দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ পরাজিত হওয়ার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর দোষারোপ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সংবাদ সম্মেলন করেছে। ক্ষমতায় থাকা কালের নানান অনিয়মের অভিযোগ, অযোগ্যতা, ইউনিয়নের মানুষের সঙ্গে খারাপ আচরণসহ নানা কারণে ভোটাররা প্রার্থীর প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়নে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে করে দাবি করেছেন ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতারা।
গত রোববার বিকেলের দিকে ফিলিপনগরের দারোগার মোড়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হায়দার আলী।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নৌকার প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজের জন্য উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মরিয়া হয়ে কাজ করলেও তাঁকে ভোটে জেতানো সম্ভব হয়নি। দাবি করা হয়, নির্বাচনে পরাজিত হয়ে এবং ব্যক্তিগত রাজনীতির নাস্তানাবুদ অবস্থা বুঝতে পেরে সংসদ সদস্য সরওয়ার জাহান বাদশাহসহ অন্যান্যদের ওপর দোষ চাপিয়ে নিজের লজ্জা ঢাকতে চাইছেন ফজলুল হক কবিরাজ।
সংসদ সদস্য (কুষ্টিয়া-১) আ কা ম সরওয়ার জাহান বাদশাহ ও স্থানীয় অন্যান্য নেতাদের ঘিরে গেল ইউনিয়ন নির্বাচনে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগ মনোনীত পরাজিত প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ। এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পত্র কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগেও দেন তিনি। এ খবর প্রকাশিত হয় গণমাধ্যমে। ফজলুল কবিরাজের অভিযোগে বলা হয় ২৮ নভেম্বর নির্বাচনে বিজয়ী নইমুদ্দিন সেন্টু বিএনপির নেতা। ফজলুল হক কবিরাজ গণমাধ্যম এবং অন্যান্য জায়গায় দাবি করছেন সেন্টুর স্বজনদের কাছে থেকে টাকা ও ফ্ল্যাট নিয়ে ফজলুল কবিরাজকে হারিয়েছেন এমপি ও ইউনিয়নের অন্যান্য নেতারা।
সম্মেলনে ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতাকে সঙ্গে নিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে পরাজিত ফজলুল হক প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইছে। সংসদ সদস্যের (বাদশাহর) বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মনগড়া গল্প বলে দাবি জানান তিনি। আরও বলেন, বাদশাহ এমপি ২০১৭ সালে রিয়েল স্টেট কোম্পানি থেকে রাজধানীতে একটি ফ্ল্যাট কেনা শুরু করেন ২০২০ সালে ফ্ল্যাটের টাকা পরিশোধ হলে পরবর্তীতে ২০২১ সালের মে মাসে সেটি নিবন্ধন করা হয়। এর আগে এমপি বাদশাহ ভাড়া করা বাসায় থেকে তাঁর আইনজীবী পেশার কাজ করে আসছিলেন। গেল আড়াই বছরের বেশি সময় তিনি স্ব পরিবারে রাজধানীতে ওই বাসায় থাকেন। এমন বিষয় নিয়ে অবান্তর মিথ্যাচারের জন্য এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান নইমুদ্দিন সেন্টু বর্তমানে আওয়ামী লীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী, ফিলিপনগর এলাকার আওয়ামী লীগের অনেক নেতা বিভিন্ন নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের বিরুদ্ধে কাজ করলেও দীর্ঘ বছর ধরে সেন্টু নৌকার জন্য কাজ করে আসছেন। প্রয়াত নেতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি আফাজ উদ্দিন আহমেদের হাত ধরে সেন্টুর আওয়ামী লীগে যোগদান এবং এবারের নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে স্বতন্ত্র ভোট করায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার আদেশ দেয়া হয়েছে। এতকিছুর পরেও তাঁর বিরুদ্ধে বিএনপি তকমা লাগিয়ে নিজে পাশকাটিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টার নিন্দা জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
ফজলুল হক কবিরাজের নিজ বংশেই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা তাঁর পরাজয়ের অন্যতম কারণ বলে দাবি করা হয়। বলা হয়, ফজলুল হকের চাচাতো ভাই ওরুশ কবিরাজ উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র নেতার মদদে ভোটে বিদ্রোহী হোন।
ফিলিপনগর ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সরওয়ার জাহান বাদশাহ এমপি, সাধারণ সম্পাদক শরীফ উদ্দিন রিমন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানুল আসকার হাসুসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতার বসবাস। সেক্ষেত্রে ফজলুল হকের নৌকার পরাজয়ে এইসব নেতাদের দোষারোপ হাস্যকর বলে বক্তব্য দেন সম্মেলনের আহ্বায়ক। তারা বলেন, সুষ্ঠু ভোটে জনগণ তাদের রায় দিয়েছে। শুধুমাত্র বিজয়ী প্রার্থী সেন্টুর কাছেই নয়, বিভিন্ন কেন্দ্রে বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজের কাছেও পরাজিত হয়েছে।
সম্মেলনে দাবি করা হয়, একটি মহল ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে ফজলুল হককে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগককে বিভক্ত করে বিএনপিকে শক্তিশালী করতে চাইছে। নৌকার পরাজিত প্রার্থী ফজলুল হকের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তারা বলেন, সর্বনাশী খেলা বন্ধ করুন।
সাম্প্রতিক ইউপি নির্বাচনে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে পরাজিত হয় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। বিজয়ী হয় স্বতন্ত্ররা যাদের মধ্যে ৯ জনই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছাদিকুজ্জামান খান, সরদার আতিয়ার রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবুর রহমান, প্রকৌশলী ইলিয়াস হোসেন, মনি সরকার, মাহবুবুর রহমান, যুবলীগ নেতা ওয়াসিম কবিরাজসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ পরাজিত হওয়ার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর দোষারোপ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সংবাদ সম্মেলন করেছে। ক্ষমতায় থাকা কালের নানান অনিয়মের অভিযোগ, অযোগ্যতা, ইউনিয়নের মানুষের সঙ্গে খারাপ আচরণসহ নানা কারণে ভোটাররা প্রার্থীর প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়নে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে করে দাবি করেছেন ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতারা।
গত রোববার বিকেলের দিকে ফিলিপনগরের দারোগার মোড়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হায়দার আলী।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নৌকার প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজের জন্য উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মরিয়া হয়ে কাজ করলেও তাঁকে ভোটে জেতানো সম্ভব হয়নি। দাবি করা হয়, নির্বাচনে পরাজিত হয়ে এবং ব্যক্তিগত রাজনীতির নাস্তানাবুদ অবস্থা বুঝতে পেরে সংসদ সদস্য সরওয়ার জাহান বাদশাহসহ অন্যান্যদের ওপর দোষ চাপিয়ে নিজের লজ্জা ঢাকতে চাইছেন ফজলুল হক কবিরাজ।
সংসদ সদস্য (কুষ্টিয়া-১) আ কা ম সরওয়ার জাহান বাদশাহ ও স্থানীয় অন্যান্য নেতাদের ঘিরে গেল ইউনিয়ন নির্বাচনে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগ মনোনীত পরাজিত প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ। এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পত্র কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগেও দেন তিনি। এ খবর প্রকাশিত হয় গণমাধ্যমে। ফজলুল কবিরাজের অভিযোগে বলা হয় ২৮ নভেম্বর নির্বাচনে বিজয়ী নইমুদ্দিন সেন্টু বিএনপির নেতা। ফজলুল হক কবিরাজ গণমাধ্যম এবং অন্যান্য জায়গায় দাবি করছেন সেন্টুর স্বজনদের কাছে থেকে টাকা ও ফ্ল্যাট নিয়ে ফজলুল কবিরাজকে হারিয়েছেন এমপি ও ইউনিয়নের অন্যান্য নেতারা।
সম্মেলনে ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতাকে সঙ্গে নিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে পরাজিত ফজলুল হক প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইছে। সংসদ সদস্যের (বাদশাহর) বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মনগড়া গল্প বলে দাবি জানান তিনি। আরও বলেন, বাদশাহ এমপি ২০১৭ সালে রিয়েল স্টেট কোম্পানি থেকে রাজধানীতে একটি ফ্ল্যাট কেনা শুরু করেন ২০২০ সালে ফ্ল্যাটের টাকা পরিশোধ হলে পরবর্তীতে ২০২১ সালের মে মাসে সেটি নিবন্ধন করা হয়। এর আগে এমপি বাদশাহ ভাড়া করা বাসায় থেকে তাঁর আইনজীবী পেশার কাজ করে আসছিলেন। গেল আড়াই বছরের বেশি সময় তিনি স্ব পরিবারে রাজধানীতে ওই বাসায় থাকেন। এমন বিষয় নিয়ে অবান্তর মিথ্যাচারের জন্য এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান নইমুদ্দিন সেন্টু বর্তমানে আওয়ামী লীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী, ফিলিপনগর এলাকার আওয়ামী লীগের অনেক নেতা বিভিন্ন নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের বিরুদ্ধে কাজ করলেও দীর্ঘ বছর ধরে সেন্টু নৌকার জন্য কাজ করে আসছেন। প্রয়াত নেতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি আফাজ উদ্দিন আহমেদের হাত ধরে সেন্টুর আওয়ামী লীগে যোগদান এবং এবারের নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে স্বতন্ত্র ভোট করায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার আদেশ দেয়া হয়েছে। এতকিছুর পরেও তাঁর বিরুদ্ধে বিএনপি তকমা লাগিয়ে নিজে পাশকাটিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টার নিন্দা জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
ফজলুল হক কবিরাজের নিজ বংশেই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা তাঁর পরাজয়ের অন্যতম কারণ বলে দাবি করা হয়। বলা হয়, ফজলুল হকের চাচাতো ভাই ওরুশ কবিরাজ উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র নেতার মদদে ভোটে বিদ্রোহী হোন।
ফিলিপনগর ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সরওয়ার জাহান বাদশাহ এমপি, সাধারণ সম্পাদক শরীফ উদ্দিন রিমন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানুল আসকার হাসুসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতার বসবাস। সেক্ষেত্রে ফজলুল হকের নৌকার পরাজয়ে এইসব নেতাদের দোষারোপ হাস্যকর বলে বক্তব্য দেন সম্মেলনের আহ্বায়ক। তারা বলেন, সুষ্ঠু ভোটে জনগণ তাদের রায় দিয়েছে। শুধুমাত্র বিজয়ী প্রার্থী সেন্টুর কাছেই নয়, বিভিন্ন কেন্দ্রে বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজের কাছেও পরাজিত হয়েছে।
সম্মেলনে দাবি করা হয়, একটি মহল ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে ফজলুল হককে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগককে বিভক্ত করে বিএনপিকে শক্তিশালী করতে চাইছে। নৌকার পরাজিত প্রার্থী ফজলুল হকের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তারা বলেন, সর্বনাশী খেলা বন্ধ করুন।
সাম্প্রতিক ইউপি নির্বাচনে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে পরাজিত হয় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। বিজয়ী হয় স্বতন্ত্ররা যাদের মধ্যে ৯ জনই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছাদিকুজ্জামান খান, সরদার আতিয়ার রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবুর রহমান, প্রকৌশলী ইলিয়াস হোসেন, মনি সরকার, মাহবুবুর রহমান, যুবলীগ নেতা ওয়াসিম কবিরাজসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ পরাজিত হওয়ার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর দোষারোপ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সংবাদ সম্মেলন করেছে। ক্ষমতায় থাকা কালের নানান অনিয়মের অভিযোগ, অযোগ্যতা, ইউনিয়নের মানুষের সঙ্গে খারাপ আচরণসহ নানা কারণে ভোটাররা প্রার্থীর প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়নে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে করে দাবি করেছেন ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতারা।
গত রোববার বিকেলের দিকে ফিলিপনগরের দারোগার মোড়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হায়দার আলী।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নৌকার প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজের জন্য উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মরিয়া হয়ে কাজ করলেও তাঁকে ভোটে জেতানো সম্ভব হয়নি। দাবি করা হয়, নির্বাচনে পরাজিত হয়ে এবং ব্যক্তিগত রাজনীতির নাস্তানাবুদ অবস্থা বুঝতে পেরে সংসদ সদস্য সরওয়ার জাহান বাদশাহসহ অন্যান্যদের ওপর দোষ চাপিয়ে নিজের লজ্জা ঢাকতে চাইছেন ফজলুল হক কবিরাজ।
সংসদ সদস্য (কুষ্টিয়া-১) আ কা ম সরওয়ার জাহান বাদশাহ ও স্থানীয় অন্যান্য নেতাদের ঘিরে গেল ইউনিয়ন নির্বাচনে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগ মনোনীত পরাজিত প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ। এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পত্র কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগেও দেন তিনি। এ খবর প্রকাশিত হয় গণমাধ্যমে। ফজলুল কবিরাজের অভিযোগে বলা হয় ২৮ নভেম্বর নির্বাচনে বিজয়ী নইমুদ্দিন সেন্টু বিএনপির নেতা। ফজলুল হক কবিরাজ গণমাধ্যম এবং অন্যান্য জায়গায় দাবি করছেন সেন্টুর স্বজনদের কাছে থেকে টাকা ও ফ্ল্যাট নিয়ে ফজলুল কবিরাজকে হারিয়েছেন এমপি ও ইউনিয়নের অন্যান্য নেতারা।
সম্মেলনে ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতাকে সঙ্গে নিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে পরাজিত ফজলুল হক প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইছে। সংসদ সদস্যের (বাদশাহর) বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মনগড়া গল্প বলে দাবি জানান তিনি। আরও বলেন, বাদশাহ এমপি ২০১৭ সালে রিয়েল স্টেট কোম্পানি থেকে রাজধানীতে একটি ফ্ল্যাট কেনা শুরু করেন ২০২০ সালে ফ্ল্যাটের টাকা পরিশোধ হলে পরবর্তীতে ২০২১ সালের মে মাসে সেটি নিবন্ধন করা হয়। এর আগে এমপি বাদশাহ ভাড়া করা বাসায় থেকে তাঁর আইনজীবী পেশার কাজ করে আসছিলেন। গেল আড়াই বছরের বেশি সময় তিনি স্ব পরিবারে রাজধানীতে ওই বাসায় থাকেন। এমন বিষয় নিয়ে অবান্তর মিথ্যাচারের জন্য এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান নইমুদ্দিন সেন্টু বর্তমানে আওয়ামী লীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী, ফিলিপনগর এলাকার আওয়ামী লীগের অনেক নেতা বিভিন্ন নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের বিরুদ্ধে কাজ করলেও দীর্ঘ বছর ধরে সেন্টু নৌকার জন্য কাজ করে আসছেন। প্রয়াত নেতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি আফাজ উদ্দিন আহমেদের হাত ধরে সেন্টুর আওয়ামী লীগে যোগদান এবং এবারের নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে স্বতন্ত্র ভোট করায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার আদেশ দেয়া হয়েছে। এতকিছুর পরেও তাঁর বিরুদ্ধে বিএনপি তকমা লাগিয়ে নিজে পাশকাটিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টার নিন্দা জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
ফজলুল হক কবিরাজের নিজ বংশেই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা তাঁর পরাজয়ের অন্যতম কারণ বলে দাবি করা হয়। বলা হয়, ফজলুল হকের চাচাতো ভাই ওরুশ কবিরাজ উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র নেতার মদদে ভোটে বিদ্রোহী হোন।
ফিলিপনগর ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সরওয়ার জাহান বাদশাহ এমপি, সাধারণ সম্পাদক শরীফ উদ্দিন রিমন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানুল আসকার হাসুসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতার বসবাস। সেক্ষেত্রে ফজলুল হকের নৌকার পরাজয়ে এইসব নেতাদের দোষারোপ হাস্যকর বলে বক্তব্য দেন সম্মেলনের আহ্বায়ক। তারা বলেন, সুষ্ঠু ভোটে জনগণ তাদের রায় দিয়েছে। শুধুমাত্র বিজয়ী প্রার্থী সেন্টুর কাছেই নয়, বিভিন্ন কেন্দ্রে বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজের কাছেও পরাজিত হয়েছে।
সম্মেলনে দাবি করা হয়, একটি মহল ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে ফজলুল হককে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগককে বিভক্ত করে বিএনপিকে শক্তিশালী করতে চাইছে। নৌকার পরাজিত প্রার্থী ফজলুল হকের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তারা বলেন, সর্বনাশী খেলা বন্ধ করুন।
সাম্প্রতিক ইউপি নির্বাচনে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে পরাজিত হয় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। বিজয়ী হয় স্বতন্ত্ররা যাদের মধ্যে ৯ জনই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছাদিকুজ্জামান খান, সরদার আতিয়ার রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবুর রহমান, প্রকৌশলী ইলিয়াস হোসেন, মনি সরকার, মাহবুবুর রহমান, যুবলীগ নেতা ওয়াসিম কবিরাজসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ পরাজিত হওয়ার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর দোষারোপ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সংবাদ সম্মেলন করেছে। ক্ষমতায় থাকা কালের নানান অনিয়মের অভিযোগ, অযোগ্যতা, ইউনিয়নের মানুষের সঙ্গে খারাপ আচরণসহ নানা কারণে ভোটাররা প্রার্থীর প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়নে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে করে দাবি করেছেন ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতারা।
গত রোববার বিকেলের দিকে ফিলিপনগরের দারোগার মোড়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হায়দার আলী।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নৌকার প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজের জন্য উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মরিয়া হয়ে কাজ করলেও তাঁকে ভোটে জেতানো সম্ভব হয়নি। দাবি করা হয়, নির্বাচনে পরাজিত হয়ে এবং ব্যক্তিগত রাজনীতির নাস্তানাবুদ অবস্থা বুঝতে পেরে সংসদ সদস্য সরওয়ার জাহান বাদশাহসহ অন্যান্যদের ওপর দোষ চাপিয়ে নিজের লজ্জা ঢাকতে চাইছেন ফজলুল হক কবিরাজ।
সংসদ সদস্য (কুষ্টিয়া-১) আ কা ম সরওয়ার জাহান বাদশাহ ও স্থানীয় অন্যান্য নেতাদের ঘিরে গেল ইউনিয়ন নির্বাচনে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগ মনোনীত পরাজিত প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ। এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পত্র কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগেও দেন তিনি। এ খবর প্রকাশিত হয় গণমাধ্যমে। ফজলুল কবিরাজের অভিযোগে বলা হয় ২৮ নভেম্বর নির্বাচনে বিজয়ী নইমুদ্দিন সেন্টু বিএনপির নেতা। ফজলুল হক কবিরাজ গণমাধ্যম এবং অন্যান্য জায়গায় দাবি করছেন সেন্টুর স্বজনদের কাছে থেকে টাকা ও ফ্ল্যাট নিয়ে ফজলুল কবিরাজকে হারিয়েছেন এমপি ও ইউনিয়নের অন্যান্য নেতারা।
সম্মেলনে ফিলিপনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতাকে সঙ্গে নিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে পরাজিত ফজলুল হক প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইছে। সংসদ সদস্যের (বাদশাহর) বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মনগড়া গল্প বলে দাবি জানান তিনি। আরও বলেন, বাদশাহ এমপি ২০১৭ সালে রিয়েল স্টেট কোম্পানি থেকে রাজধানীতে একটি ফ্ল্যাট কেনা শুরু করেন ২০২০ সালে ফ্ল্যাটের টাকা পরিশোধ হলে পরবর্তীতে ২০২১ সালের মে মাসে সেটি নিবন্ধন করা হয়। এর আগে এমপি বাদশাহ ভাড়া করা বাসায় থেকে তাঁর আইনজীবী পেশার কাজ করে আসছিলেন। গেল আড়াই বছরের বেশি সময় তিনি স্ব পরিবারে রাজধানীতে ওই বাসায় থাকেন। এমন বিষয় নিয়ে অবান্তর মিথ্যাচারের জন্য এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান নইমুদ্দিন সেন্টু বর্তমানে আওয়ামী লীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী, ফিলিপনগর এলাকার আওয়ামী লীগের অনেক নেতা বিভিন্ন নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের বিরুদ্ধে কাজ করলেও দীর্ঘ বছর ধরে সেন্টু নৌকার জন্য কাজ করে আসছেন। প্রয়াত নেতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি আফাজ উদ্দিন আহমেদের হাত ধরে সেন্টুর আওয়ামী লীগে যোগদান এবং এবারের নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে স্বতন্ত্র ভোট করায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার আদেশ দেয়া হয়েছে। এতকিছুর পরেও তাঁর বিরুদ্ধে বিএনপি তকমা লাগিয়ে নিজে পাশকাটিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টার নিন্দা জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
ফজলুল হক কবিরাজের নিজ বংশেই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা তাঁর পরাজয়ের অন্যতম কারণ বলে দাবি করা হয়। বলা হয়, ফজলুল হকের চাচাতো ভাই ওরুশ কবিরাজ উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র নেতার মদদে ভোটে বিদ্রোহী হোন।
ফিলিপনগর ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সরওয়ার জাহান বাদশাহ এমপি, সাধারণ সম্পাদক শরীফ উদ্দিন রিমন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানুল আসকার হাসুসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতার বসবাস। সেক্ষেত্রে ফজলুল হকের নৌকার পরাজয়ে এইসব নেতাদের দোষারোপ হাস্যকর বলে বক্তব্য দেন সম্মেলনের আহ্বায়ক। তারা বলেন, সুষ্ঠু ভোটে জনগণ তাদের রায় দিয়েছে। শুধুমাত্র বিজয়ী প্রার্থী সেন্টুর কাছেই নয়, বিভিন্ন কেন্দ্রে বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজের কাছেও পরাজিত হয়েছে।
সম্মেলনে দাবি করা হয়, একটি মহল ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে ফজলুল হককে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগককে বিভক্ত করে বিএনপিকে শক্তিশালী করতে চাইছে। নৌকার পরাজিত প্রার্থী ফজলুল হকের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তারা বলেন, সর্বনাশী খেলা বন্ধ করুন।
সাম্প্রতিক ইউপি নির্বাচনে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে পরাজিত হয় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। বিজয়ী হয় স্বতন্ত্ররা যাদের মধ্যে ৯ জনই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছাদিকুজ্জামান খান, সরদার আতিয়ার রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবুর রহমান, প্রকৌশলী ইলিয়াস হোসেন, মনি সরকার, মাহবুবুর রহমান, যুবলীগ নেতা ওয়াসিম কবিরাজসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

মাদারীপুর ১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার ঘটনায় তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। মনোনয়ন পুনর্বহালের দাবিতে আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে শিবচর পৌর এলাকার ৭১ সড়কে অবস্থান নেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা।
১৪ মিনিট আগে
আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে এবারের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। শুনেছি, ইতিমধ্যে টাকাপয়সার লেনদেনও হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। তার ওপর পার্শ্ববর্তী দেশগুলো আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচন করার জন্য চাপ দিচ্ছে।’
২০ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিষধর সাপের কামড়ে শামীম হোসেন (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত শামীম হোসেন তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া করমদি গ্রামের মিজানুর রহমান হারানের ছেলে।
৩১ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ বুধবার সকালে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে মেঘমুক্ত আকাশে এই পর্বতশৃঙ্গের অপরূপ দৃশ্য দেখা যায়। টানা কয়েক দিনের মেঘলা আবহাওয়ার পর তিন
১ ঘণ্টা আগেশিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার ঘটনায় তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। মনোনয়ন পুনর্বহালের দাবিতে আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে শিবচর পৌর এলাকার ৭১ সড়কে অবস্থান নেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা।
জানা গেছে, গত সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সারা দেশের ২৩৭টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে। এর মধ্যে মাদারীপুর-১ আসনে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয় কামাল জামান মোল্লার নাম। এর প্রতিবাদ জানিয়ে সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকা-ভাঙ্গা মহাসড়ক অবরোধ করেন মনোনয়ন না পাওয়া সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলুর সমর্থকেরা। পরে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দলীয় দপ্তর থেকে জানানো হয়, অনিবার্য কারণে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়ন স্থগিত রাখা হয়েছে। বিএনপির দপ্তর সম্পাদক রুহুল কবির রিজভী এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এদিকে মনোনয়ন স্থগিত করার প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার সকাল থেকে শিবচর সদরের ৭১ সড়কে বিক্ষোভ করছেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা। তাঁরা মনোনয়ন পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন। এ সময় বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে মনোনয়ন স্থগিতের প্রতিবাদ জানান তাঁরা। প্রতিবাদে নারী-পুরুষসহ অসংখ্য সমর্থক অংশ নিয়েছে।
জামান মোল্লার সমর্থিত একাধিক নেতা-কর্মী বলেন, ‘জামান মোল্লা একজন জননন্দিত নেতা। শিবচরে তাঁর প্রচুর সমর্থক রয়েছে। তিনি বিএনপিকে টিকিয়ে রেখেছেন। তাঁর মনোনয়ন স্থগিত মেনে নেওয়া হবে না। মনোনয়ন পুনর্বহাল করতে হবে।’

মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার ঘটনায় তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। মনোনয়ন পুনর্বহালের দাবিতে আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে শিবচর পৌর এলাকার ৭১ সড়কে অবস্থান নেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা।
জানা গেছে, গত সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সারা দেশের ২৩৭টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে। এর মধ্যে মাদারীপুর-১ আসনে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয় কামাল জামান মোল্লার নাম। এর প্রতিবাদ জানিয়ে সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকা-ভাঙ্গা মহাসড়ক অবরোধ করেন মনোনয়ন না পাওয়া সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলুর সমর্থকেরা। পরে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দলীয় দপ্তর থেকে জানানো হয়, অনিবার্য কারণে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়ন স্থগিত রাখা হয়েছে। বিএনপির দপ্তর সম্পাদক রুহুল কবির রিজভী এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এদিকে মনোনয়ন স্থগিত করার প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার সকাল থেকে শিবচর সদরের ৭১ সড়কে বিক্ষোভ করছেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা। তাঁরা মনোনয়ন পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন। এ সময় বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে মনোনয়ন স্থগিতের প্রতিবাদ জানান তাঁরা। প্রতিবাদে নারী-পুরুষসহ অসংখ্য সমর্থক অংশ নিয়েছে।
জামান মোল্লার সমর্থিত একাধিক নেতা-কর্মী বলেন, ‘জামান মোল্লা একজন জননন্দিত নেতা। শিবচরে তাঁর প্রচুর সমর্থক রয়েছে। তিনি বিএনপিকে টিকিয়ে রেখেছেন। তাঁর মনোনয়ন স্থগিত মেনে নেওয়া হবে না। মনোনয়ন পুনর্বহাল করতে হবে।’

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ পরাজিত হওয়ার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর দোষারোপ করেন
১৩ ডিসেম্বর ২০২১
আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে এবারের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। শুনেছি, ইতিমধ্যে টাকাপয়সার লেনদেনও হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। তার ওপর পার্শ্ববর্তী দেশগুলো আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচন করার জন্য চাপ দিচ্ছে।’
২০ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিষধর সাপের কামড়ে শামীম হোসেন (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত শামীম হোসেন তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া করমদি গ্রামের মিজানুর রহমান হারানের ছেলে।
৩১ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ বুধবার সকালে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে মেঘমুক্ত আকাশে এই পর্বতশৃঙ্গের অপরূপ দৃশ্য দেখা যায়। টানা কয়েক দিনের মেঘলা আবহাওয়ার পর তিন
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী প্রতিনিধি

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র ও বাণিজ্যমন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জাতীয় পার্টি এখন চার ভাগে বিভক্ত। এর মধ্যে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন একটি অংশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। এমনকি তাদের মধ্যে টাকাপয়সার লেনদেনও হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে পটুয়াখালী সদর উপজেলার কমলাপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ ধরান্দী আবাসন মাঠে এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে এবারের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। শুনেছি, ইতিমধ্যে টাকাপয়সার লেনদেনও হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। তার ওপর পার্শ্ববর্তী দেশগুলো আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচন করার জন্য চাপ দিচ্ছে।’
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘এই নির্বাচন যতটা সহজ মনে হচ্ছে, বাস্তবে ততটা সহজ নয়। জনাব তারেক রহমানও একাধিকবার বলেছেন—এই নির্বাচনের পেছনে রয়েছে বিভিন্ন চাপ, পার্শ্ববর্তী দেশের, আওয়ামী লীগের, জাতীয় পার্টির এমনকি গোপনে গোয়েন্দা সংস্থারও।’
দলীয় কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, এখন শুধু মঞ্চে বক্তৃতা দিয়ে হবে না, ঘরে ঘরে যেতে হবে। মানুষের সঙ্গে কথা বলতে হবে—কেন ভোট হবে, কাকে ভোট দেবে, কেন দেবে, তা জনগণকে বোঝাতে হবে।
ভোটের পরিবেশ নিয়ে আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছি, যেখানে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট প্রায় ইতিহাস হয়ে গেছে। গত ১৫ বছরে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। রাতে ভোট হয়েছে, দিনের ভোট কেড়ে নেওয়া হয়েছে। প্রকৃত নির্বাচন না হয়ে ‘সিলেকশন’ হয়েছে। এতে অযোগ্য ও অদক্ষ লোক সংসদে গেছে, পবিত্র সংসদকে অপবিত্র করা হয়েছে।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পটুয়াখালী জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ আহমেদ বায়জিদ পান্না। সভাপতিত্ব করেন কমলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম মৃধা।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র ও বাণিজ্যমন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জাতীয় পার্টি এখন চার ভাগে বিভক্ত। এর মধ্যে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন একটি অংশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। এমনকি তাদের মধ্যে টাকাপয়সার লেনদেনও হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে পটুয়াখালী সদর উপজেলার কমলাপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ ধরান্দী আবাসন মাঠে এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে এবারের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। শুনেছি, ইতিমধ্যে টাকাপয়সার লেনদেনও হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। তার ওপর পার্শ্ববর্তী দেশগুলো আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচন করার জন্য চাপ দিচ্ছে।’
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘এই নির্বাচন যতটা সহজ মনে হচ্ছে, বাস্তবে ততটা সহজ নয়। জনাব তারেক রহমানও একাধিকবার বলেছেন—এই নির্বাচনের পেছনে রয়েছে বিভিন্ন চাপ, পার্শ্ববর্তী দেশের, আওয়ামী লীগের, জাতীয় পার্টির এমনকি গোপনে গোয়েন্দা সংস্থারও।’
দলীয় কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, এখন শুধু মঞ্চে বক্তৃতা দিয়ে হবে না, ঘরে ঘরে যেতে হবে। মানুষের সঙ্গে কথা বলতে হবে—কেন ভোট হবে, কাকে ভোট দেবে, কেন দেবে, তা জনগণকে বোঝাতে হবে।
ভোটের পরিবেশ নিয়ে আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছি, যেখানে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট প্রায় ইতিহাস হয়ে গেছে। গত ১৫ বছরে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। রাতে ভোট হয়েছে, দিনের ভোট কেড়ে নেওয়া হয়েছে। প্রকৃত নির্বাচন না হয়ে ‘সিলেকশন’ হয়েছে। এতে অযোগ্য ও অদক্ষ লোক সংসদে গেছে, পবিত্র সংসদকে অপবিত্র করা হয়েছে।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পটুয়াখালী জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ আহমেদ বায়জিদ পান্না। সভাপতিত্ব করেন কমলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম মৃধা।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ পরাজিত হওয়ার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর দোষারোপ করেন
১৩ ডিসেম্বর ২০২১
মাদারীপুর ১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার ঘটনায় তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। মনোনয়ন পুনর্বহালের দাবিতে আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে শিবচর পৌর এলাকার ৭১ সড়কে অবস্থান নেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা।
১৪ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিষধর সাপের কামড়ে শামীম হোসেন (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত শামীম হোসেন তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া করমদি গ্রামের মিজানুর রহমান হারানের ছেলে।
৩১ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ বুধবার সকালে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে মেঘমুক্ত আকাশে এই পর্বতশৃঙ্গের অপরূপ দৃশ্য দেখা যায়। টানা কয়েক দিনের মেঘলা আবহাওয়ার পর তিন
১ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুরের গাংনীতে বিষধর সাপের কামড়ে শামীম হোসেন (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত শামীম হোসেন তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া করমদি গ্রামের মিজানুর রহমান হারানের ছেলে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সাপে কামড় দেওয়ার পর দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে ওঝা বা কবিরাজের কাছে যাওয়াই এই মৃত্যুর কারণ।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে শামীম হোসেন নিজের কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত আড়াইটার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় তাঁকে বিষধর সাপে কামড় দেয়। বিষয়টি জানতে পেরে বাড়ির লোকজন তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে কয়েকজন কবিরাজ বা ওঝার কাছে নিয়ে যায়। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আজ বুধবার সকালে তাঁকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কিছুক্ষণ চিকিৎসার পর তাঁর মৃত্যু হয়।
রোহান আহমেদ নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘সকালে আমি খেলার উদ্দেশ্যে বের হয়ে দেখি একজনকে সাপে কেটেছে। দ্রুত লোকজন নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাই। তাঁর অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছিল। হাসপাতালে নিতে আমাদের অনেক দেরি হয়ে যায়।’
আকাশ আহমেদ জানান, তাঁরা সকালে ঘর খুঁড়ে অত্যন্ত বিষধর মনে হওয়া সাপটিকে পান এবং সঙ্গে সঙ্গে মেরে ফেলেন।
নিহত শামীম হোসেনের বাবা মিজানুর রহমান হারান বলেন, ‘যখন জানতে পারি আমার ছেলেকে সাপে কেটেছে, তখনই আমরা কয়েক জায়গায় (কবিরাজের কাছে) নিয়ে যাই। কিন্তু অবস্থা খুবই খারাপ হতে থাকে। বুক বন্ধ হয়ে আসছিল। তখন কয়েকজনকে নিয়ে আজ সকালে গাংনী উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে কিছুক্ষণ থাকার পর আমার ছেলে মারা যায়। বাবার কাঁধে সন্তানের লাশ যে কত বেদনার, তা কাউকে বলে বোঝানো সম্ভব না।’
স্থানীয় বাসিন্দা সবুজ আহমেদ আক্ষেপ করে বলেন, ‘সাপে কামড়ালে মানুষ কেন যে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে যায়, তা বুঝি না। সাপের অ্যান্টিভেনম হাসপাতালে পাওয়া যায়। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গেলে রোগী অনেকটা সুস্থ হয়ে যায়। আমাদের পাড়ায় আজ একজন মারা গেল। কারণ, হাসপাতালে নিয়ে যেতে অনেক দেরি করে ফেলেছিল।’
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল আজিজ এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘সাপে কাটা রোগীকে আমাদের কাছে সকাল সাড়ে ৭টার সময় আনা হয়। তাঁকে আমাদের কাছে শেষ মুহূর্তে আনা হয়েছিল। তাঁর অবস্থা খুবই খারাপ ছিল।’ তিনি বলেন, রোগীকে অ্যান্টিভেনম দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু এক ঘণ্টা পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
আব্দুল্লাহ আল আজিজ আরও বলেন, ‘আমরা জানতে পারি সাপে কামড় দেওয়ার পর তাঁকে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আসলে মানুষের উচিত যখন কাউকে সাপে কাটবে, তখন অতি দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা। আমাদের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যান্টিভেনম মজুত রয়েছে।’

মেহেরপুরের গাংনীতে বিষধর সাপের কামড়ে শামীম হোসেন (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত শামীম হোসেন তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া করমদি গ্রামের মিজানুর রহমান হারানের ছেলে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সাপে কামড় দেওয়ার পর দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে ওঝা বা কবিরাজের কাছে যাওয়াই এই মৃত্যুর কারণ।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে শামীম হোসেন নিজের কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত আড়াইটার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় তাঁকে বিষধর সাপে কামড় দেয়। বিষয়টি জানতে পেরে বাড়ির লোকজন তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে কয়েকজন কবিরাজ বা ওঝার কাছে নিয়ে যায়। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আজ বুধবার সকালে তাঁকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কিছুক্ষণ চিকিৎসার পর তাঁর মৃত্যু হয়।
রোহান আহমেদ নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘সকালে আমি খেলার উদ্দেশ্যে বের হয়ে দেখি একজনকে সাপে কেটেছে। দ্রুত লোকজন নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাই। তাঁর অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছিল। হাসপাতালে নিতে আমাদের অনেক দেরি হয়ে যায়।’
আকাশ আহমেদ জানান, তাঁরা সকালে ঘর খুঁড়ে অত্যন্ত বিষধর মনে হওয়া সাপটিকে পান এবং সঙ্গে সঙ্গে মেরে ফেলেন।
নিহত শামীম হোসেনের বাবা মিজানুর রহমান হারান বলেন, ‘যখন জানতে পারি আমার ছেলেকে সাপে কেটেছে, তখনই আমরা কয়েক জায়গায় (কবিরাজের কাছে) নিয়ে যাই। কিন্তু অবস্থা খুবই খারাপ হতে থাকে। বুক বন্ধ হয়ে আসছিল। তখন কয়েকজনকে নিয়ে আজ সকালে গাংনী উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে কিছুক্ষণ থাকার পর আমার ছেলে মারা যায়। বাবার কাঁধে সন্তানের লাশ যে কত বেদনার, তা কাউকে বলে বোঝানো সম্ভব না।’
স্থানীয় বাসিন্দা সবুজ আহমেদ আক্ষেপ করে বলেন, ‘সাপে কামড়ালে মানুষ কেন যে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে যায়, তা বুঝি না। সাপের অ্যান্টিভেনম হাসপাতালে পাওয়া যায়। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গেলে রোগী অনেকটা সুস্থ হয়ে যায়। আমাদের পাড়ায় আজ একজন মারা গেল। কারণ, হাসপাতালে নিয়ে যেতে অনেক দেরি করে ফেলেছিল।’
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল আজিজ এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘সাপে কাটা রোগীকে আমাদের কাছে সকাল সাড়ে ৭টার সময় আনা হয়। তাঁকে আমাদের কাছে শেষ মুহূর্তে আনা হয়েছিল। তাঁর অবস্থা খুবই খারাপ ছিল।’ তিনি বলেন, রোগীকে অ্যান্টিভেনম দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু এক ঘণ্টা পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
আব্দুল্লাহ আল আজিজ আরও বলেন, ‘আমরা জানতে পারি সাপে কামড় দেওয়ার পর তাঁকে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আসলে মানুষের উচিত যখন কাউকে সাপে কাটবে, তখন অতি দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা। আমাদের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যান্টিভেনম মজুত রয়েছে।’

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ পরাজিত হওয়ার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর দোষারোপ করেন
১৩ ডিসেম্বর ২০২১
মাদারীপুর ১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার ঘটনায় তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। মনোনয়ন পুনর্বহালের দাবিতে আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে শিবচর পৌর এলাকার ৭১ সড়কে অবস্থান নেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা।
১৪ মিনিট আগে
আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে এবারের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। শুনেছি, ইতিমধ্যে টাকাপয়সার লেনদেনও হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। তার ওপর পার্শ্ববর্তী দেশগুলো আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচন করার জন্য চাপ দিচ্ছে।’
২০ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ বুধবার সকালে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে মেঘমুক্ত আকাশে এই পর্বতশৃঙ্গের অপরূপ দৃশ্য দেখা যায়। টানা কয়েক দিনের মেঘলা আবহাওয়ার পর তিন
১ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাট প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ বুধবার সকালে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে মেঘমুক্ত আকাশে এই পর্বতশৃঙ্গের অপরূপ দৃশ্য দেখা যায়। টানা কয়েক দিনের মেঘলা আবহাওয়ার পর তিন দিন ধরে কাঞ্চনজঙ্ঘার এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য ধরা দিচ্ছে।
আজ ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে দিগন্তজোড়া কাঞ্চনজঙ্ঘার সাদা রুপালি চূড়া নতুন দিনের সৌন্দর্যে এক অন্যরকম আবেশ যোগ করেছে। তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে বিনা পাসপোর্টে ভারত বা নেপালে না গিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দা ও দূর-দূরান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরা ভিড় জমাচ্ছেন। অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে এই দৃশ্য উপভোগ করছেন এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করছেন।
ভূগোলবিদদের মতে, কাঞ্চনজঙ্ঘা হিমালয়ের পূর্বাংশে নেপাল ও ভারতের সিকিম রাজ্যের সীমান্তে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৮ হাজার ৫৮৬ মিটার (২৮ হাজার ১৬৯ ফুট), যা এভারেস্ট ও কে-টুর পর বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। তিস্তা ব্যারাজ থেকে এই শৃঙ্গের দূরত্ব তুলনামূলক কম হওয়ায় আকাশ পরিষ্কার থাকলে প্রায়ই ধরা দেয় এর অপরূপ সৌন্দর্য।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাটে কয়েক দিন ধরে দূর আকাশে দেখা মিলছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। বিনা পাসপোর্টে ভারত বা নেপালে না গিয়ে তিস্তা ব্যারাজ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাওয়ায় উচ্ছ্বসিত স্থানীয় বাসিন্দারা।
মেহেদী হাসান শুভ নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘১০ কিলোমিটার দূর থেকে এসে সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেয়েছি, মনে হয় যেন সাদা বরফে মোড়া কোনো স্বপ্নের পাহাড়। এমন দৃশ্য দেখতে পেয়ে আমরা আনন্দিত।’
আরএম রিমন নামের এক প্রকৃতিপ্রেমী মনে করেন, কাঞ্চনজঙ্ঘার এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য তিস্তার তীরের সৌন্দর্যকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। এই দৃশ্যকে কেন্দ্র করে তিস্তা ব্যারাজকে দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ রয়েছে।

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ বুধবার সকালে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে মেঘমুক্ত আকাশে এই পর্বতশৃঙ্গের অপরূপ দৃশ্য দেখা যায়। টানা কয়েক দিনের মেঘলা আবহাওয়ার পর তিন দিন ধরে কাঞ্চনজঙ্ঘার এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য ধরা দিচ্ছে।
আজ ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে দিগন্তজোড়া কাঞ্চনজঙ্ঘার সাদা রুপালি চূড়া নতুন দিনের সৌন্দর্যে এক অন্যরকম আবেশ যোগ করেছে। তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে বিনা পাসপোর্টে ভারত বা নেপালে না গিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দা ও দূর-দূরান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরা ভিড় জমাচ্ছেন। অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে এই দৃশ্য উপভোগ করছেন এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করছেন।
ভূগোলবিদদের মতে, কাঞ্চনজঙ্ঘা হিমালয়ের পূর্বাংশে নেপাল ও ভারতের সিকিম রাজ্যের সীমান্তে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৮ হাজার ৫৮৬ মিটার (২৮ হাজার ১৬৯ ফুট), যা এভারেস্ট ও কে-টুর পর বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। তিস্তা ব্যারাজ থেকে এই শৃঙ্গের দূরত্ব তুলনামূলক কম হওয়ায় আকাশ পরিষ্কার থাকলে প্রায়ই ধরা দেয় এর অপরূপ সৌন্দর্য।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাটে কয়েক দিন ধরে দূর আকাশে দেখা মিলছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। বিনা পাসপোর্টে ভারত বা নেপালে না গিয়ে তিস্তা ব্যারাজ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাওয়ায় উচ্ছ্বসিত স্থানীয় বাসিন্দারা।
মেহেদী হাসান শুভ নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘১০ কিলোমিটার দূর থেকে এসে সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেয়েছি, মনে হয় যেন সাদা বরফে মোড়া কোনো স্বপ্নের পাহাড়। এমন দৃশ্য দেখতে পেয়ে আমরা আনন্দিত।’
আরএম রিমন নামের এক প্রকৃতিপ্রেমী মনে করেন, কাঞ্চনজঙ্ঘার এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য তিস্তার তীরের সৌন্দর্যকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। এই দৃশ্যকে কেন্দ্র করে তিস্তা ব্যারাজকে দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ রয়েছে।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক কবিরাজ পরাজিত হওয়ার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর দোষারোপ করেন
১৩ ডিসেম্বর ২০২১
মাদারীপুর ১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার ঘটনায় তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। মনোনয়ন পুনর্বহালের দাবিতে আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে শিবচর পৌর এলাকার ৭১ সড়কে অবস্থান নেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা।
১৪ মিনিট আগে
আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে এবারের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। শুনেছি, ইতিমধ্যে টাকাপয়সার লেনদেনও হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। তার ওপর পার্শ্ববর্তী দেশগুলো আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচন করার জন্য চাপ দিচ্ছে।’
২০ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিষধর সাপের কামড়ে শামীম হোসেন (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত শামীম হোসেন তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া করমদি গ্রামের মিজানুর রহমান হারানের ছেলে।
৩১ মিনিট আগে