ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় আয়মন নদীর ওপর নির্মিত গহুর মোল্লার ব্রিজ ধসে দুই পাড়ের হাজারো মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ব্রিজটি ধসে পড়ে। টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে নদীতে পানি বৃদ্ধি ও ব্রিজের দুই পাশের মাটি সরে যাওয়ায় পাটাতন ভেঙে পড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
উপজেলার খেরুয়াজানী ইউনিয়নের পলশা ভিটিবাড়ী এলাকায় আয়মন নদীর ওপর ২০০১ সালের দিকে ব্রিজটি নির্মাণ করে উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সম্প্রতি পানি উন্নয়ন বোর্ড নদী খননকাজ শুরু করলেও ব্রিজ রক্ষায় কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে গোড়ার মাটি সরে গিয়ে ব্রিজটি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে পানির প্রবল স্রোতে ব্রিজটি ধসে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম জানান, এই ব্রিজ দিয়েই পলশা এলাকার শিক্ষার্থীরা স্কুল-মাদ্রাসায় যাতায়াত করত। হঠাৎ করে ব্রিজটি ভেঙে যাওয়ায় কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ চলাচলে সমস্যায় পড়েছেন।
আরেক বাসিন্দা তোতা মিয়া বলেন, ‘অপরিকল্পিত নদী খননের কারণেই ব্রিজটি ধসে পড়েছে। দ্রুত সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি।’
ব্রিজ ধসে পণ্য পরিবহনেও সমস্যা হচ্ছে বলে জানান স্থানীয় ব্যবসায়ী আজহারুল ইসলাম। তিনি বলেন, এই ব্রিজ এলাকার মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মূল অবলম্বন ছিল। এখন সবাই বিপাকে পড়েছেন।
মুক্তাগাছা উপজেলা প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরাই ব্রিজটি নির্মাণ করেছিলাম। কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ড যেভাবে অপরিকল্পিত নদী খনন করেছে, তাতে ব্রিজের গোড়ার মাটি সরে গিয়ে ধসে পড়ে। আপাতত বাঁশের সাঁকো তৈরি করে চলাচলের ব্যবস্থা করব এবং পরে নতুন ব্রিজ নির্মাণে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘ব্রিজটি ভেঙে পড়েছে জেনেছি। টানা বৃষ্টির কারণে এখনো সরেজমিনে যাওয়া সম্ভব হয়নি। আবহাওয়া অনুকূলে এলে পরিদর্শন শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আখলাক উল জামিল বলেন, ‘আমরা খননের আগে উপজেলা প্রশাসনকে ব্রিজ রক্ষার বিষয়ে চিঠি দিয়েছি। ব্রিজের দুই পাশে ৩০ মিটারের মধ্যে কোনো খননকাজ করিনি। এখন যদি ব্রিজ ভেঙে পড়ে, তার দায় আমাদের নয়।’
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় আয়মন নদীর ওপর নির্মিত গহুর মোল্লার ব্রিজ ধসে দুই পাড়ের হাজারো মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ব্রিজটি ধসে পড়ে। টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে নদীতে পানি বৃদ্ধি ও ব্রিজের দুই পাশের মাটি সরে যাওয়ায় পাটাতন ভেঙে পড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
উপজেলার খেরুয়াজানী ইউনিয়নের পলশা ভিটিবাড়ী এলাকায় আয়মন নদীর ওপর ২০০১ সালের দিকে ব্রিজটি নির্মাণ করে উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সম্প্রতি পানি উন্নয়ন বোর্ড নদী খননকাজ শুরু করলেও ব্রিজ রক্ষায় কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে গোড়ার মাটি সরে গিয়ে ব্রিজটি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে পানির প্রবল স্রোতে ব্রিজটি ধসে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম জানান, এই ব্রিজ দিয়েই পলশা এলাকার শিক্ষার্থীরা স্কুল-মাদ্রাসায় যাতায়াত করত। হঠাৎ করে ব্রিজটি ভেঙে যাওয়ায় কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ চলাচলে সমস্যায় পড়েছেন।
আরেক বাসিন্দা তোতা মিয়া বলেন, ‘অপরিকল্পিত নদী খননের কারণেই ব্রিজটি ধসে পড়েছে। দ্রুত সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি।’
ব্রিজ ধসে পণ্য পরিবহনেও সমস্যা হচ্ছে বলে জানান স্থানীয় ব্যবসায়ী আজহারুল ইসলাম। তিনি বলেন, এই ব্রিজ এলাকার মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মূল অবলম্বন ছিল। এখন সবাই বিপাকে পড়েছেন।
মুক্তাগাছা উপজেলা প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরাই ব্রিজটি নির্মাণ করেছিলাম। কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ড যেভাবে অপরিকল্পিত নদী খনন করেছে, তাতে ব্রিজের গোড়ার মাটি সরে গিয়ে ধসে পড়ে। আপাতত বাঁশের সাঁকো তৈরি করে চলাচলের ব্যবস্থা করব এবং পরে নতুন ব্রিজ নির্মাণে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘ব্রিজটি ভেঙে পড়েছে জেনেছি। টানা বৃষ্টির কারণে এখনো সরেজমিনে যাওয়া সম্ভব হয়নি। আবহাওয়া অনুকূলে এলে পরিদর্শন শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আখলাক উল জামিল বলেন, ‘আমরা খননের আগে উপজেলা প্রশাসনকে ব্রিজ রক্ষার বিষয়ে চিঠি দিয়েছি। ব্রিজের দুই পাশে ৩০ মিটারের মধ্যে কোনো খননকাজ করিনি। এখন যদি ব্রিজ ভেঙে পড়ে, তার দায় আমাদের নয়।’
বরিশালের উজিরপুর ও বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সম্মেলন নিয়ে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেছেন দলটির একাংশের নেতাকর্মীরা। উপজেলর আহ্বায়ক সরদার সরফুদ্দিন সান্টুর বাড়ির অদুরে তার মালিকাধীন কমিউনিটি সেন্টারে আজ রোববার বানারীপাড়া এবং সোমবার উজিরপুরের সম্মেলন হবে।
৩১ মিনিট আগেপুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শরীফুল আলম ও জুবায়ের তাদের প্রাইভেটকার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদের আটক করা হয়। এ সময় গাড়িটি তল্লাশি করে শরীফুল ও জুবায়েরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দুজনের সিটের মাঝখানে থাকা গাড়ির টুলবক্স থেকে স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। কফি রঙের ছোট ব্যাগে থাকা ১৩টি স্বর্ণবারের ওজন ১ কেজি...
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আপনি কথা দিয়েছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেবেন, নির্বাচনের আয়োজন করুন। কেউ যদি চাপ দেয় বা বাধা দেয়, বিএনপি আপনার পাশে থাকবে।’ শনিবার (১৯ জুলাই) বিকেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ এবং...
১ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে আমাদের বা আমার কোনো আপস নেই। জামায়াত যে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাসংগ্রামকে অস্বীকার করে, এর বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। কারণ, আমি মুক্তিযোদ্ধা, আমি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে কমান্ডার ছিলাম। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।’
১ ঘণ্টা আগে