংলানগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। সাধারণ ডায়েরি নম্বর-৫৫২।
এরপর দীর্ঘ সাত বছর কেটে গেলেও এখন পর্যন্ত তাঁর সন্ধান মেলেনি। এরই জেরে আজ সকাল ১১টার দিকে উপাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের পরিবারের আয়োজনে মানববন্ধন করা হয়। মানববন্ধনে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষজন উপস্থিত ছিলেন। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে উপাধ্যক্ষের ছোট ভাই সরিষাবাড়ী পাইলট গার্ল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম শহীদ, অ্যাডভোকেট আহসান উল্যাহ, মা আছমা বেওয়া, শ্রমিক নেতা আব্দুর রহিম, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদন মাহমুদুল হাসান দুখু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজমত আলী মাস্টার, সরিষাবাড়ী কলেজের সাবেক ভিপি মনিরুল ইসলাম রনি, সাবেক পৌর কাউন্সিলর কালাচাঁদ পাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, উপাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান যেন অধ্যক্ষ পদে যেতে না পারেন এ কারণেই তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে। জীবিত বা মৃত যে অবস্থায় হোক না কেন তাঁর সন্ধান চাই। আগামী সাত দিনের মধ্যে তাঁর সন্ধান না পেলে রাজপথ-রেলপথ অবরোধসহ কঠোর আন্দোলন পালন করা হবে।
মানববন্ধনে আব্দুল হান্নানের মা আছমা বেওয়া বলেন, ‘আমার অনেক আদরের ছেলে হান্নান। আমি এখনো তাঁর পথ চেয়ে বসে থাকি। এখন আর কাঁদতে পারি না চোখের পানি শুকিয়ে গেছে। আশা করে পথ চেয়ে বসে আছি যে একদিন নিশ্চয়ই আমার ছেলে ফিরে আসবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিশ্চয়ই আমার বুকের ব্যথা বুঝতে পারবেন। তিনি হস্তক্ষেপ করলে আমার ছেলে হয়তো ফিরে আসবে। একই সঙ্গে আমি আমার ছেলেকে অপহরণের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।’
বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচিতে দলটির সাংগঠনিক দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় দুই নেতা বরিশালে প্রকাশ্যে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। এ সময় মঞ্চে থাকা অন্তত হাফ ডজন কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতা ও শত শত নেতা-কর্মী থমকে যান। স্থানীয় নেতারাও কানাঘুষা করতে থাকেন। বাগ্বিতণ্ডায় জড়ানো দুই নেতা হলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসা
১ মিনিট আগেখুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) কমিশনারের অপসারণের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার রাত পৌনে ৮টায় এ বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে খুলনার জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাইফুল ইসলাম উপস্থিত রয়েছেন বলে জানা গেছে।
৭ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে তেহিম মাতবর (১৮) নামের এক তরুণের গুলি ছোড়ার ভিডিও আজ শনিবার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। অভিযোগ উঠেছে, ওই তরুণ স্থানীয় কিশোর গ্যাংয়ের লিডার। ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে পড়লে অনেকেই তাঁর বিরুদ্ধে নানা অপকর্মের অভিযোগ তুলেছেন। তবে তেহিমের ফেসবুক পেজে আপলোড করা গুলি ছোড়ার ভিডিওগুলো আজ দুপুর থেকে আর
৯ মিনিট আগেকাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির কারণে বেনাপোল কাস্টম হাউসে শনিবার কোনো কাজ হয়নি। এতে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি ও কাস্টমসে পণ্য শুল্কায়ন পরীক্ষণ ও লোড-আনলোড বন্ধ ছিল।
৩৩ মিনিট আগে