Ajker Patrika

গাছির অভাবে রস সংগ্রহ বন্ধ রামগড়ে

রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি 
আপডেট : ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮: ৩৬
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

খাগড়াছড়ির রামগড়ের বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য খেজুরগাছ থাকলেও দেখা দিয়েছে গাছি সংকট। ফলে অধিকাংশ গাছই প্রস্তুত করা যাচ্ছে না। প্রায় বন্ধ হয়ে পড়েছে রস আহরণ। এতে শীতের সেই ঐতিহ্য মিষ্টি খেজুরের রসের স্বাদ আজ ভুলতে বসেছে বর্তমান প্রজন্ম।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কয়েক বছর আগেও রামগড়ের বিভিন্ন এলাকায় খেজুরগাছে রসের হাঁড়ি ঝুলে থাকার দৃশ্য দেখা যেত। অথচ বর্তমানে শীতের এ মৌসুমে খেজুরের রস পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। রসপ্রেমীরা দূর গ্রাম থেকে চড়া দামে রস সংগ্রহ করছেন। তা–ও চাহিদার তুলনায় রস পাওয়া যায় না। মূলত গাছি সংকটের কারণেই এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

গাছিদের পেশা পরিবর্তন, রস চুরিসহ নানা কারণে নতুন করে এ পেশায় কেউ আসছেন না। এ ছাড়া বেশ কিছু কারণে রামগড় থেকে হারিয়ে যাচ্ছে গাছি। আগে প্রতি গ্রামে চার-পাঁচজন করে গাছি ছিল, বর্তমানে কয়েকটি গ্রাম খুঁজেও গাছি পাওয়া যায় না।

রামগড়ের মহামুনি, সোনাইপুল, সদুকার্বারীপাড়া, দারোগাপাড়া, ডেবারপাড়, গর্জনতলী, কালাডেবা, বল্টুরাম, খাগড়াবিল, নোয়াপাড়া ও পাতাছড়া এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রাস্তার দুই পাশ, খেলার মাঠ, এমনকি বাড়ির আশপাশেও অসংখ্য খেজুরগাছ পড়ে রয়েছে। একসময় শীতের আগেই রসের জন্য গাছগুলো প্রস্তুত করা হতো। বেশ কয়েক বছর ধরে অবহেলায় পড়ে আছে এসব গাছ। শীত শুরু হয়ে গেলেও এখনো খেজুরগাছগুলো রস সংগ্রহের উপযোগী করা হয়নি।

মহামুনি এলাকার বাসিন্দা বারেক আলী বলেন, তাঁদের ২৫-৩০টি খেজুরগাছ রয়েছে। আগে এসব গাছ বর্গা দেওয়া হতো। কিন্তু বছর তিনেক ধরে গাছি না থাকায় গাছগুলো রসের জন্য প্রস্তুত করা হয়নি। অবহেলায় পড়ে রয়েছে গাছগুলো।

স্থানীয় শিক্ষক অলি উল্ল্যাহ বলেন, গ্রামের মেঠোপথ বেয়ে খেজুরগাছের দীর্ঘ সারি এখন আর দেখা যায় না। শীতে গাছের নলির সঙ্গে বাঁধা রসের পাত্রে রস পড়ার দৃশ্য একেবারে বিলীন। গত বছর রস কেনার চেষ্টা করেও কোথাও পাওয়া যায়নি। এবার পাশের এলাকা থেকে কেজিপ্রতি ৮০-৯০ টাকা করে রস কিনতে হয়েছে। অথচ একসময় রামগড়েই ১০ থেকে ৩০ টাকা কেজিপ্রতি রস বিক্রি হতো।

আবদুর রাজ্জাক নামের এক গাছি বলেন, গাছ কাটা খুবই কষ্টসাধ্য। অনেক পরিশ্রম করতে হয়। গাছে ওঠা, গাছ চাঁছা এবং গাছে রসের পাত্র বসানোর জন্য অনেকবার ওঠানামা করতে হয়। কিন্তু গাছের মালিকেরা ন্যায্য পারিশ্রমিক দিতে চায় না। তা ছাড়া রস থেকে গুড় উৎপাদনে যে খরচ হয়, তা কৃষকদের উঠছে না। এসব কারণে অনেক গাছি এখন অন্য পেশায় যুক্ত হচ্ছে।

মোস্তফা নামের আরেক গাছি বলেন, ‘খুব কষ্টের কাজ এটি। তরুণেরা কেউ এ পেশায় আসতে চায় না। যার কারণে গাছি সংকট দেখা দিয়েছে।’

মোস্তফা আরও বলেন, বেশির ভাগ সময় রস চুরি হয়ে যায়। পুরো বিকেল কষ্ট করে গাছ চেঁছে পাত্র লাগানোর পর সকালে উঠে দেখা যায় রস চুরি করে নিয়ে খালি পাত্র নিচে ফেলে রাখে। এসব দেখে আর গাছ কাটতে ইচ্ছে হয় না।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রাশেদ চৌধুরী বলেন, প্রশিক্ষিত গাছি একেবারে নেই। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কে জানানো হলেও কোনো কর্মসূচি নেওয়া হয়নি। তা ছাড়া কষ্টের তুলনায় লাভ কম থাকায় এ পেশায় নতুন প্রজন্মের কেউ এগিয়ে আসছে না। আগের যারা এ পেশায় জড়িত ছিল কষ্টকর হওয়ায় বয়সের কারণে তারাও এ পেশা ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নওগাঁয় ১৩০ বস্তা ডিএপি ও ৩০ বস্তা টিএসপি সার জব্দ

­­­নওগাঁ প্রতিনিধি
জব্দ করা সার। ছবি: আজকের পত্রিকা
জব্দ করা সার। ছবি: আজকের পত্রিকা

নওগাঁর ধামইরহাটে ১৩০ বস্তা ডিএপি ও ৩০ বস্তা টিএসপি সার জব্দ করেছে স্থানীয় জনতা। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার পূর্ব বাজার এলাকার সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে সারবোঝাই একটি ট্রাক আটকে দেয় জনতা। পরে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় সারের বস্তাগুলো থানায় হস্তান্তর করা হয়।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিএডিসি ডিলার মেসার্স সরকার ট্রেডার্সের মালিক লিপি রানী সরকার নওগাঁ বিএডিসি গুদাম থেকে বিকেলে সারগুলো নিয়ে রাতে ধামইরহাট এলাকায় যান। এলাকাবাসী ট্রাকটি থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তবে সারগুলোর বৈধ গন্তব্য ও বিতরণপত্র দেখাতে না পারায় জনতার সন্দেহ হয়। পরে বিষয়টি তারা পুলিশ ও কৃষি বিভাগকে জানায়। ধামইরহাট থানা-পুলিশ ও উপজেলা কৃষি বিভাগ ঘটনাস্থলে গিয়ে সার, ট্রাক ও চালককে থানায় নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে ধামইরহাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ তৌফিক আল জুবায়ের বলেন, সারগুলো থানায় জমা দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ডিলারের লাইসেন্স বাতিলসহ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, ঘটনার বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সড়কের ওপর রাখা ধানে দুর্ঘটনা, কুলাউড়ায় দুই চাচাতো ভাই নিহত

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর ইউনিয়নের তেলিবিল (তালতলা) গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মোটরসাইকেলে করে বটতলা বাজারে যাচ্ছিলেন গিয়াস ও জালাল। তালতলা এলাকায় সড়কের ওপর জমি থেকে কাটা ধানের গাদা রাখা ছিল। এতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থেকে আসা একটি ব্যাটারিচালিত টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুই ভাই গুরুতর আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. লোকমান আহমদ বলেন, একই পরিবারের দুই সদস্যের মৃত্যুতে গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মোল্যা বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

স্থানীয় সচেতন নাগরিকেরা জানান, আমন মৌসুমে ধান কাটার সময় বিভিন্ন সড়কে ধান ও খড় রাখা সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। কুয়াশায় খড় পিচ্ছিল হয়ে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বাড়ে। এ বিষয়ে প্রশাসন বা স্থানীয়ভাবে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় অনেকেই প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নরসিংদীতে সংঘাত বন্ধে বিশেষ কম্বিং অপারেশন চালানো হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নরসিংদী প্রতিনিধি
আজ সকালে নরসিংদী পুলিশ লাইনস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ সকালে নরসিংদী পুলিশ লাইনস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। ছবি: আজকের পত্রিকা

নরসিংদীর চরাঞ্চলে চলমান সংঘাত, দখলবাজি ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বন্ধে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশেষ কম্বিং অপারেশন চালানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে নরসিংদী পুলিশ লাইনস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এই তথ্য জানান।

পরিদর্শনকালে তিনি পুলিশ লাইনসে বৃক্ষরোপণ করেন এবং হাসপাতাল, রেশন স্টোর, রান্নাঘর, খাবারের মান, পুকুর, প্রশিক্ষণের মাঠসহ বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে দেখেন। সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। এ সময় নরসিংদীর পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

রায়পুরার চরাঞ্চলে দীর্ঘদিনের সংঘাত মানুষের স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকার চরাঞ্চলকে সন্ত্রাসমুক্ত করে স্বাভাবিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে সমন্বিত অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, ঘোষিত বিশেষ কম্বিং অপারেশন বাস্তবায়িত হলে বহুদিনের সশস্ত্র সংঘাত, গোলাগুলি ও সন্ত্রাসী তৎপরতার অবসান ঘটবে এবং নরসিংদীর চরাঞ্চলে শান্তি ফিরে আসবে।

পরে দুপুর ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেলা কারাগার পরিদর্শন করেন। বেলা ২টায় তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অংশ নেন, যেখানে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন, সার-বীজ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মাদকসেবী ও বখাটের উৎপাতে অতিষ্ঠ শহরবাসী, প্রতিকার চাইলেন পুলিশ সুপারের কাছে

নেত্রকোনা প্রতিনিধি
মোহনগঞ্জ থানা। ছবি: আজকের পত্রিকা
মোহনগঞ্জ থানা। ছবি: আজকের পত্রিকা

মাদকে ছেয়ে গেছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহর। দিনরাত চলে মাদকসেবী ও বখাটেদের উৎপাত। এতে অতিষ্ঠ শহরবাসী। এ ছাড়া শহরের একাধিক স্থানে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এসব স্থানে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় এসব অসামাজিক কার্যকলাপ দীর্ঘদিন ধরে চললেও স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এসব বন্ধে শহরের বাসিন্দারা অতিষ্ঠ হয়ে এবার পুলিশ সুপারের দ্বারস্থ হয়েছেন।

শহরের ৮০ জন বাসিন্দা স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র গত রোববার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। এর অনুলিপি জেলা প্রশাসক, সংশ্লিষ্ট থানার ওসি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরেও পাঠানো হয়েছে।

আজ বুধবার জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) হাফিজুল ইসলাম বলেন, এসব ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ মিলে যৌথ অভিযান পরিচালনা করলে আশানুরূপ ফল আসবে। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য থানা-পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, পৌর শহরে মাদকসেবীর সংখ্যা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। মাদকের টাকা জোগাড় করতে তরুণেরা অপরাধে জড়াচ্ছেন। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও মাদকে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

মোহনগঞ্জ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুজ্জামান বলেন, দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমেনা খাতুন বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলব। যৌথভাবে এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

জেলা প্রশাসক মো. সাইফুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট ইউএনওর সঙ্গে কথা বলেছি। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত