মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুর সদর উপজেলার বাংলাবাজার-দুধখালী সড়কের সংস্কারে কাজ শেষ হতে না হতেই পিচ ঢালাই (কার্পেটিং) উঠে যাচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে সড়ক সংস্কারের কাজটি করেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার।
স্থানীয় ও এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তত্ত্বাবধানে জিওবি মেইনটেন্যান্স প্রকল্পের আওতায় খানাখন্দে ভরা প্রায় চার কিলোমিটার সড়কের সংস্কার অনুমোদন হয়। উপজেলার বাংলাবাজার-দুধখালী সড়কে ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক সংস্কারের কাজ করা হয়। কাজটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বিকে এন্টারপ্রাইজ শেষ করে। কাজ শেষ হওয়ার এক সপ্তাহ যেতেই এই সড়কের বিভিন্ন অংশের পিচ ঢালাই উঠে যাচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে সড়ক সংস্কার করায় কাজ শেষ হতে না-হতেই সড়কের কয়েকটি অংশের পিচ ঢালাই উঠে গেছে। পাথর, বিটুমিনসহ সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে যান চলাচল করায় এই পিচ ঢালাই অনেক জায়গায় উঠে গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা নিবর হোসেন, কামাল হোসেন, ছালাম মিয়াসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, কাজ খুবই নিম্নমানের হয়েছে। তাই কার্পেটিং উঠে যাচ্ছে। কাজ শেষ হতে না-হতেই সড়কের অনেক অংশের পিচ ঢালাই উঠে গেছে। ঠিকাদারের লোকজন সংস্কারের কাজ করার সময় গাছের পাতা ও ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার না করেই কাজ করেছেন। তা ছাড়া তারা নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করায় এই অবস্থা হয়েছে।
অভিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক আরিফুর রহমান মোল্লা বলেন, ‘কাজ করার সময় ছয়জন ইঞ্জিনিয়ার কাজটির দেখাশোনা করেছেন। যেভাবে কাজ ধরা আছে, ঠিক সেভাবেই নিয়মমতে কাজটি করা হয়েছে। কাজে কোনো অনিয়ম হয়নি।’
মাদারীপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বাদল চন্দ্র কৃত্তর্নীয়া বলেন, ‘আমরা কাজের অংশ পরিদর্শন করব। যদি কোনো অনিয়ম পাই, তাহলে ঠিকাদার আবার কাজ করে দেবে। তা না হলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।’
মাদারীপুর সদর উপজেলার বাংলাবাজার-দুধখালী সড়কের সংস্কারে কাজ শেষ হতে না হতেই পিচ ঢালাই (কার্পেটিং) উঠে যাচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে সড়ক সংস্কারের কাজটি করেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার।
স্থানীয় ও এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তত্ত্বাবধানে জিওবি মেইনটেন্যান্স প্রকল্পের আওতায় খানাখন্দে ভরা প্রায় চার কিলোমিটার সড়কের সংস্কার অনুমোদন হয়। উপজেলার বাংলাবাজার-দুধখালী সড়কে ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক সংস্কারের কাজ করা হয়। কাজটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বিকে এন্টারপ্রাইজ শেষ করে। কাজ শেষ হওয়ার এক সপ্তাহ যেতেই এই সড়কের বিভিন্ন অংশের পিচ ঢালাই উঠে যাচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে সড়ক সংস্কার করায় কাজ শেষ হতে না-হতেই সড়কের কয়েকটি অংশের পিচ ঢালাই উঠে গেছে। পাথর, বিটুমিনসহ সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে যান চলাচল করায় এই পিচ ঢালাই অনেক জায়গায় উঠে গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা নিবর হোসেন, কামাল হোসেন, ছালাম মিয়াসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, কাজ খুবই নিম্নমানের হয়েছে। তাই কার্পেটিং উঠে যাচ্ছে। কাজ শেষ হতে না-হতেই সড়কের অনেক অংশের পিচ ঢালাই উঠে গেছে। ঠিকাদারের লোকজন সংস্কারের কাজ করার সময় গাছের পাতা ও ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার না করেই কাজ করেছেন। তা ছাড়া তারা নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করায় এই অবস্থা হয়েছে।
অভিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক আরিফুর রহমান মোল্লা বলেন, ‘কাজ করার সময় ছয়জন ইঞ্জিনিয়ার কাজটির দেখাশোনা করেছেন। যেভাবে কাজ ধরা আছে, ঠিক সেভাবেই নিয়মমতে কাজটি করা হয়েছে। কাজে কোনো অনিয়ম হয়নি।’
মাদারীপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বাদল চন্দ্র কৃত্তর্নীয়া বলেন, ‘আমরা কাজের অংশ পরিদর্শন করব। যদি কোনো অনিয়ম পাই, তাহলে ঠিকাদার আবার কাজ করে দেবে। তা না হলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৩ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৫ ঘণ্টা আগে