ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ত্রিশাল পৌরসভার আলোচিত নারী মাদক কারবারি তাহমিনা বেগম মিনাকে (৪২) অবশেষে এক কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে তাঁর ভাই ও সহযোগী মুক্তাসহ চক্রের অন্য সদস্যরা এখনো পলাতক রয়েছেন। শনিবার (২১ জুন) সকাল ৯টার দিকে পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৃধাবাড়ী মোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ত্রিশাল থানা-পুলিশ।
মিনার বাড়ি পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি মাহমুদুল আলম ফারুক ড্রাইভারের স্ত্রী। বিষয়টি শনিবার বেলা ২টার দিকে থানায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নিশ্চিত করেন ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহাম্মদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মিনা ও তাঁর চক্র দীর্ঘদিন ধরে পৌরসভার ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডজুড়ে প্রকাশ্যে মাদক কারবার চালিয়ে আসছিল। এখান থেকেই মাদক ছড়িয়ে পড়ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকাসহ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে আইনের ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
গত মঙ্গলবার (১৭ জুন) এই পরিস্থিতির বিরুদ্ধে রাস্তায় নামে এলাকাবাসী। কেরানীবাড়ী মোড়ে কয়েক শ নারী-পুরুষ মিনা, মুক্তা ও তাঁদের সহযোগীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে। ‘চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে’—এমন স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে এলাকাবাসী।
জনদাবি ও গণচাপের মুখে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালায় এবং আজ সকালে মিনা গ্রেপ্তার হন। ওসি মনসুর আহাম্মদ জানান, তাঁর বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরও জানান, গতকাল (২০ জুন) রাতে এক অভিযানে ১২৩টি ইয়াবা, মাদক বিক্রির নগদ ৫০ হাজার ৫৬০ টাকা এবং পাঁচটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। মাদকবিরোধী অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।
ওসি বলেন, ‘ত্রিশালে মাদক কারবারের কোনো স্থান নেই। আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছি। মিনা গ্রেপ্তার হয়েছে, বাকিদেরও শিগগির ধরা হবে।’
এদিকে এলাকাবাসী পুলিশের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তাঁরা দাবি করছেন, শুধু একজনকে গ্রেপ্তার করলেই চলবে না, পুরো চক্রকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল পৌরসভার আলোচিত নারী মাদক কারবারি তাহমিনা বেগম মিনাকে (৪২) অবশেষে এক কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে তাঁর ভাই ও সহযোগী মুক্তাসহ চক্রের অন্য সদস্যরা এখনো পলাতক রয়েছেন। শনিবার (২১ জুন) সকাল ৯টার দিকে পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৃধাবাড়ী মোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ত্রিশাল থানা-পুলিশ।
মিনার বাড়ি পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি মাহমুদুল আলম ফারুক ড্রাইভারের স্ত্রী। বিষয়টি শনিবার বেলা ২টার দিকে থানায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নিশ্চিত করেন ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহাম্মদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মিনা ও তাঁর চক্র দীর্ঘদিন ধরে পৌরসভার ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডজুড়ে প্রকাশ্যে মাদক কারবার চালিয়ে আসছিল। এখান থেকেই মাদক ছড়িয়ে পড়ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকাসহ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে আইনের ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
গত মঙ্গলবার (১৭ জুন) এই পরিস্থিতির বিরুদ্ধে রাস্তায় নামে এলাকাবাসী। কেরানীবাড়ী মোড়ে কয়েক শ নারী-পুরুষ মিনা, মুক্তা ও তাঁদের সহযোগীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে। ‘চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে’—এমন স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে এলাকাবাসী।
জনদাবি ও গণচাপের মুখে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালায় এবং আজ সকালে মিনা গ্রেপ্তার হন। ওসি মনসুর আহাম্মদ জানান, তাঁর বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরও জানান, গতকাল (২০ জুন) রাতে এক অভিযানে ১২৩টি ইয়াবা, মাদক বিক্রির নগদ ৫০ হাজার ৫৬০ টাকা এবং পাঁচটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। মাদকবিরোধী অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।
ওসি বলেন, ‘ত্রিশালে মাদক কারবারের কোনো স্থান নেই। আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছি। মিনা গ্রেপ্তার হয়েছে, বাকিদেরও শিগগির ধরা হবে।’
এদিকে এলাকাবাসী পুলিশের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তাঁরা দাবি করছেন, শুধু একজনকে গ্রেপ্তার করলেই চলবে না, পুরো চক্রকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
স্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আংশিক নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (২১ জুন) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ৫৩ সদস্যের এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেঢাকার সাভারে আব্দুল মালেক (৩৬) নামের এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁকে হত্যার পর লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ। আব্দুল মালেক সাভারের কান্দি ভাকুর্তা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি দোকানে রুপার অলংকার তৈরির কাজ করতেন।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে। এই আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহজাহান ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির দুজনই আগামী নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী।
৩ ঘণ্টা আগে