খুলনা প্রতিনিধি
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘আমাদের সংবিধানে ক্ষমতার কোনো ভারসাম্য নেই। সব ক্ষমতা কেবল একজন ব্যক্তির হাতে কেন্দ্রীভূত। যে-ই প্রধানমন্ত্রী হোক, পুরো রাষ্ট্র তাঁর পকেটে। এ রকম ক্ষমতা আছে বলেই তারা আমাদের ওপর ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে পেরেছে।’ তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আর কেউ যদি আমাদের দেশের নাগরিকদের অধিকার কেড়ে নিতে চায়, তার পরিণতি শেখ হাসিনার মতো হবে, দেশ ছেড়ে পালাতে হবে।’
আজ সোমবার বিকেলে খুলনার শিববাড়ী মোড়ে জুলাই পদযাত্রা ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জোনায়েদ সাকি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বিচার শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত শহীদের তালিকাটাই ঠিক হয়নি। শহীদ পরিবার হাহাকার করছে, তাদের দায়িত্ব রাষ্ট্র ঠিকমতো নিতে পারেনি। শহীদদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ঠিকমতো দিতে পারেনি, অথচ ৫ আগস্ট এসে যাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে গণসংহতি আন্দোলনের এই নেতা বলেন, আপনার সরকার এক বছরের মধ্যে শহীদের তালিকা তৈরি করতে পারল না, তাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে এবং পরিবারের দায়িত্ব নিতে পারল না, আহত ব্যক্তিরা এখনো চিকিৎসার জন্য ক্ষোভ ঝাড়ে, তাদের পরিবার কীভাবে চলবে সে দায়িত্ব আপনারা নিতে পারলেন না। কাজের তালিকায় আগে অগ্রাধিকার ঠিক করুন। অভ্যুত্থানের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন, অভ্যুত্থান যা চায়, সেটা দিতে হবে এবং সে কাজই সম্পন্ন করা আপনাদের দায়িত্ব। আজীবন আপনারা ক্ষমতায় থাকবেন না। প্রতিটি শহীদ পরিবার যাতে এ সন্তুষ্টিতে থাকে যে, অন্তত বিচার শুরু হয়েছে। প্রয়োজনে ট্রাইব্যুনালের সংখ্যা বাড়ান।
গণসংহতি আন্দোলন খুলনা জেলার সভাপতি মুনীর চৌধুরী সোহেলের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পরিষদের সদস্য মো. অলিয়ার রহমান শেখ, জেএসডির খুলনা মহানগরের সভাপতি খান লোকমান হাকিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদ খুলনা মহানগরের সভাপতি শেখ আবদুল হালিম, গণসংহতি আন্দোলন অভয়নগর উপজেলার সদস্যসচিব সামস সারফিন সামন, খালিশপুর দৌলতপুর জুট মিল যৌথ কারখানা কমিটির নেতা মনির হোসেন মনি, প্লাটিনাম জুট মিলের শ্রমিকনেতা নূরুল ইসলাম, দৌলতপুর জুট মিল কারখানা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ, হার্ডবোর্ড মিলের শ্রমিকনেতা মো. জহিরুল ইসলাম জব্বার প্রমুখ।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘আমাদের সংবিধানে ক্ষমতার কোনো ভারসাম্য নেই। সব ক্ষমতা কেবল একজন ব্যক্তির হাতে কেন্দ্রীভূত। যে-ই প্রধানমন্ত্রী হোক, পুরো রাষ্ট্র তাঁর পকেটে। এ রকম ক্ষমতা আছে বলেই তারা আমাদের ওপর ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে পেরেছে।’ তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আর কেউ যদি আমাদের দেশের নাগরিকদের অধিকার কেড়ে নিতে চায়, তার পরিণতি শেখ হাসিনার মতো হবে, দেশ ছেড়ে পালাতে হবে।’
আজ সোমবার বিকেলে খুলনার শিববাড়ী মোড়ে জুলাই পদযাত্রা ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জোনায়েদ সাকি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বিচার শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত শহীদের তালিকাটাই ঠিক হয়নি। শহীদ পরিবার হাহাকার করছে, তাদের দায়িত্ব রাষ্ট্র ঠিকমতো নিতে পারেনি। শহীদদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ঠিকমতো দিতে পারেনি, অথচ ৫ আগস্ট এসে যাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে গণসংহতি আন্দোলনের এই নেতা বলেন, আপনার সরকার এক বছরের মধ্যে শহীদের তালিকা তৈরি করতে পারল না, তাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে এবং পরিবারের দায়িত্ব নিতে পারল না, আহত ব্যক্তিরা এখনো চিকিৎসার জন্য ক্ষোভ ঝাড়ে, তাদের পরিবার কীভাবে চলবে সে দায়িত্ব আপনারা নিতে পারলেন না। কাজের তালিকায় আগে অগ্রাধিকার ঠিক করুন। অভ্যুত্থানের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন, অভ্যুত্থান যা চায়, সেটা দিতে হবে এবং সে কাজই সম্পন্ন করা আপনাদের দায়িত্ব। আজীবন আপনারা ক্ষমতায় থাকবেন না। প্রতিটি শহীদ পরিবার যাতে এ সন্তুষ্টিতে থাকে যে, অন্তত বিচার শুরু হয়েছে। প্রয়োজনে ট্রাইব্যুনালের সংখ্যা বাড়ান।
গণসংহতি আন্দোলন খুলনা জেলার সভাপতি মুনীর চৌধুরী সোহেলের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পরিষদের সদস্য মো. অলিয়ার রহমান শেখ, জেএসডির খুলনা মহানগরের সভাপতি খান লোকমান হাকিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদ খুলনা মহানগরের সভাপতি শেখ আবদুল হালিম, গণসংহতি আন্দোলন অভয়নগর উপজেলার সদস্যসচিব সামস সারফিন সামন, খালিশপুর দৌলতপুর জুট মিল যৌথ কারখানা কমিটির নেতা মনির হোসেন মনি, প্লাটিনাম জুট মিলের শ্রমিকনেতা নূরুল ইসলাম, দৌলতপুর জুট মিল কারখানা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ, হার্ডবোর্ড মিলের শ্রমিকনেতা মো. জহিরুল ইসলাম জব্বার প্রমুখ।
আগুনে দগ্ধ রোগীদের শারীরিক আঘাতের সঙ্গে সঙ্গে প্রবল মানসিক ধাক্কাও সইতে হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে মানসিক আঘাতের মাত্রাটা বেশি। রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত শিশুদের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। হঠাৎ বিমান ধসে আগুন ধরে যাওয়া, চোখের সামনে সহপাঠীদের...
৪ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেমেঘনার ভাঙনের কবলে পড়ে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ভোলার মনপুরা উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটনকেন্দ্র দখিনা হাওয়া সৈকতের বেশ কিছু অংশ। ফলে দূরদূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা সেখানে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশের ৩৮ কিলোমিটার এলাকায় বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করছেন। গত ৭ মাসে মহাসড়কের এই অংশে অর্ধশতাধিক দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের প্রাণহানি ও শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগে