মো. ফাহাদ বিন সাঈদ, জাককানইবি

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়হীনতা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু-নীল দলের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম-মৃত্যু দিবস থেকে শুরু করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিবসেও নেই তেমন কোনো আয়োজন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের সময় পেরিয়ে গেলেও নেওয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নীল দলের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছে ২০২১ সালের ২৪ মার্চ। এই নির্বাচনে দুই বছর মেয়াদের জন্য সভাপতি হিসেবে অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ড. সেলিম আল মামুন নির্বাচিত হন। এ ছাড়াও বিভিন্ন পদে সব মিলিয়ে ১৫ জন শিক্ষক নির্বাচিত হন। তবে নির্দিষ্ট দুই বছর পেরিয়ে গেলেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে কোনো অনুষ্ঠান করতে পারেনি এই কমিটি।
এ নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। শিক্ষকদের অভিযোগ, জাতীয় দিবসগুলোতে দায়সারাভাবে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা ও মাঝেমধ্যে নিজেদের লোকজন নিয়ে নির্বাহী পরিষদের সভা করা ছাড়া কিছুই করেনি বর্তমান কমিটি।
সংগঠনের গঠনতন্ত্র থেকে জানা যায়, চলতি বছরের মার্চ মাসের ১০ তারিখের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ৩১ মার্চের মধ্যেই দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে (অনুচ্ছেদ-৮)। তবে নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা নেই সংগঠনটির নেতাদের। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ শিক্ষকেরা।
এ ছাড়াও বলা আছে, কার্যনির্বাহী পরিষদ প্রতি দুই মাসে অন্তত একটি সভা আহ্বান করে শিক্ষক সমাজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ ও পরিস্থিতি মূল্যায়নপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন (অনুচ্ছেদ ১১.১)। যেটি নিয়মিতভাবে করা হয় না বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও গত দুই বছরে একটিও সাধারণ সভা করেনি সংগঠনটি। অথচ গঠনতন্ত্রে প্রতি তিন মাসে একটি সাধারণ সভা করার কথা বলা আছে।
ক্ষুব্ধ শিক্ষকদের অভিযোগ, গ্রুপিং রাজনীতির কারণে স্থবির হয়ে আছে নীল দলের কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এবং নীলদলের কার্যনির্বাহী পরিষদের সাবেক সদস্য আসিফ ইকবাল আরিফ বলেন, ‘বর্তমান কমিটি গত দুই বছরে একটিও সাধারণ সভা আয়োজন করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের অধীনে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখন মুজিব বর্ষের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যাপনের মতো ব্যাপারেও এই কমিটি কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। যেটি আমাদের জন্য আসলেই হতাশাজনক। শুধু নিয়মরক্ষার জন্য বিশেষ দিবসগুলোতে পুষ্পস্তবক অর্পণ হয়েছে। সেখানেও গ্রুপভিত্তিক কিছু শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি সংগঠনের এমন আচরণ সত্যিই হতাশাজনক।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিভিন্ন মাধ্যমে একাধিকবার বলেও নেতৃবৃন্দের নিকট থেকে কোনো সাড়া মেলেনি। এমনকি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের মাধ্যমে প্রার্থিতা চেয়ে আমি চিঠিও দিয়েছিলাম। তারও জবাব পাইনি। শুধুমাত্র ব্যক্তিস্বার্থকে রক্ষা করার জন্য বর্তমান নেতৃত্ব মূলত ১৮০ জনেরও অধিক শিক্ষকের মতামতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছেন তারা। এমনকি সর্বশেষ নিয়োগকৃত সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলীদেরকে দলীয় সদস্য করার ব্যাপারে নেতৃত্ব পর্যায়ে থাকাদের থেকে কোনো পদক্ষেপ দেখিনি।’
এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে নীল দল কর্তৃক মনোনীত প্রার্থী দেওয়ার কথা গঠনতন্ত্রে থাকলেও তাঁর কোনো বাস্তবতা লক্ষ্য করা যায়নি। শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে লড়াই করা দুইটি প্যানেলের সবাই ‘নীলদল অনুসারী শিক্ষক’ বলে চালিয়েছে। উজ্জ্বল-সেলিমের নেতৃত্বে এই কার্যনির্বাহী কমিটি তাদের দুই বছর সময়ে নতুন কোনো সদস্যও যুক্ত করতে পারেনি।
নীল দলের স্থবিরতা নিয়ে বর্তমান কমিটির সহসভাপতি ড. সৈয়দ মামুন রেজা বলেন, ‘গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সাধারণ সভা আহ্বান করে থাকে সাধারণ সম্পাদক। আমি ব্যক্তিগতভাবে একাধিকবার বিভিন্ন সময়ে তাঁকে সাধারণ সভা আহ্বান করতে বলেছি। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। প্রায় দু শ জন শিক্ষকের একটি বৃহৎ সংগঠন হিসেবে দলীয় স্বার্থ বিবেচনা করে হলেও ঐক্যবদ্ধভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা উচিত ছিল। দলমত থাকলেও ঐক্যবদ্ধভাবে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত ছিল। সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকা দরকার ছিল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের। তাদের ভেতরে হয়তো কোনো দূরত্ব আছে।’
অভিযোগের বিষয়ে বর্তমান কমিটির সভাপতি ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। সাধারণ সম্পাদকের কাছে জিজ্ঞেস করেন।’
নির্বাচন বিষয়ে সিদ্ধান্ত কী—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এসব সিদ্ধান্ত সাধারণ সভায় হবে।’ সাধারণ সভা কবে হবে—এ প্রশ্নের জবাবে ড. উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি গত ফেব্রুয়ারি মাসেই সাধারণ সম্পাদককে সাধারণ সভা আহ্বান করতে বলেছি।’
এসব বিষয়ে জানতে সাধারণ সম্পাদক ড. সেলিম আল মামুনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হয়। নীল দলের বিষয়ে প্রশ্ন শোনামাত্রই তিনি ‘সভাপতির কাছে যান’ বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়হীনতা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু-নীল দলের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম-মৃত্যু দিবস থেকে শুরু করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিবসেও নেই তেমন কোনো আয়োজন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের সময় পেরিয়ে গেলেও নেওয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নীল দলের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছে ২০২১ সালের ২৪ মার্চ। এই নির্বাচনে দুই বছর মেয়াদের জন্য সভাপতি হিসেবে অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ড. সেলিম আল মামুন নির্বাচিত হন। এ ছাড়াও বিভিন্ন পদে সব মিলিয়ে ১৫ জন শিক্ষক নির্বাচিত হন। তবে নির্দিষ্ট দুই বছর পেরিয়ে গেলেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে কোনো অনুষ্ঠান করতে পারেনি এই কমিটি।
এ নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। শিক্ষকদের অভিযোগ, জাতীয় দিবসগুলোতে দায়সারাভাবে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা ও মাঝেমধ্যে নিজেদের লোকজন নিয়ে নির্বাহী পরিষদের সভা করা ছাড়া কিছুই করেনি বর্তমান কমিটি।
সংগঠনের গঠনতন্ত্র থেকে জানা যায়, চলতি বছরের মার্চ মাসের ১০ তারিখের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ৩১ মার্চের মধ্যেই দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে (অনুচ্ছেদ-৮)। তবে নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা নেই সংগঠনটির নেতাদের। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ শিক্ষকেরা।
এ ছাড়াও বলা আছে, কার্যনির্বাহী পরিষদ প্রতি দুই মাসে অন্তত একটি সভা আহ্বান করে শিক্ষক সমাজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ ও পরিস্থিতি মূল্যায়নপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন (অনুচ্ছেদ ১১.১)। যেটি নিয়মিতভাবে করা হয় না বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও গত দুই বছরে একটিও সাধারণ সভা করেনি সংগঠনটি। অথচ গঠনতন্ত্রে প্রতি তিন মাসে একটি সাধারণ সভা করার কথা বলা আছে।
ক্ষুব্ধ শিক্ষকদের অভিযোগ, গ্রুপিং রাজনীতির কারণে স্থবির হয়ে আছে নীল দলের কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এবং নীলদলের কার্যনির্বাহী পরিষদের সাবেক সদস্য আসিফ ইকবাল আরিফ বলেন, ‘বর্তমান কমিটি গত দুই বছরে একটিও সাধারণ সভা আয়োজন করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের অধীনে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখন মুজিব বর্ষের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যাপনের মতো ব্যাপারেও এই কমিটি কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। যেটি আমাদের জন্য আসলেই হতাশাজনক। শুধু নিয়মরক্ষার জন্য বিশেষ দিবসগুলোতে পুষ্পস্তবক অর্পণ হয়েছে। সেখানেও গ্রুপভিত্তিক কিছু শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি সংগঠনের এমন আচরণ সত্যিই হতাশাজনক।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিভিন্ন মাধ্যমে একাধিকবার বলেও নেতৃবৃন্দের নিকট থেকে কোনো সাড়া মেলেনি। এমনকি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের মাধ্যমে প্রার্থিতা চেয়ে আমি চিঠিও দিয়েছিলাম। তারও জবাব পাইনি। শুধুমাত্র ব্যক্তিস্বার্থকে রক্ষা করার জন্য বর্তমান নেতৃত্ব মূলত ১৮০ জনেরও অধিক শিক্ষকের মতামতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছেন তারা। এমনকি সর্বশেষ নিয়োগকৃত সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলীদেরকে দলীয় সদস্য করার ব্যাপারে নেতৃত্ব পর্যায়ে থাকাদের থেকে কোনো পদক্ষেপ দেখিনি।’
এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে নীল দল কর্তৃক মনোনীত প্রার্থী দেওয়ার কথা গঠনতন্ত্রে থাকলেও তাঁর কোনো বাস্তবতা লক্ষ্য করা যায়নি। শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে লড়াই করা দুইটি প্যানেলের সবাই ‘নীলদল অনুসারী শিক্ষক’ বলে চালিয়েছে। উজ্জ্বল-সেলিমের নেতৃত্বে এই কার্যনির্বাহী কমিটি তাদের দুই বছর সময়ে নতুন কোনো সদস্যও যুক্ত করতে পারেনি।
নীল দলের স্থবিরতা নিয়ে বর্তমান কমিটির সহসভাপতি ড. সৈয়দ মামুন রেজা বলেন, ‘গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সাধারণ সভা আহ্বান করে থাকে সাধারণ সম্পাদক। আমি ব্যক্তিগতভাবে একাধিকবার বিভিন্ন সময়ে তাঁকে সাধারণ সভা আহ্বান করতে বলেছি। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। প্রায় দু শ জন শিক্ষকের একটি বৃহৎ সংগঠন হিসেবে দলীয় স্বার্থ বিবেচনা করে হলেও ঐক্যবদ্ধভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা উচিত ছিল। দলমত থাকলেও ঐক্যবদ্ধভাবে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত ছিল। সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকা দরকার ছিল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের। তাদের ভেতরে হয়তো কোনো দূরত্ব আছে।’
অভিযোগের বিষয়ে বর্তমান কমিটির সভাপতি ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। সাধারণ সম্পাদকের কাছে জিজ্ঞেস করেন।’
নির্বাচন বিষয়ে সিদ্ধান্ত কী—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এসব সিদ্ধান্ত সাধারণ সভায় হবে।’ সাধারণ সভা কবে হবে—এ প্রশ্নের জবাবে ড. উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি গত ফেব্রুয়ারি মাসেই সাধারণ সম্পাদককে সাধারণ সভা আহ্বান করতে বলেছি।’
এসব বিষয়ে জানতে সাধারণ সম্পাদক ড. সেলিম আল মামুনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হয়। নীল দলের বিষয়ে প্রশ্ন শোনামাত্রই তিনি ‘সভাপতির কাছে যান’ বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
মো. ফাহাদ বিন সাঈদ, জাককানইবি

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়হীনতা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু-নীল দলের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম-মৃত্যু দিবস থেকে শুরু করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিবসেও নেই তেমন কোনো আয়োজন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের সময় পেরিয়ে গেলেও নেওয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নীল দলের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছে ২০২১ সালের ২৪ মার্চ। এই নির্বাচনে দুই বছর মেয়াদের জন্য সভাপতি হিসেবে অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ড. সেলিম আল মামুন নির্বাচিত হন। এ ছাড়াও বিভিন্ন পদে সব মিলিয়ে ১৫ জন শিক্ষক নির্বাচিত হন। তবে নির্দিষ্ট দুই বছর পেরিয়ে গেলেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে কোনো অনুষ্ঠান করতে পারেনি এই কমিটি।
এ নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। শিক্ষকদের অভিযোগ, জাতীয় দিবসগুলোতে দায়সারাভাবে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা ও মাঝেমধ্যে নিজেদের লোকজন নিয়ে নির্বাহী পরিষদের সভা করা ছাড়া কিছুই করেনি বর্তমান কমিটি।
সংগঠনের গঠনতন্ত্র থেকে জানা যায়, চলতি বছরের মার্চ মাসের ১০ তারিখের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ৩১ মার্চের মধ্যেই দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে (অনুচ্ছেদ-৮)। তবে নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা নেই সংগঠনটির নেতাদের। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ শিক্ষকেরা।
এ ছাড়াও বলা আছে, কার্যনির্বাহী পরিষদ প্রতি দুই মাসে অন্তত একটি সভা আহ্বান করে শিক্ষক সমাজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ ও পরিস্থিতি মূল্যায়নপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন (অনুচ্ছেদ ১১.১)। যেটি নিয়মিতভাবে করা হয় না বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও গত দুই বছরে একটিও সাধারণ সভা করেনি সংগঠনটি। অথচ গঠনতন্ত্রে প্রতি তিন মাসে একটি সাধারণ সভা করার কথা বলা আছে।
ক্ষুব্ধ শিক্ষকদের অভিযোগ, গ্রুপিং রাজনীতির কারণে স্থবির হয়ে আছে নীল দলের কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এবং নীলদলের কার্যনির্বাহী পরিষদের সাবেক সদস্য আসিফ ইকবাল আরিফ বলেন, ‘বর্তমান কমিটি গত দুই বছরে একটিও সাধারণ সভা আয়োজন করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের অধীনে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখন মুজিব বর্ষের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যাপনের মতো ব্যাপারেও এই কমিটি কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। যেটি আমাদের জন্য আসলেই হতাশাজনক। শুধু নিয়মরক্ষার জন্য বিশেষ দিবসগুলোতে পুষ্পস্তবক অর্পণ হয়েছে। সেখানেও গ্রুপভিত্তিক কিছু শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি সংগঠনের এমন আচরণ সত্যিই হতাশাজনক।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিভিন্ন মাধ্যমে একাধিকবার বলেও নেতৃবৃন্দের নিকট থেকে কোনো সাড়া মেলেনি। এমনকি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের মাধ্যমে প্রার্থিতা চেয়ে আমি চিঠিও দিয়েছিলাম। তারও জবাব পাইনি। শুধুমাত্র ব্যক্তিস্বার্থকে রক্ষা করার জন্য বর্তমান নেতৃত্ব মূলত ১৮০ জনেরও অধিক শিক্ষকের মতামতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছেন তারা। এমনকি সর্বশেষ নিয়োগকৃত সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলীদেরকে দলীয় সদস্য করার ব্যাপারে নেতৃত্ব পর্যায়ে থাকাদের থেকে কোনো পদক্ষেপ দেখিনি।’
এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে নীল দল কর্তৃক মনোনীত প্রার্থী দেওয়ার কথা গঠনতন্ত্রে থাকলেও তাঁর কোনো বাস্তবতা লক্ষ্য করা যায়নি। শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে লড়াই করা দুইটি প্যানেলের সবাই ‘নীলদল অনুসারী শিক্ষক’ বলে চালিয়েছে। উজ্জ্বল-সেলিমের নেতৃত্বে এই কার্যনির্বাহী কমিটি তাদের দুই বছর সময়ে নতুন কোনো সদস্যও যুক্ত করতে পারেনি।
নীল দলের স্থবিরতা নিয়ে বর্তমান কমিটির সহসভাপতি ড. সৈয়দ মামুন রেজা বলেন, ‘গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সাধারণ সভা আহ্বান করে থাকে সাধারণ সম্পাদক। আমি ব্যক্তিগতভাবে একাধিকবার বিভিন্ন সময়ে তাঁকে সাধারণ সভা আহ্বান করতে বলেছি। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। প্রায় দু শ জন শিক্ষকের একটি বৃহৎ সংগঠন হিসেবে দলীয় স্বার্থ বিবেচনা করে হলেও ঐক্যবদ্ধভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা উচিত ছিল। দলমত থাকলেও ঐক্যবদ্ধভাবে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত ছিল। সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকা দরকার ছিল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের। তাদের ভেতরে হয়তো কোনো দূরত্ব আছে।’
অভিযোগের বিষয়ে বর্তমান কমিটির সভাপতি ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। সাধারণ সম্পাদকের কাছে জিজ্ঞেস করেন।’
নির্বাচন বিষয়ে সিদ্ধান্ত কী—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এসব সিদ্ধান্ত সাধারণ সভায় হবে।’ সাধারণ সভা কবে হবে—এ প্রশ্নের জবাবে ড. উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি গত ফেব্রুয়ারি মাসেই সাধারণ সম্পাদককে সাধারণ সভা আহ্বান করতে বলেছি।’
এসব বিষয়ে জানতে সাধারণ সম্পাদক ড. সেলিম আল মামুনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হয়। নীল দলের বিষয়ে প্রশ্ন শোনামাত্রই তিনি ‘সভাপতির কাছে যান’ বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়হীনতা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু-নীল দলের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম-মৃত্যু দিবস থেকে শুরু করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিবসেও নেই তেমন কোনো আয়োজন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের সময় পেরিয়ে গেলেও নেওয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নীল দলের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছে ২০২১ সালের ২৪ মার্চ। এই নির্বাচনে দুই বছর মেয়াদের জন্য সভাপতি হিসেবে অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ড. সেলিম আল মামুন নির্বাচিত হন। এ ছাড়াও বিভিন্ন পদে সব মিলিয়ে ১৫ জন শিক্ষক নির্বাচিত হন। তবে নির্দিষ্ট দুই বছর পেরিয়ে গেলেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে কোনো অনুষ্ঠান করতে পারেনি এই কমিটি।
এ নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। শিক্ষকদের অভিযোগ, জাতীয় দিবসগুলোতে দায়সারাভাবে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা ও মাঝেমধ্যে নিজেদের লোকজন নিয়ে নির্বাহী পরিষদের সভা করা ছাড়া কিছুই করেনি বর্তমান কমিটি।
সংগঠনের গঠনতন্ত্র থেকে জানা যায়, চলতি বছরের মার্চ মাসের ১০ তারিখের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ৩১ মার্চের মধ্যেই দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে (অনুচ্ছেদ-৮)। তবে নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা নেই সংগঠনটির নেতাদের। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ শিক্ষকেরা।
এ ছাড়াও বলা আছে, কার্যনির্বাহী পরিষদ প্রতি দুই মাসে অন্তত একটি সভা আহ্বান করে শিক্ষক সমাজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ ও পরিস্থিতি মূল্যায়নপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন (অনুচ্ছেদ ১১.১)। যেটি নিয়মিতভাবে করা হয় না বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও গত দুই বছরে একটিও সাধারণ সভা করেনি সংগঠনটি। অথচ গঠনতন্ত্রে প্রতি তিন মাসে একটি সাধারণ সভা করার কথা বলা আছে।
ক্ষুব্ধ শিক্ষকদের অভিযোগ, গ্রুপিং রাজনীতির কারণে স্থবির হয়ে আছে নীল দলের কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এবং নীলদলের কার্যনির্বাহী পরিষদের সাবেক সদস্য আসিফ ইকবাল আরিফ বলেন, ‘বর্তমান কমিটি গত দুই বছরে একটিও সাধারণ সভা আয়োজন করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের অধীনে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখন মুজিব বর্ষের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যাপনের মতো ব্যাপারেও এই কমিটি কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। যেটি আমাদের জন্য আসলেই হতাশাজনক। শুধু নিয়মরক্ষার জন্য বিশেষ দিবসগুলোতে পুষ্পস্তবক অর্পণ হয়েছে। সেখানেও গ্রুপভিত্তিক কিছু শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি সংগঠনের এমন আচরণ সত্যিই হতাশাজনক।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিভিন্ন মাধ্যমে একাধিকবার বলেও নেতৃবৃন্দের নিকট থেকে কোনো সাড়া মেলেনি। এমনকি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের মাধ্যমে প্রার্থিতা চেয়ে আমি চিঠিও দিয়েছিলাম। তারও জবাব পাইনি। শুধুমাত্র ব্যক্তিস্বার্থকে রক্ষা করার জন্য বর্তমান নেতৃত্ব মূলত ১৮০ জনেরও অধিক শিক্ষকের মতামতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছেন তারা। এমনকি সর্বশেষ নিয়োগকৃত সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলীদেরকে দলীয় সদস্য করার ব্যাপারে নেতৃত্ব পর্যায়ে থাকাদের থেকে কোনো পদক্ষেপ দেখিনি।’
এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে নীল দল কর্তৃক মনোনীত প্রার্থী দেওয়ার কথা গঠনতন্ত্রে থাকলেও তাঁর কোনো বাস্তবতা লক্ষ্য করা যায়নি। শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে লড়াই করা দুইটি প্যানেলের সবাই ‘নীলদল অনুসারী শিক্ষক’ বলে চালিয়েছে। উজ্জ্বল-সেলিমের নেতৃত্বে এই কার্যনির্বাহী কমিটি তাদের দুই বছর সময়ে নতুন কোনো সদস্যও যুক্ত করতে পারেনি।
নীল দলের স্থবিরতা নিয়ে বর্তমান কমিটির সহসভাপতি ড. সৈয়দ মামুন রেজা বলেন, ‘গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সাধারণ সভা আহ্বান করে থাকে সাধারণ সম্পাদক। আমি ব্যক্তিগতভাবে একাধিকবার বিভিন্ন সময়ে তাঁকে সাধারণ সভা আহ্বান করতে বলেছি। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। প্রায় দু শ জন শিক্ষকের একটি বৃহৎ সংগঠন হিসেবে দলীয় স্বার্থ বিবেচনা করে হলেও ঐক্যবদ্ধভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা উচিত ছিল। দলমত থাকলেও ঐক্যবদ্ধভাবে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত ছিল। সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকা দরকার ছিল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের। তাদের ভেতরে হয়তো কোনো দূরত্ব আছে।’
অভিযোগের বিষয়ে বর্তমান কমিটির সভাপতি ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। সাধারণ সম্পাদকের কাছে জিজ্ঞেস করেন।’
নির্বাচন বিষয়ে সিদ্ধান্ত কী—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এসব সিদ্ধান্ত সাধারণ সভায় হবে।’ সাধারণ সভা কবে হবে—এ প্রশ্নের জবাবে ড. উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি গত ফেব্রুয়ারি মাসেই সাধারণ সম্পাদককে সাধারণ সভা আহ্বান করতে বলেছি।’
এসব বিষয়ে জানতে সাধারণ সম্পাদক ড. সেলিম আল মামুনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হয়। নীল দলের বিষয়ে প্রশ্ন শোনামাত্রই তিনি ‘সভাপতির কাছে যান’ বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসল
২ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
গত বৃহস্পতিবার কলেজে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রায় ২ ঘণ্টা পর রুমানা আক্তার সুমিকে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরদিন শুক্রবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। এদিকে সহপাঠীর মৃত্যুতে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) এ ঘটনায় দফায় দফায় সভা শেষে ইসলামের ইতিহাস বিভাগের গাফিলতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপর দিকে কলেজে চিকিৎসক না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ছাত্ররা।
আজ ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা সহপাঠী সুমির মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় তোলেন। এ ঘটনায় তাঁরা ওই বিভাগের শিক্ষকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বিভাগের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ১৪টি অভিযোগ তুলেছেন। এ ঘটনায় সঠিক তদন্তে অধ্যক্ষ ও বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন।
জানতে চাইলে কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা এ ঘটনায় রোববারও অর্ধশত শিক্ষার্থীর সঙ্গে বসেছি। মেয়েটি আগে থেকেই অসুস্থ ছিল। সে নলছিটির নাচমহল এলাকার কৃষিজীবী আ. রাজ্জাকের কন্যা।’
মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, গত বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টায় বিভাগে অসুস্থ হয়ে পড়েন সুমি। পরে বেলা ৩টার দিকে এক চাচি এসে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করান। রাত ১০টায় হাসপাতালে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন সুমি। পরদিন শুক্রবার সোয়া ৯টায় মারা যান তিনি।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা তার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে মেয়ের বাবার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন যে, সুমি রক্তক্ষরণে ভুগছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ তোলা হয়নি। তারপরও যেহেতু একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে, সেহেতু কারও অবহেলা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হোক।’
আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, কলেজে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক নেই। ছাত্ররা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে অধ্যক্ষকে বলেছেন।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শেখ মো. তাজুল ইসলামকে ফোন করা হলেও পাওয়া যায়নি। তবে উপাধ্যক্ষ প্রফেসর এ টি এম রাশেদুল ইসলাম বলেন, মেয়েটি অসুস্থ ছিলেন। আগেই মেয়েলি রোগে রক্তপাত হয়েছিল তাঁর। বিভাগের কাজে এসে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁর সেবা করা হয়। কিন্তু হয়তো একটু দেরি করে ফেলেন ওই বিভাগের শিক্ষকেরা। পরে তাঁর চাচা এসে নিয়ে যান। এখানে শিক্ষকদের বিচক্ষণতার ঘাটতি থাকতে পারে। যে কারণে আজ তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানকে। তিনি আরও বলেন, কলেজের নিজস্ব চিকিৎসক দীর্ঘদিন ধরে নেই। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আজই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দ্রুত একজন চিকিৎসক চাওয়া হয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন বিএম কলেজ শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ছাত্র ইউনিয়ন মনে করে, প্রশাসনের চরম অবহেলা ও উদাসীনতাই এই মৃত্যুর জন্য দায়ী।

বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
গত বৃহস্পতিবার কলেজে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রায় ২ ঘণ্টা পর রুমানা আক্তার সুমিকে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরদিন শুক্রবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। এদিকে সহপাঠীর মৃত্যুতে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) এ ঘটনায় দফায় দফায় সভা শেষে ইসলামের ইতিহাস বিভাগের গাফিলতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপর দিকে কলেজে চিকিৎসক না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ছাত্ররা।
আজ ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা সহপাঠী সুমির মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় তোলেন। এ ঘটনায় তাঁরা ওই বিভাগের শিক্ষকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বিভাগের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ১৪টি অভিযোগ তুলেছেন। এ ঘটনায় সঠিক তদন্তে অধ্যক্ষ ও বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন।
জানতে চাইলে কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা এ ঘটনায় রোববারও অর্ধশত শিক্ষার্থীর সঙ্গে বসেছি। মেয়েটি আগে থেকেই অসুস্থ ছিল। সে নলছিটির নাচমহল এলাকার কৃষিজীবী আ. রাজ্জাকের কন্যা।’
মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, গত বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টায় বিভাগে অসুস্থ হয়ে পড়েন সুমি। পরে বেলা ৩টার দিকে এক চাচি এসে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করান। রাত ১০টায় হাসপাতালে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন সুমি। পরদিন শুক্রবার সোয়া ৯টায় মারা যান তিনি।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা তার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে মেয়ের বাবার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন যে, সুমি রক্তক্ষরণে ভুগছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ তোলা হয়নি। তারপরও যেহেতু একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে, সেহেতু কারও অবহেলা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হোক।’
আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, কলেজে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক নেই। ছাত্ররা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে অধ্যক্ষকে বলেছেন।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শেখ মো. তাজুল ইসলামকে ফোন করা হলেও পাওয়া যায়নি। তবে উপাধ্যক্ষ প্রফেসর এ টি এম রাশেদুল ইসলাম বলেন, মেয়েটি অসুস্থ ছিলেন। আগেই মেয়েলি রোগে রক্তপাত হয়েছিল তাঁর। বিভাগের কাজে এসে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁর সেবা করা হয়। কিন্তু হয়তো একটু দেরি করে ফেলেন ওই বিভাগের শিক্ষকেরা। পরে তাঁর চাচা এসে নিয়ে যান। এখানে শিক্ষকদের বিচক্ষণতার ঘাটতি থাকতে পারে। যে কারণে আজ তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানকে। তিনি আরও বলেন, কলেজের নিজস্ব চিকিৎসক দীর্ঘদিন ধরে নেই। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আজই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দ্রুত একজন চিকিৎসক চাওয়া হয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন বিএম কলেজ শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ছাত্র ইউনিয়ন মনে করে, প্রশাসনের চরম অবহেলা ও উদাসীনতাই এই মৃত্যুর জন্য দায়ী।

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়হীনতা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু-নীলদলের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম-মৃত্যু দিবস থেকে শুরু করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিবসেও নেই তেমন কোনো আয়োজন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের সময় পেরিয়ে গ
১৪ মার্চ ২০২৩
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসল
২ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
২ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৬, ১৭ ও ২৪ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুর ও বরিশাল অঞ্চলে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ‘সি’ (বিজ্ঞান) ইউনিটের, ১৭ জানুয়ারি ‘এ’ (মানবিক) ইউনিটের আর ২৪ জানুয়ারি ‘বি’ (বাণিজ্য) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা হবে। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা ও বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দুই শিফটে পরীক্ষা হবে।
মানবিক শাখার আবেদন ফি ১ হাজার ৩২০ টাকা, বাণিজ্য ইউনিটে ১ হাজার ১০০ টাকা এবং বিজ্ঞান ইউনিটে ১ হাজার ৩২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষায় থাকবে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ প্রশ্ন, ৮০টি প্রশ্নের মধ্যে প্রতি চারটি ভুলের জন্য এক নম্বর কাটা যাবে। পাস নম্বর ৪০।
আবেদনের যোগ্যতার বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবে। বিজ্ঞান শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৮.০০, মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে। ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৬, ১৭ ও ২৪ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুর ও বরিশাল অঞ্চলে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ‘সি’ (বিজ্ঞান) ইউনিটের, ১৭ জানুয়ারি ‘এ’ (মানবিক) ইউনিটের আর ২৪ জানুয়ারি ‘বি’ (বাণিজ্য) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা হবে। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা ও বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দুই শিফটে পরীক্ষা হবে।
মানবিক শাখার আবেদন ফি ১ হাজার ৩২০ টাকা, বাণিজ্য ইউনিটে ১ হাজার ১০০ টাকা এবং বিজ্ঞান ইউনিটে ১ হাজার ৩২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষায় থাকবে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ প্রশ্ন, ৮০টি প্রশ্নের মধ্যে প্রতি চারটি ভুলের জন্য এক নম্বর কাটা যাবে। পাস নম্বর ৪০।
আবেদনের যোগ্যতার বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবে। বিজ্ঞান শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৮.০০, মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে। ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে।

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়হীনতা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু-নীলদলের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম-মৃত্যু দিবস থেকে শুরু করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিবসেও নেই তেমন কোনো আয়োজন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের সময় পেরিয়ে গ
১৪ মার্চ ২০২৩
বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসল
২ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
২ ঘণ্টা আগেজয়পুরহাট প্রতিনিধি

জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসলামের ছেলে।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, নিহত শিশুর মা-বাবা ওই চাতালে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো তাঁরা বিকেলে কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় সবার অজান্তে শিশুটি ধান সেদ্ধ করার হাউসের পাশে খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে যায়।
পরে তাকে না পেয়ে স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে হাউসের পানিতে শিশুটিকে ভাসতে দেখে দ্রুত উদ্ধার করে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।

জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসলামের ছেলে।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, নিহত শিশুর মা-বাবা ওই চাতালে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো তাঁরা বিকেলে কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় সবার অজান্তে শিশুটি ধান সেদ্ধ করার হাউসের পাশে খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে যায়।
পরে তাকে না পেয়ে স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে হাউসের পানিতে শিশুটিকে ভাসতে দেখে দ্রুত উদ্ধার করে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়হীনতা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু-নীলদলের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম-মৃত্যু দিবস থেকে শুরু করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিবসেও নেই তেমন কোনো আয়োজন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের সময় পেরিয়ে গ
১৪ মার্চ ২০২৩
বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
২ ঘণ্টা আগেবাগেরহাট প্রতিনিধি

বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে গত শুক্রবার নিজ ঘরের দরজা বন্ধ করে স্বামীকে ভিডিও কলে রেখে কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ওই নারী। পরে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করান।
মৃত পিয়াসী উপজেলার কামারগ্রামের সজীব শেখের স্ত্রী।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সজীব শেখ ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন। এর আগেও পিয়াসী বিষ পান করে সে যাত্রায় বেঁচে যান।
এ বিষয়ে মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফজলুল হক বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি, এখন পর্যন্ত ওই পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে গত শুক্রবার নিজ ঘরের দরজা বন্ধ করে স্বামীকে ভিডিও কলে রেখে কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ওই নারী। পরে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করান।
মৃত পিয়াসী উপজেলার কামারগ্রামের সজীব শেখের স্ত্রী।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সজীব শেখ ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন। এর আগেও পিয়াসী বিষ পান করে সে যাত্রায় বেঁচে যান।
এ বিষয়ে মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফজলুল হক বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি, এখন পর্যন্ত ওই পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়হীনতা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু-নীলদলের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম-মৃত্যু দিবস থেকে শুরু করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিবসেও নেই তেমন কোনো আয়োজন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের সময় পেরিয়ে গ
১৪ মার্চ ২০২৩
বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসল
২ ঘণ্টা আগে