প্রতিনিধি, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
মো. চতুর আলী। ৮১ তে পা দিল তাঁর বয়স। এই বয়সে একজন মানুষ আরাম আয়েশ করবে। নাতি নাতনির সঙ্গে হাসি তামাশা আর আড্ডাই মেতে থাকবে। হয়তো এমনই হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে বয়সের ভার নিয়ে এবং দারিদ্র্যর কাছে হার মেনে প্রতিদিন ভ্যানের প্যাডেল ঘুরিয়ে নিজের ও পরিবারের অন্ন যোগাতে হয় তাঁর। এই বৃদ্ধ বয়সে ভ্যান চলতে চাইলেও চালাতে পারে না চতুর আলী। তবুও নিত্য দিনের প্রয়োজন মেটাতে ভ্যান নিয়ে রাস্তায় বেরোতে হয় টাকার জন্য।'
গত ৩১ শে জুলাই ' জীবিকার কাছে বয়সের হার' শিরোনামে এমন একটি সংবাদ প্রকাশিত হয় আজকের পত্রিকার ৬ নম্বর পাতায়। প্রকাশিত সংবাদের ই - পেপার সামাজিক যোগাযোগের দ্রুততম মাধ্যম ফেসবুকে বেশ সাড়া ফেলে।
ফেসবুক ইউজাররা হৃদয়বিদারক কমেন্ট লিখতে থাকে। কিন্তু বৃদ্ধের পাশে কেউ এগিয়ে আসেনি। অবশেষে চতুর আলীর দুঃখ - দুর্দশা নজর কাড়ে কুষ্টিয়ার কুমারখালী যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শরিফুল আলমের। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বৃদ্ধ চালককে একটি ব্যাটারিচালিত যান্ত্রিক ভ্যান উপহার দেবেন।
প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে ত্রিশ হাজার টাকা ব্যয়ে সেই চতুর আলীকে একটি ব্যাটারিচালিত যান্ত্রিক ভ্যান উপহার দেওয়া হয়।
গত রোববার সকাল সাড়ে ১০ যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে তাঁর হাতে ভ্যানের চাবি তুলে দেন চেয়ারম্যান মো. শরিফুল আলম। এ সময় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হাফিজুর রহমানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
বৃদ্ধ ভ্যান চালক চতুর আলী যদুবয়রা ইউনিয়নের উত্তর যদুবয়রা গ্রামের বাসিন্দা। এ বিষয়ে তিনি বলেন, শুধু জীবিকার জন্য ভ্যান চালানো লাগে। পায়ে চালিত ভ্যানে অনেক কষ্ট হত। ধীর গতি হওয়ায় কেউ ভ্যানে উঠত না। আয় কম হতো। চেয়ারম্যান সাহেব আজ যান্ত্রিক ভ্যান দিছে। আমি খুব খুশি।
এ বিষয়ে যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শরিফুল আলম বলেন, আজকের পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারি যে, আমার ইউনিয়নের একজন বৃদ্ধ মানুষ পা চালিত ভ্যানে জীবিকার্জন করে। যা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তবুও নিয়তির খেলা মেনে নিতে হবে। তাই তাঁর কষ্ট কিছুটা হ্রাস করতে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রায় ৩০ হাজার টাকা ব্যয়ে একটি ব্যাটারিচালিত ভ্যান উপহার দেওয়া হয়।
মো. চতুর আলী। ৮১ তে পা দিল তাঁর বয়স। এই বয়সে একজন মানুষ আরাম আয়েশ করবে। নাতি নাতনির সঙ্গে হাসি তামাশা আর আড্ডাই মেতে থাকবে। হয়তো এমনই হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে বয়সের ভার নিয়ে এবং দারিদ্র্যর কাছে হার মেনে প্রতিদিন ভ্যানের প্যাডেল ঘুরিয়ে নিজের ও পরিবারের অন্ন যোগাতে হয় তাঁর। এই বৃদ্ধ বয়সে ভ্যান চলতে চাইলেও চালাতে পারে না চতুর আলী। তবুও নিত্য দিনের প্রয়োজন মেটাতে ভ্যান নিয়ে রাস্তায় বেরোতে হয় টাকার জন্য।'
গত ৩১ শে জুলাই ' জীবিকার কাছে বয়সের হার' শিরোনামে এমন একটি সংবাদ প্রকাশিত হয় আজকের পত্রিকার ৬ নম্বর পাতায়। প্রকাশিত সংবাদের ই - পেপার সামাজিক যোগাযোগের দ্রুততম মাধ্যম ফেসবুকে বেশ সাড়া ফেলে।
ফেসবুক ইউজাররা হৃদয়বিদারক কমেন্ট লিখতে থাকে। কিন্তু বৃদ্ধের পাশে কেউ এগিয়ে আসেনি। অবশেষে চতুর আলীর দুঃখ - দুর্দশা নজর কাড়ে কুষ্টিয়ার কুমারখালী যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শরিফুল আলমের। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বৃদ্ধ চালককে একটি ব্যাটারিচালিত যান্ত্রিক ভ্যান উপহার দেবেন।
প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে ত্রিশ হাজার টাকা ব্যয়ে সেই চতুর আলীকে একটি ব্যাটারিচালিত যান্ত্রিক ভ্যান উপহার দেওয়া হয়।
গত রোববার সকাল সাড়ে ১০ যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে তাঁর হাতে ভ্যানের চাবি তুলে দেন চেয়ারম্যান মো. শরিফুল আলম। এ সময় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হাফিজুর রহমানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
বৃদ্ধ ভ্যান চালক চতুর আলী যদুবয়রা ইউনিয়নের উত্তর যদুবয়রা গ্রামের বাসিন্দা। এ বিষয়ে তিনি বলেন, শুধু জীবিকার জন্য ভ্যান চালানো লাগে। পায়ে চালিত ভ্যানে অনেক কষ্ট হত। ধীর গতি হওয়ায় কেউ ভ্যানে উঠত না। আয় কম হতো। চেয়ারম্যান সাহেব আজ যান্ত্রিক ভ্যান দিছে। আমি খুব খুশি।
এ বিষয়ে যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শরিফুল আলম বলেন, আজকের পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারি যে, আমার ইউনিয়নের একজন বৃদ্ধ মানুষ পা চালিত ভ্যানে জীবিকার্জন করে। যা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তবুও নিয়তির খেলা মেনে নিতে হবে। তাই তাঁর কষ্ট কিছুটা হ্রাস করতে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রায় ৩০ হাজার টাকা ব্যয়ে একটি ব্যাটারিচালিত ভ্যান উপহার দেওয়া হয়।
সুনামগঞ্জে বাস ভাড়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষের জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট শুরু হয়েছে। এতে দূরপাল্লা ও অভ্যন্তরীণ সব রুটে যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাধারণ যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
২ মিনিট আগেবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন রোববার সন্ধ্যার পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিদ্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরানোর জন্য আমার কাছে সরকারি কোনো নির্দেশনা আসেনি। তাই আমি ছবি সরাতে যাইনি। মূলত বিদ্যালয় এলাকার একটি মহল সকালে বিদ্যালয়ে এসে দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করে।’
১৯ মিনিট আগেআলমগীর জানান, বাড়ির পাশের কুমড়োর খালের ধারে শূন্যরেখা বরাবর তাঁর একটি মাছের ঘের রয়েছে। অতিবৃষ্টিতে ঘেরটি তলিয়ে যাওয়ায় সোমবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে তিনি ঘেরে নেট দিতে গেলে ঘোজাডাঙ্গা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা ছররা গুলি ছোড়ে। এতে তাঁর মাথা, মুখ, ডান চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি লাগে।
২৮ মিনিট আগেঅন্তঃসত্ত্বা সাদিয়া দিশেহারা হয়ে গেলেন স্বামীর শেষ স্মৃতি গর্ভের সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় বাবা শাহাব উদ্দিন ওরফে আব্দুর রাজ্জাক এসে তাঁকে নিয়ে গেলেন ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার পুনাইল গ্রামে নিজ বাড়িতে। এমন কঠিন দুঃসময়ে পাশে দাঁড়াননি শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পাননি কোনো সান্ত্বনাও।
৩২ মিনিট আগে