ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার শহরে মিছিল বের করে বিএনপি। একই সময় মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবসের কর্মসূচি দিয়ে পাল্টা মিছিলের আয়োজন করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগ। এ সময় রামদা, লাঠিসোঁটা নিয়ে মহড়া দেয় ছাত্রলীগ–যুবলীগ নেতা–কর্মীরা। এরপর সেখানে থেকে হামলা হয় বিএনপির মিছিলে।
বিএনপির নেতা–কর্মীরা তাড়া খেয়ে প্রথমে মহাসড়ক ছেড়ে যায়। কিন্তু কয়েক মিনিট পরই তাঁরা আবার সংঘবদ্ধ হয়ে পাল্টা প্রতিরোধ করে। শহরে লাঠিসোঁটা নিয়ে মহড়া দেয়।
ঝিনাইদহ শহরে দুপুরের এই ঘটনায় একজন ব্যাংক কর্মকর্তাসহ কমপক্ষে ১২ জন আহত হয়েছেন। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। বর্তমানে পরিবেশ শান্ত রয়েছে।
বিএনপির নেতারা জানান, তাঁরা ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালনে আগেই মিছিল ও সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকেন। এই কর্মসূচির পাল্টা ‘মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস’ পালনে শহরে মিছিলের ডাক দেয় যুবলীগ-ছাত্রলীগ। বিএনপির মিছিলের সময় তাঁরাও মিছিল বের করেন। যুবলীগ-ছাত্রলীগের মিছিলে নেতা–কর্মীদের হাতে ছিল লাঠিসোঁটা, রামদা এবং অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র। বিএনপির মিছিলটি শহরের পৌর অফিসের সামনের রাস্তা পেরোনোর সময় অতর্কিত হামলা চালানো হয়। দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র হাতে নিয়ে তাড়া করলে বিএনপির নেতা–কর্মীরা পিছু হটে। প্রেসক্লাবের দিকে চলে যায়।
বিএনপি নেতা–কর্মীরা আরাও জানান, পরে তাঁরা লাঠিসোঁটা নিয়ে যুবলীগ–ছাত্রলীগকে ধাওয়া করলে তারা পিছু হটে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে বেশ কিছু সময় ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি হয়। শহরের একটি অত্যাধুনিক পোশাকের দোকান ভাঙচুর করা হয়। উভয় পক্ষে আহত হন কমপক্ষে ১২ জন। এর মধ্যে বেলাল আহম্মেদ রনি নামের একজন ব্যাংক কর্মকর্তা রয়েছেন। মিরাজুল ইসলাম (৩২) ও সিদ্দিকুর রহমান (৪৩) নামের দুইজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি এমএ মজিদ বলেন, ‘ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা–কর্মীরা সশস্ত্র অবস্থায় তাঁদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা করেছে। পরে উপায় না পেয়ে বিএনপি নেতা–কর্মীরা হামলা প্রতিহত করে।’
হামলার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আশফাক মাহমুদ জন বলেন, ‘বিএনপির কর্মীরাই আমাদের ওপর হামলা করেছে। আমরা মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস পালন করছিলাম।’ পুলিশের সহযোগিতায় এই হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন যুবলীগের এ নেতা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝিনাইদহ পুলিশের সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার বলেন, ‘পাল্টাপাল্টি মিছিল থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়েছে। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিক উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসায় বড় ধরনের ঘটনা ঘটেনি। এই ঘটনায় আহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। সংঘর্ষের বিষয়ে কোনো পক্ষ অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার শহরে মিছিল বের করে বিএনপি। একই সময় মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবসের কর্মসূচি দিয়ে পাল্টা মিছিলের আয়োজন করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগ। এ সময় রামদা, লাঠিসোঁটা নিয়ে মহড়া দেয় ছাত্রলীগ–যুবলীগ নেতা–কর্মীরা। এরপর সেখানে থেকে হামলা হয় বিএনপির মিছিলে।
বিএনপির নেতা–কর্মীরা তাড়া খেয়ে প্রথমে মহাসড়ক ছেড়ে যায়। কিন্তু কয়েক মিনিট পরই তাঁরা আবার সংঘবদ্ধ হয়ে পাল্টা প্রতিরোধ করে। শহরে লাঠিসোঁটা নিয়ে মহড়া দেয়।
ঝিনাইদহ শহরে দুপুরের এই ঘটনায় একজন ব্যাংক কর্মকর্তাসহ কমপক্ষে ১২ জন আহত হয়েছেন। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। বর্তমানে পরিবেশ শান্ত রয়েছে।
বিএনপির নেতারা জানান, তাঁরা ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালনে আগেই মিছিল ও সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকেন। এই কর্মসূচির পাল্টা ‘মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস’ পালনে শহরে মিছিলের ডাক দেয় যুবলীগ-ছাত্রলীগ। বিএনপির মিছিলের সময় তাঁরাও মিছিল বের করেন। যুবলীগ-ছাত্রলীগের মিছিলে নেতা–কর্মীদের হাতে ছিল লাঠিসোঁটা, রামদা এবং অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র। বিএনপির মিছিলটি শহরের পৌর অফিসের সামনের রাস্তা পেরোনোর সময় অতর্কিত হামলা চালানো হয়। দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র হাতে নিয়ে তাড়া করলে বিএনপির নেতা–কর্মীরা পিছু হটে। প্রেসক্লাবের দিকে চলে যায়।
বিএনপি নেতা–কর্মীরা আরাও জানান, পরে তাঁরা লাঠিসোঁটা নিয়ে যুবলীগ–ছাত্রলীগকে ধাওয়া করলে তারা পিছু হটে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে বেশ কিছু সময় ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি হয়। শহরের একটি অত্যাধুনিক পোশাকের দোকান ভাঙচুর করা হয়। উভয় পক্ষে আহত হন কমপক্ষে ১২ জন। এর মধ্যে বেলাল আহম্মেদ রনি নামের একজন ব্যাংক কর্মকর্তা রয়েছেন। মিরাজুল ইসলাম (৩২) ও সিদ্দিকুর রহমান (৪৩) নামের দুইজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি এমএ মজিদ বলেন, ‘ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা–কর্মীরা সশস্ত্র অবস্থায় তাঁদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা করেছে। পরে উপায় না পেয়ে বিএনপি নেতা–কর্মীরা হামলা প্রতিহত করে।’
হামলার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আশফাক মাহমুদ জন বলেন, ‘বিএনপির কর্মীরাই আমাদের ওপর হামলা করেছে। আমরা মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস পালন করছিলাম।’ পুলিশের সহযোগিতায় এই হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন যুবলীগের এ নেতা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝিনাইদহ পুলিশের সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার বলেন, ‘পাল্টাপাল্টি মিছিল থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়েছে। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিক উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসায় বড় ধরনের ঘটনা ঘটেনি। এই ঘটনায় আহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। সংঘর্ষের বিষয়ে কোনো পক্ষ অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সৈয়দপুরে পার্কের সুইমিংপুলের পানিতে ডুবে মো. আব্দুল্লাহ (১০) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার শহরের কুন্দল এলাকার রংধনু পার্কে এই ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেভবনের ভেতর থাকা চেয়ার, টেবিলসহ কিছু আসবাব বাইরে বের করা গেলেও অন্য কোনো কিছুই উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
১২ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে বাসের ধাক্কায় এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম সিরাজুল ইসলাম শেখ (৪২)। আজ রোববার বেলা দেড়টার দিকে উপজেলার পঞ্চরাস্তা ফ্লাইওভারের ওপর এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগেচাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে যাত্রীবাহী বাস ও অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। আহত শিশুসহ আরও ছয়জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ রোববার উপজেলার বরদিয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে