ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের (৩৮) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যার পর দ্বিতীয় জানাজা শেষে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের ভাটিপাড়া গ্রামে বাড়ির পাশে সামাজিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
এর আগে গাজীপুর চৌরাস্তা এলাকায় বাদ জুমা তুহিনের প্রথম জানাজা হয়। পরে তাঁর মরদেহ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসেন স্বজনেরা। এ সময় তাঁকে শেষবারের মতো দেখতে শোকাহত শত শত মানুষ ভিড় করেন।
ফুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আনোয়ার হোসেন বলেন, মাগরিবের পর নিজের বাড়িতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তুহিনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এভাবে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করা কোনোভাবেই কাম্য নয়। তুহিনেরা পাঁচ ভাই। তাঁরা প্রত্যেকে কাজের জন্য এলাকার বাইরে থাকেন। তাঁরা কেউ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন। তুহিন খুব ভালো ছেলে ছিলেন। নিয়মিত মা-বাবার সেবা করতেন, খোঁজখবর নিতেন। তাঁর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এলাকার বাসিন্দা আকরাম হোসেন বলেন, তুহিন সাংবাদিকতা পেশায় খুব ভালো করেছিলেন। অল্প সময়েই তিনি বেশ নাম-ডাক অর্জন করেন। তুহিন মা-বাবার সংসারের হাল ধরেছিলেন। এখন তাঁর মা-বাবার পাশাপাশি স্ত্রী মুক্তা আক্তারও দুই শিশুসন্তান নিয়ে কষ্টে পড়ে যাবেন। সরকার যদি সহায়তা করে, তাহলে তুহিনের পরিবারের জন্য খুব ভালো হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে গাজীপুর নগরীর চান্দনা চৌরাস্তায় আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যা করেন চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারী দলের সদস্যরা। তাঁরা দেশি অস্ত্র নিয়ে এক ব্যক্তিকে ধাওয়া করেছিলেন। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সেই দৃশ্য মোবাইল ফোনে ভিডিও করছিলেন। তখন আসাদুজ্জামানকে ধাওয়া করে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
তুহিন ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া উপজেলার ৬ নম্বর ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের ভাটিপাড়া গ্রামের মো. হাসান জামাল ও সাবিহা খাতুন দম্পতির ছেলে। পাঁচ ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট। তুহিন-মুক্তা আক্তার দম্পতির দুটি শিশুসন্তান রয়েছে। বড় ছেলের নাম তৌকির (৭) ও ছোট ছেলের নাম ফাহিম (৩)।
আরও পড়ুন:
দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের (৩৮) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যার পর দ্বিতীয় জানাজা শেষে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের ভাটিপাড়া গ্রামে বাড়ির পাশে সামাজিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
এর আগে গাজীপুর চৌরাস্তা এলাকায় বাদ জুমা তুহিনের প্রথম জানাজা হয়। পরে তাঁর মরদেহ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসেন স্বজনেরা। এ সময় তাঁকে শেষবারের মতো দেখতে শোকাহত শত শত মানুষ ভিড় করেন।
ফুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আনোয়ার হোসেন বলেন, মাগরিবের পর নিজের বাড়িতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তুহিনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এভাবে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করা কোনোভাবেই কাম্য নয়। তুহিনেরা পাঁচ ভাই। তাঁরা প্রত্যেকে কাজের জন্য এলাকার বাইরে থাকেন। তাঁরা কেউ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন। তুহিন খুব ভালো ছেলে ছিলেন। নিয়মিত মা-বাবার সেবা করতেন, খোঁজখবর নিতেন। তাঁর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এলাকার বাসিন্দা আকরাম হোসেন বলেন, তুহিন সাংবাদিকতা পেশায় খুব ভালো করেছিলেন। অল্প সময়েই তিনি বেশ নাম-ডাক অর্জন করেন। তুহিন মা-বাবার সংসারের হাল ধরেছিলেন। এখন তাঁর মা-বাবার পাশাপাশি স্ত্রী মুক্তা আক্তারও দুই শিশুসন্তান নিয়ে কষ্টে পড়ে যাবেন। সরকার যদি সহায়তা করে, তাহলে তুহিনের পরিবারের জন্য খুব ভালো হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে গাজীপুর নগরীর চান্দনা চৌরাস্তায় আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যা করেন চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারী দলের সদস্যরা। তাঁরা দেশি অস্ত্র নিয়ে এক ব্যক্তিকে ধাওয়া করেছিলেন। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সেই দৃশ্য মোবাইল ফোনে ভিডিও করছিলেন। তখন আসাদুজ্জামানকে ধাওয়া করে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
তুহিন ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া উপজেলার ৬ নম্বর ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের ভাটিপাড়া গ্রামের মো. হাসান জামাল ও সাবিহা খাতুন দম্পতির ছেলে। পাঁচ ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট। তুহিন-মুক্তা আক্তার দম্পতির দুটি শিশুসন্তান রয়েছে। বড় ছেলের নাম তৌকির (৭) ও ছোট ছেলের নাম ফাহিম (৩)।
আরও পড়ুন:
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া ও বুড়িচং উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা মূল্যের ভারতীয় অবৈধ পণ্য জব্দ করেছে সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি)। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে বিজিবির বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ এই চোরাই পণ্য জব্দ করা হয়।
১ মিনিট আগেময়মনসিংহের ফুলপুরে বেদর-ভাবির সম্পর্ক দেখে ফেলায় ইকবাল হোসেন (৩০) নামে এক যুবককে হত্যা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ভাইকান্দি ইউনিয়নের রঘুরামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ইকবাল হোসেন ওই গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে।
৪ মিনিট আগেঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে