জাককানইবি প্রতিনিধি
জরা-জীর্ণতাকে পেছনে ফেলে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দকে বরণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (জাককানইবি)। এ উপলক্ষে আজ সোমবার সকালে উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একটি বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়।
শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাস ও আশপাশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় বাদ্যের তালে তালে এগিয়ে চলেন শিক্ষার্থীরা, হাতে হাতে ছিল বাহারি মুখোশ, চরকি, টেপাপুতুল আর পাখির শিল্পকাঠামো।
পরে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক জাতির সাংস্কৃতিক জীবনে নানা ধরনের উৎসব পালিত হয়, আমরাও নানা উৎসব পালন করে থাকি। বাংলা নববর্ষ আমাদের প্রাণের উৎসব। সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সর্বজনীন উৎসব। আমাদের প্রাণের মিলনমেলা বৈশাখী উৎসব। বৈশাখী মেলা ও উৎসব বাঙালির নিজস্ব সম্পদ।’
নববর্ষের ইতিহাস উল্লেখ করে মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বাংলা বর্ষপঞ্জি প্রচলিত হওয়ার পর নববর্ষ পালন শুরু হয়েছে। ৯৬৩ হিজরি ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দে বাদশা আকবর সিংহাসনে বসার হিজরি বছরকে গণনায় নিয়ে যে ফসলি হিজরি প্রবর্তন করা হয়, তাই কালক্রমে বাংলার সনে রূপান্তরিত হয়। পয়লা বৈশাখ পুরোনো আবর্জনা দূর করে নতুন জীবনকে আহ্বান করে।’
আনন্দ শোভাযাত্রা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের গাহি সাম্যের গান মঞ্চের পাশে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করা হয়। মেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠানের ২৬টি স্টল বসানো হয়েছে। দুপুরে গাহি সাম্যের গান মঞ্চে উন্মুক্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
একই মঞ্চে সন্ধ্যার পর শুরু হয় বৈশাখের গান, লোকগান ও লোকনৃত্য। সবশেষে রাতে কিচ্ছাপালার মধ্য দিয়ে শেষ হয় বাংলা নববর্ষ বরণের অনুষ্ঠানমালা।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ এইচ এম কামাল, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. বখতিয়ার উদ্দিন, চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তপন কুমার সরকার, আইন অনুষদের ডিন মুহাম্মদ ইরফান আজিজ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. হাবিব-উল-মাওলা (মাওলা প্রিন্স), চারুকলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব নগরবাসী বর্মনসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে চৈত্রসংক্রান্তি ১৪৩১ উদ্যাপন উপলক্ষে গতকাল রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ঘুড়ি ও সন্ধ্যার পর ফানুস উড়ানো উৎসবের উদ্বোধন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম।
জরা-জীর্ণতাকে পেছনে ফেলে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দকে বরণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (জাককানইবি)। এ উপলক্ষে আজ সোমবার সকালে উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একটি বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়।
শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাস ও আশপাশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় বাদ্যের তালে তালে এগিয়ে চলেন শিক্ষার্থীরা, হাতে হাতে ছিল বাহারি মুখোশ, চরকি, টেপাপুতুল আর পাখির শিল্পকাঠামো।
পরে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক জাতির সাংস্কৃতিক জীবনে নানা ধরনের উৎসব পালিত হয়, আমরাও নানা উৎসব পালন করে থাকি। বাংলা নববর্ষ আমাদের প্রাণের উৎসব। সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সর্বজনীন উৎসব। আমাদের প্রাণের মিলনমেলা বৈশাখী উৎসব। বৈশাখী মেলা ও উৎসব বাঙালির নিজস্ব সম্পদ।’
নববর্ষের ইতিহাস উল্লেখ করে মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বাংলা বর্ষপঞ্জি প্রচলিত হওয়ার পর নববর্ষ পালন শুরু হয়েছে। ৯৬৩ হিজরি ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দে বাদশা আকবর সিংহাসনে বসার হিজরি বছরকে গণনায় নিয়ে যে ফসলি হিজরি প্রবর্তন করা হয়, তাই কালক্রমে বাংলার সনে রূপান্তরিত হয়। পয়লা বৈশাখ পুরোনো আবর্জনা দূর করে নতুন জীবনকে আহ্বান করে।’
আনন্দ শোভাযাত্রা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের গাহি সাম্যের গান মঞ্চের পাশে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করা হয়। মেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠানের ২৬টি স্টল বসানো হয়েছে। দুপুরে গাহি সাম্যের গান মঞ্চে উন্মুক্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
একই মঞ্চে সন্ধ্যার পর শুরু হয় বৈশাখের গান, লোকগান ও লোকনৃত্য। সবশেষে রাতে কিচ্ছাপালার মধ্য দিয়ে শেষ হয় বাংলা নববর্ষ বরণের অনুষ্ঠানমালা।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ এইচ এম কামাল, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. বখতিয়ার উদ্দিন, চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তপন কুমার সরকার, আইন অনুষদের ডিন মুহাম্মদ ইরফান আজিজ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. হাবিব-উল-মাওলা (মাওলা প্রিন্স), চারুকলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব নগরবাসী বর্মনসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে চৈত্রসংক্রান্তি ১৪৩১ উদ্যাপন উপলক্ষে গতকাল রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ঘুড়ি ও সন্ধ্যার পর ফানুস উড়ানো উৎসবের উদ্বোধন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম।
কুড়িগ্রামের সদর উপজেলায় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম করেছে যুবদলের কর্মীরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম সদর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ বুধবার উপজেলার কাঁঠালবাড়ি ইউনিয়নের রায়পুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈরে দিনদুপুরে প্রবাসীকে আটকে ১৪ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে ছিনতাইকারীরা। আজ বুধবার দুপুরে কালিয়াকৈর-ধামরাই সড়কের সাহেববাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রবাসী জাকির হোসেন বাদী হয়ে কালিয়াকৈর থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় বৃষ্টির পানিতে ডুবে থাকা নালায় লেগুনা উল্টে দুই পোশাকশ্রমিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও তিন যাত্রী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান চালায় ফায়ার সার্ভিস। আজ বুধবার সন্ধ্যায় আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল সড়কের জামগড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরে আবু বক্কর নামের এক শিশুর (৪) পায়ুপথ দিয়ে বাতাস প্রবেশ করানোর পর অচেতন হয়ে পড়ে। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে মিরপুর বাউনিয়াবাদ এলাকার একটি মোটর গ্যারেজে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে