কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতায় আহত বিজয়ী চেয়ারম্যানের সমর্থক তরিকুল ইসলাম তারিক (৩৫) মারা গেছেন। আজ রোববার ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহতের ছোট ভাই তারিকুল ইসলাম টরিক আজকের পত্রিকাকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ২১ মে বিকেলে ভোট গণনার সময় চাপড়া ইউনিয়নের জয়নাবাদ কলোনিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের সামনে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন তরিকুল ইসলাম তারিক। একই ইউনিয়নের জয়নাবাদ মণ্ডলপাড়া এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে তারিক বিজয়ী চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মান্নান খানের (আনারস প্রতীক) সমর্থক ছিলেন। তা ছাড়া তিনি ছিলেন ওই ইউনিয়নের ওয়ার্ড মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এই হত্যাকাণ্ডে মদদদাতা হিসেবে চাপড়া ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজুকে দায়ী করেছেন আব্দুল মান্নান খান। তিনি বলেন, ‘নিহত তারিক আমার সমর্থক ছিলেন। এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজু।
এ বিষয়ে নিহতের বড় ভাই তারিকুল ইসলাম টরিক বলেন, ‘আমার ভাইয়ের হত্যাকাণ্ডের পেছনে মদদদাতা আছে। তাকে চিহ্নিত করার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। মামলার প্রধান আসামি সন্ত্রাসী লালসহ মদদদাতাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।’
তবে এই হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ অস্বীকার করে চাপড়া ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজু বলেন, ‘নির্বাচনের দিন আমি ঘটনাস্থল থেকে তিন কিলোমিটার দূরে ছিলাম। হামলাকারীরা মোটরসাইকেল প্রতীকের সমর্থক ছিল। আর আমি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মোটরসাইকেল প্রতীকের পক্ষে নির্বাচন করেছি। এই সন্দেহে থেকে হয়তো তিনি এমন অভিযোগ তুলছেন।’
হামলার ঘটনায় গত ২৩ মে নিহতের বড় ভাই তরিকুল ইসলাম টরিক বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখসহ কুমারখালী থানায় মামলা করেন। মামলায় আরও পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়।
তবে এ ঘটনায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী গোলাম মোরশেদ পিটারের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজনের মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। গত ২৩ মে নিহতের ভাই থানায় মামলা করেছিলেন। তবে মামলায় কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতায় আহত বিজয়ী চেয়ারম্যানের সমর্থক তরিকুল ইসলাম তারিক (৩৫) মারা গেছেন। আজ রোববার ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহতের ছোট ভাই তারিকুল ইসলাম টরিক আজকের পত্রিকাকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ২১ মে বিকেলে ভোট গণনার সময় চাপড়া ইউনিয়নের জয়নাবাদ কলোনিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের সামনে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন তরিকুল ইসলাম তারিক। একই ইউনিয়নের জয়নাবাদ মণ্ডলপাড়া এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে তারিক বিজয়ী চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মান্নান খানের (আনারস প্রতীক) সমর্থক ছিলেন। তা ছাড়া তিনি ছিলেন ওই ইউনিয়নের ওয়ার্ড মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এই হত্যাকাণ্ডে মদদদাতা হিসেবে চাপড়া ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজুকে দায়ী করেছেন আব্দুল মান্নান খান। তিনি বলেন, ‘নিহত তারিক আমার সমর্থক ছিলেন। এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজু।
এ বিষয়ে নিহতের বড় ভাই তারিকুল ইসলাম টরিক বলেন, ‘আমার ভাইয়ের হত্যাকাণ্ডের পেছনে মদদদাতা আছে। তাকে চিহ্নিত করার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। মামলার প্রধান আসামি সন্ত্রাসী লালসহ মদদদাতাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।’
তবে এই হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ অস্বীকার করে চাপড়া ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজু বলেন, ‘নির্বাচনের দিন আমি ঘটনাস্থল থেকে তিন কিলোমিটার দূরে ছিলাম। হামলাকারীরা মোটরসাইকেল প্রতীকের সমর্থক ছিল। আর আমি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মোটরসাইকেল প্রতীকের পক্ষে নির্বাচন করেছি। এই সন্দেহে থেকে হয়তো তিনি এমন অভিযোগ তুলছেন।’
হামলার ঘটনায় গত ২৩ মে নিহতের বড় ভাই তরিকুল ইসলাম টরিক বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখসহ কুমারখালী থানায় মামলা করেন। মামলায় আরও পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়।
তবে এ ঘটনায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী গোলাম মোরশেদ পিটারের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজনের মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। গত ২৩ মে নিহতের ভাই থানায় মামলা করেছিলেন। তবে মামলায় কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।’
রংপুরের কাউনিয়ায় ইঞ্জিনচালিত ভ্যান (নছিমন) উল্টে এক গরু ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার ভেলুপাড়া এলাকায় রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেদেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় বর্তমানে সুশাসন, অর্থনীতি ও নীতিগত সংস্কার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুশাসন ও কার্যকর নীতির সংস্কার ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়। বিশেষ করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনে যুগোপযোগী নীতি প্রণয়ন
৩৫ মিনিট আগেগত ৫ আগস্ট খুলনায় রেডিও সেন্টার থেকে লুট হওয়া ৪১টি চায়নিজ রাইফেলের তাজা গুলি ও ৪টি চায়নিজ রাইফেলের চার্জারসহ দুজনকে আটক করেছে কেএমপির ডিবি পুলিশ।
৪০ মিনিট আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা ও পুলিশকে বডিওর্ন ক্যামেরার বিষয়ে করণীয় কিছু নেই বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির উপসচিব রাশেদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে