গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় চাদর বিছিয়েছে ঘন কুয়াশা। সকালে রাস্তা ঢেকে গেছে কুয়াশায়। হঠাৎ আসা এই কুয়াশা জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। রোববার সকালে মেহেরপুর-কুষ্টিয়া সড়কের বামন্দী বাসস্ট্যান্ডসহ উপজেলার বিভিন্ন রাস্তায় এমন দৃশ্য দেখা যায়। ঘন কুয়াশার কারণে দিনের বেলায়ও যানবাহনকে আলো জ্বালিয়ে চলতে হচ্ছে।
ভোর থেকে চারদিক ঘন কুয়াশায় ঢেকে যাওয়ায় পথঘাট প্রায় দেখা যাচ্ছে না। তারপরও জীবন ও জীবিকার তাগিদে কুয়াশা ভেদ করে নিজ নিজ কর্মস্থলে ছুটছে সাধারণ মানুষ ও দিনমজুরেরা।
সড়কে হঠাৎ ঘন কুয়াশা নেমে আসায় অনেকেই দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাস্তা প্রায় অদৃশ্য হয়ে গেলেও দ্রুতগতিতে যানবাহন ছুটে চলছে।
পথচারী মো. জিনারুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রামের মানুষ ফজরের নামাজ পড়েই অনেকে রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করে। আজকে কুয়াশা খুব বেশি পড়েছে। যানবাহনগুলো লাইট জ্বালিয়ে চলছে। সবারই সাবধানে থাকতে হবে, যাতে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে।’
অটোচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘পেটের তাগিদে ভোরবেলায়ই বের হতে হয়েছে। কুয়াশার কারণে অনেক আস্তে আস্তে গাড়ি চালাই, তারপরও ভয় লাগে। কয়েক দিন আগেও কুয়াশা ছিল, তবে আজ ঘনত্ব অনেক বেশি।’
নছিমনের চালক মো. সাব্বান আলী বলেন, ‘আমরা খুব ভোরে মাছ আনতে যাই। আজ কুয়াশা বেশি থাকায় দুর্ঘটনার ভয়ও বেশি। তাই খুব আস্তে আস্তে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। যদিও অধিকাংশ নছিমনচালক দ্রুতগতিতে গাড়ি চালান, যা ঝুঁকিপূর্ণ।’
ট্রাকচালক মো. আবু বক্কর কুয়াশার মধ্যে গাড়ি চালানোর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘চরম ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় চলি। হেডলাইট জ্বালালেও পথ পরিষ্কার দেখা যায় না। দুর্ঘটনা দেখলে ভয়ে জান কেঁপে ওঠে। বলা যায়, গাড়ির চোখ দিয়েই আমাদের পথ চলতে হয়। এখন থেকে মাঝেমধ্যে কুয়াশা দেখা যাবে, এটিই শীতের আগমনী বার্তা।’
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকালের এই কুয়াশা শীতের আগমনী বার্তার জানান দিলেও মাঠের ফসলের কোনো ক্ষতি হবে না। আপাতত বৃষ্টিরও কোনো সম্ভাবনা নেই।
ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবহন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আরও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে সাধারণ যাত্রীরা।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় চাদর বিছিয়েছে ঘন কুয়াশা। সকালে রাস্তা ঢেকে গেছে কুয়াশায়। হঠাৎ আসা এই কুয়াশা জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। রোববার সকালে মেহেরপুর-কুষ্টিয়া সড়কের বামন্দী বাসস্ট্যান্ডসহ উপজেলার বিভিন্ন রাস্তায় এমন দৃশ্য দেখা যায়। ঘন কুয়াশার কারণে দিনের বেলায়ও যানবাহনকে আলো জ্বালিয়ে চলতে হচ্ছে।
ভোর থেকে চারদিক ঘন কুয়াশায় ঢেকে যাওয়ায় পথঘাট প্রায় দেখা যাচ্ছে না। তারপরও জীবন ও জীবিকার তাগিদে কুয়াশা ভেদ করে নিজ নিজ কর্মস্থলে ছুটছে সাধারণ মানুষ ও দিনমজুরেরা।
সড়কে হঠাৎ ঘন কুয়াশা নেমে আসায় অনেকেই দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাস্তা প্রায় অদৃশ্য হয়ে গেলেও দ্রুতগতিতে যানবাহন ছুটে চলছে।
পথচারী মো. জিনারুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রামের মানুষ ফজরের নামাজ পড়েই অনেকে রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করে। আজকে কুয়াশা খুব বেশি পড়েছে। যানবাহনগুলো লাইট জ্বালিয়ে চলছে। সবারই সাবধানে থাকতে হবে, যাতে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে।’
অটোচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘পেটের তাগিদে ভোরবেলায়ই বের হতে হয়েছে। কুয়াশার কারণে অনেক আস্তে আস্তে গাড়ি চালাই, তারপরও ভয় লাগে। কয়েক দিন আগেও কুয়াশা ছিল, তবে আজ ঘনত্ব অনেক বেশি।’
নছিমনের চালক মো. সাব্বান আলী বলেন, ‘আমরা খুব ভোরে মাছ আনতে যাই। আজ কুয়াশা বেশি থাকায় দুর্ঘটনার ভয়ও বেশি। তাই খুব আস্তে আস্তে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। যদিও অধিকাংশ নছিমনচালক দ্রুতগতিতে গাড়ি চালান, যা ঝুঁকিপূর্ণ।’
ট্রাকচালক মো. আবু বক্কর কুয়াশার মধ্যে গাড়ি চালানোর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘চরম ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় চলি। হেডলাইট জ্বালালেও পথ পরিষ্কার দেখা যায় না। দুর্ঘটনা দেখলে ভয়ে জান কেঁপে ওঠে। বলা যায়, গাড়ির চোখ দিয়েই আমাদের পথ চলতে হয়। এখন থেকে মাঝেমধ্যে কুয়াশা দেখা যাবে, এটিই শীতের আগমনী বার্তা।’
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকালের এই কুয়াশা শীতের আগমনী বার্তার জানান দিলেও মাঠের ফসলের কোনো ক্ষতি হবে না। আপাতত বৃষ্টিরও কোনো সম্ভাবনা নেই।
ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবহন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আরও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে সাধারণ যাত্রীরা।
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে