কুষ্টিয়া (দৌলতপুর) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ কান্দির পাড়া প্রধান জামে মসজিদে গড়ে উঠেছে একটি ব্যতিক্রমী মক্তব। প্রায় পাঁচ বছর আগে যাত্রা শুরু করা এই মক্তব এখন শতাধিক শিশু-কিশোরের দিনি শিক্ষার আলোকিত কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এখানে ৯০ জনের বেশি শিক্ষার্থী নিয়মিত কোরআন ও হাদিসের পাঠ নিচ্ছে। ইতিমধ্যে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী কোরআন পাঠ শিখে আলোকিত করেছে নিজেদের জীবন।
ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি এখানে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তোলার দিকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। এর ফলে পুরো এলাকায় তৈরি হয়েছে শান্তিপূর্ণ, ইসলামিক শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ।
এই ধারাবাহিকতায় শনিবার (৫ জুলাই) দুপুর ১২টায় মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় এক পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা। এতে মক্তবের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশ নেন। মেধা ও নিষ্ঠার ভিত্তিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ‘মসজিদভিত্তিক ধর্মীয় শিক্ষার বিস্তার সমাজে মূল্যবোধ ও নৈতিকতার ভিত্তি গড়তে বড় ভূমিকা রাখে। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই কোরআনের আলোয় আলোকিত করা আমাদের দায়িত্ব।’
অনুষ্ঠান শেষে অতিথিদের জন্য মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়।
স্থানীয়দের মতে, এলাকাবাসীর ঐক্য, পারস্পরিক সহযোগিতা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধা হোসেনাবাদ কান্দির পাড়াকে একটি আদর্শ ইসলামিক শিক্ষাবান্ধব গ্রামে রূপান্তরিত করেছে। তাঁরা আশা করেন, ভবিষ্যতে এই মক্তব আরও বিস্তৃত পরিসরে দিনি শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
মক্তবের শিক্ষার্থী মারিয়া বলে, ‘স্কুলের পাশাপাশি কোরআন শিক্ষা আমাদের জীবনের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন আসরের নামাজের পর আমরা এখানে কোরআন ও হাদিস শিখি।’
অভিভাবক মুজাম্মেল হক জানান, ‘আমার দুই মেয়ে এই মক্তবে পড়ে। বাড়ির পাশে এমন দিনি শিক্ষার সুযোগ পেয়ে আমরা খুব উপকৃত।’
মসজিদের খতিব ও মক্তবের শিক্ষক হজরত মাওলানা মেহেদী হাসান বলেন, ‘শুরুতে হাতে গোনা কয়েকজন নিয়ে শুরু করেছিলাম। আল্লাহর রহমত ও এলাকাবাসীর আন্তরিক সহযোগিতায় আজ এই মক্তব শতাধিক শিশু-কিশোরের দিনি শিক্ষার একটি আলোকিত ঠিকানায় পরিণত হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ কান্দির পাড়া প্রধান জামে মসজিদে গড়ে উঠেছে একটি ব্যতিক্রমী মক্তব। প্রায় পাঁচ বছর আগে যাত্রা শুরু করা এই মক্তব এখন শতাধিক শিশু-কিশোরের দিনি শিক্ষার আলোকিত কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এখানে ৯০ জনের বেশি শিক্ষার্থী নিয়মিত কোরআন ও হাদিসের পাঠ নিচ্ছে। ইতিমধ্যে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী কোরআন পাঠ শিখে আলোকিত করেছে নিজেদের জীবন।
ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি এখানে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তোলার দিকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। এর ফলে পুরো এলাকায় তৈরি হয়েছে শান্তিপূর্ণ, ইসলামিক শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ।
এই ধারাবাহিকতায় শনিবার (৫ জুলাই) দুপুর ১২টায় মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় এক পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা। এতে মক্তবের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশ নেন। মেধা ও নিষ্ঠার ভিত্তিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ‘মসজিদভিত্তিক ধর্মীয় শিক্ষার বিস্তার সমাজে মূল্যবোধ ও নৈতিকতার ভিত্তি গড়তে বড় ভূমিকা রাখে। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই কোরআনের আলোয় আলোকিত করা আমাদের দায়িত্ব।’
অনুষ্ঠান শেষে অতিথিদের জন্য মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়।
স্থানীয়দের মতে, এলাকাবাসীর ঐক্য, পারস্পরিক সহযোগিতা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধা হোসেনাবাদ কান্দির পাড়াকে একটি আদর্শ ইসলামিক শিক্ষাবান্ধব গ্রামে রূপান্তরিত করেছে। তাঁরা আশা করেন, ভবিষ্যতে এই মক্তব আরও বিস্তৃত পরিসরে দিনি শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
মক্তবের শিক্ষার্থী মারিয়া বলে, ‘স্কুলের পাশাপাশি কোরআন শিক্ষা আমাদের জীবনের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন আসরের নামাজের পর আমরা এখানে কোরআন ও হাদিস শিখি।’
অভিভাবক মুজাম্মেল হক জানান, ‘আমার দুই মেয়ে এই মক্তবে পড়ে। বাড়ির পাশে এমন দিনি শিক্ষার সুযোগ পেয়ে আমরা খুব উপকৃত।’
মসজিদের খতিব ও মক্তবের শিক্ষক হজরত মাওলানা মেহেদী হাসান বলেন, ‘শুরুতে হাতে গোনা কয়েকজন নিয়ে শুরু করেছিলাম। আল্লাহর রহমত ও এলাকাবাসীর আন্তরিক সহযোগিতায় আজ এই মক্তব শতাধিক শিশু-কিশোরের দিনি শিক্ষার একটি আলোকিত ঠিকানায় পরিণত হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
১ মিনিট আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগে