প্রতিনিধি, গফরগাঁও (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহ গফরগাঁও উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে ভরে যায়। ভারী বৃষ্টি হলে হাসপাতাল প্রাঙ্গণ পানিতে থই থই করে। হাসপাতালে আসা, ভর্তি থাকা রোগী এবং তাঁদের স্বজনদের পাশাপাশি চিকিৎসক ও নার্সসহ সাধারণের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। হাঁটু পানি ভেঙে তাঁদের হাসপাতালে আসা যাওয়া করতে।
গফরগাঁও উপজেলার প্রায় সাড়ে ৫ লাখ মানুষের একমাত্র চিকিৎসা কেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। শুধু গফরগাঁও উপজেলাই নয়, পার্শ্ববর্তী, নান্দাইল ও ত্রিশাল উপজেলার একাংশ এবং কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার একটি বড় অংশ গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। এ অবস্থায় হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগীরা সামান্য বৃষ্টি হলেই চরম দুর্ভোগের শিকার হন। ভালো ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এবং হাসপাতালটি সড়কের তুলনায় নিচু হয়ে যাওয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু পানি জমে যায়।
গফরগাঁও হাসপাতালে ভর্তি রোগীর স্বজন হুমায়ুন কবীর জানান, তাঁর বোন মহিলা ওয়ার্ডে ভর্তি আছে। এই কয়দিন বৃষ্টিতে হাসপাতালের ভেতরের রাস্তায় পানিতে সয়লাব। এ সময় বৃষ্টি আর ড্রেনের নোংরা পানির ওপর দিয়ে আসা যাওয়া করতে হয়েছে তাঁকে।
পৌর এলাকার গৃহিণী আসমা আক্তার বলেন, হাসপাতালে গিয়েছিলাম টিকার খোঁজে। আসার সময় বৃষ্টির কারণে হাটু পানির ওপর দিয়ে হেঁটে আসতে হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গত বছর গফরগাঁও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের খান বাহাদুর ইসমাইল রোড (কেবিআই সড়ক) সম্প্রসারণ ও উঁচু করে পাকাকরণের ফলে সড়কের পানি অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকা দিয়ে গড়িয়ে যাওয়ায় হাসপাতালসহ আশপাশের আবাসিক এলাকায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
হাসপাতাল রোডের ব্যবসায়ী রতন মিয়া জানান, সামান্য বৃষ্টিতে হাসপাতালের সামনে পানিতে একাকার হয়ে যায়। আর ভারী বৃষ্টি বেশি হলে হাসপাতালের চত্বরসহ পুরো হাসপাতালটি পানিবন্দী হয়ে পড়ে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাইনুদ্দিন খান মানিক বলেন, বৃষ্টি হলে ডাক্তার, নার্স, রোগীসহ সকলেই সমস্যায় পড়েন। বিষয়টি স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরের মাধ্যমে পৌর মেয়রকে অবহিত করা হয়েছে। একটি বড় পরিসরে ড্রেনের ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইএনও) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বৃষ্টিতে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতার বিষয়টি নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। অদূর ভবিষ্যতে পৌর এলাকার মাস্টার প্ল্যানে সমস্যাটি অন্তর্ভুক্ত করে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
ময়মনসিংহ গফরগাঁও উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে ভরে যায়। ভারী বৃষ্টি হলে হাসপাতাল প্রাঙ্গণ পানিতে থই থই করে। হাসপাতালে আসা, ভর্তি থাকা রোগী এবং তাঁদের স্বজনদের পাশাপাশি চিকিৎসক ও নার্সসহ সাধারণের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। হাঁটু পানি ভেঙে তাঁদের হাসপাতালে আসা যাওয়া করতে।
গফরগাঁও উপজেলার প্রায় সাড়ে ৫ লাখ মানুষের একমাত্র চিকিৎসা কেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। শুধু গফরগাঁও উপজেলাই নয়, পার্শ্ববর্তী, নান্দাইল ও ত্রিশাল উপজেলার একাংশ এবং কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার একটি বড় অংশ গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। এ অবস্থায় হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগীরা সামান্য বৃষ্টি হলেই চরম দুর্ভোগের শিকার হন। ভালো ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এবং হাসপাতালটি সড়কের তুলনায় নিচু হয়ে যাওয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু পানি জমে যায়।
গফরগাঁও হাসপাতালে ভর্তি রোগীর স্বজন হুমায়ুন কবীর জানান, তাঁর বোন মহিলা ওয়ার্ডে ভর্তি আছে। এই কয়দিন বৃষ্টিতে হাসপাতালের ভেতরের রাস্তায় পানিতে সয়লাব। এ সময় বৃষ্টি আর ড্রেনের নোংরা পানির ওপর দিয়ে আসা যাওয়া করতে হয়েছে তাঁকে।
পৌর এলাকার গৃহিণী আসমা আক্তার বলেন, হাসপাতালে গিয়েছিলাম টিকার খোঁজে। আসার সময় বৃষ্টির কারণে হাটু পানির ওপর দিয়ে হেঁটে আসতে হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গত বছর গফরগাঁও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের খান বাহাদুর ইসমাইল রোড (কেবিআই সড়ক) সম্প্রসারণ ও উঁচু করে পাকাকরণের ফলে সড়কের পানি অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকা দিয়ে গড়িয়ে যাওয়ায় হাসপাতালসহ আশপাশের আবাসিক এলাকায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
হাসপাতাল রোডের ব্যবসায়ী রতন মিয়া জানান, সামান্য বৃষ্টিতে হাসপাতালের সামনে পানিতে একাকার হয়ে যায়। আর ভারী বৃষ্টি বেশি হলে হাসপাতালের চত্বরসহ পুরো হাসপাতালটি পানিবন্দী হয়ে পড়ে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাইনুদ্দিন খান মানিক বলেন, বৃষ্টি হলে ডাক্তার, নার্স, রোগীসহ সকলেই সমস্যায় পড়েন। বিষয়টি স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরের মাধ্যমে পৌর মেয়রকে অবহিত করা হয়েছে। একটি বড় পরিসরে ড্রেনের ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইএনও) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বৃষ্টিতে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতার বিষয়টি নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। অদূর ভবিষ্যতে পৌর এলাকার মাস্টার প্ল্যানে সমস্যাটি অন্তর্ভুক্ত করে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একপাশে ভাঙাচোরা সড়ক অপর পাশে পানিতে ভরা পুকুর। এর মাঝখানে খালের ওপর তৈরি করা হয়েছে সেতুটি। জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে সেনবাগ উপজেলায় চলাচলের পথে পুরোনো সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় স্থানীয়দের চাহিদার ভিত্তিতে বজরা ইউনিয়নের মাওলানা বাড়ির সামনে খালের ওপর ওই সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
৬ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
১১ মিনিট আগেবৈরী আবহাওয়ার কারণে কয়েক দিন ধরে উত্তাল সাগর। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে কূলে। এতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে। এরই মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে গত ৬ মাসে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন ২৪৪ জন নারী-পুরুষ। এর মধ্যে বিষ পান করে ১৮৩, গলায় দড়ি দিয়ে ২৬ আর ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ৩৫ জন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে