মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা সদরের জগদল ইউনিয়নে রাজনৈতিক আধিপত্য নিয়ে বিরোধে দুই পক্ষের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন। জগদল ইউনিয়নের দক্ষিণপাড়ায় আজ শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়।
মাগুরা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এসপি) কামরুল ইসলাম জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত (সন্ধ্যা ৬টা) চারজনের মরদেহ মাগুরা সদর হাসপাতালে আনা হয়েছে। হাসপাতালের নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো রোগীর স্বজন ও বহিরাগত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
এসপি জানান, চারজনের পরিচয় জানা গেছে। বাড়তি নিরাপত্তার স্বার্থে ওই এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সংঘর্ষে নিহত ব্যক্তিরা হলেন সবুর মোল্লা (৫২) ও মো. কবির মোল্লা (৫০)। তাঁরা আপন ভাই। তাঁদের বাবা শাহবাজ উদ্দিন। নিহত অপর ব্যক্তি রহমান মোল্লা (৫৬) সবুর ও কবিরের চাচাতো ভাই। ইমরান (২৫) নামের আরেকজনের মরদেহ সর্বশেষ একটি অ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালে আনা হয়। তাঁর বাবার নাম লুৎফর বলে জানা গেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয় লোকজন জানান, আগামী ১১ নভেম্বর জগদল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে। এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সবুর মোল্লা ও নজরুল মেম্বারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। আজ বেলা আড়াইটার পর সুবর মোল্লার লোকজনকে ধাওয়া করে নজরুল গ্রুপের লোকজন। এ সময় তাঁদের হাতে রামদা, সড়কি, বল্লম ছিল। সবুর মোল্লার লোকজন জগদলের দক্ষিণপাড়া থেকে ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় সবুর মোল্লাসহ তাঁর ভাই কবির মোল্লা ও চাচাতো ভাই রহমান মোল্লাকে বিপক্ষ গ্রুপের লোকজন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। এরপর উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় উভয় পক্ষে প্রায় ৫০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন।
স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গেছে, ইউপি নির্বাচন সামনে রেখে বেশ কিছুদিন ধরে এই দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চরম আকার ধারণ করে। সবুর মোল্লা ও নজরুল দুজনই আওয়ামী লীগ করেন। তবে তাঁরা ইউনিয়নে কোন পদে আছেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ওই ইউপির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে বারবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি।
মাগুরা জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রফিকুল আহসান জানান, প্রথমে তিনটি মরদেহ আসে সদর হাসপাতালে। এর আধা ঘণ্টা পর আরেকটি আসে। চারজনই হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছেন।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ‘দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় আমরা এখন পর্যন্ত চারজনের মরদেহ পেয়েছি। আমরা অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে রয়েছি। আপাতত পরিস্থিতি শান্ত আছে।’ তবে এটা দলীয় সংঘর্ষ কি না, এখনো নিশ্চিত নয় পুলিশ।
ওসি আরও জানান, এই ঘটনায় কয়েকজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়েছে।
মাগুরা সদরের জগদল ইউনিয়নে রাজনৈতিক আধিপত্য নিয়ে বিরোধে দুই পক্ষের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন। জগদল ইউনিয়নের দক্ষিণপাড়ায় আজ শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়।
মাগুরা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এসপি) কামরুল ইসলাম জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত (সন্ধ্যা ৬টা) চারজনের মরদেহ মাগুরা সদর হাসপাতালে আনা হয়েছে। হাসপাতালের নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো রোগীর স্বজন ও বহিরাগত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
এসপি জানান, চারজনের পরিচয় জানা গেছে। বাড়তি নিরাপত্তার স্বার্থে ওই এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সংঘর্ষে নিহত ব্যক্তিরা হলেন সবুর মোল্লা (৫২) ও মো. কবির মোল্লা (৫০)। তাঁরা আপন ভাই। তাঁদের বাবা শাহবাজ উদ্দিন। নিহত অপর ব্যক্তি রহমান মোল্লা (৫৬) সবুর ও কবিরের চাচাতো ভাই। ইমরান (২৫) নামের আরেকজনের মরদেহ সর্বশেষ একটি অ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালে আনা হয়। তাঁর বাবার নাম লুৎফর বলে জানা গেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয় লোকজন জানান, আগামী ১১ নভেম্বর জগদল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে। এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সবুর মোল্লা ও নজরুল মেম্বারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। আজ বেলা আড়াইটার পর সুবর মোল্লার লোকজনকে ধাওয়া করে নজরুল গ্রুপের লোকজন। এ সময় তাঁদের হাতে রামদা, সড়কি, বল্লম ছিল। সবুর মোল্লার লোকজন জগদলের দক্ষিণপাড়া থেকে ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় সবুর মোল্লাসহ তাঁর ভাই কবির মোল্লা ও চাচাতো ভাই রহমান মোল্লাকে বিপক্ষ গ্রুপের লোকজন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। এরপর উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় উভয় পক্ষে প্রায় ৫০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন।
স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গেছে, ইউপি নির্বাচন সামনে রেখে বেশ কিছুদিন ধরে এই দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চরম আকার ধারণ করে। সবুর মোল্লা ও নজরুল দুজনই আওয়ামী লীগ করেন। তবে তাঁরা ইউনিয়নে কোন পদে আছেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ওই ইউপির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে বারবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি।
মাগুরা জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রফিকুল আহসান জানান, প্রথমে তিনটি মরদেহ আসে সদর হাসপাতালে। এর আধা ঘণ্টা পর আরেকটি আসে। চারজনই হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছেন।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ‘দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় আমরা এখন পর্যন্ত চারজনের মরদেহ পেয়েছি। আমরা অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে রয়েছি। আপাতত পরিস্থিতি শান্ত আছে।’ তবে এটা দলীয় সংঘর্ষ কি না, এখনো নিশ্চিত নয় পুলিশ।
ওসি আরও জানান, এই ঘটনায় কয়েকজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়েছে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলন্ত একটি অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ সময় অ্যাম্বুলেন্সে কোনো রোগী না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
৪৪ মিনিট আগে‘নতুন একটি রাজনৈতিক দল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেছে, আমরা নাকি সংস্কার, অংশীদারত্বের রাজনীতি, গণ-অভ্যুত্থানে কোনো ভূমিকা রাখিনি। তোমরা নতুন ছাত্রদের দল, জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিতে হলে তোমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে। জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ো না।’
১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন থাকায় অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান খান ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক ছাত্রলীগের নেতা ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পরিচালক সুভাষ সিংহ রায় এবং তাঁর স্ত্রী সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মমতা হেনা লাভলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ নিষেধাজ্ঞা জারির এ
১ ঘণ্টা আগে