প্রতিনিধি
ডুমুরিয়া (খুলনা) : খুলনার ডুমুরিয়া থানার এসআই রজত ও কনস্টেবল হৃদয়ের বিরুদ্ধে আসামিকে অমানুষিক নির্যাতন ও মারপিট করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই আসামির স্ত্রী সাবিনা বেগম খুলনা জেলা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
লিখিত আবেদনের সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ জুন বিকেলে গাছের জাম পাড়াকে কেন্দ্র করে উপজেলা সদরের আরাজি সাজিয়াড়া গ্রামে রাজু সরদার ও তাঁর প্রতিপক্ষ মুজিবর সরদারের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের লোকজন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। পরে মুজিবর সরদার বাদী হয়ে ডুমুরিয়া থানায় রাজু সরদারসহ অন্যদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে। ওই মামলার জেরে গত ৫ জুন বেলা ১১টায় উপজেলার গুটুদিয়া মোড় থেকে ডুমুরিয়া থানার এসআই রজত ও কনস্টেবল হৃদয় আসামি রাজু সরদারকে আটক করে। আটক করে এসআই রজতের সামনেই কনস্টেবল হৃদয় তাঁর ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালায় বলে লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে রাজুর পরিবার ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ওবাইদুর রহমানকে জানায়। কোনো প্রতিকার না করায় গতকাল বুধবার সকালে সাবিনা বেগম খুলনা জেলা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে অভিযোগকারী সাবিনা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, `কনস্টেবল হৃদয়ের সঙ্গে মুজিবর সরদারের মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক আছে। এ জন্য সে অতি উৎসাহী হয়ে তার ঊর্ধ্বতন অফিসারের সামনে আমার স্বামীকে মারপিট করেছে।' তিনি বলেন, `আমার স্বামীকে পায়ের তলায় পিষ্ট ও শরীরে লাঠি দিয়ে বেদম প্রহার করা হয়েছে। বর্তমানে আমার স্বামী খুবই অসুস্থ।'
এ বিষয়ে কনস্টেবল হৃদয় বলেন, আসামি রাজুর সঙ্গে কোনো ধরনের নির্যাতন বা অমানুষিক আচরণ করা হয়নি। এটা সাজানো ও মিথ্যাচার করা হচ্ছে। এসআই রজত বলেন, আসামি রাজুকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে। কোনো মারপিটের ঘটনা ঘটেনি।
এ বিষয়ে খুলনা জেলা পুলিশ সুপার মো. মাহাবুব হাসান জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ডুমুরিয়া (খুলনা) : খুলনার ডুমুরিয়া থানার এসআই রজত ও কনস্টেবল হৃদয়ের বিরুদ্ধে আসামিকে অমানুষিক নির্যাতন ও মারপিট করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই আসামির স্ত্রী সাবিনা বেগম খুলনা জেলা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
লিখিত আবেদনের সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ জুন বিকেলে গাছের জাম পাড়াকে কেন্দ্র করে উপজেলা সদরের আরাজি সাজিয়াড়া গ্রামে রাজু সরদার ও তাঁর প্রতিপক্ষ মুজিবর সরদারের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের লোকজন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। পরে মুজিবর সরদার বাদী হয়ে ডুমুরিয়া থানায় রাজু সরদারসহ অন্যদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে। ওই মামলার জেরে গত ৫ জুন বেলা ১১টায় উপজেলার গুটুদিয়া মোড় থেকে ডুমুরিয়া থানার এসআই রজত ও কনস্টেবল হৃদয় আসামি রাজু সরদারকে আটক করে। আটক করে এসআই রজতের সামনেই কনস্টেবল হৃদয় তাঁর ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালায় বলে লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে রাজুর পরিবার ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ওবাইদুর রহমানকে জানায়। কোনো প্রতিকার না করায় গতকাল বুধবার সকালে সাবিনা বেগম খুলনা জেলা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে অভিযোগকারী সাবিনা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, `কনস্টেবল হৃদয়ের সঙ্গে মুজিবর সরদারের মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক আছে। এ জন্য সে অতি উৎসাহী হয়ে তার ঊর্ধ্বতন অফিসারের সামনে আমার স্বামীকে মারপিট করেছে।' তিনি বলেন, `আমার স্বামীকে পায়ের তলায় পিষ্ট ও শরীরে লাঠি দিয়ে বেদম প্রহার করা হয়েছে। বর্তমানে আমার স্বামী খুবই অসুস্থ।'
এ বিষয়ে কনস্টেবল হৃদয় বলেন, আসামি রাজুর সঙ্গে কোনো ধরনের নির্যাতন বা অমানুষিক আচরণ করা হয়নি। এটা সাজানো ও মিথ্যাচার করা হচ্ছে। এসআই রজত বলেন, আসামি রাজুকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে। কোনো মারপিটের ঘটনা ঘটেনি।
এ বিষয়ে খুলনা জেলা পুলিশ সুপার মো. মাহাবুব হাসান জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৩ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৩ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৪ ঘণ্টা আগে