বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে এক দফা দাবিতে অসহযোগ কর্মসূচি সফল করতে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর হাসপাতালের ফটকে অবস্থান নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। আজ রোববার সকাল থেকে হাসপাতালের ফটকে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের মাঠে দেখা যায়নি।
আজ বেলা সাড়ে ১০টার দিকে মিছিল নিয়ে জীবননগরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে। প্রায় এক ঘণ্টা মিছিল করে পুনরায় হাসপাতালে ফটকে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
এ সময় সমাবেশে বক্তব্য দেন মেডিকেল শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী হাসানুজ্জামান, শিক্ষার্থী মোকলেছুর রহমান রিমন প্রমুখ।
শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে জীবননগর বাসস্ট্যান্ডে কিছুক্ষণ অবস্থান নিলে সরে যায় পুলিশ। এ সময় তাঁরা স্লোগান দেন ‘আমি কে, তুমি কে রাজাকার রাজাকার’, ‘কে কে বলেছে, স্বৈরাচার স্বৈরাচার,’ ‘বাংলাদেশের জনগণ, নেমে আসুন নেমে পড়ুন’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’ ইত্যাদি।
জীবননগরে আন্দোলনকারীরা বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত অবস্থা নিয়ে থাকলেও সরকারদলীয় কোনো নেতা-কর্মীর অবস্থান দেখা যায়নি। যদিও তাঁরা গতকাল শনিবার রাতে মাঠে নামবে বলে ঘোষণা দেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে এক দফা দাবিতে অসহযোগ কর্মসূচি সফল করতে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর হাসপাতালের ফটকে অবস্থান নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। আজ রোববার সকাল থেকে হাসপাতালের ফটকে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের মাঠে দেখা যায়নি।
আজ বেলা সাড়ে ১০টার দিকে মিছিল নিয়ে জীবননগরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে। প্রায় এক ঘণ্টা মিছিল করে পুনরায় হাসপাতালে ফটকে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
এ সময় সমাবেশে বক্তব্য দেন মেডিকেল শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী হাসানুজ্জামান, শিক্ষার্থী মোকলেছুর রহমান রিমন প্রমুখ।
শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে জীবননগর বাসস্ট্যান্ডে কিছুক্ষণ অবস্থান নিলে সরে যায় পুলিশ। এ সময় তাঁরা স্লোগান দেন ‘আমি কে, তুমি কে রাজাকার রাজাকার’, ‘কে কে বলেছে, স্বৈরাচার স্বৈরাচার,’ ‘বাংলাদেশের জনগণ, নেমে আসুন নেমে পড়ুন’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’ ইত্যাদি।
জীবননগরে আন্দোলনকারীরা বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত অবস্থা নিয়ে থাকলেও সরকারদলীয় কোনো নেতা-কর্মীর অবস্থান দেখা যায়নি। যদিও তাঁরা গতকাল শনিবার রাতে মাঠে নামবে বলে ঘোষণা দেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে