লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে এনজিও কর্মকর্তা মো. ইউনুছ হত্যা মামলায় জাবেদ হোসেন নামের এক আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে তাঁকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আজ শনিবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শাহীন উদ্দীন এ রায় দেন।
জজকোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর আহমেদ ফেরদৌস মানিক রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এটি একটি আলোচিত হত্যাকাণ্ড। এনজিও কর্মকর্তা ইউনুছকে হত্যার পর মাটিচাপা দেন জাবেদ হোসেন। এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেছে বলেও জানান তিনি।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন জাবেদ হোসেন। তিনি লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত শফিকুর রহমানের ছেলে।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, গ্রামীণ মাল্টিপারপাস নামের একটি এনজিও পরিচালনা করতেন মো. ইউনুছ। আর ওই এনজিও থেকে ২০ হাজার টাকা কিস্তিতে নিয়েছিলেন জাবেদ হোসেন। আর প্রতি সপ্তাহ ২৫০ টাকা হারে পরিশোধ করতেন তিনি। ২০২৩ সালের ২৪ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে শহরের কালুহাজী সড়কের জাবেদের দোকানে কিস্তির টাকা নিতে যান মো. ইউনুছ। কিস্তির টাকা নিয়ে জাবেদের সঙ্গে ইউনুছের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে জাবেদ ইউনুছের মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলে মারা যান তিনি। পরে দোকানের পেছনে তাঁকে মাটিচাপা দেন জাবেদ। ইউনুছের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোন দোকানের পাশে পানিতে ফেলে দেন।
এদিকে ঘটনার পরের দিন নিহত ব্যক্তির স্ত্রী সুলতানা জামান সদর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। ওই ডায়েরির সূত্রে ধরে তদন্তে নামে পুলিশ। তদন্তে ইউনুছের সর্বশেষ মোবাইল ফোন রেকর্ড ছিল জাবেদের দোকান। এর সূত্র ধরে সাত দিন পর ওই দোকানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় জাবেদ হোসেনকে পুলিশ আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে জাবেদ হত্যার ঘটনা স্বীকার করেন। পরে তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, জাবেদের দোকানের পেছন থেকে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় ইউনুছের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এর পরের দিন নিহত ব্যক্তির স্ত্রী জাবেদ হোসেনকে একমাত্র আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
লক্ষ্মীপুরে এনজিও কর্মকর্তা মো. ইউনুছ হত্যা মামলায় জাবেদ হোসেন নামের এক আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে তাঁকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আজ শনিবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শাহীন উদ্দীন এ রায় দেন।
জজকোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর আহমেদ ফেরদৌস মানিক রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এটি একটি আলোচিত হত্যাকাণ্ড। এনজিও কর্মকর্তা ইউনুছকে হত্যার পর মাটিচাপা দেন জাবেদ হোসেন। এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেছে বলেও জানান তিনি।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন জাবেদ হোসেন। তিনি লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত শফিকুর রহমানের ছেলে।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, গ্রামীণ মাল্টিপারপাস নামের একটি এনজিও পরিচালনা করতেন মো. ইউনুছ। আর ওই এনজিও থেকে ২০ হাজার টাকা কিস্তিতে নিয়েছিলেন জাবেদ হোসেন। আর প্রতি সপ্তাহ ২৫০ টাকা হারে পরিশোধ করতেন তিনি। ২০২৩ সালের ২৪ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে শহরের কালুহাজী সড়কের জাবেদের দোকানে কিস্তির টাকা নিতে যান মো. ইউনুছ। কিস্তির টাকা নিয়ে জাবেদের সঙ্গে ইউনুছের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে জাবেদ ইউনুছের মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলে মারা যান তিনি। পরে দোকানের পেছনে তাঁকে মাটিচাপা দেন জাবেদ। ইউনুছের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোন দোকানের পাশে পানিতে ফেলে দেন।
এদিকে ঘটনার পরের দিন নিহত ব্যক্তির স্ত্রী সুলতানা জামান সদর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। ওই ডায়েরির সূত্রে ধরে তদন্তে নামে পুলিশ। তদন্তে ইউনুছের সর্বশেষ মোবাইল ফোন রেকর্ড ছিল জাবেদের দোকান। এর সূত্র ধরে সাত দিন পর ওই দোকানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় জাবেদ হোসেনকে পুলিশ আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে জাবেদ হত্যার ঘটনা স্বীকার করেন। পরে তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, জাবেদের দোকানের পেছন থেকে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় ইউনুছের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এর পরের দিন নিহত ব্যক্তির স্ত্রী জাবেদ হোসেনকে একমাত্র আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
পুরান ঢাকার আরমানি টোলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী মো. জুবায়েদ হোসেনকে হত্যার ঘটনায় তাঁর ছাত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ১১টা ২০ মিনিটের দিকে বংশালের নূর বক্স রোডে রৌশান ভিলা থেকে ওই ছাত্রীকে (এইচএসসি শিক্ষার্থী) আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ। জুবায়েদ তাকে বাসায় গিয়ে পড়াতেন
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। পতেঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে কেমিক্যাল গোডাউন ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত ১৬ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বরগুনার বেতাগী উপজেলার চান্দখালীর আল্লাহু চত্বর এলাকায় যৌথ বাহিনী চেকপোস্ট পরিচালনা করেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জুম্মান খান।
২ ঘণ্টা আগে