নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
‘আমি মরে যাওয়াতে কাউকে দায়ী করবেন না’ ও ‘মো. ছালাম মিয়া, থানা মদন, গ্রাম চন্দ্রা’ লেখা দুটি চিরকুট ট্রেনে কাটা হাত-পা ও মাথাবিচ্ছিন্ন মরদেহের পকেটে পাওয়া গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে মহেশপুর রেললাইনের পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত ব্যক্তির নাম মো. ছালাম (৪৫), তিনি নেত্রকোনা জেলার মদন উপজেলার চন্দ্রতলা গ্রামের বাসিন্দা হাফিজ উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের মহেশপুর এলাকায় বোন সাহেরা খাতুনের বাড়িতে এসেছিলেন ছালাম। গতকাল সকালে বাড়ি থেকে কাউকে কিছু না বলে বের হন তিনি। পরে রাতে ট্রেনে কাটা পড়ে হাত-পা বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রেললাইনের পাশে পড়েছিল ছালামের মরদেহ।
তাঁর পকেটে দুটি চিরকুট, মরদেহের পাশেই পড়ে ছিল পাঞ্জাবি, টুপি ও তসবিহ। উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের মহেশপুর বাজারসংলগ্ন চট্টগ্রামগামী চলন্ত বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘বিজয় ট্রেনে কাটা পড়ে ছালামের ডান পা, বাঁ হাত ও মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। চলন্ত ট্রেনের গতিতে তাঁর সমস্ত শরীর থেঁতলে গেছে।
‘পরিহিত পাঞ্জাবির পকেট থেকে দুই টুকরা চিরকুট পাওয়া যায়। ঘটনাটি কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশের আওতাধীন হওয়ায় আমরা তাদের কাছে লাশ হস্তান্তর করেছি। তারা আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’
কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ওসি মো. বাহাউদ্দীন ফারুকী বলেন, ‘ছালাম মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী ছিলেন। তাঁর চিকিৎসার কাগজপত্র আমরা পেয়েছি। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
‘আমি মরে যাওয়াতে কাউকে দায়ী করবেন না’ ও ‘মো. ছালাম মিয়া, থানা মদন, গ্রাম চন্দ্রা’ লেখা দুটি চিরকুট ট্রেনে কাটা হাত-পা ও মাথাবিচ্ছিন্ন মরদেহের পকেটে পাওয়া গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে মহেশপুর রেললাইনের পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত ব্যক্তির নাম মো. ছালাম (৪৫), তিনি নেত্রকোনা জেলার মদন উপজেলার চন্দ্রতলা গ্রামের বাসিন্দা হাফিজ উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের মহেশপুর এলাকায় বোন সাহেরা খাতুনের বাড়িতে এসেছিলেন ছালাম। গতকাল সকালে বাড়ি থেকে কাউকে কিছু না বলে বের হন তিনি। পরে রাতে ট্রেনে কাটা পড়ে হাত-পা বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রেললাইনের পাশে পড়েছিল ছালামের মরদেহ।
তাঁর পকেটে দুটি চিরকুট, মরদেহের পাশেই পড়ে ছিল পাঞ্জাবি, টুপি ও তসবিহ। উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের মহেশপুর বাজারসংলগ্ন চট্টগ্রামগামী চলন্ত বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘বিজয় ট্রেনে কাটা পড়ে ছালামের ডান পা, বাঁ হাত ও মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। চলন্ত ট্রেনের গতিতে তাঁর সমস্ত শরীর থেঁতলে গেছে।
‘পরিহিত পাঞ্জাবির পকেট থেকে দুই টুকরা চিরকুট পাওয়া যায়। ঘটনাটি কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশের আওতাধীন হওয়ায় আমরা তাদের কাছে লাশ হস্তান্তর করেছি। তারা আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’
কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ওসি মো. বাহাউদ্দীন ফারুকী বলেন, ‘ছালাম মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী ছিলেন। তাঁর চিকিৎসার কাগজপত্র আমরা পেয়েছি। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৩ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৩ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগে