ইমতিয়াজ আহমেদ, শিবচর (মাদারীপুর)

বর্ষা প্রকৃতিতে আনে স্নিগ্ধতা। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। শুকনো ডোবা-নালা, খালের নতুন পানিতে তারুণ্যের গান গায় হলদে ব্যাঙের দল। গাছপালায় আসে সজীবতা। গাছে গাছে আসে নতুন ফুল। বর্ষায় ফুলের গাছে আসা বাহারি রঙের ফুলে রঙিন হয়ে উঠেছে পদ্মাসেতুর এক্সপ্রেসওয়ে।
শরিয়তপুরের জাজিরা পয়েন্ট থেকে শুরু করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত পথের বেশির ভাগ জায়গাজুড়ে সড়কের আইল্যান্ডে ফুটতে শুরু করেছে বাহারি রঙের ফুল। ফোর-লেনের সড়কের মাঝে বাতাসে দুলতে থাকা ফুলগাছের রঙিন ফুল বাড়তি সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সড়কে। তাতে মুগ্ধ হচ্ছেন মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী যাত্রীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শিবচরের পাঁচ্চর থেকে পদ্মাসেতুর টোলপ্লাজা সংলগ্ন এলাকা এবং ভাঙ্গা উপজেলার পুলিয়া সংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ের আইল্যান্ডে লাগানো নানা প্রজাতির ফুলগাছে ফুটতে শুরু করেছে নানা রঙের ফুল। সাদা, আসমানি, হলুদ, গোলাপি, লাল রঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটেছে। মহাসড়কের এই দীর্ঘপথের মাঝ বরাবর ফুলগাছগুলো বাড়তি সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে।
মো. শাহাদাত হোসেন নামের এক যুবক বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে মহাসড়কের এই ফুলগাছে ফুল ফোটে। দুপাশে প্রশস্ত সড়ক। মাঝখান দিয়ে দীর্ঘপথ ফুলগাছে সাজানো। লাল-নীল-সাদা রঙের ফুল ফুটেছে তাতে। দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। এক্সপ্রেসওয়েটি এমনিতেই চমৎকার। ঝকঝকে, প্রশস্ত আর দীর্ঘ। তার মাঝখান জুড়ে আবার বাহারি ফুলের গাছ। সড়কে পরিবহন যাওয়া-আসার সময় বাতাসে দোল খেতে থাকে গাছগুলো। বেশ ভালো লাগে দেখতে।’
ঢাকা থেকে বরিশালগামী ব্যক্তিগত গাড়িতে করে যাওয়া যাত্রী মো. মামুন হোসেন বলেন, ফেরি পার হয়ে পদ্মাসেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কে উঠতেই সড়কের মাঝে ফুলের গাছ এবং দুপাশে নানা ধরনের গাছ লাগানো রয়েছে। ফুলগাছগুলোতে ফুল ফুটেছে। পরিচ্ছন্ন সড়কের মাঝে ফুলবাগান দেখে গাড়ি থামিয়ে বেশি কিছুক্ষণ দেখেছি। সড়কের মাঝের আইল্যান্ডে কিছুক্ষণ হেঁটেছি। এর পর পাঁচ্চর পার হয়ে সূর্যনগর পর্যন্ত সড়কের বেশির ভাগ জায়গাজুড়ে ফুলের বাহার দেখা গেছে। ভীষণ ভালো লাগছে।
শিবচরের দত্তপাড়া ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। এই মসজিদের সামনেই এক্সপ্রেসওয়ে। প্রতিদিন শত শত মানুষ এই মসজিদের সৌন্দর্য দেখতে আসে। দূর-দুরান্ত থেকে আসা মানুষের ভিড় বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত দেখা যায় এখানে। এক্সপ্রেসওয়ের ফুলগাছের সৌন্দর্য মুগ্ধ করছে এখানকার দর্শনার্থীদের। দর্শনার্থীরা জানান, বর্ষার সময় মহাসড়কের আইল্যান্ডে লাগানো ফুল গাছে ফুল ফোটে। সবুজের সমারোহের মাঝে নানা রঙের ফুল বিমোহিত করছে।
দত্তপাড়া টিএন একাডেমির অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল ওহাব মিয়া বলেন, ‘আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে এই এক্সপ্রেসওয়ে। সড়কের সৌন্দর্য বিদেশের সড়কের মতো। এই সড়কের মাঝখান দিয়ে ফুলের গাছ লাগানো। বর্ষার শুরুতে সব গাছেই নানা রঙের ফুল ফুটেছে। মহাসড়কে দীর্ঘপথেই এই ফুলের গাছ। দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্টের টোলপ্লাজা থেকে শুরু করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা পর্যন্ত সড়কের আইল্যান্ডে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো হয়েছে। এরিক পাম্প, উইপিং দেবদারু, পাতাবাহার, মশন্ডা, সোনালু, বোতলব্রাশ, রঙ্গনসহ প্রায় ৬ হাজার প্রজাতির গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়াও মহাসড়কের ঢাল ও মধ্যবর্তী সমতল জায়গায় লাগানো হয়েছে আম, জাম, কৃষ্ণচূড়া, বকুল, কাঞ্চন, সোনালু, মহুয়া, বহেরা, অর্জুন, পলাশ, শিমুলসহ প্রায় ৮৩ হাজার ফলদ ও ঔষধি গাছ। এখানকার গাছগুলোতে বর্ষা এবং শীতের শুরুতে নানা ধরনের ফুল ফোটে।
সামাজিক বন বিভাগ ফরিদপুর অঞ্চলের অধীনে শিবচর উপজেলার দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্ট পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার সড়কের দুই পাশের ঢালুতে বন বিভাগ ৮৩ হাজার ১৫০টি বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপন করে। ২০১৭ সালে লাগানো এ সকল গাছের দেখভালের দায়িত্ব বন বিভাগের ওপর ছিল তিন বছর। ২০২০ সালের মাঝামাঝিতে বন বিভাগ পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষের কাছে গাছপালা রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়। বর্তমানে পদ্মাসেতু কর্তৃপক্ষই গাছপালার দেখাশোনা করে থাকে।
আবু বকর সিদ্দিক আরও বলেন, ৩০ কিলোমিটার এই সড়কের মাঝখানের জায়গায় যত ফুল গাছ রয়েছে তা সেনাবাহিনী লাগিয়েছে। এই ফুলগাছের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাঁদের। বর্ষা ও শীত মৌসুমে নানা প্রজাতির ফুল গাছে ফুল ফোটে। এখন বর্ষাতেও পুরো সড়কজুড়ে ফুল ফুটেছে। যা সত্যিকার অর্থেই ভিন্নরকম শোভা ছড়াচ্ছে মহাসড়কে। এ ছাড়া সড়কের দুপাশে গাছগুলোও বেশ বড়সড় হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে মহাসড়কে এই গাছ সড়কের সৌন্দর্যকে বিকশিত করেছে। এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়েছে।

বর্ষা প্রকৃতিতে আনে স্নিগ্ধতা। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। শুকনো ডোবা-নালা, খালের নতুন পানিতে তারুণ্যের গান গায় হলদে ব্যাঙের দল। গাছপালায় আসে সজীবতা। গাছে গাছে আসে নতুন ফুল। বর্ষায় ফুলের গাছে আসা বাহারি রঙের ফুলে রঙিন হয়ে উঠেছে পদ্মাসেতুর এক্সপ্রেসওয়ে।
শরিয়তপুরের জাজিরা পয়েন্ট থেকে শুরু করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত পথের বেশির ভাগ জায়গাজুড়ে সড়কের আইল্যান্ডে ফুটতে শুরু করেছে বাহারি রঙের ফুল। ফোর-লেনের সড়কের মাঝে বাতাসে দুলতে থাকা ফুলগাছের রঙিন ফুল বাড়তি সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সড়কে। তাতে মুগ্ধ হচ্ছেন মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী যাত্রীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শিবচরের পাঁচ্চর থেকে পদ্মাসেতুর টোলপ্লাজা সংলগ্ন এলাকা এবং ভাঙ্গা উপজেলার পুলিয়া সংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ের আইল্যান্ডে লাগানো নানা প্রজাতির ফুলগাছে ফুটতে শুরু করেছে নানা রঙের ফুল। সাদা, আসমানি, হলুদ, গোলাপি, লাল রঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটেছে। মহাসড়কের এই দীর্ঘপথের মাঝ বরাবর ফুলগাছগুলো বাড়তি সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে।
মো. শাহাদাত হোসেন নামের এক যুবক বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে মহাসড়কের এই ফুলগাছে ফুল ফোটে। দুপাশে প্রশস্ত সড়ক। মাঝখান দিয়ে দীর্ঘপথ ফুলগাছে সাজানো। লাল-নীল-সাদা রঙের ফুল ফুটেছে তাতে। দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। এক্সপ্রেসওয়েটি এমনিতেই চমৎকার। ঝকঝকে, প্রশস্ত আর দীর্ঘ। তার মাঝখান জুড়ে আবার বাহারি ফুলের গাছ। সড়কে পরিবহন যাওয়া-আসার সময় বাতাসে দোল খেতে থাকে গাছগুলো। বেশ ভালো লাগে দেখতে।’
ঢাকা থেকে বরিশালগামী ব্যক্তিগত গাড়িতে করে যাওয়া যাত্রী মো. মামুন হোসেন বলেন, ফেরি পার হয়ে পদ্মাসেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কে উঠতেই সড়কের মাঝে ফুলের গাছ এবং দুপাশে নানা ধরনের গাছ লাগানো রয়েছে। ফুলগাছগুলোতে ফুল ফুটেছে। পরিচ্ছন্ন সড়কের মাঝে ফুলবাগান দেখে গাড়ি থামিয়ে বেশি কিছুক্ষণ দেখেছি। সড়কের মাঝের আইল্যান্ডে কিছুক্ষণ হেঁটেছি। এর পর পাঁচ্চর পার হয়ে সূর্যনগর পর্যন্ত সড়কের বেশির ভাগ জায়গাজুড়ে ফুলের বাহার দেখা গেছে। ভীষণ ভালো লাগছে।
শিবচরের দত্তপাড়া ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। এই মসজিদের সামনেই এক্সপ্রেসওয়ে। প্রতিদিন শত শত মানুষ এই মসজিদের সৌন্দর্য দেখতে আসে। দূর-দুরান্ত থেকে আসা মানুষের ভিড় বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত দেখা যায় এখানে। এক্সপ্রেসওয়ের ফুলগাছের সৌন্দর্য মুগ্ধ করছে এখানকার দর্শনার্থীদের। দর্শনার্থীরা জানান, বর্ষার সময় মহাসড়কের আইল্যান্ডে লাগানো ফুল গাছে ফুল ফোটে। সবুজের সমারোহের মাঝে নানা রঙের ফুল বিমোহিত করছে।
দত্তপাড়া টিএন একাডেমির অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল ওহাব মিয়া বলেন, ‘আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে এই এক্সপ্রেসওয়ে। সড়কের সৌন্দর্য বিদেশের সড়কের মতো। এই সড়কের মাঝখান দিয়ে ফুলের গাছ লাগানো। বর্ষার শুরুতে সব গাছেই নানা রঙের ফুল ফুটেছে। মহাসড়কে দীর্ঘপথেই এই ফুলের গাছ। দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্টের টোলপ্লাজা থেকে শুরু করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা পর্যন্ত সড়কের আইল্যান্ডে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো হয়েছে। এরিক পাম্প, উইপিং দেবদারু, পাতাবাহার, মশন্ডা, সোনালু, বোতলব্রাশ, রঙ্গনসহ প্রায় ৬ হাজার প্রজাতির গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়াও মহাসড়কের ঢাল ও মধ্যবর্তী সমতল জায়গায় লাগানো হয়েছে আম, জাম, কৃষ্ণচূড়া, বকুল, কাঞ্চন, সোনালু, মহুয়া, বহেরা, অর্জুন, পলাশ, শিমুলসহ প্রায় ৮৩ হাজার ফলদ ও ঔষধি গাছ। এখানকার গাছগুলোতে বর্ষা এবং শীতের শুরুতে নানা ধরনের ফুল ফোটে।
সামাজিক বন বিভাগ ফরিদপুর অঞ্চলের অধীনে শিবচর উপজেলার দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্ট পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার সড়কের দুই পাশের ঢালুতে বন বিভাগ ৮৩ হাজার ১৫০টি বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপন করে। ২০১৭ সালে লাগানো এ সকল গাছের দেখভালের দায়িত্ব বন বিভাগের ওপর ছিল তিন বছর। ২০২০ সালের মাঝামাঝিতে বন বিভাগ পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষের কাছে গাছপালা রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়। বর্তমানে পদ্মাসেতু কর্তৃপক্ষই গাছপালার দেখাশোনা করে থাকে।
আবু বকর সিদ্দিক আরও বলেন, ৩০ কিলোমিটার এই সড়কের মাঝখানের জায়গায় যত ফুল গাছ রয়েছে তা সেনাবাহিনী লাগিয়েছে। এই ফুলগাছের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাঁদের। বর্ষা ও শীত মৌসুমে নানা প্রজাতির ফুল গাছে ফুল ফোটে। এখন বর্ষাতেও পুরো সড়কজুড়ে ফুল ফুটেছে। যা সত্যিকার অর্থেই ভিন্নরকম শোভা ছড়াচ্ছে মহাসড়কে। এ ছাড়া সড়কের দুপাশে গাছগুলোও বেশ বড়সড় হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে মহাসড়কে এই গাছ সড়কের সৌন্দর্যকে বিকশিত করেছে। এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়েছে।
ইমতিয়াজ আহমেদ, শিবচর (মাদারীপুর)

বর্ষা প্রকৃতিতে আনে স্নিগ্ধতা। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। শুকনো ডোবা-নালা, খালের নতুন পানিতে তারুণ্যের গান গায় হলদে ব্যাঙের দল। গাছপালায় আসে সজীবতা। গাছে গাছে আসে নতুন ফুল। বর্ষায় ফুলের গাছে আসা বাহারি রঙের ফুলে রঙিন হয়ে উঠেছে পদ্মাসেতুর এক্সপ্রেসওয়ে।
শরিয়তপুরের জাজিরা পয়েন্ট থেকে শুরু করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত পথের বেশির ভাগ জায়গাজুড়ে সড়কের আইল্যান্ডে ফুটতে শুরু করেছে বাহারি রঙের ফুল। ফোর-লেনের সড়কের মাঝে বাতাসে দুলতে থাকা ফুলগাছের রঙিন ফুল বাড়তি সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সড়কে। তাতে মুগ্ধ হচ্ছেন মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী যাত্রীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শিবচরের পাঁচ্চর থেকে পদ্মাসেতুর টোলপ্লাজা সংলগ্ন এলাকা এবং ভাঙ্গা উপজেলার পুলিয়া সংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ের আইল্যান্ডে লাগানো নানা প্রজাতির ফুলগাছে ফুটতে শুরু করেছে নানা রঙের ফুল। সাদা, আসমানি, হলুদ, গোলাপি, লাল রঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটেছে। মহাসড়কের এই দীর্ঘপথের মাঝ বরাবর ফুলগাছগুলো বাড়তি সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে।
মো. শাহাদাত হোসেন নামের এক যুবক বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে মহাসড়কের এই ফুলগাছে ফুল ফোটে। দুপাশে প্রশস্ত সড়ক। মাঝখান দিয়ে দীর্ঘপথ ফুলগাছে সাজানো। লাল-নীল-সাদা রঙের ফুল ফুটেছে তাতে। দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। এক্সপ্রেসওয়েটি এমনিতেই চমৎকার। ঝকঝকে, প্রশস্ত আর দীর্ঘ। তার মাঝখান জুড়ে আবার বাহারি ফুলের গাছ। সড়কে পরিবহন যাওয়া-আসার সময় বাতাসে দোল খেতে থাকে গাছগুলো। বেশ ভালো লাগে দেখতে।’
ঢাকা থেকে বরিশালগামী ব্যক্তিগত গাড়িতে করে যাওয়া যাত্রী মো. মামুন হোসেন বলেন, ফেরি পার হয়ে পদ্মাসেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কে উঠতেই সড়কের মাঝে ফুলের গাছ এবং দুপাশে নানা ধরনের গাছ লাগানো রয়েছে। ফুলগাছগুলোতে ফুল ফুটেছে। পরিচ্ছন্ন সড়কের মাঝে ফুলবাগান দেখে গাড়ি থামিয়ে বেশি কিছুক্ষণ দেখেছি। সড়কের মাঝের আইল্যান্ডে কিছুক্ষণ হেঁটেছি। এর পর পাঁচ্চর পার হয়ে সূর্যনগর পর্যন্ত সড়কের বেশির ভাগ জায়গাজুড়ে ফুলের বাহার দেখা গেছে। ভীষণ ভালো লাগছে।
শিবচরের দত্তপাড়া ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। এই মসজিদের সামনেই এক্সপ্রেসওয়ে। প্রতিদিন শত শত মানুষ এই মসজিদের সৌন্দর্য দেখতে আসে। দূর-দুরান্ত থেকে আসা মানুষের ভিড় বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত দেখা যায় এখানে। এক্সপ্রেসওয়ের ফুলগাছের সৌন্দর্য মুগ্ধ করছে এখানকার দর্শনার্থীদের। দর্শনার্থীরা জানান, বর্ষার সময় মহাসড়কের আইল্যান্ডে লাগানো ফুল গাছে ফুল ফোটে। সবুজের সমারোহের মাঝে নানা রঙের ফুল বিমোহিত করছে।
দত্তপাড়া টিএন একাডেমির অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল ওহাব মিয়া বলেন, ‘আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে এই এক্সপ্রেসওয়ে। সড়কের সৌন্দর্য বিদেশের সড়কের মতো। এই সড়কের মাঝখান দিয়ে ফুলের গাছ লাগানো। বর্ষার শুরুতে সব গাছেই নানা রঙের ফুল ফুটেছে। মহাসড়কে দীর্ঘপথেই এই ফুলের গাছ। দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্টের টোলপ্লাজা থেকে শুরু করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা পর্যন্ত সড়কের আইল্যান্ডে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো হয়েছে। এরিক পাম্প, উইপিং দেবদারু, পাতাবাহার, মশন্ডা, সোনালু, বোতলব্রাশ, রঙ্গনসহ প্রায় ৬ হাজার প্রজাতির গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়াও মহাসড়কের ঢাল ও মধ্যবর্তী সমতল জায়গায় লাগানো হয়েছে আম, জাম, কৃষ্ণচূড়া, বকুল, কাঞ্চন, সোনালু, মহুয়া, বহেরা, অর্জুন, পলাশ, শিমুলসহ প্রায় ৮৩ হাজার ফলদ ও ঔষধি গাছ। এখানকার গাছগুলোতে বর্ষা এবং শীতের শুরুতে নানা ধরনের ফুল ফোটে।
সামাজিক বন বিভাগ ফরিদপুর অঞ্চলের অধীনে শিবচর উপজেলার দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্ট পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার সড়কের দুই পাশের ঢালুতে বন বিভাগ ৮৩ হাজার ১৫০টি বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপন করে। ২০১৭ সালে লাগানো এ সকল গাছের দেখভালের দায়িত্ব বন বিভাগের ওপর ছিল তিন বছর। ২০২০ সালের মাঝামাঝিতে বন বিভাগ পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষের কাছে গাছপালা রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়। বর্তমানে পদ্মাসেতু কর্তৃপক্ষই গাছপালার দেখাশোনা করে থাকে।
আবু বকর সিদ্দিক আরও বলেন, ৩০ কিলোমিটার এই সড়কের মাঝখানের জায়গায় যত ফুল গাছ রয়েছে তা সেনাবাহিনী লাগিয়েছে। এই ফুলগাছের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাঁদের। বর্ষা ও শীত মৌসুমে নানা প্রজাতির ফুল গাছে ফুল ফোটে। এখন বর্ষাতেও পুরো সড়কজুড়ে ফুল ফুটেছে। যা সত্যিকার অর্থেই ভিন্নরকম শোভা ছড়াচ্ছে মহাসড়কে। এ ছাড়া সড়কের দুপাশে গাছগুলোও বেশ বড়সড় হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে মহাসড়কে এই গাছ সড়কের সৌন্দর্যকে বিকশিত করেছে। এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়েছে।

বর্ষা প্রকৃতিতে আনে স্নিগ্ধতা। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। শুকনো ডোবা-নালা, খালের নতুন পানিতে তারুণ্যের গান গায় হলদে ব্যাঙের দল। গাছপালায় আসে সজীবতা। গাছে গাছে আসে নতুন ফুল। বর্ষায় ফুলের গাছে আসা বাহারি রঙের ফুলে রঙিন হয়ে উঠেছে পদ্মাসেতুর এক্সপ্রেসওয়ে।
শরিয়তপুরের জাজিরা পয়েন্ট থেকে শুরু করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত পথের বেশির ভাগ জায়গাজুড়ে সড়কের আইল্যান্ডে ফুটতে শুরু করেছে বাহারি রঙের ফুল। ফোর-লেনের সড়কের মাঝে বাতাসে দুলতে থাকা ফুলগাছের রঙিন ফুল বাড়তি সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সড়কে। তাতে মুগ্ধ হচ্ছেন মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী যাত্রীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শিবচরের পাঁচ্চর থেকে পদ্মাসেতুর টোলপ্লাজা সংলগ্ন এলাকা এবং ভাঙ্গা উপজেলার পুলিয়া সংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ের আইল্যান্ডে লাগানো নানা প্রজাতির ফুলগাছে ফুটতে শুরু করেছে নানা রঙের ফুল। সাদা, আসমানি, হলুদ, গোলাপি, লাল রঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটেছে। মহাসড়কের এই দীর্ঘপথের মাঝ বরাবর ফুলগাছগুলো বাড়তি সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে।
মো. শাহাদাত হোসেন নামের এক যুবক বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে মহাসড়কের এই ফুলগাছে ফুল ফোটে। দুপাশে প্রশস্ত সড়ক। মাঝখান দিয়ে দীর্ঘপথ ফুলগাছে সাজানো। লাল-নীল-সাদা রঙের ফুল ফুটেছে তাতে। দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। এক্সপ্রেসওয়েটি এমনিতেই চমৎকার। ঝকঝকে, প্রশস্ত আর দীর্ঘ। তার মাঝখান জুড়ে আবার বাহারি ফুলের গাছ। সড়কে পরিবহন যাওয়া-আসার সময় বাতাসে দোল খেতে থাকে গাছগুলো। বেশ ভালো লাগে দেখতে।’
ঢাকা থেকে বরিশালগামী ব্যক্তিগত গাড়িতে করে যাওয়া যাত্রী মো. মামুন হোসেন বলেন, ফেরি পার হয়ে পদ্মাসেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কে উঠতেই সড়কের মাঝে ফুলের গাছ এবং দুপাশে নানা ধরনের গাছ লাগানো রয়েছে। ফুলগাছগুলোতে ফুল ফুটেছে। পরিচ্ছন্ন সড়কের মাঝে ফুলবাগান দেখে গাড়ি থামিয়ে বেশি কিছুক্ষণ দেখেছি। সড়কের মাঝের আইল্যান্ডে কিছুক্ষণ হেঁটেছি। এর পর পাঁচ্চর পার হয়ে সূর্যনগর পর্যন্ত সড়কের বেশির ভাগ জায়গাজুড়ে ফুলের বাহার দেখা গেছে। ভীষণ ভালো লাগছে।
শিবচরের দত্তপাড়া ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। এই মসজিদের সামনেই এক্সপ্রেসওয়ে। প্রতিদিন শত শত মানুষ এই মসজিদের সৌন্দর্য দেখতে আসে। দূর-দুরান্ত থেকে আসা মানুষের ভিড় বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত দেখা যায় এখানে। এক্সপ্রেসওয়ের ফুলগাছের সৌন্দর্য মুগ্ধ করছে এখানকার দর্শনার্থীদের। দর্শনার্থীরা জানান, বর্ষার সময় মহাসড়কের আইল্যান্ডে লাগানো ফুল গাছে ফুল ফোটে। সবুজের সমারোহের মাঝে নানা রঙের ফুল বিমোহিত করছে।
দত্তপাড়া টিএন একাডেমির অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল ওহাব মিয়া বলেন, ‘আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে এই এক্সপ্রেসওয়ে। সড়কের সৌন্দর্য বিদেশের সড়কের মতো। এই সড়কের মাঝখান দিয়ে ফুলের গাছ লাগানো। বর্ষার শুরুতে সব গাছেই নানা রঙের ফুল ফুটেছে। মহাসড়কে দীর্ঘপথেই এই ফুলের গাছ। দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্টের টোলপ্লাজা থেকে শুরু করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা পর্যন্ত সড়কের আইল্যান্ডে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো হয়েছে। এরিক পাম্প, উইপিং দেবদারু, পাতাবাহার, মশন্ডা, সোনালু, বোতলব্রাশ, রঙ্গনসহ প্রায় ৬ হাজার প্রজাতির গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়াও মহাসড়কের ঢাল ও মধ্যবর্তী সমতল জায়গায় লাগানো হয়েছে আম, জাম, কৃষ্ণচূড়া, বকুল, কাঞ্চন, সোনালু, মহুয়া, বহেরা, অর্জুন, পলাশ, শিমুলসহ প্রায় ৮৩ হাজার ফলদ ও ঔষধি গাছ। এখানকার গাছগুলোতে বর্ষা এবং শীতের শুরুতে নানা ধরনের ফুল ফোটে।
সামাজিক বন বিভাগ ফরিদপুর অঞ্চলের অধীনে শিবচর উপজেলার দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্ট পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার সড়কের দুই পাশের ঢালুতে বন বিভাগ ৮৩ হাজার ১৫০টি বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপন করে। ২০১৭ সালে লাগানো এ সকল গাছের দেখভালের দায়িত্ব বন বিভাগের ওপর ছিল তিন বছর। ২০২০ সালের মাঝামাঝিতে বন বিভাগ পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষের কাছে গাছপালা রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়। বর্তমানে পদ্মাসেতু কর্তৃপক্ষই গাছপালার দেখাশোনা করে থাকে।
আবু বকর সিদ্দিক আরও বলেন, ৩০ কিলোমিটার এই সড়কের মাঝখানের জায়গায় যত ফুল গাছ রয়েছে তা সেনাবাহিনী লাগিয়েছে। এই ফুলগাছের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাঁদের। বর্ষা ও শীত মৌসুমে নানা প্রজাতির ফুল গাছে ফুল ফোটে। এখন বর্ষাতেও পুরো সড়কজুড়ে ফুল ফুটেছে। যা সত্যিকার অর্থেই ভিন্নরকম শোভা ছড়াচ্ছে মহাসড়কে। এ ছাড়া সড়কের দুপাশে গাছগুলোও বেশ বড়সড় হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে মহাসড়কে এই গাছ সড়কের সৌন্দর্যকে বিকশিত করেছে। এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়েছে।

ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল প্রকল্প সম্প্রসারণের দাবিতে মতবিনিময় সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সফিউদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে ‘ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ মেট্রোরেল দাবি পরিষদের’ উদ্যোগে এ সভা হয়।
১ সেকেন্ড আগে
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন (র.)-এর মাজার খুঁড়ে পাথর তুলে ধ্বংসের হোতা বশর মিয়া ওরফে বশর কোম্পানিকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় নিজ ঘর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আব্দুল মালেক নামের আরেকজনকে আটক করে তিন মাসের স
২ মিনিট আগে
‘৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের লোকজন দাড়ি-টুপি পরে জামায়াত হয়েছে। তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কার, দেশে আর শয়তানের প্রয়োজন নেই, জামায়াতই যথেষ্ট’—এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সহসভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী।
৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের রাউজানে জসিম উদ্দিন নামের এক কৃষকের খেতের সবজি কেটে ও উপড়ে ফেলে দুর্বৃত্তরা নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শমসেরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল প্রকল্প সম্প্রসারণের দাবিতে মতবিনিময় সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সফিউদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে ‘ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ মেট্রোরেল দাবি পরিষদের উদ্যোগে এ সভা হয়।
সংগঠনের আহ্বায়ক মো. মঞ্জুর মোর্শেদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন সদস্যসচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, সাবেক পৌর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. মজিবুর রহমান, মুন্সিগঞ্জ শহর বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মাহবুব উল আলম স্বপন, মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি বাছির উদ্দিন জুয়েল, সহসভাপতি মো. গোলজার হোসেন, অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যান্য সদস্য।
সভায় বক্তারা বলেন, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জ পর্যন্ত মেট্রোরেল সম্প্রসারণ বাস্তবায়িত হলে জেলার মানুষের দীর্ঘদিনের যাতায়াত সমস্যা দূর হবে। এতে ঢাকা ও মুন্সিগঞ্জের মধ্যে আধুনিক ও দ্রুত যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে উঠবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে মুন্সিগঞ্জের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে।
সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে। এর মধ্যে রয়েছে স্মারকলিপি প্রদান, মানববন্ধন আয়োজন ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচি।
আহ্বায়ক মো. মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারের কাছে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি জানাব। মুন্সিগঞ্জবাসীর স্বচ্ছ ও দ্রুত যাতায়াতের অধিকার নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিবাদী ও সক্রিয় থাকব।’

ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল প্রকল্প সম্প্রসারণের দাবিতে মতবিনিময় সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সফিউদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে ‘ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ মেট্রোরেল দাবি পরিষদের উদ্যোগে এ সভা হয়।
সংগঠনের আহ্বায়ক মো. মঞ্জুর মোর্শেদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন সদস্যসচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, সাবেক পৌর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. মজিবুর রহমান, মুন্সিগঞ্জ শহর বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মাহবুব উল আলম স্বপন, মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি বাছির উদ্দিন জুয়েল, সহসভাপতি মো. গোলজার হোসেন, অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যান্য সদস্য।
সভায় বক্তারা বলেন, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জ পর্যন্ত মেট্রোরেল সম্প্রসারণ বাস্তবায়িত হলে জেলার মানুষের দীর্ঘদিনের যাতায়াত সমস্যা দূর হবে। এতে ঢাকা ও মুন্সিগঞ্জের মধ্যে আধুনিক ও দ্রুত যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে উঠবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে মুন্সিগঞ্জের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে।
সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে। এর মধ্যে রয়েছে স্মারকলিপি প্রদান, মানববন্ধন আয়োজন ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচি।
আহ্বায়ক মো. মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারের কাছে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি জানাব। মুন্সিগঞ্জবাসীর স্বচ্ছ ও দ্রুত যাতায়াতের অধিকার নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিবাদী ও সক্রিয় থাকব।’

বর্ষা প্রকৃতিতে আনে স্নিগ্ধতা। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। শুকনো ডোবা-নালা, খালের নতুন পানিতে তারুণ্যের গান গায় হলদে ব্যাঙের দল। গাছপালায় আসে সজীবতা। গাছে গাছে আসে নতুন ফুল। বর্ষায় ফুলের গাছে আসা বাহারি রঙের ফুলে রঙিন হয়ে উঠেছে পদ্মাসেতুর এক্সপ্রেসওয়ে
০৮ আগস্ট ২০২১
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন (র.)-এর মাজার খুঁড়ে পাথর তুলে ধ্বংসের হোতা বশর মিয়া ওরফে বশর কোম্পানিকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় নিজ ঘর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আব্দুল মালেক নামের আরেকজনকে আটক করে তিন মাসের স
২ মিনিট আগে
‘৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের লোকজন দাড়ি-টুপি পরে জামায়াত হয়েছে। তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কার, দেশে আর শয়তানের প্রয়োজন নেই, জামায়াতই যথেষ্ট’—এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সহসভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী।
৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের রাউজানে জসিম উদ্দিন নামের এক কৃষকের খেতের সবজি কেটে ও উপড়ে ফেলে দুর্বৃত্তরা নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শমসেরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন (র.)-এর মাজার খুঁড়ে পাথর তুলে ধ্বংসের হোতা বশর মিয়া ওরফে বশর কোম্পানিকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় নিজ ঘর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আব্দুল মালেক নামের আরেকজনকে আটক করে তিন মাসের সাজা দেওয়া হয়।
বশর উপজেলার জালিয়ারপাড় গ্রামের মৃত শুকুর আলীর ছেলে। আব্দুল মালেক উপজেলার বৈশাখান্দী বাহাদুরপুর গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শুরু হয় শাহ আরেফিন টিলা থেকে পাথর উত্তোলন। এ সময় প্রায় ৭’শ বছরের পুরোনো শাহ আরেফিন (র.)-এর মাজারে স্তূপ করে রাখা প্রায় ২ কোটি টাকার পাথর লুটপাট করা হয়। এরপর মাজারের শতবর্ষী গাছপালা কেটে নিয়ে সেখানে গর্ত করে পাথর উত্তোলন শুরু হয়। দীর্ঘ ১ বছর পাথর উত্তোলন করে বিলীন করা হয়েছে মাজারের কবরস্থান ও খেলার মাঠ। আর এ সবই হয়েছে বশর কোম্পানির নেতৃত্বে।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাত ১২টায় পুলিশ ও বিজিবিকে সঙ্গে নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাথর লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালান। অভিযানে শাহ আরেফিন ধ্বংসের হোতা বশর মিয়া এবং আব্দুল মালেক নামের আরও একজনকে আটক করা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বশর কোম্পানি আগে থেকেই শাহ আরেফিন টিলা ধ্বংসের বেশ কয়েকটি মামলার আসামি। তা ছাড়া অস্ত্র এবং পুলিশের ওপর হামলার মামলাও ছিল তাঁর বিরুদ্ধে। তিনি এলাকায় খুব প্রভাবশালী হওয়ায় সহজে কেউ কথা বলতে চায় না। ভাইদের দিয়ে তিনি শাহ আরেফিন টিলা ও মাজার ধ্বংস করে পাথর উত্তোলন করান। তবে এ নিয়ে বেশ কয়েকবার মাজার রক্ষাকারীদের সঙ্গে তাঁদের মারামারি হয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রতন শেখ জানান, বশর মিয়ার বিরুদ্ধে ৪টি নিয়মিত মামলা রয়েছে। তা ছাড়া মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাঁকে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আব্দুল মালেককে তিন মাসের সাজা দেওয়া হয়। তাঁদেরকে আজ শুক্রবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন (র.)-এর মাজার খুঁড়ে পাথর তুলে ধ্বংসের হোতা বশর মিয়া ওরফে বশর কোম্পানিকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় নিজ ঘর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আব্দুল মালেক নামের আরেকজনকে আটক করে তিন মাসের সাজা দেওয়া হয়।
বশর উপজেলার জালিয়ারপাড় গ্রামের মৃত শুকুর আলীর ছেলে। আব্দুল মালেক উপজেলার বৈশাখান্দী বাহাদুরপুর গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শুরু হয় শাহ আরেফিন টিলা থেকে পাথর উত্তোলন। এ সময় প্রায় ৭’শ বছরের পুরোনো শাহ আরেফিন (র.)-এর মাজারে স্তূপ করে রাখা প্রায় ২ কোটি টাকার পাথর লুটপাট করা হয়। এরপর মাজারের শতবর্ষী গাছপালা কেটে নিয়ে সেখানে গর্ত করে পাথর উত্তোলন শুরু হয়। দীর্ঘ ১ বছর পাথর উত্তোলন করে বিলীন করা হয়েছে মাজারের কবরস্থান ও খেলার মাঠ। আর এ সবই হয়েছে বশর কোম্পানির নেতৃত্বে।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাত ১২টায় পুলিশ ও বিজিবিকে সঙ্গে নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাথর লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালান। অভিযানে শাহ আরেফিন ধ্বংসের হোতা বশর মিয়া এবং আব্দুল মালেক নামের আরও একজনকে আটক করা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বশর কোম্পানি আগে থেকেই শাহ আরেফিন টিলা ধ্বংসের বেশ কয়েকটি মামলার আসামি। তা ছাড়া অস্ত্র এবং পুলিশের ওপর হামলার মামলাও ছিল তাঁর বিরুদ্ধে। তিনি এলাকায় খুব প্রভাবশালী হওয়ায় সহজে কেউ কথা বলতে চায় না। ভাইদের দিয়ে তিনি শাহ আরেফিন টিলা ও মাজার ধ্বংস করে পাথর উত্তোলন করান। তবে এ নিয়ে বেশ কয়েকবার মাজার রক্ষাকারীদের সঙ্গে তাঁদের মারামারি হয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রতন শেখ জানান, বশর মিয়ার বিরুদ্ধে ৪টি নিয়মিত মামলা রয়েছে। তা ছাড়া মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাঁকে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আব্দুল মালেককে তিন মাসের সাজা দেওয়া হয়। তাঁদেরকে আজ শুক্রবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

বর্ষা প্রকৃতিতে আনে স্নিগ্ধতা। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। শুকনো ডোবা-নালা, খালের নতুন পানিতে তারুণ্যের গান গায় হলদে ব্যাঙের দল। গাছপালায় আসে সজীবতা। গাছে গাছে আসে নতুন ফুল। বর্ষায় ফুলের গাছে আসা বাহারি রঙের ফুলে রঙিন হয়ে উঠেছে পদ্মাসেতুর এক্সপ্রেসওয়ে
০৮ আগস্ট ২০২১
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল প্রকল্প সম্প্রসারণের দাবিতে মতবিনিময় সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সফিউদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে ‘ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ মেট্রোরেল দাবি পরিষদের’ উদ্যোগে এ সভা হয়।
১ সেকেন্ড আগে
‘৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের লোকজন দাড়ি-টুপি পরে জামায়াত হয়েছে। তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কার, দেশে আর শয়তানের প্রয়োজন নেই, জামায়াতই যথেষ্ট’—এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সহসভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী।
৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের রাউজানে জসিম উদ্দিন নামের এক কৃষকের খেতের সবজি কেটে ও উপড়ে ফেলে দুর্বৃত্তরা নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শমসেরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেযশোর প্রতিনিধি

‘৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের লোকজন দাড়ি-টুপি পরে জামায়াত হয়েছে। তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ দেশে আর শয়তানের প্রয়োজন নেই, জামায়াতই যথেষ্ট’—এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সহসভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী।
আজ শুক্রবার আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে যশোর-৪ আসনে (অভয়নগর ও বাঘারপাড়া উপজেলা) শোডাউন করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। পরে বাঘারপাড়া চৌরাস্তা মোড়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে শ্রমিক দলনেতা মতিয়ার রহমান ফারাজী বলেন, ’৯৬ সালে আওয়ামী লীগের দোসর জামায়াত এখন বিএনপির অন্যতম রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী। ৫ আগস্ট পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের লোকজন দাড়ি-টুপি পরে জামায়াত হয়েছে।
তারা এখন জান্নাত হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ এ দেশে আর শয়তানের প্রয়োজন নেই, জামায়াতই যথেষ্ট। তাই আগামী সংসদ নির্বাচনে দেশকে রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিএনপিকে বিজয়ী করতে হবে।
পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাই মনার সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবু তাহের সিদ্দিকী, মশিয়ার রহমান, অভয়নগর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম মোল্লা, সাবেক পৌর মেয়র রবিউল ইসলাম প্রমুখ।

‘৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের লোকজন দাড়ি-টুপি পরে জামায়াত হয়েছে। তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ দেশে আর শয়তানের প্রয়োজন নেই, জামায়াতই যথেষ্ট’—এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সহসভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী।
আজ শুক্রবার আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে যশোর-৪ আসনে (অভয়নগর ও বাঘারপাড়া উপজেলা) শোডাউন করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। পরে বাঘারপাড়া চৌরাস্তা মোড়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে শ্রমিক দলনেতা মতিয়ার রহমান ফারাজী বলেন, ’৯৬ সালে আওয়ামী লীগের দোসর জামায়াত এখন বিএনপির অন্যতম রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী। ৫ আগস্ট পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের লোকজন দাড়ি-টুপি পরে জামায়াত হয়েছে।
তারা এখন জান্নাত হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ এ দেশে আর শয়তানের প্রয়োজন নেই, জামায়াতই যথেষ্ট। তাই আগামী সংসদ নির্বাচনে দেশকে রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিএনপিকে বিজয়ী করতে হবে।
পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাই মনার সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবু তাহের সিদ্দিকী, মশিয়ার রহমান, অভয়নগর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম মোল্লা, সাবেক পৌর মেয়র রবিউল ইসলাম প্রমুখ।

বর্ষা প্রকৃতিতে আনে স্নিগ্ধতা। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। শুকনো ডোবা-নালা, খালের নতুন পানিতে তারুণ্যের গান গায় হলদে ব্যাঙের দল। গাছপালায় আসে সজীবতা। গাছে গাছে আসে নতুন ফুল। বর্ষায় ফুলের গাছে আসা বাহারি রঙের ফুলে রঙিন হয়ে উঠেছে পদ্মাসেতুর এক্সপ্রেসওয়ে
০৮ আগস্ট ২০২১
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল প্রকল্প সম্প্রসারণের দাবিতে মতবিনিময় সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সফিউদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে ‘ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ মেট্রোরেল দাবি পরিষদের’ উদ্যোগে এ সভা হয়।
১ সেকেন্ড আগে
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন (র.)-এর মাজার খুঁড়ে পাথর তুলে ধ্বংসের হোতা বশর মিয়া ওরফে বশর কোম্পানিকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় নিজ ঘর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আব্দুল মালেক নামের আরেকজনকে আটক করে তিন মাসের স
২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের রাউজানে জসিম উদ্দিন নামের এক কৃষকের খেতের সবজি কেটে ও উপড়ে ফেলে দুর্বৃত্তরা নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শমসেরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেরাউজান প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের রাউজানে জসিম উদ্দিন নামের এক কৃষকের খেতের সবজি কেটে ও উপড়ে ফেলে দুর্বৃত্তরা নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শমসেরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক জসিম উদ্দিন জানান, ঋণের টাকায় বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরে চার কানি জমিতে বিভিন্ন জাতের সবজি চাষ করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতের আঁধারে দুর্বৃত্তরা প্রায় ৮০ শতক জমির সবজি কেটে ও উপড়ে নষ্ট করেছে।
জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সবজি কাটতে খেতে এসে দেখি, আমার পুরো সবজিখেত তছনছ। সব ফসল বিক্রি করতে পারলে প্রায় ৫ লাখ টাকার বেশি বিক্রি করা যেত। শ্রমিকের মজুরি ও সার-বীজ কিনতে গিয়ে ইতিমধ্যে প্রায় ২ লাখ টাকা খরচ হয়ে গেছে।’
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূইয়া বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে কেউ লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

চট্টগ্রামের রাউজানে জসিম উদ্দিন নামের এক কৃষকের খেতের সবজি কেটে ও উপড়ে ফেলে দুর্বৃত্তরা নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শমসেরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক জসিম উদ্দিন জানান, ঋণের টাকায় বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরে চার কানি জমিতে বিভিন্ন জাতের সবজি চাষ করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতের আঁধারে দুর্বৃত্তরা প্রায় ৮০ শতক জমির সবজি কেটে ও উপড়ে নষ্ট করেছে।
জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সবজি কাটতে খেতে এসে দেখি, আমার পুরো সবজিখেত তছনছ। সব ফসল বিক্রি করতে পারলে প্রায় ৫ লাখ টাকার বেশি বিক্রি করা যেত। শ্রমিকের মজুরি ও সার-বীজ কিনতে গিয়ে ইতিমধ্যে প্রায় ২ লাখ টাকা খরচ হয়ে গেছে।’
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূইয়া বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে কেউ লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বর্ষা প্রকৃতিতে আনে স্নিগ্ধতা। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। শুকনো ডোবা-নালা, খালের নতুন পানিতে তারুণ্যের গান গায় হলদে ব্যাঙের দল। গাছপালায় আসে সজীবতা। গাছে গাছে আসে নতুন ফুল। বর্ষায় ফুলের গাছে আসা বাহারি রঙের ফুলে রঙিন হয়ে উঠেছে পদ্মাসেতুর এক্সপ্রেসওয়ে
০৮ আগস্ট ২০২১
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল প্রকল্প সম্প্রসারণের দাবিতে মতবিনিময় সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সফিউদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে ‘ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ মেট্রোরেল দাবি পরিষদের’ উদ্যোগে এ সভা হয়।
১ সেকেন্ড আগে
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন (র.)-এর মাজার খুঁড়ে পাথর তুলে ধ্বংসের হোতা বশর মিয়া ওরফে বশর কোম্পানিকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় নিজ ঘর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আব্দুল মালেক নামের আরেকজনকে আটক করে তিন মাসের স
২ মিনিট আগে
‘৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের লোকজন দাড়ি-টুপি পরে জামায়াত হয়েছে। তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কার, দেশে আর শয়তানের প্রয়োজন নেই, জামায়াতই যথেষ্ট’—এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সহসভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী।
৩ মিনিট আগে