দিনাজপুর প্রতিনিধি
অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় দিনাজপুর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ৯ শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ৷ আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অফিস আদেশে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর কবির স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়েছে, গত ২৬ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সংঘটিত ঘটনা ও পরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হলের ১০৭ নম্বর রুমে সংঘটিত ঘটনার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে ৯ জন শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল থেকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হলো।
শিক্ষার্থীরা হলেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ আহমেদ, পরিসংখ্যান বিভাগের অনার্স চতুর্থ বর্ষের সৌরভ কুমার কুণ্ডু, কৃষি অনুষদের একই বর্ষের সাকিবুর রহমান সুইন, সাদী মো. মোসাব্বাহ সাদী চিশতি, ম্যানেজমেন্ট বিভাগের তৃতীয় বর্ষের মো. মাস-উদ আব্দুল্লাহ রিদম, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মো. ফাহমিদ-তানজিম ফাহিম, একই বিভাগের চতুর্থ বর্ষের নুহাস আলী অর্ণব, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের আবু হামজা এবং মার্কেটিং বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী মো. তামজিদ হক।
এঁদের মধ্যে সাজ্জাদ আহমেদ ও সৌরভ কুমার কুণ্ডুকে একাডেমিক কার্যক্রম হতে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে এবং সাকিবুর রহমান সুইনকে ছয় মাসের বৃত্তি বাতিল করা হয়েছে।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মো. শামশুজ্জোহা বলেন, ‘ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে অর্জিত সম্প্রীতির বাংলাদেশে আমাদের ক্যাম্পাসে কোনো জুলুম-নিপীড়ন হতে দেওয়া হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ব্যাপারে সর্বদা সজাগ রয়েছে। আগামীতে কেউ কোনো বাড়াবাড়ি করার চেষ্টা করলে তা কঠোর হস্তে দমন করা হবে।’
উল্লেখ, গত ২৬ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স অনুষদের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী শামীম রেজাকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া যায় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী সাজ্জাদসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১০ নভেম্বর ওই ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিত ও শাস্তি প্রদানের সুপারিশের জন্য শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হলের সুপার অধ্যাপক ড. আবু খায়ের মোহা মোক্তাদিরুল বারী চৌধুরীকে সভাপতি ও সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবুল কালামকে সদস্যসচিব করে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় দিনাজপুর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ৯ শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ৷ আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অফিস আদেশে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর কবির স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়েছে, গত ২৬ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সংঘটিত ঘটনা ও পরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হলের ১০৭ নম্বর রুমে সংঘটিত ঘটনার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে ৯ জন শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল থেকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হলো।
শিক্ষার্থীরা হলেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ আহমেদ, পরিসংখ্যান বিভাগের অনার্স চতুর্থ বর্ষের সৌরভ কুমার কুণ্ডু, কৃষি অনুষদের একই বর্ষের সাকিবুর রহমান সুইন, সাদী মো. মোসাব্বাহ সাদী চিশতি, ম্যানেজমেন্ট বিভাগের তৃতীয় বর্ষের মো. মাস-উদ আব্দুল্লাহ রিদম, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মো. ফাহমিদ-তানজিম ফাহিম, একই বিভাগের চতুর্থ বর্ষের নুহাস আলী অর্ণব, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের আবু হামজা এবং মার্কেটিং বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী মো. তামজিদ হক।
এঁদের মধ্যে সাজ্জাদ আহমেদ ও সৌরভ কুমার কুণ্ডুকে একাডেমিক কার্যক্রম হতে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে এবং সাকিবুর রহমান সুইনকে ছয় মাসের বৃত্তি বাতিল করা হয়েছে।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মো. শামশুজ্জোহা বলেন, ‘ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে অর্জিত সম্প্রীতির বাংলাদেশে আমাদের ক্যাম্পাসে কোনো জুলুম-নিপীড়ন হতে দেওয়া হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ব্যাপারে সর্বদা সজাগ রয়েছে। আগামীতে কেউ কোনো বাড়াবাড়ি করার চেষ্টা করলে তা কঠোর হস্তে দমন করা হবে।’
উল্লেখ, গত ২৬ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স অনুষদের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী শামীম রেজাকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া যায় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী সাজ্জাদসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১০ নভেম্বর ওই ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিত ও শাস্তি প্রদানের সুপারিশের জন্য শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হলের সুপার অধ্যাপক ড. আবু খায়ের মোহা মোক্তাদিরুল বারী চৌধুরীকে সভাপতি ও সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবুল কালামকে সদস্যসচিব করে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে