Ajker Patrika

‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের’—সাংবাদিককে হুমকি কুড়িগ্রামের এসপির

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
আপডেট : ১২ এপ্রিল ২০২৫, ১৫: ০৯
কুড়িগ্রামের এসপি মাহফুজুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
কুড়িগ্রামের এসপি মাহফুজুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতে ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। এ সময় খেপে গিয়ে তিনি ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কুড়িগ্রামের চিলমারী ও গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের বিষয়ে তথ্য নেওয়ার সময় দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম সাদ্দামকে ওই হুমকি দেন এসপি। ভুক্তভোগী সাংবাদিক সাদ্দাম এই অভিযোগ করেছেন।

এর আগে গতকাল সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে জেলা সদরের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এসপি। জেলায় যোগদানের প্রায় সাত মাস পর তিনি প্রথম সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের পারস্পরিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।

সাংবাদিক সাদ্দাম জানান, চিলমারী উপজেলার রমনা ইউনিয়নের একটি গ্রামের লোকদের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি গ্রামের লোকদের সংঘর্ষ হয়েছিল। পুলিশ-প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর সক্রিয় সহায়তায় তা নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন কুড়িগ্রামের এসপি মাহফুজুর রহমান।

সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করে সাংবাদিক সাদ্দাম বলেন, ‘উপজেলার রমনা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমিও ঘটনাস্থলে যাই। সে সময় চিলমারী থানার ওসিসহ পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমি আমার মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি ও ভিডিও ধারণ করছিলাম। হঠাৎ এসপি জিজ্ঞাসা করেন, ‘‘এই, তুমি কে?’’ আমি নিজেকে মিডিয়াকর্মী পরিচয় দিই। সঙ্গে সঙ্গে এসপি খেপে যান। তাঁর গানম্যানকে বলেন, ‘‘ওর মোবাইল কেড়ে নাও। মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’’ এরপর তাঁর গানম্যান আমার মোবাইল নিয়ে ছবি ও ভিডিও ডিলিট করে দেন।’

ভুক্তভোগী সাংবাদিক আরও বলেন, ‘তাঁর (এসপি) এমন আচরণে আমি বাক্‌রুদ্ধ হয়ে পড়ি। একজন পুলিশ কর্মকর্তার আচরণ কেন এমন হবে? উনার আপত্তি থাকলে উনি আমাকে ছবি তুলতে বারণ করতে পারতেন। আমি তুলতাম না।’

ঘটনাস্থলে উপস্থিত রমনা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম আশেক আকা বলেন, ‘সাদ্দামের মন খারাপ দেখে কারণ জিজ্ঞাসা করি। তখন সে আমাকে ঘটনা জানায়। এর বেশি কিছু জানি না।’

ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহিম বলেন, ‘ঠিক ক্ষিপ্ত না। স্যার তো কাউকে চেনেন না। স্যার জিজ্ঞাসা করছিলেন, কে ভিডিও করে। তখন বলেছেন, রাতে ভিডিও করো না, এটুকুই। আর তো কিছু হয়নি।’

এদিকে এসপির এমন আচরণের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জেলার সাংবাদিকেরা। তাঁরা এ ধরনের আচরণ ও মন্তব্যের কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে এসপিকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

চিলমারী সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সাওরাত হোসেন সোহেল বলেন, ‘এসপির এমন আচরণ সব গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের অপমানের শামিল। আমরা এ নিয়ে ফোরামের পক্ষ থেকে মিটিং করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছি।’

কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজার রহমান টিউটর বলেন, ‘সরকারের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার এমন আচরণ শুভকর নয়। সাংবাদিক তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই স্বাভাবিক। তিনি (এসপি) কার টাকায় বেতন পান? সাংবাদিক কিংবা জনগণের সঙ্গে তাঁর এমন আচরণ করার অধিকার নেই। এ জন্য তাঁকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।’

সার্বিক বিষয়ে জানতে এসপি মাহফুজুর রহমানকে একাধিকবার কল দিলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ফোন ও খুদে বার্তা দিলেও তিনি কোনো জবাব দেননি।

আরও খবর পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নারায়ণগঞ্জে এক বাসায় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪

ঢামেক প্রতিবেদক
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

আগারগাঁওয়ে সরকারি কোয়ার্টারে গ্যাস বিস্ফোরণের পর এবার নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও এলাকার একটি বাসায় বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। এ বিস্ফোরণে একই পরিবারের চারজন দগ্ধ হয়েছেন। তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাসের চুলা থেকে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।

আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে সোনারগাঁওয়ের পাটাত্তা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন, আলাউদ্দিন (৩৫), তাঁর দুই মেয়ে শিফা আক্তার (১৪) ও সিমলা আক্তার (৪) এবং আলাউদ্দিনের মা জরিনা বেগম (৬৫)।

দগ্ধ আলাউদ্দিনের বোন সালমা আক্তার জানান, তাঁর মা, ভাই ও ভাইয়ের দুই মেয়ে ওই বাসার নিচতলায় ভাড়া থাকে। ভোরে তাঁর ভাই আলাউদ্দিন ওয়াশরুমে যায়। এ সময় তাদের রান্না ঘরে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। তাঁর ভাই রুমে ঢুকতেই আগুনে ঝলসে যায়। এ সময় ঘরে থাকা তিনজন দগ্ধ হয়। পরে তাঁদের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসে।

সালমা আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, রান্না ঘরে গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, সকালে নারায়ণগঞ্জের একটি বাসায় গ্যাসের চুলার আগুন থেকে ৪ জন দগ্ধ হয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে এসেছে। এদের মধ্যে আলাউদ্দিনের ৪০ শতাংশ, শিফার ১২ শতাংশ, শিমলার ৩০ শতাংশ ও জরিনা বেগমের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। চারজনকে ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মাগুরায় পেট্রলবোমা হামলায় দুই সরকারি অফিসে অগ্নিকাণ্ড

মাগুরা প্রতিনিধি 
মাগুরা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় ও সরকারি সাবরেজিস্ট্রার অফিসে পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
মাগুরা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় ও সরকারি সাবরেজিস্ট্রার অফিসে পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

মাগুরায় আলাদা স্থানে পেট্রলবোমা হামলায় দুটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দপ্তরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ক্ষতিগ্রস্ত দপ্তর দুটি হলো মাগুরা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় ও সরকারি সাবরেজিস্ট্রার অফিস। শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে অজ্ঞাত দুষ্কৃতকারীরা পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে আগুন লাগিয়ে দেয়।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসমা আক্তার বলেন, রাতের আঁধারে দুষ্কৃতকারীরা অফিসের পেছনের জানালা ভেঙে ভেতরে পেট্রলবোমা ছোড়ে। এতে নিচতলায় থাকা কম্পিউটার, আসবাবসহ জমি-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ দলিল ও নথিপত্র পুড়ে যায়।

অন্যদিকে শহরের ইসলামপুর পাড়ার সাবরেজিস্ট্রার অফিসেও একইভাবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সাবরেজিস্ট্রার শুভ্রা রানী দাস বলেন, পেট্রলবোমায় রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে দলিল লেখকদের ঘর এবং নিচতলা পুড়ে গেছে। এতে জমি-সংক্রান্ত দলিল, প্রয়োজনীয় নথি ও দলিল লেখকদের কাগজপত্র ছাই হয়ে গেছে।

মাগুরা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন লিডার মো. আলিম মোল্লা বলেন, শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে পরপর দুটি স্থানে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে তাঁরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করেই আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

‎টঙ্গীতে ছিনতাকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

গাজীপুরের টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ৮টার দিকে বিআরটি প্রকল্পের উড়ালসেতুর বাটাগেট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

‎নিহত ব্যক্তির নাম সিদ্দিকুর রহমান (৫৭)। তিনি বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ থানার মৃত ইসমাইল ফকিরের ছেলে। সিদ্দিক টঙ্গীর মধুমিতা এলাকার একটি ভাড়া বাসায় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে বসবাস করতেন।

‎‎থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছেন।

‎‎স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সিদ্দিকুর রহমান ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় বিদ্যুৎ বিভাগে চাকরি করতেন। শনিবার সকালে অফিসে যাওয়ার জন্য বাসা থেকে বের হন তিনি। সিদ্দিকুর বিআরটি প্রকল্পের উড়ালসেতুর ওপর বাসের অপেক্ষায় ছিলেন। এ সময় কয়েকজন ছিনতাইকারী তাঁর কাছে থাকা নগদ টাকা ও মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। তারা তাঁকে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।

‎ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন পুলিশে খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ‎‎টঙ্গী পূর্ব থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আতিকুর রহমান বলেন, এই ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে বাবা-ছেলে আটক

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
গতকাল রাতে উত্তেজিত জনতা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বাড়ি ঘেরাও করে। ছবি: আজকের পত্রিকা
গতকাল রাতে উত্তেজিত জনতা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বাড়ি ঘেরাও করে। ছবি: আজকের পত্রিকা

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে মুন্সিগঞ্জ শহরের গণকপাড়া রাঢ়ীবাড়ি এলাকায় বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে পুলিশ ও যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে এই দুজনকে আটক করে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওই এলাকার মো. শফিউল বাসার হাসিব (৪০) ও তাঁর বাবা

মো. রবিউল আউয়াল জসিম ওরফে খোকন (৬৫)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ৩ ডিসেম্বর রাত পৌনে ৩টার দিকে মো. শফিউল বাসার হাসিব নিজ বসতঘরে কোরআন শরিফে আগুন দেন। ঘটনাটি তাঁর ফুফু হোসনেয়ারা হাসনাত (৫৬) প্রত্যক্ষ করেন। পরে সকালে হাসিবের বাবা মো. রবিউল আউয়াল জসিম কোরআন শরিফের পোড়া পৃষ্ঠা ও ছাই পাশের ডোবায় ফেলে দেন।

ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে শুক্রবার রাতে মুসল্লি ও এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ বাড়তে থাকে। রাতেই উত্তেজিত জনতা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বাড়ি ঘেরাও করলে পরিস্থিতি চরমে ওঠে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে দুজনকে আটক করে হেফাজতে নেন।

সদর থানার ওসি এম সাইফুল আলম বলেন, হোসনেয়ারা হাসনাতের অভিযোগের ভিত্তিতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও দাঙ্গা সৃষ্টির অভিযোগে মুন্সিগঞ্জ থানায় মামলা হয়েছে। আটক দুই আসামিকে শনিবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

সাইফুল আলম জানান, বর্তমানে এলাকায় পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে এবং নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত