কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

শস্যভান্ডার খ্যাত কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় এক সময় প্রচুর ছোট চালকল বা হাসকিং মিল ছিল। বর্তমানে অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে সেগুলো বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। ফলে পেশা ছাড়ছেন শ্রমিকেরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অনেক চালকল মালিক মূলধন হারিয়ে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন। আবার অনেকে টিকতে না পেরে ভাড়া দিয়ে রেখেছেন। কেউ কেউ চাতালগুলোতে চালের পরিবর্তে ধানের চিটা থেকে গুঁড়া তৈরি করছেন। ধানকেন্দ্রিক জেলা হওয়ায় এখানে এক সময় প্রচুর ছোট ছোট চালকল গড়ে উঠেছিল। শ্রমিকেরা চাতালেই বসবাস করতেন। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়ে চাতালে শ্রমিকদের কর্মব্যস্ততার শেষ ছিল না।
উপজেলা খাদ্য গুদাম ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এখানে কাগজে কলমে ৩৩টি হাসকিং মিল বা চালকল রয়েছে। এর বাইরে আরও প্রায় ২০টি চাতাল বা হাসকিং মিলও আছে। যেখানে প্রায় দুই হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। বর্তমানে চালকল বা হাসকিং মিলের পাশাপাশি উপজেলায় একটি অটো রাইস মিল, একটি চাল প্রসেসিং অটোরাইস মিল চালু হয়েছে। অটো মিলগুলো পুরোদমে চালু হওয়ায় হাসকিং মিলগুলোর প্রায় অর্ধেকের বেশি বন্ধ হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে হাসকিং মিলের নারী শ্রমিক জাবেদা খাতুন (৫০) বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই চালকলে কাজ করছি। আমার কলে ছয় থেকে ১০ জন কাজ করেন। চাতালে ধান ভিজানো ও শুকানো থেকে শুরু করে ভাঙানো পর্যন্ত কাজ করা হয়। আগে পারিশ্রমিক হিসেবে প্রতিদিন ৫০০ টাকা এবং খাওয়ার জন্য চাল দেওয়া হত। এখন কাজ নেই, যে কাজ করি সেই কাজে প্রতিদিন ২০০ টাকাও হাজিরা হয় না।’
চাতালের শ্রমিক মো হান্নান শাহ বলেন, বর্তমানে জনপ্রতি ভাগে ২ শত টাকা ও সাড়ে ৩ কেজি করে চাল পাওয়া যায়, মাসে ৩-৪টা চাতাল উঠে। পরিশ্রম বেশি হয়। কিন্তু সে তুলনায় পারিশ্রমিক পাই না।
চাতালের শ্রমিক আব্দুল রহিম বলেন, ‘যে টাকা পাই তা দিয়ে সংসার চালানো কষ্টকর। এক সময় অনেক মানুষ কাজ করত চাতালে। এখন চাতাল বন্ধ হয়ে গেছে। মিলের শ্রমিকেরা এখন কৃষিকাজ, ভ্যান চালানো কেউ বা ঢাকায় পোশাক কারখানায় কাজ করছেন। আমরা অন্য কোনো কাজে অভ্যস্ত না হওয়ায় এখনো চাতালেই পড়ে আছি।’
এ বিষয়ে উপজেলার হাবিব রাইচমিল চাতালের মালিক মো. সেলিম হোসেন বলেন, প্রায় ৩০ বছরের অধিক সময় ধরে চাতালের সঙ্গে জড়িত। সে সময় মিলে ১৫-১৮ জন শ্রমিক কাজ করত। শ্রমিক সংকটে বেশ কিছুদিন ধরে চাতাল বন্ধ রয়েছে। এখন মিলে চাল উৎপাদনের পরিবর্তে এখন ধানের চিটা সংগ্রহ করে গুঁড়া ভাঙানোর কাজ করছি।
চাতালের মালিক জামির শেখ বলেন, ‘আমাদের ছোট চালকলে ধান কম লাগলেও বেশি দামে ধান কিনতে হয়। শ্রমিকের খরচ ও চাল উৎপাদন করতে গিয়ে খরচটা বেশি হয়। সে কারণে বেশ লোকসানে পড়তে হচ্ছে। যার কারণে মিল বন্ধ করে দিয়েছি। হাসকিং মিলগুলো আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব না।’
উপজেলা হাসকিং মিলের সভাপতি মো. মাহবুব-উল-আহসান উল্লাস বলেন, উপজেলায় ৩৫টি হাসকিং মিল রয়েছে, এর মধ্যে ১৮ থেকে ২০টা মিল চালু আছে। সব চাইতে বেশি সংকট শ্রমিকের, এই পেশায় কেউ নতুন করে আসছে চাচ্ছেন না।
এ বিষয়ে উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামশেদ ইকবালুর রহমান বলেন, উপজেলা ৩৩টি হাকসিং মিল আছে, এর মধ্যে ৭টি বন্ধ আছে। এ ছাড়া একটি অটো রাইস মিল, একটি চাল প্রসেসিং মিল আছে। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাসকিং ও অটো মিল থেকে এক হাজার ৭১১ মেট্রিকটন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সরকার প্রান্তিক মিলারদের কাছ থেকে চাল ধান সংগ্রহ করছেন। এতে করে হাসকিং মিল মালিকেরা লাভবান হবেন।

শস্যভান্ডার খ্যাত কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় এক সময় প্রচুর ছোট চালকল বা হাসকিং মিল ছিল। বর্তমানে অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে সেগুলো বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। ফলে পেশা ছাড়ছেন শ্রমিকেরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অনেক চালকল মালিক মূলধন হারিয়ে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন। আবার অনেকে টিকতে না পেরে ভাড়া দিয়ে রেখেছেন। কেউ কেউ চাতালগুলোতে চালের পরিবর্তে ধানের চিটা থেকে গুঁড়া তৈরি করছেন। ধানকেন্দ্রিক জেলা হওয়ায় এখানে এক সময় প্রচুর ছোট ছোট চালকল গড়ে উঠেছিল। শ্রমিকেরা চাতালেই বসবাস করতেন। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়ে চাতালে শ্রমিকদের কর্মব্যস্ততার শেষ ছিল না।
উপজেলা খাদ্য গুদাম ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এখানে কাগজে কলমে ৩৩টি হাসকিং মিল বা চালকল রয়েছে। এর বাইরে আরও প্রায় ২০টি চাতাল বা হাসকিং মিলও আছে। যেখানে প্রায় দুই হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। বর্তমানে চালকল বা হাসকিং মিলের পাশাপাশি উপজেলায় একটি অটো রাইস মিল, একটি চাল প্রসেসিং অটোরাইস মিল চালু হয়েছে। অটো মিলগুলো পুরোদমে চালু হওয়ায় হাসকিং মিলগুলোর প্রায় অর্ধেকের বেশি বন্ধ হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে হাসকিং মিলের নারী শ্রমিক জাবেদা খাতুন (৫০) বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই চালকলে কাজ করছি। আমার কলে ছয় থেকে ১০ জন কাজ করেন। চাতালে ধান ভিজানো ও শুকানো থেকে শুরু করে ভাঙানো পর্যন্ত কাজ করা হয়। আগে পারিশ্রমিক হিসেবে প্রতিদিন ৫০০ টাকা এবং খাওয়ার জন্য চাল দেওয়া হত। এখন কাজ নেই, যে কাজ করি সেই কাজে প্রতিদিন ২০০ টাকাও হাজিরা হয় না।’
চাতালের শ্রমিক মো হান্নান শাহ বলেন, বর্তমানে জনপ্রতি ভাগে ২ শত টাকা ও সাড়ে ৩ কেজি করে চাল পাওয়া যায়, মাসে ৩-৪টা চাতাল উঠে। পরিশ্রম বেশি হয়। কিন্তু সে তুলনায় পারিশ্রমিক পাই না।
চাতালের শ্রমিক আব্দুল রহিম বলেন, ‘যে টাকা পাই তা দিয়ে সংসার চালানো কষ্টকর। এক সময় অনেক মানুষ কাজ করত চাতালে। এখন চাতাল বন্ধ হয়ে গেছে। মিলের শ্রমিকেরা এখন কৃষিকাজ, ভ্যান চালানো কেউ বা ঢাকায় পোশাক কারখানায় কাজ করছেন। আমরা অন্য কোনো কাজে অভ্যস্ত না হওয়ায় এখনো চাতালেই পড়ে আছি।’
এ বিষয়ে উপজেলার হাবিব রাইচমিল চাতালের মালিক মো. সেলিম হোসেন বলেন, প্রায় ৩০ বছরের অধিক সময় ধরে চাতালের সঙ্গে জড়িত। সে সময় মিলে ১৫-১৮ জন শ্রমিক কাজ করত। শ্রমিক সংকটে বেশ কিছুদিন ধরে চাতাল বন্ধ রয়েছে। এখন মিলে চাল উৎপাদনের পরিবর্তে এখন ধানের চিটা সংগ্রহ করে গুঁড়া ভাঙানোর কাজ করছি।
চাতালের মালিক জামির শেখ বলেন, ‘আমাদের ছোট চালকলে ধান কম লাগলেও বেশি দামে ধান কিনতে হয়। শ্রমিকের খরচ ও চাল উৎপাদন করতে গিয়ে খরচটা বেশি হয়। সে কারণে বেশ লোকসানে পড়তে হচ্ছে। যার কারণে মিল বন্ধ করে দিয়েছি। হাসকিং মিলগুলো আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব না।’
উপজেলা হাসকিং মিলের সভাপতি মো. মাহবুব-উল-আহসান উল্লাস বলেন, উপজেলায় ৩৫টি হাসকিং মিল রয়েছে, এর মধ্যে ১৮ থেকে ২০টা মিল চালু আছে। সব চাইতে বেশি সংকট শ্রমিকের, এই পেশায় কেউ নতুন করে আসছে চাচ্ছেন না।
এ বিষয়ে উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামশেদ ইকবালুর রহমান বলেন, উপজেলা ৩৩টি হাকসিং মিল আছে, এর মধ্যে ৭টি বন্ধ আছে। এ ছাড়া একটি অটো রাইস মিল, একটি চাল প্রসেসিং মিল আছে। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাসকিং ও অটো মিল থেকে এক হাজার ৭১১ মেট্রিকটন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সরকার প্রান্তিক মিলারদের কাছ থেকে চাল ধান সংগ্রহ করছেন। এতে করে হাসকিং মিল মালিকেরা লাভবান হবেন।

কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

শস্যভান্ডার খ্যাত কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় এক সময় প্রচুর ছোট চালকল বা হাসকিং মিল ছিল। বর্তমানে অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে সেগুলো বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। ফলে পেশা ছাড়ছেন শ্রমিকেরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অনেক চালকল মালিক মূলধন হারিয়ে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন। আবার অনেকে টিকতে না পেরে ভাড়া দিয়ে রেখেছেন। কেউ কেউ চাতালগুলোতে চালের পরিবর্তে ধানের চিটা থেকে গুঁড়া তৈরি করছেন। ধানকেন্দ্রিক জেলা হওয়ায় এখানে এক সময় প্রচুর ছোট ছোট চালকল গড়ে উঠেছিল। শ্রমিকেরা চাতালেই বসবাস করতেন। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়ে চাতালে শ্রমিকদের কর্মব্যস্ততার শেষ ছিল না।
উপজেলা খাদ্য গুদাম ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এখানে কাগজে কলমে ৩৩টি হাসকিং মিল বা চালকল রয়েছে। এর বাইরে আরও প্রায় ২০টি চাতাল বা হাসকিং মিলও আছে। যেখানে প্রায় দুই হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। বর্তমানে চালকল বা হাসকিং মিলের পাশাপাশি উপজেলায় একটি অটো রাইস মিল, একটি চাল প্রসেসিং অটোরাইস মিল চালু হয়েছে। অটো মিলগুলো পুরোদমে চালু হওয়ায় হাসকিং মিলগুলোর প্রায় অর্ধেকের বেশি বন্ধ হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে হাসকিং মিলের নারী শ্রমিক জাবেদা খাতুন (৫০) বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই চালকলে কাজ করছি। আমার কলে ছয় থেকে ১০ জন কাজ করেন। চাতালে ধান ভিজানো ও শুকানো থেকে শুরু করে ভাঙানো পর্যন্ত কাজ করা হয়। আগে পারিশ্রমিক হিসেবে প্রতিদিন ৫০০ টাকা এবং খাওয়ার জন্য চাল দেওয়া হত। এখন কাজ নেই, যে কাজ করি সেই কাজে প্রতিদিন ২০০ টাকাও হাজিরা হয় না।’
চাতালের শ্রমিক মো হান্নান শাহ বলেন, বর্তমানে জনপ্রতি ভাগে ২ শত টাকা ও সাড়ে ৩ কেজি করে চাল পাওয়া যায়, মাসে ৩-৪টা চাতাল উঠে। পরিশ্রম বেশি হয়। কিন্তু সে তুলনায় পারিশ্রমিক পাই না।
চাতালের শ্রমিক আব্দুল রহিম বলেন, ‘যে টাকা পাই তা দিয়ে সংসার চালানো কষ্টকর। এক সময় অনেক মানুষ কাজ করত চাতালে। এখন চাতাল বন্ধ হয়ে গেছে। মিলের শ্রমিকেরা এখন কৃষিকাজ, ভ্যান চালানো কেউ বা ঢাকায় পোশাক কারখানায় কাজ করছেন। আমরা অন্য কোনো কাজে অভ্যস্ত না হওয়ায় এখনো চাতালেই পড়ে আছি।’
এ বিষয়ে উপজেলার হাবিব রাইচমিল চাতালের মালিক মো. সেলিম হোসেন বলেন, প্রায় ৩০ বছরের অধিক সময় ধরে চাতালের সঙ্গে জড়িত। সে সময় মিলে ১৫-১৮ জন শ্রমিক কাজ করত। শ্রমিক সংকটে বেশ কিছুদিন ধরে চাতাল বন্ধ রয়েছে। এখন মিলে চাল উৎপাদনের পরিবর্তে এখন ধানের চিটা সংগ্রহ করে গুঁড়া ভাঙানোর কাজ করছি।
চাতালের মালিক জামির শেখ বলেন, ‘আমাদের ছোট চালকলে ধান কম লাগলেও বেশি দামে ধান কিনতে হয়। শ্রমিকের খরচ ও চাল উৎপাদন করতে গিয়ে খরচটা বেশি হয়। সে কারণে বেশ লোকসানে পড়তে হচ্ছে। যার কারণে মিল বন্ধ করে দিয়েছি। হাসকিং মিলগুলো আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব না।’
উপজেলা হাসকিং মিলের সভাপতি মো. মাহবুব-উল-আহসান উল্লাস বলেন, উপজেলায় ৩৫টি হাসকিং মিল রয়েছে, এর মধ্যে ১৮ থেকে ২০টা মিল চালু আছে। সব চাইতে বেশি সংকট শ্রমিকের, এই পেশায় কেউ নতুন করে আসছে চাচ্ছেন না।
এ বিষয়ে উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামশেদ ইকবালুর রহমান বলেন, উপজেলা ৩৩টি হাকসিং মিল আছে, এর মধ্যে ৭টি বন্ধ আছে। এ ছাড়া একটি অটো রাইস মিল, একটি চাল প্রসেসিং মিল আছে। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাসকিং ও অটো মিল থেকে এক হাজার ৭১১ মেট্রিকটন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সরকার প্রান্তিক মিলারদের কাছ থেকে চাল ধান সংগ্রহ করছেন। এতে করে হাসকিং মিল মালিকেরা লাভবান হবেন।

শস্যভান্ডার খ্যাত কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় এক সময় প্রচুর ছোট চালকল বা হাসকিং মিল ছিল। বর্তমানে অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে সেগুলো বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। ফলে পেশা ছাড়ছেন শ্রমিকেরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অনেক চালকল মালিক মূলধন হারিয়ে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন। আবার অনেকে টিকতে না পেরে ভাড়া দিয়ে রেখেছেন। কেউ কেউ চাতালগুলোতে চালের পরিবর্তে ধানের চিটা থেকে গুঁড়া তৈরি করছেন। ধানকেন্দ্রিক জেলা হওয়ায় এখানে এক সময় প্রচুর ছোট ছোট চালকল গড়ে উঠেছিল। শ্রমিকেরা চাতালেই বসবাস করতেন। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়ে চাতালে শ্রমিকদের কর্মব্যস্ততার শেষ ছিল না।
উপজেলা খাদ্য গুদাম ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এখানে কাগজে কলমে ৩৩টি হাসকিং মিল বা চালকল রয়েছে। এর বাইরে আরও প্রায় ২০টি চাতাল বা হাসকিং মিলও আছে। যেখানে প্রায় দুই হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। বর্তমানে চালকল বা হাসকিং মিলের পাশাপাশি উপজেলায় একটি অটো রাইস মিল, একটি চাল প্রসেসিং অটোরাইস মিল চালু হয়েছে। অটো মিলগুলো পুরোদমে চালু হওয়ায় হাসকিং মিলগুলোর প্রায় অর্ধেকের বেশি বন্ধ হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে হাসকিং মিলের নারী শ্রমিক জাবেদা খাতুন (৫০) বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই চালকলে কাজ করছি। আমার কলে ছয় থেকে ১০ জন কাজ করেন। চাতালে ধান ভিজানো ও শুকানো থেকে শুরু করে ভাঙানো পর্যন্ত কাজ করা হয়। আগে পারিশ্রমিক হিসেবে প্রতিদিন ৫০০ টাকা এবং খাওয়ার জন্য চাল দেওয়া হত। এখন কাজ নেই, যে কাজ করি সেই কাজে প্রতিদিন ২০০ টাকাও হাজিরা হয় না।’
চাতালের শ্রমিক মো হান্নান শাহ বলেন, বর্তমানে জনপ্রতি ভাগে ২ শত টাকা ও সাড়ে ৩ কেজি করে চাল পাওয়া যায়, মাসে ৩-৪টা চাতাল উঠে। পরিশ্রম বেশি হয়। কিন্তু সে তুলনায় পারিশ্রমিক পাই না।
চাতালের শ্রমিক আব্দুল রহিম বলেন, ‘যে টাকা পাই তা দিয়ে সংসার চালানো কষ্টকর। এক সময় অনেক মানুষ কাজ করত চাতালে। এখন চাতাল বন্ধ হয়ে গেছে। মিলের শ্রমিকেরা এখন কৃষিকাজ, ভ্যান চালানো কেউ বা ঢাকায় পোশাক কারখানায় কাজ করছেন। আমরা অন্য কোনো কাজে অভ্যস্ত না হওয়ায় এখনো চাতালেই পড়ে আছি।’
এ বিষয়ে উপজেলার হাবিব রাইচমিল চাতালের মালিক মো. সেলিম হোসেন বলেন, প্রায় ৩০ বছরের অধিক সময় ধরে চাতালের সঙ্গে জড়িত। সে সময় মিলে ১৫-১৮ জন শ্রমিক কাজ করত। শ্রমিক সংকটে বেশ কিছুদিন ধরে চাতাল বন্ধ রয়েছে। এখন মিলে চাল উৎপাদনের পরিবর্তে এখন ধানের চিটা সংগ্রহ করে গুঁড়া ভাঙানোর কাজ করছি।
চাতালের মালিক জামির শেখ বলেন, ‘আমাদের ছোট চালকলে ধান কম লাগলেও বেশি দামে ধান কিনতে হয়। শ্রমিকের খরচ ও চাল উৎপাদন করতে গিয়ে খরচটা বেশি হয়। সে কারণে বেশ লোকসানে পড়তে হচ্ছে। যার কারণে মিল বন্ধ করে দিয়েছি। হাসকিং মিলগুলো আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব না।’
উপজেলা হাসকিং মিলের সভাপতি মো. মাহবুব-উল-আহসান উল্লাস বলেন, উপজেলায় ৩৫টি হাসকিং মিল রয়েছে, এর মধ্যে ১৮ থেকে ২০টা মিল চালু আছে। সব চাইতে বেশি সংকট শ্রমিকের, এই পেশায় কেউ নতুন করে আসছে চাচ্ছেন না।
এ বিষয়ে উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামশেদ ইকবালুর রহমান বলেন, উপজেলা ৩৩টি হাকসিং মিল আছে, এর মধ্যে ৭টি বন্ধ আছে। এ ছাড়া একটি অটো রাইস মিল, একটি চাল প্রসেসিং মিল আছে। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাসকিং ও অটো মিল থেকে এক হাজার ৭১১ মেট্রিকটন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সরকার প্রান্তিক মিলারদের কাছ থেকে চাল ধান সংগ্রহ করছেন। এতে করে হাসকিং মিল মালিকেরা লাভবান হবেন।


চোর সন্দেহে মাদারীপুরে শিশুসন্তানসহ নারীকে আটকে রেখে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার শহরের পুরান বাজারের স্বর্ণকারপট্টিতে এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনের কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের চট্টগ্রামমুখী ডাউন লেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগে
গাজীপুরের টঙ্গীর টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজী (৬০) নিজেই অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। গাজীপুর মহানগর পুলিশে (জিএমপি) টঙ্গী থানায় করা অপহরণের মামলার তদন্তকালে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, নিজেই পঞ্চগড়ে গিয়েছিলেন। আজ মঙ্গলবার
১৯ মিনিট আগে
রাসপূজা ও রাসমেলা উপলক্ষে সুন্দরবনে সব ধরনের প্রবেশ ১০ দিন বন্দ ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। উৎসব চলাকালে সুন্দরবনের নিরাপত্তা রক্ষায় ২৭ অক্টোবর থেকে আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেলে, বাওয়ালি ও পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
২৮ মিনিট আগেমাদারীপুর প্রতিনিধি

চোর সন্দেহে মাদারীপুরে শিশুসন্তানসহ নারীকে আটকে রেখে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার শহরের পুরান বাজারের স্বর্ণকারপট্টিতে এ ঘটনা ঘটে। পরে ওই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, ‘এই বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভুক্তভোগী জানান, সদর উপজেলার তালতলা এলাকার শ্বশুরবাড়ি থেকে তিনি শিশুকন্যাকে নিয়ে রুপার চুড়ি কেনার জন্য পুরান বাজারের স্বর্ণকার পট্টিতে যান। এ সময় স্থানীয় স্বর্ণ ব্যবসায়ী গোপাল চন্দ্র ঘোষ তাঁকে চোর সন্দেহে একটি দোকানে নিয়ে দুই ঘণ্টা আটকে রাখেন।
ঘটনা জানাজানি হলে পরিবারের সদস্যরা দোকানে গিয়ে কারণ জানতে চান। তখন স্বর্ণ ব্যবসায়ী দাবি করেন, ঘটনাটি সিসিটিভিতে ধরা পড়েছে। পরে আবার তিনি জানান, ক্যামেরাটি নষ্ট। কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে না পারায় ভুক্তভোগী নারী রাতেই মাদারীপুর সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘আমাকে ও আমার শিশুকে বিনা অপরাধে আটকে রেখে মানহানি করা হয়েছে। আমি এ ঘটনার সঠিক বিচার চাই।’
জানতে চাইলে অভিযুক্ত ব্যবসায়ী গোপাল চন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘আমার সন্দেহ হয়েছিল, তাই আমাদের সংগঠনের সেক্রেটারিকে জানিয়েছিলাম। পরে সেক্রেটারিই তাদের কিছু সময়ের জন্য আটকে রেখে পরে ছেড়ে দেন।’ আর সংগঠনের সেক্রেটারি কামাল হোসেন বলেন, গোপাল চন্দ্র ঘোষের নির্দেশেই নারী ও শিশুকে দোকানে আটকে রাখা হয়।

চোর সন্দেহে মাদারীপুরে শিশুসন্তানসহ নারীকে আটকে রেখে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার শহরের পুরান বাজারের স্বর্ণকারপট্টিতে এ ঘটনা ঘটে। পরে ওই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, ‘এই বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভুক্তভোগী জানান, সদর উপজেলার তালতলা এলাকার শ্বশুরবাড়ি থেকে তিনি শিশুকন্যাকে নিয়ে রুপার চুড়ি কেনার জন্য পুরান বাজারের স্বর্ণকার পট্টিতে যান। এ সময় স্থানীয় স্বর্ণ ব্যবসায়ী গোপাল চন্দ্র ঘোষ তাঁকে চোর সন্দেহে একটি দোকানে নিয়ে দুই ঘণ্টা আটকে রাখেন।
ঘটনা জানাজানি হলে পরিবারের সদস্যরা দোকানে গিয়ে কারণ জানতে চান। তখন স্বর্ণ ব্যবসায়ী দাবি করেন, ঘটনাটি সিসিটিভিতে ধরা পড়েছে। পরে আবার তিনি জানান, ক্যামেরাটি নষ্ট। কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে না পারায় ভুক্তভোগী নারী রাতেই মাদারীপুর সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘আমাকে ও আমার শিশুকে বিনা অপরাধে আটকে রেখে মানহানি করা হয়েছে। আমি এ ঘটনার সঠিক বিচার চাই।’
জানতে চাইলে অভিযুক্ত ব্যবসায়ী গোপাল চন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘আমার সন্দেহ হয়েছিল, তাই আমাদের সংগঠনের সেক্রেটারিকে জানিয়েছিলাম। পরে সেক্রেটারিই তাদের কিছু সময়ের জন্য আটকে রেখে পরে ছেড়ে দেন।’ আর সংগঠনের সেক্রেটারি কামাল হোসেন বলেন, গোপাল চন্দ্র ঘোষের নির্দেশেই নারী ও শিশুকে দোকানে আটকে রাখা হয়।


অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ছোট চালকল বা হাসকিং মিলগুলো বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। এতে পেশা ছাড়ছেন শ্রমিকেরা।
১৩ নভেম্বর ২০২১
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনের কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের চট্টগ্রামমুখী ডাউন লেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগে
গাজীপুরের টঙ্গীর টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজী (৬০) নিজেই অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। গাজীপুর মহানগর পুলিশে (জিএমপি) টঙ্গী থানায় করা অপহরণের মামলার তদন্তকালে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, নিজেই পঞ্চগড়ে গিয়েছিলেন। আজ মঙ্গলবার
১৯ মিনিট আগে
রাসপূজা ও রাসমেলা উপলক্ষে সুন্দরবনে সব ধরনের প্রবেশ ১০ দিন বন্দ ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। উৎসব চলাকালে সুন্দরবনের নিরাপত্তা রক্ষায় ২৭ অক্টোবর থেকে আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেলে, বাওয়ালি ও পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
২৮ মিনিট আগেমিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের চট্টগ্রামমুখী ডাউন লেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী আরিফুল ইসলাম ইমন বলেন, ‘সকাল ৯টার দিকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামমুখী একটি ট্রেন ওই স্থানে পৌঁছে। ট্রেনটি বারবার হর্ন বাজিয়েও ওই ব্যক্তির মনোযোগ আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়। একপর্যায়ে ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। ধারণা করা যাচ্ছে, লোকটি মানসিক ভারসাম্যহীন।’
চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশের সীতাকুণ্ড ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক রাশেদ রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে সকাল ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে আনুমানিক ৫০ বছর বয়সী এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করি। গায়ে শীতের জামাকাপড় ও লম্বা চুল-দাড়ির লোকটিকে দেখে মানসিক ভারসাম্যহীন বলে মনে হয়েছে। আমরা লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছি। নিহত ব্যক্তির পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের চট্টগ্রামমুখী ডাউন লেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী আরিফুল ইসলাম ইমন বলেন, ‘সকাল ৯টার দিকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামমুখী একটি ট্রেন ওই স্থানে পৌঁছে। ট্রেনটি বারবার হর্ন বাজিয়েও ওই ব্যক্তির মনোযোগ আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়। একপর্যায়ে ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। ধারণা করা যাচ্ছে, লোকটি মানসিক ভারসাম্যহীন।’
চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশের সীতাকুণ্ড ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক রাশেদ রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে সকাল ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে আনুমানিক ৫০ বছর বয়সী এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করি। গায়ে শীতের জামাকাপড় ও লম্বা চুল-দাড়ির লোকটিকে দেখে মানসিক ভারসাম্যহীন বলে মনে হয়েছে। আমরা লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছি। নিহত ব্যক্তির পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’


অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ছোট চালকল বা হাসকিং মিলগুলো বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। এতে পেশা ছাড়ছেন শ্রমিকেরা।
১৩ নভেম্বর ২০২১
চোর সন্দেহে মাদারীপুরে শিশুসন্তানসহ নারীকে আটকে রেখে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার শহরের পুরান বাজারের স্বর্ণকারপট্টিতে এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগে
গাজীপুরের টঙ্গীর টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজী (৬০) নিজেই অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। গাজীপুর মহানগর পুলিশে (জিএমপি) টঙ্গী থানায় করা অপহরণের মামলার তদন্তকালে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, নিজেই পঞ্চগড়ে গিয়েছিলেন। আজ মঙ্গলবার
১৯ মিনিট আগে
রাসপূজা ও রাসমেলা উপলক্ষে সুন্দরবনে সব ধরনের প্রবেশ ১০ দিন বন্দ ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। উৎসব চলাকালে সুন্দরবনের নিরাপত্তা রক্ষায় ২৭ অক্টোবর থেকে আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেলে, বাওয়ালি ও পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
২৮ মিনিট আগেগাজীপুর ও টঙ্গী প্রতিনিধি

গাজীপুরের টঙ্গীর টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজী (৬০) নিজেই অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। গাজীপুর মহানগর পুলিশে (জিএমপি) টঙ্গী থানায় করা অপহরণের মামলার তদন্তকালে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, নিজেই পঞ্চগড়ে গিয়েছিলেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে জিএমপি সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান এসব কথা জানান। তিনি বলেন, মুহিব্বুল্লাহ নিজেই টঙ্গী থানায় এসে নিজের অপহরণের কথা জানান। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ, আমাকে একটু সময় দিন।’ পুলিশ তাঁকে সময় দেয়। পরে তিনি থানায় এসে নিজে বাদী হয়ে একটি অপহরণের মামলা দায়ের করেন।
এজাহারে মুহিব্বুল্লাহ দাবি করেছিলেন, ২২ অক্টোবর সকাল ৭টার দিকে টঙ্গীর শিলমুন এক্সিস লিংক সিএনজি ফিলিং অ্যান্ড কনভারশন সেন্টারের সামনে থেকে তাঁকে অপহরণ করে একটি অ্যাম্বুলেন্সে তুলে নেওয়া হয়। পরে তিনি নিজেই টঙ্গী থানায় উপস্থিত হয়ে, পঞ্চগড়ে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার হওয়ার কথাও নিজেই জানান।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, টঙ্গী পূর্ব থানাধীন মরকুন টিঅ্যান্ডটি বাজার জামে মসজিদের মিয়াজি অপহৃত হয়েছেন-সংক্রান্তে ২৪ অক্টোবর মামলা রেকর্ড করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মামলার তদন্তকারী টিম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন স্থানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা নেয়। তদন্তকালে দেখা যায়, ভিকটিম তাঁর বাসা থেকে বের হয়ে হেঁটে নিমতলী সিএনজি পাম্প পার হয়ে পুবাইল থানাধীন মাজুখান ১৪তলা পার হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান। তাঁকে ওই সময়ের তিন ঘণ্টার মধ্যে কোনো ধরনের অ্যাম্বুলেন্সের চলাচল সিসি ক্যামেরায় দেখা যায়নি। ২২ অক্টোবর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভিকটিমের অবস্থান ঢাকা মহানগরের সোবহানবাগে দেখা যায়। এরপর তিনি গাবতলী থেকে দুপুরে ঢাকা থেকে শ্যামলী পরিবহনের একটি বাসে করে পঞ্চগড়ে যান।
এক প্রশ্নের জবাবে তাহেরুল হক চৌহান বলেন, ‘তিনি কেন, কী উদ্দেশ্যে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে আরও কেউ জড়িত আছে কি না—এসব বিষয় আমরা তদন্ত করছি। তাঁকে অপহরণ মামলায় ভিকটিম হিসেবে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালতের আদেশ অনুযায়ী এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ 

গাজীপুরের টঙ্গীর টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজী (৬০) নিজেই অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। গাজীপুর মহানগর পুলিশে (জিএমপি) টঙ্গী থানায় করা অপহরণের মামলার তদন্তকালে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, নিজেই পঞ্চগড়ে গিয়েছিলেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে জিএমপি সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান এসব কথা জানান। তিনি বলেন, মুহিব্বুল্লাহ নিজেই টঙ্গী থানায় এসে নিজের অপহরণের কথা জানান। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ, আমাকে একটু সময় দিন।’ পুলিশ তাঁকে সময় দেয়। পরে তিনি থানায় এসে নিজে বাদী হয়ে একটি অপহরণের মামলা দায়ের করেন।
এজাহারে মুহিব্বুল্লাহ দাবি করেছিলেন, ২২ অক্টোবর সকাল ৭টার দিকে টঙ্গীর শিলমুন এক্সিস লিংক সিএনজি ফিলিং অ্যান্ড কনভারশন সেন্টারের সামনে থেকে তাঁকে অপহরণ করে একটি অ্যাম্বুলেন্সে তুলে নেওয়া হয়। পরে তিনি নিজেই টঙ্গী থানায় উপস্থিত হয়ে, পঞ্চগড়ে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার হওয়ার কথাও নিজেই জানান।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, টঙ্গী পূর্ব থানাধীন মরকুন টিঅ্যান্ডটি বাজার জামে মসজিদের মিয়াজি অপহৃত হয়েছেন-সংক্রান্তে ২৪ অক্টোবর মামলা রেকর্ড করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মামলার তদন্তকারী টিম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন স্থানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা নেয়। তদন্তকালে দেখা যায়, ভিকটিম তাঁর বাসা থেকে বের হয়ে হেঁটে নিমতলী সিএনজি পাম্প পার হয়ে পুবাইল থানাধীন মাজুখান ১৪তলা পার হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান। তাঁকে ওই সময়ের তিন ঘণ্টার মধ্যে কোনো ধরনের অ্যাম্বুলেন্সের চলাচল সিসি ক্যামেরায় দেখা যায়নি। ২২ অক্টোবর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভিকটিমের অবস্থান ঢাকা মহানগরের সোবহানবাগে দেখা যায়। এরপর তিনি গাবতলী থেকে দুপুরে ঢাকা থেকে শ্যামলী পরিবহনের একটি বাসে করে পঞ্চগড়ে যান।
এক প্রশ্নের জবাবে তাহেরুল হক চৌহান বলেন, ‘তিনি কেন, কী উদ্দেশ্যে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে আরও কেউ জড়িত আছে কি না—এসব বিষয় আমরা তদন্ত করছি। তাঁকে অপহরণ মামলায় ভিকটিম হিসেবে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালতের আদেশ অনুযায়ী এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ 


অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ছোট চালকল বা হাসকিং মিলগুলো বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। এতে পেশা ছাড়ছেন শ্রমিকেরা।
১৩ নভেম্বর ২০২১
চোর সন্দেহে মাদারীপুরে শিশুসন্তানসহ নারীকে আটকে রেখে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার শহরের পুরান বাজারের স্বর্ণকারপট্টিতে এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনের কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের চট্টগ্রামমুখী ডাউন লেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগে
রাসপূজা ও রাসমেলা উপলক্ষে সুন্দরবনে সব ধরনের প্রবেশ ১০ দিন বন্দ ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। উৎসব চলাকালে সুন্দরবনের নিরাপত্তা রক্ষায় ২৭ অক্টোবর থেকে আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেলে, বাওয়ালি ও পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
২৮ মিনিট আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

রাসপূজা ও রাসমেলা উপলক্ষে সুন্দরবনে সব ধরনের প্রবেশ ১০ দিন বন্দ ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। উৎসব চলাকালে সুন্দরবনের নিরাপত্তা রক্ষায় ২৭ অক্টোবর থেকে আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেলে, বাওয়ালি ও পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর কার্তিক মাসে বাগেরহাটের দুবলারচরে অনুষ্ঠিত হয় রাসপূজা ও রাসমেলা। এ সময় প্রচুর তীর্থযাত্রী ও পর্যটকের আগমনে সুন্দরবনের ভেতরে নিরাপত্তাঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই উৎসব চলাকালে সুন্দরবনের নিরাপত্তা রক্ষায় ২৭ অক্টোবর থেকে আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত সুন্দরবনে সব ধরনের জেলে, বাওয়ালি ও পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
এদিকে বন বিভাগের এ নিষেধাজ্ঞায় বিপাকে পড়েছেন প্রায় দেড় লক্ষাধিক জেলে-বাওয়ালি। শ্যামনগরের হরিনগর এলাকার জেলে আফজাল হোসেন বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কাটতে না-কাটতে আবারও নিষেধাজ্ঞা। যত চাপ সব আমাদের ওপরে।’
একই এলাকার জেলে আব্দুল আলিম বলেন, ‘ঠিক এই সময়টাতে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। ১১ দিন পাস বন্ধ থাকায় আমরা আবারও জীবিকা-সংকটে পড়ব।’
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা রেঞ্জ কর্মকর্তা ফজলুর রহমান বলেন, ‘রাসপূজার সময় কোনো জেলে বা বাওয়ালি সুন্দরবনে প্রবেশ করতে পারবে না। ২৭ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ১০ দিন পাস ইস্যু বন্ধ থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, এটা সাময়িক পদক্ষেপ। মেলা শেষ হলে পাস ইস্যু কার্যক্রম আবারও যথারীতি চলবে।

রাসপূজা ও রাসমেলা উপলক্ষে সুন্দরবনে সব ধরনের প্রবেশ ১০ দিন বন্দ ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। উৎসব চলাকালে সুন্দরবনের নিরাপত্তা রক্ষায় ২৭ অক্টোবর থেকে আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেলে, বাওয়ালি ও পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর কার্তিক মাসে বাগেরহাটের দুবলারচরে অনুষ্ঠিত হয় রাসপূজা ও রাসমেলা। এ সময় প্রচুর তীর্থযাত্রী ও পর্যটকের আগমনে সুন্দরবনের ভেতরে নিরাপত্তাঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই উৎসব চলাকালে সুন্দরবনের নিরাপত্তা রক্ষায় ২৭ অক্টোবর থেকে আগামী ৫ নভেম্বর পর্যন্ত সুন্দরবনে সব ধরনের জেলে, বাওয়ালি ও পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
এদিকে বন বিভাগের এ নিষেধাজ্ঞায় বিপাকে পড়েছেন প্রায় দেড় লক্ষাধিক জেলে-বাওয়ালি। শ্যামনগরের হরিনগর এলাকার জেলে আফজাল হোসেন বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কাটতে না-কাটতে আবারও নিষেধাজ্ঞা। যত চাপ সব আমাদের ওপরে।’
একই এলাকার জেলে আব্দুল আলিম বলেন, ‘ঠিক এই সময়টাতে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। ১১ দিন পাস বন্ধ থাকায় আমরা আবারও জীবিকা-সংকটে পড়ব।’
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা রেঞ্জ কর্মকর্তা ফজলুর রহমান বলেন, ‘রাসপূজার সময় কোনো জেলে বা বাওয়ালি সুন্দরবনে প্রবেশ করতে পারবে না। ২৭ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ১০ দিন পাস ইস্যু বন্ধ থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, এটা সাময়িক পদক্ষেপ। মেলা শেষ হলে পাস ইস্যু কার্যক্রম আবারও যথারীতি চলবে।


অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ছোট চালকল বা হাসকিং মিলগুলো বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। এতে পেশা ছাড়ছেন শ্রমিকেরা।
১৩ নভেম্বর ২০২১
চোর সন্দেহে মাদারীপুরে শিশুসন্তানসহ নারীকে আটকে রেখে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার শহরের পুরান বাজারের স্বর্ণকারপট্টিতে এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনের কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের চট্টগ্রামমুখী ডাউন লেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগে
গাজীপুরের টঙ্গীর টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজী (৬০) নিজেই অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। গাজীপুর মহানগর পুলিশে (জিএমপি) টঙ্গী থানায় করা অপহরণের মামলার তদন্তকালে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, নিজেই পঞ্চগড়ে গিয়েছিলেন। আজ মঙ্গলবার
১৯ মিনিট আগে