খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ছাত্র অর্ণব কুমার হত্যার ঘটনায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া তিনজনের মধ্যে একজন নিহতের বন্ধু গোলাম রাব্বানি। আজ রোববার (২৬ জানুয়ারি) তাঁকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ সকালে সোনাডাঙ্গা থানা-পুলিশ রাব্বানিকে খুলনার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-১-এর আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পাশাপাশি ৯ মার্চ মামলার পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
এদিকে আদালতে হাজিরের জন্য গোলাম রাব্বানিকে আনা হলে তিনি এই প্রতিবেদকের কাছে নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন।
এর আগে, শনিবার (২৫ জানুয়ারি) অর্ণব হত্যার ঘটনায় গোলাম রাব্বানিসহ তিনজনকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। তাৎক্ষণিক তাঁদের পরিচয় জানায়নি তারা। বাকি দুজনকে শর্ত সাপেক্ষে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
সোনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে সন্ত্রাসীরা গুলি চালিয়ে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে অর্ণবকে হত্যা করে। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রাতভর অভিযান চালিয়ে অর্ণবের তিন বন্ধুকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। কিন্তু রাব্বানির কথাবার্তা অসংলগ্ন থাকায় তাঁকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
তিনি জানান, গ্রেপ্তার গোলাম রাব্বানি নিহত অর্ণবের বন্ধু ছিলেন। ওই দিন বিকেলে সেই অর্ণবকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এ ছাড়া মোবাইল ফোনে সর্বশেষ কল লিস্টে গোলাম রাব্বানির নাম ছিল।
প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ
অর্ণব হত্যার প্রতিবাদে খুলনার নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা নগরীর কেডিএ অ্যাভিনিউ সড়কে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন। আজ রোববার বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা তিন দিনের মধ্যে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধের দাবি জানান।
আরও পড়ুন:
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ছাত্র অর্ণব কুমার হত্যার ঘটনায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া তিনজনের মধ্যে একজন নিহতের বন্ধু গোলাম রাব্বানি। আজ রোববার (২৬ জানুয়ারি) তাঁকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ সকালে সোনাডাঙ্গা থানা-পুলিশ রাব্বানিকে খুলনার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-১-এর আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পাশাপাশি ৯ মার্চ মামলার পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
এদিকে আদালতে হাজিরের জন্য গোলাম রাব্বানিকে আনা হলে তিনি এই প্রতিবেদকের কাছে নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন।
এর আগে, শনিবার (২৫ জানুয়ারি) অর্ণব হত্যার ঘটনায় গোলাম রাব্বানিসহ তিনজনকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। তাৎক্ষণিক তাঁদের পরিচয় জানায়নি তারা। বাকি দুজনকে শর্ত সাপেক্ষে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
সোনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে সন্ত্রাসীরা গুলি চালিয়ে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে অর্ণবকে হত্যা করে। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রাতভর অভিযান চালিয়ে অর্ণবের তিন বন্ধুকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। কিন্তু রাব্বানির কথাবার্তা অসংলগ্ন থাকায় তাঁকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
তিনি জানান, গ্রেপ্তার গোলাম রাব্বানি নিহত অর্ণবের বন্ধু ছিলেন। ওই দিন বিকেলে সেই অর্ণবকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এ ছাড়া মোবাইল ফোনে সর্বশেষ কল লিস্টে গোলাম রাব্বানির নাম ছিল।
প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ
অর্ণব হত্যার প্রতিবাদে খুলনার নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা নগরীর কেডিএ অ্যাভিনিউ সড়কে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন। আজ রোববার বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা তিন দিনের মধ্যে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধের দাবি জানান।
আরও পড়ুন:
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে