খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাস পরীক্ষায় কিট সংকট দেখা দিয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে মাত্র ৫১টি র্যাপিড অ্যান্টিজেন কিট মজুত রয়েছে। চলতি সপ্তাহে নতুন কিট না আসলে আগামী সপ্তাহে করোনা পরীক্ষা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মিজানুর রহমান জানান, আগে ৬০টি কিট মজুত ছিল, এর মধ্যে কিছু ইতিমধ্যে ব্যবহার করা হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ৪০০ কিটের চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে নতুন কিট এসে পৌঁছাবে। তবে পিসিআর ল্যাব বিকল থাকায় বর্তমানে শুধুমাত্র র্যাপিড অ্যান্টিজেন কিট দিয়েই পরীক্ষা চালানো হচ্ছে।
প্রতিদিন গড়ে ৮-১০ জন রোগী নমুনা পরীক্ষা করতে আসছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে কিট সংকট ও নমুনা পরীক্ষায় আগ্রহ কমে যাওয়ায় এই সংখ্যা আরও কমে যেতে পারে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কোভিড-১৯ ইউনিটের ফোকাল পার্সন ডা. খান আহমেদ ইশতিয়াক বলেন, করোনাভাইরাস রোগীদের জন্য হাসপাতালটিতে ৪০টি শয্যা প্রস্তুত রয়েছে, এর মধ্যে ১০টি আইসিইউ বেড। তবে এখন পর্যন্ত খুলনা অঞ্চলে করোনায় আক্রান্ত কোনো রোগী শনাক্ত হয়নি। যদিও কিছু রোগীর মাঝে উপসর্গ দেখা গেছে, তবে তা নিশ্চিতভাবে করোনা বলা যাচ্ছে না।
তিনি আরও জানান, রোববার ১৫টি এবং সোমবার দুপুর পর্যন্ত ৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। গত ৪৮ ঘণ্টায় মোট ২৪টি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে ৫১টি কিট মজুত রয়েছে। নতুন কিট পেলে আপাতত সংকট থাকবে না বলে আশা করছেন তিনি।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ২০২০ সাল থেকে এ পর্যন্ত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় ১৩ হাজার রোগীকে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজারেরও বেশি রোগী প্রাণ হারিয়েছেন।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাস পরীক্ষায় কিট সংকট দেখা দিয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে মাত্র ৫১টি র্যাপিড অ্যান্টিজেন কিট মজুত রয়েছে। চলতি সপ্তাহে নতুন কিট না আসলে আগামী সপ্তাহে করোনা পরীক্ষা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মিজানুর রহমান জানান, আগে ৬০টি কিট মজুত ছিল, এর মধ্যে কিছু ইতিমধ্যে ব্যবহার করা হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ৪০০ কিটের চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে নতুন কিট এসে পৌঁছাবে। তবে পিসিআর ল্যাব বিকল থাকায় বর্তমানে শুধুমাত্র র্যাপিড অ্যান্টিজেন কিট দিয়েই পরীক্ষা চালানো হচ্ছে।
প্রতিদিন গড়ে ৮-১০ জন রোগী নমুনা পরীক্ষা করতে আসছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে কিট সংকট ও নমুনা পরীক্ষায় আগ্রহ কমে যাওয়ায় এই সংখ্যা আরও কমে যেতে পারে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কোভিড-১৯ ইউনিটের ফোকাল পার্সন ডা. খান আহমেদ ইশতিয়াক বলেন, করোনাভাইরাস রোগীদের জন্য হাসপাতালটিতে ৪০টি শয্যা প্রস্তুত রয়েছে, এর মধ্যে ১০টি আইসিইউ বেড। তবে এখন পর্যন্ত খুলনা অঞ্চলে করোনায় আক্রান্ত কোনো রোগী শনাক্ত হয়নি। যদিও কিছু রোগীর মাঝে উপসর্গ দেখা গেছে, তবে তা নিশ্চিতভাবে করোনা বলা যাচ্ছে না।
তিনি আরও জানান, রোববার ১৫টি এবং সোমবার দুপুর পর্যন্ত ৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। গত ৪৮ ঘণ্টায় মোট ২৪টি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে ৫১টি কিট মজুত রয়েছে। নতুন কিট পেলে আপাতত সংকট থাকবে না বলে আশা করছেন তিনি।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ২০২০ সাল থেকে এ পর্যন্ত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় ১৩ হাজার রোগীকে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজারেরও বেশি রোগী প্রাণ হারিয়েছেন।
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০অপরাধবিষয়ক সাংবাদিকতার কারণে আমাকে মাঝেমধ্যে হতাহতদের বিষয়ে খোঁজ নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। তবে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় এ কাজটি করার অভিজ্ঞতা ছিল ভিন্ন রকম। আহতদের আর্তচিৎকার এবং স্বজন বা আন্দোলনের সহকর্মীদের আহাজারির মধ্যে নিজেকে স্বাভাবিক রেখে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করতে হয়েছে।
২ মিনিট আগেআমি তখন পল্টন এলাকায়। সকাল থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। আগের দিন ৪ আগস্ট রাজধানীসহ দেশজুড়ে সহিংসতায় বহু মানুষের মৃত্যু ঘটে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন শেখ হাসিনার পতনের এক দফায় পরিণত হয়ে উত্তেজনার আগুনে ঘি ঢেলেছিল।
৭ মিনিট আগে৫ আগস্ট সকাল থেকেই ঢাকা শহরজুড়ে যেন বিদ্রোহের আগুন। গুলির শব্দ, রাজপথে পুলিশ-ছাত্র-জনতার পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার দৃশ্য আর কোথাও কোথাও আগুনের লেলিহান শিখা—এ নিয়ে রাজধানী পরিণত হয়েছিল টানটান উত্তেজনা আর কিছুটা আতঙ্কের জনপদে।
১৫ মিনিট আগে