মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের একটি কলেজের ২৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৫ জন এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিলেও পাস করেননি কেউই। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এইচএসসির ফলাফল ঘোষণা করলে কলেজটির এই বিপর্যয়ের চিত্র দেখা যায়।
কলেজটি হচ্ছে মাদারীপুর সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের শিরিন জাহান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। কলেজটিতে ২৮ শিক্ষার্থীর বিপরীতে ১০ জন শিক্ষক রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিকাশ চন্দন ভক্ত।
মাদারীপুর জেলা শিক্ষা অফিস থেকে জানা গেছে, ২০২৫ সালের এইচএসসি (সাধারণ) পরীক্ষায় মাদারীপুর জেলার ৫টি উপজেলা থেকে ৮ হাজার ২৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে ৩ হাজার ৬৭৮ জন পাস ও ৪ হাজার ৩৪৭ জন ফেল করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১৮ জন শিক্ষার্থী। গড়ে পাসের হার ৫০ দশমিক ১৯ শতাংশ।
এদিকে শতভাগ ফেলের তালিকায় রয়েছে মাদারীপুর সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের শিরিন জাহান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। কলেজটি থেকে মানবিক ও ব্যবসায় শাখায় ২৫ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন। তাঁদের মধ্য থেকে কেউই পাস করতে পারেননি।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিকাশ চন্দন ভক্ত বলেন, ‘আমাদের কলেজের ২৮ জন এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। এর মধ্যে ২৫ জন এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। বাকি তিনজন পরীক্ষা দেয়নি। তারা মানবিক ও ব্যবসায় শাখার শিক্ষার্থী। বিজ্ঞান শাখার কোনো পরীক্ষার্থী ছিল না। কিন্তু ফলাফল প্রকাশের পর দেখলাম, ২৫ জনের একজনও পাস করেনি। সবাই ইংরেজিতে ফেল করেছে। সর্বোচ্চ ৩ বিষয় পর্যন্ত ফেল আছে বলে জানতে পেরেছি। তবে সবাই ইংরেজিতে ফেল করার বিষয়ে কলেজের ইংরেজি শিক্ষককে জিজ্ঞেস করেছি। তিনি জানিয়েছেন, অন্তত ৭ থেকে ৮ জন পাস করার কথা ছিল। মনে হয়, শিক্ষার্থীরা বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে একেবারে জিরো হবে না। আমি আশাবাদী, ইংরেজিতে পাস আসতে পারে।’
মাদারীপুরের একটি কলেজের ২৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৫ জন এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিলেও পাস করেননি কেউই। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এইচএসসির ফলাফল ঘোষণা করলে কলেজটির এই বিপর্যয়ের চিত্র দেখা যায়।
কলেজটি হচ্ছে মাদারীপুর সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের শিরিন জাহান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। কলেজটিতে ২৮ শিক্ষার্থীর বিপরীতে ১০ জন শিক্ষক রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিকাশ চন্দন ভক্ত।
মাদারীপুর জেলা শিক্ষা অফিস থেকে জানা গেছে, ২০২৫ সালের এইচএসসি (সাধারণ) পরীক্ষায় মাদারীপুর জেলার ৫টি উপজেলা থেকে ৮ হাজার ২৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে ৩ হাজার ৬৭৮ জন পাস ও ৪ হাজার ৩৪৭ জন ফেল করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১৮ জন শিক্ষার্থী। গড়ে পাসের হার ৫০ দশমিক ১৯ শতাংশ।
এদিকে শতভাগ ফেলের তালিকায় রয়েছে মাদারীপুর সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের শিরিন জাহান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। কলেজটি থেকে মানবিক ও ব্যবসায় শাখায় ২৫ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন। তাঁদের মধ্য থেকে কেউই পাস করতে পারেননি।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিকাশ চন্দন ভক্ত বলেন, ‘আমাদের কলেজের ২৮ জন এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। এর মধ্যে ২৫ জন এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। বাকি তিনজন পরীক্ষা দেয়নি। তারা মানবিক ও ব্যবসায় শাখার শিক্ষার্থী। বিজ্ঞান শাখার কোনো পরীক্ষার্থী ছিল না। কিন্তু ফলাফল প্রকাশের পর দেখলাম, ২৫ জনের একজনও পাস করেনি। সবাই ইংরেজিতে ফেল করেছে। সর্বোচ্চ ৩ বিষয় পর্যন্ত ফেল আছে বলে জানতে পেরেছি। তবে সবাই ইংরেজিতে ফেল করার বিষয়ে কলেজের ইংরেজি শিক্ষককে জিজ্ঞেস করেছি। তিনি জানিয়েছেন, অন্তত ৭ থেকে ৮ জন পাস করার কথা ছিল। মনে হয়, শিক্ষার্থীরা বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে একেবারে জিরো হবে না। আমি আশাবাদী, ইংরেজিতে পাস আসতে পারে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে