দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে মাছের ঘের দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবদল নেতাসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার রিফায়েতপুর ইউনিয়নের হাসানপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে পাঁচজনকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, হাসানপুর গ্রামে একটি ঘেরে মাছের চাষ ও স্থানীয় ফসলের মাঠ নিয়ন্ত্রণ করে আসছিলেন ওই গ্রামের বাসিন্দা এবং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য জাহাঙ্গীর ও তাঁর লোকজন। এ নিয়ে তাঁদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে একই গ্রামের লোকজনের বিবাদ চলছিল।
গত বুধবার ওই গ্রামের আলাল হোসেন আলা মাছের ঘেরে তাঁর জমি আছে দাবি করে বাঁধ দিতে চাইলে জাহাঙ্গীর মেম্বারের লোকজন বাধা দেয়। পরদিন গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় আসারত আলী জমিতে পানি দিতে গেলে জাহাঙ্গীর মেম্বারের লোকজন তাঁকেও বাধা দেয়। এর জেরে আজ সকালে আসারত ও আলার নেতৃত্বে গ্রামের শতাধিক লোক লাঠি, রড নিয়ে জাহাঙ্গীর মেম্বারের বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় দুই পক্ষের সংঘর্ষে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মজনু, তাঁর ভাই হাবিব, জাহাঙ্গীর মেম্বার, তাঁর বাবা নুরুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেনসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে যুবদল নেতা মজনুর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
খবর পেয়ে দৌলতপুর থানা-পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাহাঙ্গীর মেম্বার বলেন, কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁদের ওপর হামলা করে। এ ঘটনায় তাঁদের পাঁচজন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। আহত পাঁচজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে মাছের ঘের দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবদল নেতাসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার রিফায়েতপুর ইউনিয়নের হাসানপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে পাঁচজনকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, হাসানপুর গ্রামে একটি ঘেরে মাছের চাষ ও স্থানীয় ফসলের মাঠ নিয়ন্ত্রণ করে আসছিলেন ওই গ্রামের বাসিন্দা এবং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য জাহাঙ্গীর ও তাঁর লোকজন। এ নিয়ে তাঁদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে একই গ্রামের লোকজনের বিবাদ চলছিল।
গত বুধবার ওই গ্রামের আলাল হোসেন আলা মাছের ঘেরে তাঁর জমি আছে দাবি করে বাঁধ দিতে চাইলে জাহাঙ্গীর মেম্বারের লোকজন বাধা দেয়। পরদিন গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় আসারত আলী জমিতে পানি দিতে গেলে জাহাঙ্গীর মেম্বারের লোকজন তাঁকেও বাধা দেয়। এর জেরে আজ সকালে আসারত ও আলার নেতৃত্বে গ্রামের শতাধিক লোক লাঠি, রড নিয়ে জাহাঙ্গীর মেম্বারের বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় দুই পক্ষের সংঘর্ষে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মজনু, তাঁর ভাই হাবিব, জাহাঙ্গীর মেম্বার, তাঁর বাবা নুরুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেনসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে যুবদল নেতা মজনুর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
খবর পেয়ে দৌলতপুর থানা-পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাহাঙ্গীর মেম্বার বলেন, কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁদের ওপর হামলা করে। এ ঘটনায় তাঁদের পাঁচজন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। আহত পাঁচজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪১ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪৪ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪৪ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে