গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরে গাংনীতে মাঝারি তাপ প্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন। অতিরিক্ত গরমে কাজ করতে গিয়ে নাভিশ্বাস নিম্ন আয়ের মানুষদের। শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সব বয়সীরা স্বস্তি পেতে ঠান্ডা পানিতে শরীর জিইয়ে নিচ্ছে। কেউবা তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন শরবত বা ডাব পানিতে। এদিকে অতিরিক্ত গরমে পশু-পাখিরাও ধুঁকছে।
ভ্যান চালক মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমের কারণে ভ্যান চালাতে খুব কষ্ট হচ্ছে। রোদের কারণে বাইরে মানুষও কম বের হচ্ছে। প্রচণ্ড রোদের কারণে ভ্যান চালানো যাচ্ছে না বেশিক্ষণ। অভাবের সংসার তারপরও বের হতে হচ্ছে।’
করমদী গ্রামের দিনমজুর সুজন আলী বলেন, ‘এই গরমে কাজ করতে খুব কষ্ট হচ্ছে। অভাবের সংসারে কাজ না করলে খেতে দেবে কে? একদিন কাজ না করলে সংসার চালানো দায় তাই কাজে যেতে হচ্ছে।’
দেবীপুর গ্রামের শরবত খেতে আসা রাব্বি আহমেদ বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমের কারণে খুব কষ্ট হচ্ছে। তাই রাস্তার পাশে শরবত বিক্রি করতে দেখে তৃষ্ণা মেটানোর জন্য ঠান্ডা শরবত খাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, তীব্র গরমে শুধু মানুষেরই কষ্ট হচ্ছে না পশু পাখির ও কষ্ট হচ্ছে। ‘প্রচণ্ড গরমের কারণে তৃষ্ণা মেটানোর জন্য লোকজন শরবত খেতে আসছে। রোদ গরম পড়লে আমাদের ব্যবসা ভালো হয়।’ বলেন, শরবত ব্যবসায়ী মো. শামীম ইসলাম।
উপজেলার ভরাটের মাঠে গোসল করতে আসা নাঈম আহমেদ বলেন, যে রোদ গরম পড়ছে শরীর শুকিয়ে যাচ্ছে। ভরাট ব্যাড়ের মাঠে মোটরের ডিপের পানি অত্যন্ত ঠান্ডা তাই সেখানে গোসল করতে এসেছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, গাংনীতে আজ দুপুরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা কমে যাবে। আর ধান, আম, লিচুসহ যেসব ফসল রয়েছে সেগুলোতে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে রাখলে কোনো ক্ষতি হবে না। তাই চাষিদের সেচ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
মেহেরপুরে গাংনীতে মাঝারি তাপ প্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন। অতিরিক্ত গরমে কাজ করতে গিয়ে নাভিশ্বাস নিম্ন আয়ের মানুষদের। শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সব বয়সীরা স্বস্তি পেতে ঠান্ডা পানিতে শরীর জিইয়ে নিচ্ছে। কেউবা তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন শরবত বা ডাব পানিতে। এদিকে অতিরিক্ত গরমে পশু-পাখিরাও ধুঁকছে।
ভ্যান চালক মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমের কারণে ভ্যান চালাতে খুব কষ্ট হচ্ছে। রোদের কারণে বাইরে মানুষও কম বের হচ্ছে। প্রচণ্ড রোদের কারণে ভ্যান চালানো যাচ্ছে না বেশিক্ষণ। অভাবের সংসার তারপরও বের হতে হচ্ছে।’
করমদী গ্রামের দিনমজুর সুজন আলী বলেন, ‘এই গরমে কাজ করতে খুব কষ্ট হচ্ছে। অভাবের সংসারে কাজ না করলে খেতে দেবে কে? একদিন কাজ না করলে সংসার চালানো দায় তাই কাজে যেতে হচ্ছে।’
দেবীপুর গ্রামের শরবত খেতে আসা রাব্বি আহমেদ বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমের কারণে খুব কষ্ট হচ্ছে। তাই রাস্তার পাশে শরবত বিক্রি করতে দেখে তৃষ্ণা মেটানোর জন্য ঠান্ডা শরবত খাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, তীব্র গরমে শুধু মানুষেরই কষ্ট হচ্ছে না পশু পাখির ও কষ্ট হচ্ছে। ‘প্রচণ্ড গরমের কারণে তৃষ্ণা মেটানোর জন্য লোকজন শরবত খেতে আসছে। রোদ গরম পড়লে আমাদের ব্যবসা ভালো হয়।’ বলেন, শরবত ব্যবসায়ী মো. শামীম ইসলাম।
উপজেলার ভরাটের মাঠে গোসল করতে আসা নাঈম আহমেদ বলেন, যে রোদ গরম পড়ছে শরীর শুকিয়ে যাচ্ছে। ভরাট ব্যাড়ের মাঠে মোটরের ডিপের পানি অত্যন্ত ঠান্ডা তাই সেখানে গোসল করতে এসেছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, গাংনীতে আজ দুপুরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা কমে যাবে। আর ধান, আম, লিচুসহ যেসব ফসল রয়েছে সেগুলোতে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে রাখলে কোনো ক্ষতি হবে না। তাই চাষিদের সেচ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
নেত্রকোনার মদনে নিজাম উদ্দিন নামের এক সাংবাদিককে হাত-পা কেটে এলাকাছাড়া করার হুমকি দিয়েছেন সেলিম মিয়া নামের এক আওয়ামী লীগ নেতা। সংবাদ প্রকাশের জেরে গত সোমবার দুপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম মিয়া মোবাইল ফোনে ওই সাংবাদিককে এমন হুমকি দেন। হুমকির কলরেকর্ডটি ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। কলরেক
১৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামে কর্মচারীকে কুপিয়ে এক ব্যবসায়ীর ২০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে নগরীর চান্দগাঁও থানার জানালী রেলস্টেশনসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন মো. সুমন (৩০), মো. আলী (৪৫), রাকিব (৩২), ফয়সাল (১৯) ও মোছা
২২ মিনিট আগেসিলেটের গোয়াইনঘাটের পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে পানিতে ডুবে আবু সুফিয়ান নামের এক পর্যটক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে জাফলংয়ের জিরো পয়েন্ট এলাকায় পানিতে পড়ে স্রোতের টানে তলিয়ে গেলে তিনি নিখোঁজ হন। নিখোঁজ আবু সুফিয়ান (২৬) গোলাপগঞ্জ উপজেলার শিংপুর গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে। সুফিয়ান
২৪ মিনিট আগেসিলেট বিভাগীয় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুতের চাহিদা বেশি ও জাতীয় গ্রিড থেকে সরবরাহ সংকটের কারণে সিলেটে এই লোডশেডিং দেখা দিচ্ছে। সিলেট বিভাগে ২৪০ থেকে ২৪৫ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। যার কারণে সিলেট বিভাগের ৩৬ শতাংশের মতো লোড
৩৬ মিনিট আগে