লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় চোর সন্দেহে এক বাক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বাদাম বিক্রেতাকে গণপিটুনির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার দুপুরে আহত প্রতিবন্ধীর বাবা বাদী হয়ে চারজনের নামসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে আদিতমারী থানায় অভিযোগ করেন। প্রতিবন্ধী নাজিম উদ্দিন উপজেলার ভেলাবাড়ি ইউনিয়নের শালমারা গ্রামের হাবিবর রহমানের ছেলে। তিনি পেশায় বাদাম বিক্রেতা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বাজারে ফেরি করে বাদাম বিক্রি করেন বাক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী নাজিম উদ্দিন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে ‘পাগলা বাদাম বিক্রেতা’ নামে চেনেন। বাদাম বিক্রির আয়ে চলে তাঁর তিন সদস্যের সংসার। গতকাল শনিবার দিনভর স্থানীয় বাজারে বাদাম বিক্রি করে রাতে বাড়ি ফিরছিলেন নাজিম উদ্দিন। এ সময় বাড়ির পাশে পৌঁছালে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে পাশের বাঁশবাগানে যান। এ সময় বাঁশবাগানের পাশে তাঁদের প্রতিবেশী দাদন ব্যবসায়ী আলম মিয়ার ছেলে নাজমুলসহ কয়েকজন তাঁকে চোর সন্দেহ করে ধাওয়া দিয়ে আটক করেন।
পরে নিজ বাড়িতে নিয়ে চোর অপবাদ দিয়ে তাঁকে গণপিটুনি দেন। এ সময় প্রতিবন্ধী নাজিমকে রড দিয়ে পিটিয়ে দুই পায়ের হাঁটুর নিচে ভেঙে দেন। পরে খবর পেয়ে তাঁর পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় আহত নাজিম উদ্দিনের বাবা হাবিবর রহমান বাদী হয়ে আজ আদিতমারী থানায় নাজমুলসহ চারজনের নাম ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ করেন।
নাজিম উদ্দিনের বাবা হবিবর রহমান বলেন, ‘হামলাকারীরা আমার ছেলেকে প্রতিবন্ধী জেনেও বেদম মারধর করে পা ভেঙে দিয়েছে। আমরা গরিব মানুষ, তার চিকিৎসার টাকাও তো নেই আমাদের। বাদাম বিক্রি করে যা আয় করে, তা দিয়েই চলত সংসার। এখন সংসার চলবে কীভাবে? চিকিৎসাই-বা হবে কীভাবে?’
এ বিষয়ে আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আকবর বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় চোর সন্দেহে এক বাক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বাদাম বিক্রেতাকে গণপিটুনির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার দুপুরে আহত প্রতিবন্ধীর বাবা বাদী হয়ে চারজনের নামসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে আদিতমারী থানায় অভিযোগ করেন। প্রতিবন্ধী নাজিম উদ্দিন উপজেলার ভেলাবাড়ি ইউনিয়নের শালমারা গ্রামের হাবিবর রহমানের ছেলে। তিনি পেশায় বাদাম বিক্রেতা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বাজারে ফেরি করে বাদাম বিক্রি করেন বাক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী নাজিম উদ্দিন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে ‘পাগলা বাদাম বিক্রেতা’ নামে চেনেন। বাদাম বিক্রির আয়ে চলে তাঁর তিন সদস্যের সংসার। গতকাল শনিবার দিনভর স্থানীয় বাজারে বাদাম বিক্রি করে রাতে বাড়ি ফিরছিলেন নাজিম উদ্দিন। এ সময় বাড়ির পাশে পৌঁছালে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে পাশের বাঁশবাগানে যান। এ সময় বাঁশবাগানের পাশে তাঁদের প্রতিবেশী দাদন ব্যবসায়ী আলম মিয়ার ছেলে নাজমুলসহ কয়েকজন তাঁকে চোর সন্দেহ করে ধাওয়া দিয়ে আটক করেন।
পরে নিজ বাড়িতে নিয়ে চোর অপবাদ দিয়ে তাঁকে গণপিটুনি দেন। এ সময় প্রতিবন্ধী নাজিমকে রড দিয়ে পিটিয়ে দুই পায়ের হাঁটুর নিচে ভেঙে দেন। পরে খবর পেয়ে তাঁর পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় আহত নাজিম উদ্দিনের বাবা হাবিবর রহমান বাদী হয়ে আজ আদিতমারী থানায় নাজমুলসহ চারজনের নাম ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ করেন।
নাজিম উদ্দিনের বাবা হবিবর রহমান বলেন, ‘হামলাকারীরা আমার ছেলেকে প্রতিবন্ধী জেনেও বেদম মারধর করে পা ভেঙে দিয়েছে। আমরা গরিব মানুষ, তার চিকিৎসার টাকাও তো নেই আমাদের। বাদাম বিক্রি করে যা আয় করে, তা দিয়েই চলত সংসার। এখন সংসার চলবে কীভাবে? চিকিৎসাই-বা হবে কীভাবে?’
এ বিষয়ে আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আকবর বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১৫ মিনিট আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
৩৫ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
৩৮ মিনিট আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে