মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি

মাগুরার মহম্মদপুরে তিন মাস না যেতেই মধুমতি নদীতে ফের ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসত বাড়ি গত সাত দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ওই গ্রামের প্রায় পঁচিশটি বাড়িসহ বেশ কিছু স্থাপনা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম, মো. ফরিদ আহম্মদ, মো. আক্কাচ আলী, হাফেজ মো. আহম্মদ আলী, মো. নুর-আলী, মো. শাহাদত, মো. শহিদুলসহ অনেকে তাঁর শেষ সম্বল বসত ঘর ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। বাড়ির গাছপালাও কেটে সরিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। নদী ভাঙন অব্যাহত থাকায় নদীর তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।
পানি কমতে থাকায় নদীভাঙন ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। এতে উপজেলার নদীতীরবর্তী চরপাচুড়িয়া, মহেশপুর, কাশিপুর, ভোলানাথপুর, আড়মাঝি, হরেকৃষ্ণপুর ও রুইজানি এলাকার বাসিন্দারা চরম ভাঙন ঝুঁকিতে আছেন। এসব গ্রামের মসজিদ, মন্দির, ঈদগাহসহ হাজার হাজার একর ফসলি জমি ও বসতবাড়ি এ বছর বেশি ভাঙনের কবলে পড়েছে।
গত দুই বর্ষা মৌসুমে মধুমতীর ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে ৪৫টি পরিবারের শতাধিক ঘরবাড়ি। এ বছর ভাঙনের মুখে রয়েছে অসংখ্য দোকানপাটসহ হাজার হাজার একর ফসলি জমি।
হরেকৃষ্ণপুর এলাকায় নদী ভাঙনে মাফুজার মিয়া ও মিটুর মিয়ার বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। সহায়-সম্বল হারিয়ে মিটুর মিয়া অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। অন্যদিকে মাফুজার মিয়া রাস্তার পাশে ছাপড়া ঘর তুলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
মিটুর মিয়া ও মাফুজার মিয়া বলেন, 'আমাদের এখন কোনো জমিজমা নেই। সব নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। মোট সাত বার বসত ঘর সরিয়ে শেষ রক্ষা হয়নি। এবার পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে মধুমতি ভাঙন বাড়ে। এই ভাঙনে আমাদের বসতবাড়ি নদীতে নিয়ে গেছে।'
এ বিষয়ে মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, 'ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে।'
মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সরোয়ার হোসেন সুজন বলেন, 'নদী ভাঙনরোধে কাশিপুর এলাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে মিটার বাঁধ নির্মাণের কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ভাঙনরোধে জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। নতুন করে বাঁধ নির্মাণ করতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।'

মাগুরার মহম্মদপুরে তিন মাস না যেতেই মধুমতি নদীতে ফের ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসত বাড়ি গত সাত দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ওই গ্রামের প্রায় পঁচিশটি বাড়িসহ বেশ কিছু স্থাপনা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম, মো. ফরিদ আহম্মদ, মো. আক্কাচ আলী, হাফেজ মো. আহম্মদ আলী, মো. নুর-আলী, মো. শাহাদত, মো. শহিদুলসহ অনেকে তাঁর শেষ সম্বল বসত ঘর ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। বাড়ির গাছপালাও কেটে সরিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। নদী ভাঙন অব্যাহত থাকায় নদীর তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।
পানি কমতে থাকায় নদীভাঙন ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। এতে উপজেলার নদীতীরবর্তী চরপাচুড়িয়া, মহেশপুর, কাশিপুর, ভোলানাথপুর, আড়মাঝি, হরেকৃষ্ণপুর ও রুইজানি এলাকার বাসিন্দারা চরম ভাঙন ঝুঁকিতে আছেন। এসব গ্রামের মসজিদ, মন্দির, ঈদগাহসহ হাজার হাজার একর ফসলি জমি ও বসতবাড়ি এ বছর বেশি ভাঙনের কবলে পড়েছে।
গত দুই বর্ষা মৌসুমে মধুমতীর ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে ৪৫টি পরিবারের শতাধিক ঘরবাড়ি। এ বছর ভাঙনের মুখে রয়েছে অসংখ্য দোকানপাটসহ হাজার হাজার একর ফসলি জমি।
হরেকৃষ্ণপুর এলাকায় নদী ভাঙনে মাফুজার মিয়া ও মিটুর মিয়ার বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। সহায়-সম্বল হারিয়ে মিটুর মিয়া অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। অন্যদিকে মাফুজার মিয়া রাস্তার পাশে ছাপড়া ঘর তুলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
মিটুর মিয়া ও মাফুজার মিয়া বলেন, 'আমাদের এখন কোনো জমিজমা নেই। সব নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। মোট সাত বার বসত ঘর সরিয়ে শেষ রক্ষা হয়নি। এবার পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে মধুমতি ভাঙন বাড়ে। এই ভাঙনে আমাদের বসতবাড়ি নদীতে নিয়ে গেছে।'
এ বিষয়ে মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, 'ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে।'
মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সরোয়ার হোসেন সুজন বলেন, 'নদী ভাঙনরোধে কাশিপুর এলাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে মিটার বাঁধ নির্মাণের কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ভাঙনরোধে জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। নতুন করে বাঁধ নির্মাণ করতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।'
মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি

মাগুরার মহম্মদপুরে তিন মাস না যেতেই মধুমতি নদীতে ফের ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসত বাড়ি গত সাত দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ওই গ্রামের প্রায় পঁচিশটি বাড়িসহ বেশ কিছু স্থাপনা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম, মো. ফরিদ আহম্মদ, মো. আক্কাচ আলী, হাফেজ মো. আহম্মদ আলী, মো. নুর-আলী, মো. শাহাদত, মো. শহিদুলসহ অনেকে তাঁর শেষ সম্বল বসত ঘর ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। বাড়ির গাছপালাও কেটে সরিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। নদী ভাঙন অব্যাহত থাকায় নদীর তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।
পানি কমতে থাকায় নদীভাঙন ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। এতে উপজেলার নদীতীরবর্তী চরপাচুড়িয়া, মহেশপুর, কাশিপুর, ভোলানাথপুর, আড়মাঝি, হরেকৃষ্ণপুর ও রুইজানি এলাকার বাসিন্দারা চরম ভাঙন ঝুঁকিতে আছেন। এসব গ্রামের মসজিদ, মন্দির, ঈদগাহসহ হাজার হাজার একর ফসলি জমি ও বসতবাড়ি এ বছর বেশি ভাঙনের কবলে পড়েছে।
গত দুই বর্ষা মৌসুমে মধুমতীর ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে ৪৫টি পরিবারের শতাধিক ঘরবাড়ি। এ বছর ভাঙনের মুখে রয়েছে অসংখ্য দোকানপাটসহ হাজার হাজার একর ফসলি জমি।
হরেকৃষ্ণপুর এলাকায় নদী ভাঙনে মাফুজার মিয়া ও মিটুর মিয়ার বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। সহায়-সম্বল হারিয়ে মিটুর মিয়া অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। অন্যদিকে মাফুজার মিয়া রাস্তার পাশে ছাপড়া ঘর তুলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
মিটুর মিয়া ও মাফুজার মিয়া বলেন, 'আমাদের এখন কোনো জমিজমা নেই। সব নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। মোট সাত বার বসত ঘর সরিয়ে শেষ রক্ষা হয়নি। এবার পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে মধুমতি ভাঙন বাড়ে। এই ভাঙনে আমাদের বসতবাড়ি নদীতে নিয়ে গেছে।'
এ বিষয়ে মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, 'ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে।'
মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সরোয়ার হোসেন সুজন বলেন, 'নদী ভাঙনরোধে কাশিপুর এলাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে মিটার বাঁধ নির্মাণের কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ভাঙনরোধে জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। নতুন করে বাঁধ নির্মাণ করতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।'

মাগুরার মহম্মদপুরে তিন মাস না যেতেই মধুমতি নদীতে ফের ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসত বাড়ি গত সাত দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ওই গ্রামের প্রায় পঁচিশটি বাড়িসহ বেশ কিছু স্থাপনা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম, মো. ফরিদ আহম্মদ, মো. আক্কাচ আলী, হাফেজ মো. আহম্মদ আলী, মো. নুর-আলী, মো. শাহাদত, মো. শহিদুলসহ অনেকে তাঁর শেষ সম্বল বসত ঘর ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। বাড়ির গাছপালাও কেটে সরিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। নদী ভাঙন অব্যাহত থাকায় নদীর তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।
পানি কমতে থাকায় নদীভাঙন ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। এতে উপজেলার নদীতীরবর্তী চরপাচুড়িয়া, মহেশপুর, কাশিপুর, ভোলানাথপুর, আড়মাঝি, হরেকৃষ্ণপুর ও রুইজানি এলাকার বাসিন্দারা চরম ভাঙন ঝুঁকিতে আছেন। এসব গ্রামের মসজিদ, মন্দির, ঈদগাহসহ হাজার হাজার একর ফসলি জমি ও বসতবাড়ি এ বছর বেশি ভাঙনের কবলে পড়েছে।
গত দুই বর্ষা মৌসুমে মধুমতীর ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে ৪৫টি পরিবারের শতাধিক ঘরবাড়ি। এ বছর ভাঙনের মুখে রয়েছে অসংখ্য দোকানপাটসহ হাজার হাজার একর ফসলি জমি।
হরেকৃষ্ণপুর এলাকায় নদী ভাঙনে মাফুজার মিয়া ও মিটুর মিয়ার বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। সহায়-সম্বল হারিয়ে মিটুর মিয়া অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। অন্যদিকে মাফুজার মিয়া রাস্তার পাশে ছাপড়া ঘর তুলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
মিটুর মিয়া ও মাফুজার মিয়া বলেন, 'আমাদের এখন কোনো জমিজমা নেই। সব নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। মোট সাত বার বসত ঘর সরিয়ে শেষ রক্ষা হয়নি। এবার পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে মধুমতি ভাঙন বাড়ে। এই ভাঙনে আমাদের বসতবাড়ি নদীতে নিয়ে গেছে।'
এ বিষয়ে মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, 'ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে।'
মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সরোয়ার হোসেন সুজন বলেন, 'নদী ভাঙনরোধে কাশিপুর এলাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে মিটার বাঁধ নির্মাণের কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ভাঙনরোধে জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। নতুন করে বাঁধ নির্মাণ করতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।'

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হাসিনা আক্তার বুলুর (২২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
সাবিনা আক্তারকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে মোক্তাকিন বিল্লাহ ও আশরাফুল ইসলাম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
২ মিনিট আগে
ভোলার বোরহানউদ্দিনে ইটভাটায় কৃষিজমির মাটি ব্যবহারের জন্য এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার সাচড়া ইউনিয়নের রামকেশব গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রণজিৎ চন্দ্র দাস।
৪ মিনিট আগে
এ সময় রোগীরা অভিযোগ করেন, সরকারি ওষুধ রোগীদের দেওয়া হয় না, যার কারণে তাদের বেশির ভাগ ওষুধ বাইরে ফার্মেসি থেকে কিনতে হয়। সরকারি হাসপাতালে এসেও তাদের অনেক খরচ হয় চিকিৎসাসেবা নিতে।
১৩ মিনিট আগেজগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হাসিনা আক্তার বুলুর (২২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের রানীনগর এলাকার কুশিয়ারা নদীতে ওই গৃহবধূর লাশ দেখতে পায় স্থানীয়রা।
নিখোঁজ ওই গৃহবধূ রানীনগর গ্রামের তামিম মিয়ার স্ত্রী। তিনি দুই সন্তানের জননী। বিষয়টি নিশ্চিত করে রানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ ছদরুল ইসলাম বলেন, থানায় খবর দেওয়া হয়েছে। পুলিশ আসার পর লাশটি নদী থেকে তোলা হবে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার বেলা ১টার দিকে ওই গৃহবধূ বসতবাড়ির পাশে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে নদীতে ডুবে যান। খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে এসে ওই গৃহবধূকে উদ্ধারের চেষ্টা করেও খুঁজে পায়নি।

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হাসিনা আক্তার বুলুর (২২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের রানীনগর এলাকার কুশিয়ারা নদীতে ওই গৃহবধূর লাশ দেখতে পায় স্থানীয়রা।
নিখোঁজ ওই গৃহবধূ রানীনগর গ্রামের তামিম মিয়ার স্ত্রী। তিনি দুই সন্তানের জননী। বিষয়টি নিশ্চিত করে রানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ ছদরুল ইসলাম বলেন, থানায় খবর দেওয়া হয়েছে। পুলিশ আসার পর লাশটি নদী থেকে তোলা হবে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার বেলা ১টার দিকে ওই গৃহবধূ বসতবাড়ির পাশে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে নদীতে ডুবে যান। খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে এসে ওই গৃহবধূকে উদ্ধারের চেষ্টা করেও খুঁজে পায়নি।

মাগুরার মহম্মদপুরে তিন মাস না যেতেই মধুমতি নদীতে ফের ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসত বাড়ি গত সাত দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ওই গ্রামের প্রায় পঁচিশটি বাড়িসহ বেশ কিছু স্থাপনা।
১৫ নভেম্বর ২০২১
সাবিনা আক্তারকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে মোক্তাকিন বিল্লাহ ও আশরাফুল ইসলাম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
২ মিনিট আগে
ভোলার বোরহানউদ্দিনে ইটভাটায় কৃষিজমির মাটি ব্যবহারের জন্য এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার সাচড়া ইউনিয়নের রামকেশব গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রণজিৎ চন্দ্র দাস।
৪ মিনিট আগে
এ সময় রোগীরা অভিযোগ করেন, সরকারি ওষুধ রোগীদের দেওয়া হয় না, যার কারণে তাদের বেশির ভাগ ওষুধ বাইরে ফার্মেসি থেকে কিনতে হয়। সরকারি হাসপাতালে এসেও তাদের অনেক খরচ হয় চিকিৎসাসেবা নিতে।
১৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিনকে আরও দুটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আলম আজ বুধবার এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের উপপরিদর্শক রফিকুল ইসলাম।
সাবিনা আক্তারকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে মোক্তাকিন বিল্লাহ ও আশরাফুল ইসলাম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
শুনানি শেষে সাবেক সংসদ সদস্যকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন আদালত।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই মিরপুর ১০-এ ফায়ার সার্ভিসের সামনে আন্দোলনে অংশ নেন মোক্তাকিন বিল্লাহ। বিকেল ৪টার দিকে তাঁর মাথায় গুলি লাগে। পরদিন ভোর সাড়ে ৪টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর মিরপুর থানায় মামলা হয়। সাবিনা আক্তার মামলার ৮ নম্বর আসামি।
অপর মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট মিরপুর এলাকায় আন্দোলনে অংশ নেন আশরাফুল ইসলাম। সন্ধ্যা ৭টার দিকে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় গত বছরের ২২ সেপ্টেম্বর মিরপুর থানায় হওয়া মামলায় সাবিনা আক্তার ১৮ নম্বর আসামি।
চলতি বছরের ২২ জুন ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় বাবার বাড়ি থেকে সাবিনা আক্তার তুহিনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। পরদিন তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় তাঁকে।

সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিনকে আরও দুটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আলম আজ বুধবার এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের উপপরিদর্শক রফিকুল ইসলাম।
সাবিনা আক্তারকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে মোক্তাকিন বিল্লাহ ও আশরাফুল ইসলাম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
শুনানি শেষে সাবেক সংসদ সদস্যকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন আদালত।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই মিরপুর ১০-এ ফায়ার সার্ভিসের সামনে আন্দোলনে অংশ নেন মোক্তাকিন বিল্লাহ। বিকেল ৪টার দিকে তাঁর মাথায় গুলি লাগে। পরদিন ভোর সাড়ে ৪টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর মিরপুর থানায় মামলা হয়। সাবিনা আক্তার মামলার ৮ নম্বর আসামি।
অপর মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট মিরপুর এলাকায় আন্দোলনে অংশ নেন আশরাফুল ইসলাম। সন্ধ্যা ৭টার দিকে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় গত বছরের ২২ সেপ্টেম্বর মিরপুর থানায় হওয়া মামলায় সাবিনা আক্তার ১৮ নম্বর আসামি।
চলতি বছরের ২২ জুন ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় বাবার বাড়ি থেকে সাবিনা আক্তার তুহিনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। পরদিন তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় তাঁকে।

মাগুরার মহম্মদপুরে তিন মাস না যেতেই মধুমতি নদীতে ফের ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসত বাড়ি গত সাত দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ওই গ্রামের প্রায় পঁচিশটি বাড়িসহ বেশ কিছু স্থাপনা।
১৫ নভেম্বর ২০২১
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হাসিনা আক্তার বুলুর (২২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
ভোলার বোরহানউদ্দিনে ইটভাটায় কৃষিজমির মাটি ব্যবহারের জন্য এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার সাচড়া ইউনিয়নের রামকেশব গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রণজিৎ চন্দ্র দাস।
৪ মিনিট আগে
এ সময় রোগীরা অভিযোগ করেন, সরকারি ওষুধ রোগীদের দেওয়া হয় না, যার কারণে তাদের বেশির ভাগ ওষুধ বাইরে ফার্মেসি থেকে কিনতে হয়। সরকারি হাসপাতালে এসেও তাদের অনেক খরচ হয় চিকিৎসাসেবা নিতে।
১৩ মিনিট আগেভোলা প্রতিনিধি

ভোলার বোরহানউদ্দিনে ইটভাটায় কৃষিজমির মাটি ব্যবহারের জন্য এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার সাচড়া ইউনিয়নের রামকেশব গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রণজিৎ চন্দ্র দাস।
রণজিৎ চন্দ্র দাস আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ বেলা ১১টার দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালত বোরহানউদ্দিন উপজেলার সাচড়া ইউনিয়নের রামকেশব এলাকায় অভিযান চালান। অভিযানকালে কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার অপরাধে ঘটনাস্থল থেকে মো. লিমনকে (২২) হাতেনাতে আটক করা হয়।
এ সময় আসামিকে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর সংশ্লিষ্ট ধারায় এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। আটক লিমন কুতুবা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. রুহুল আমিনের ছেলে।
সহকারী কমিশনার আরও জানান, আটক মো. লিমন নিজের দোষ স্বীকার করেছেন এবং ভবিষ্যতে এমন অপরাধ করবেন না মর্মে অঙ্গীকারনামাও দিয়েছেন।
আগামী দিনে কৃষিজমি রক্ষায় জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান সহকারী কমিশনার (ভূমি) রণজিৎ চন্দ্র দাস। অভিযানে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ভোলার বোরহানউদ্দিনে ইটভাটায় কৃষিজমির মাটি ব্যবহারের জন্য এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার সাচড়া ইউনিয়নের রামকেশব গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রণজিৎ চন্দ্র দাস।
রণজিৎ চন্দ্র দাস আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ বেলা ১১টার দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালত বোরহানউদ্দিন উপজেলার সাচড়া ইউনিয়নের রামকেশব এলাকায় অভিযান চালান। অভিযানকালে কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার অপরাধে ঘটনাস্থল থেকে মো. লিমনকে (২২) হাতেনাতে আটক করা হয়।
এ সময় আসামিকে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর সংশ্লিষ্ট ধারায় এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। আটক লিমন কুতুবা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. রুহুল আমিনের ছেলে।
সহকারী কমিশনার আরও জানান, আটক মো. লিমন নিজের দোষ স্বীকার করেছেন এবং ভবিষ্যতে এমন অপরাধ করবেন না মর্মে অঙ্গীকারনামাও দিয়েছেন।
আগামী দিনে কৃষিজমি রক্ষায় জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান সহকারী কমিশনার (ভূমি) রণজিৎ চন্দ্র দাস। অভিযানে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মাগুরার মহম্মদপুরে তিন মাস না যেতেই মধুমতি নদীতে ফের ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসত বাড়ি গত সাত দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ওই গ্রামের প্রায় পঁচিশটি বাড়িসহ বেশ কিছু স্থাপনা।
১৫ নভেম্বর ২০২১
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হাসিনা আক্তার বুলুর (২২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
সাবিনা আক্তারকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে মোক্তাকিন বিল্লাহ ও আশরাফুল ইসলাম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
২ মিনিট আগে
এ সময় রোগীরা অভিযোগ করেন, সরকারি ওষুধ রোগীদের দেওয়া হয় না, যার কারণে তাদের বেশির ভাগ ওষুধ বাইরে ফার্মেসি থেকে কিনতে হয়। সরকারি হাসপাতালে এসেও তাদের অনেক খরচ হয় চিকিৎসাসেবা নিতে।
১৩ মিনিট আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরকার থেকে দেওয়া ওষুধ মজুত থাকার পরেও ব্যবস্থাপত্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওষুধের নাম লিখে দেওয়াসহ নানা অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুপুরে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অভিযানে যান দুদক কর্মকর্তারা।
গাজীপুর জেলা সমন্বিত দুদক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এনামুল হকের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
প্রথমেই হাসপাতালের চিকিৎসাব্যবস্থার খোঁজ নিতে দুদকের তদন্তকারী দল দ্বিতীয় তলায় ভর্তি রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় রোগীরা অভিযোগ করেন, সরকারি ওষুধ রোগীদের দেওয়া হয় না, যার কারণে তাঁদের বেশির ভাগ ওষুধ বাইরে ফার্মেসি থেকে কিনতে হয়। সরকারি হাসপাতালে এসেও তাঁদের অনেক খরচ হয় চিকিৎসাসেবা নিতে। অভিযোগের ভিত্তিতে রোগীদের মুখোমুখি করা হয় চিকিৎসকদের। পরে দুদক কর্মকর্তারা হাসপাতালের রান্নাঘর পরিদর্শনে গিয়েও বেশ কিছু অনিয়মের চিত্র দেখতে পান।
অভিযান শেষে গাজীপুর জেলা সমন্বিত দুদক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এনামুল হক বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক তদন্তে আসে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। তদন্তে বেশ কিছু অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক। এ বিষয়ে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠি দেবেন বলেও জানান তিনি।
অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, সারা দেশে এখন ওষুধের ঘাটতি রয়েছে, যার কারণে হাসপাতালে পর্যাপ্ত ওষুধ নেই। এই শীত মৌসুমে প্রচুর রোগী আসে চিকিৎসাসেবা নিতে। হিমশিম খেতে হয় চিকিৎসকদের। তারপরও সবাইকে চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করছেন ডাক্তাররা।

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরকার থেকে দেওয়া ওষুধ মজুত থাকার পরেও ব্যবস্থাপত্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওষুধের নাম লিখে দেওয়াসহ নানা অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুপুরে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অভিযানে যান দুদক কর্মকর্তারা।
গাজীপুর জেলা সমন্বিত দুদক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এনামুল হকের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
প্রথমেই হাসপাতালের চিকিৎসাব্যবস্থার খোঁজ নিতে দুদকের তদন্তকারী দল দ্বিতীয় তলায় ভর্তি রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় রোগীরা অভিযোগ করেন, সরকারি ওষুধ রোগীদের দেওয়া হয় না, যার কারণে তাঁদের বেশির ভাগ ওষুধ বাইরে ফার্মেসি থেকে কিনতে হয়। সরকারি হাসপাতালে এসেও তাঁদের অনেক খরচ হয় চিকিৎসাসেবা নিতে। অভিযোগের ভিত্তিতে রোগীদের মুখোমুখি করা হয় চিকিৎসকদের। পরে দুদক কর্মকর্তারা হাসপাতালের রান্নাঘর পরিদর্শনে গিয়েও বেশ কিছু অনিয়মের চিত্র দেখতে পান।
অভিযান শেষে গাজীপুর জেলা সমন্বিত দুদক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এনামুল হক বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক তদন্তে আসে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। তদন্তে বেশ কিছু অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক। এ বিষয়ে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠি দেবেন বলেও জানান তিনি।
অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, সারা দেশে এখন ওষুধের ঘাটতি রয়েছে, যার কারণে হাসপাতালে পর্যাপ্ত ওষুধ নেই। এই শীত মৌসুমে প্রচুর রোগী আসে চিকিৎসাসেবা নিতে। হিমশিম খেতে হয় চিকিৎসকদের। তারপরও সবাইকে চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করছেন ডাক্তাররা।

মাগুরার মহম্মদপুরে তিন মাস না যেতেই মধুমতি নদীতে ফের ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসত বাড়ি গত সাত দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ওই গ্রামের প্রায় পঁচিশটি বাড়িসহ বেশ কিছু স্থাপনা।
১৫ নভেম্বর ২০২১
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হাসিনা আক্তার বুলুর (২২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
সাবিনা আক্তারকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে মোক্তাকিন বিল্লাহ ও আশরাফুল ইসলাম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
২ মিনিট আগে
ভোলার বোরহানউদ্দিনে ইটভাটায় কৃষিজমির মাটি ব্যবহারের জন্য এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার সাচড়া ইউনিয়নের রামকেশব গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রণজিৎ চন্দ্র দাস।
৪ মিনিট আগে