যশোরের মনিরামপুরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে যুবলীগ নেতা উদয় শংকর বিশ্বাস খুনের ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে নিহতের মা ছবি রানী বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। মামলায় চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।
এজাহার নামীয় চারজন হলেন নিহতের চাচাতো ভাই পবিত্র বিশ্বাস, পাঁচাকড়ি গ্রামের পরিতোষ বিশ্বাস, উত্তম দাস ও সুবাস বিশ্বাস। পুলিশ রাতেই পরিতোষ বিশ্বাস ও উত্তম দাসকে গ্রেপ্তার করেছে।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান আজ মঙ্গলবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত যুবলীগ নেতার আপন চাচাতো ভাই পবিত্র বিশ্বাস ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আগে তিনি স্থানীয় টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সভাপতি ছিলেন। পবিত্র বিশ্বাস দায়িত্বে থাকাকালীন প্রতিষ্ঠানে তিন কর্মচারী নিয়োগের উদ্যোগ নেন। পরে দলীয় বিরোধের কারণে তিনি নিয়োগ সম্পন্ন করতে পারেননি। এরপর পবিত্রকে সরিয়ে ওই বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্বে আসেন যুবলীগ নেতা উদয় শংকর বিশ্বাস। তিনি এসে তিন কর্মচারী নিয়োগের কাজ সম্পন্ন করেন।
এ ছাড়া পবিত্র বিশ্বাস মাছের ঘের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। পাঁচাকড়ি এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে তাঁর দখলে থাকা ঘের উদয় সংকরের সহায়তা না পেয়ে হাতছাড়া হয়ে যায়। রাজনৈতিকভাবেও বিরোধ ছিল উদয় ও পবিত্র বিশ্বাসের। এসব নিয়ে তাঁরা দুজন চাচাতো ভাই হয়েও দুই মেরুতে অবস্থান করছিলেন। সেই বিরোধকে কেন্দ্র করে পবিত্র বিশ্বাস ভাড়াটে খুনি দিয়ে উদয় শংকরকে খুন করিয়েছেন বলে ধারণা পুলিশর।
যুবলীগ নেতা উদয় শংকর খুনের মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নেহালপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হান্নান। তিনি বলেন, যুবলীগ নেতা উদয় শংকর খুনের ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্তের স্বার্থে এখনই সবকিছু বলা যাচ্ছে না। তবে স্কুলের সভাপতি নির্বাচন, ঘের ব্যবসা ও রাজনৈতিক বিরোধের জেরে উদয় শংকর খুন হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, মূল আসামিকে গ্রেপ্তারে কাজ করছে পুলিশ।
হত্যার শিকার যুবলীগ নেতা উদয় শংকর উপজেলার পাঁচাকড়ি গ্রামের রঞ্জিত বিশ্বাসের ছেলে। তিনি নেহালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের সংস্কৃতি বিষয়ের প্রভাষক ছিলেন। এ ছাড়া টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্বেও ছিলেন এই যুবলীগ নেতা।
উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার সকালে টেকেরঘাট বাজার থেকে বাজার করে মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন উদয় শংকর বিশ্বাস। বাড়ির কাছাকাছি পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা তাঁকে পেছন থেকে গুলি করে। তাতে তিনি মোটরসাইকেল থেকে নিচে পড়ে যান। পরে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
যশোরের মনিরামপুরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে যুবলীগ নেতা উদয় শংকর বিশ্বাস খুনের ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে নিহতের মা ছবি রানী বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। মামলায় চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।
এজাহার নামীয় চারজন হলেন নিহতের চাচাতো ভাই পবিত্র বিশ্বাস, পাঁচাকড়ি গ্রামের পরিতোষ বিশ্বাস, উত্তম দাস ও সুবাস বিশ্বাস। পুলিশ রাতেই পরিতোষ বিশ্বাস ও উত্তম দাসকে গ্রেপ্তার করেছে।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান আজ মঙ্গলবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত যুবলীগ নেতার আপন চাচাতো ভাই পবিত্র বিশ্বাস ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আগে তিনি স্থানীয় টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সভাপতি ছিলেন। পবিত্র বিশ্বাস দায়িত্বে থাকাকালীন প্রতিষ্ঠানে তিন কর্মচারী নিয়োগের উদ্যোগ নেন। পরে দলীয় বিরোধের কারণে তিনি নিয়োগ সম্পন্ন করতে পারেননি। এরপর পবিত্রকে সরিয়ে ওই বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্বে আসেন যুবলীগ নেতা উদয় শংকর বিশ্বাস। তিনি এসে তিন কর্মচারী নিয়োগের কাজ সম্পন্ন করেন।
এ ছাড়া পবিত্র বিশ্বাস মাছের ঘের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। পাঁচাকড়ি এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে তাঁর দখলে থাকা ঘের উদয় সংকরের সহায়তা না পেয়ে হাতছাড়া হয়ে যায়। রাজনৈতিকভাবেও বিরোধ ছিল উদয় ও পবিত্র বিশ্বাসের। এসব নিয়ে তাঁরা দুজন চাচাতো ভাই হয়েও দুই মেরুতে অবস্থান করছিলেন। সেই বিরোধকে কেন্দ্র করে পবিত্র বিশ্বাস ভাড়াটে খুনি দিয়ে উদয় শংকরকে খুন করিয়েছেন বলে ধারণা পুলিশর।
যুবলীগ নেতা উদয় শংকর খুনের মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নেহালপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হান্নান। তিনি বলেন, যুবলীগ নেতা উদয় শংকর খুনের ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্তের স্বার্থে এখনই সবকিছু বলা যাচ্ছে না। তবে স্কুলের সভাপতি নির্বাচন, ঘের ব্যবসা ও রাজনৈতিক বিরোধের জেরে উদয় শংকর খুন হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, মূল আসামিকে গ্রেপ্তারে কাজ করছে পুলিশ।
হত্যার শিকার যুবলীগ নেতা উদয় শংকর উপজেলার পাঁচাকড়ি গ্রামের রঞ্জিত বিশ্বাসের ছেলে। তিনি নেহালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের সংস্কৃতি বিষয়ের প্রভাষক ছিলেন। এ ছাড়া টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্বেও ছিলেন এই যুবলীগ নেতা।
উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার সকালে টেকেরঘাট বাজার থেকে বাজার করে মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন উদয় শংকর বিশ্বাস। বাড়ির কাছাকাছি পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা তাঁকে পেছন থেকে গুলি করে। তাতে তিনি মোটরসাইকেল থেকে নিচে পড়ে যান। পরে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নেত্রকোনার বারহাট্টায় ইউনুস নামে তিন বছর বয়সী এক শিশু বাড়ির পাশে গর্তে জমা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগেনোয়াখালী সুবর্ণচরে বাড়ি ফেরার পথে বিকাশ ব্যবসায়ীকে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় তাঁর কাছে থাকা নগদ আড়াই লাখ টাকা ও দুটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
৪৪ মিনিট আগেমুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের আপিল শুনানির দিন পিছিয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ আগামী ৬ মে শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে আওয়ামী লীগ কর্মীদের জামিন করানোর অভিযোগে ভয়ভীতি ও হুমকির মুখে আত্মগোপনে রয়েছেন হাফিজুর রহমান নামে এক ছাত্রদল নেতা।
১ ঘণ্টা আগে