যশোর প্রতিনিধি
যশোর শহরতলির উপশহরে মধ্যরাতে এক বাড়িতে হামলা চালিয়ে যুবদল নেতার মাকে গুলিবিদ্ধ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপশহর বি-ব্লক এলাকার ১১৫ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ ওই নারীর নাম নাসরিন আক্তার (৫০)। গুলিবিদ্ধ নারীর বড় ছেলে উপশহর ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি রুবেল হোসেন (৩৫) এবং ছোট ছেলে একই ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি রুপম হোসেন (৩২)।
গুলিবিদ্ধ নাসরিন আক্তার এবং তাঁর স্বজনেরা জানান, গতকাল মধ্যরাতে নাসিরন আক্তারের বসতবাড়ির সামনে দুর্বৃত্তরা মোটরসাইকেলে আসে। এরপর নাসরিন আক্তারের দুই ছেলেকে হত্যার উদ্দেশ্যে বসতবাড়ির থাই গ্লাসের বাইরে থেকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় বসতবাড়ির জানালার থাই গ্লাস ভেদ করে নাসরিন আক্তারের পেটের ডান পাশে গুলিবিদ্ধ হয়। নাসরিন আক্তারের আত্মীয়স্বজন ও স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
যশোর জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বিদ্যুৎ জানান, গুলিবিদ্ধ নাসরিন আক্তারের বড় ছেলে রুবেল হোসেন উপশহর ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি এবং ছোট ছেলে রুপম হোসেন একই ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি। স্বজনদের ধারণা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে দুর্বৃত্তরা নাসরিন আক্তারের দুই ছেলেকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে এ হামলা চালায়।
যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আরএমও বজলুর রশিদ টুলু জানান, গুলিবিদ্ধ নাসরিন আক্তার আশঙ্কামুক্ত।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘উপশহরে নাসরিন আক্তার গুলিবিদ্ধের ঘটনার ব্যাপারে আমার কাছে এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তবে পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখবে।’
যশোর শহরতলির উপশহরে মধ্যরাতে এক বাড়িতে হামলা চালিয়ে যুবদল নেতার মাকে গুলিবিদ্ধ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপশহর বি-ব্লক এলাকার ১১৫ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ ওই নারীর নাম নাসরিন আক্তার (৫০)। গুলিবিদ্ধ নারীর বড় ছেলে উপশহর ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি রুবেল হোসেন (৩৫) এবং ছোট ছেলে একই ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি রুপম হোসেন (৩২)।
গুলিবিদ্ধ নাসরিন আক্তার এবং তাঁর স্বজনেরা জানান, গতকাল মধ্যরাতে নাসিরন আক্তারের বসতবাড়ির সামনে দুর্বৃত্তরা মোটরসাইকেলে আসে। এরপর নাসরিন আক্তারের দুই ছেলেকে হত্যার উদ্দেশ্যে বসতবাড়ির থাই গ্লাসের বাইরে থেকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় বসতবাড়ির জানালার থাই গ্লাস ভেদ করে নাসরিন আক্তারের পেটের ডান পাশে গুলিবিদ্ধ হয়। নাসরিন আক্তারের আত্মীয়স্বজন ও স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
যশোর জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বিদ্যুৎ জানান, গুলিবিদ্ধ নাসরিন আক্তারের বড় ছেলে রুবেল হোসেন উপশহর ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি এবং ছোট ছেলে রুপম হোসেন একই ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি। স্বজনদের ধারণা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে দুর্বৃত্তরা নাসরিন আক্তারের দুই ছেলেকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে এ হামলা চালায়।
যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আরএমও বজলুর রশিদ টুলু জানান, গুলিবিদ্ধ নাসরিন আক্তার আশঙ্কামুক্ত।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘উপশহরে নাসরিন আক্তার গুলিবিদ্ধের ঘটনার ব্যাপারে আমার কাছে এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তবে পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে