জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে উভয় দলের অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছে। এ সময় আওয়ামী লীগের বিক্ষুব্ধ কর্মীরা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে হামলা করে এবং ভাঙচুর চালায়।
আজ মঙ্গলবার বিএনপির পদযাত্রা এবং আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ চলাকালে জেলা শহরের রেলগেট এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৫ রাউন্ড শটগানের গুলি চালায়। পরিস্থিতি যাতে ঘোলাটে না হয় সে জন্য পুরো জেলা শহরে পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিকেলে জয়পুরহাট কেন্দ্রীয় মসজিদসংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের আয়োজন করে জেলা আওয়ামী লীগ। সেখান থেকে বিকেলে জেলা শহরে শান্তি মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর বিকেল পৌনে ৫টার দিকে দলীয় কার্যালয়ে ফিরে আসছিল মিছিলটি। একই সময় শহরের নতুনহাট থেকে জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা পদযাত্রা করতে করতে তাঁদের দলীয় কার্যালয়ের দিকে ফিরে আসতে থাকেন। সে সময় তাঁরা সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে থাকলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রেলগেট এলাকায় বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন এবং বিএনপির ওপর চড়াও হন। এতে উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে উভয় দলের ছুড়ে মারা ইট-পাটকেলে পথচারীসহ বিএনপি ও আওয়ামী লীগের অন্তত ২৫ জন আহত হন। এরই এক পর্যায়ে আওয়ামী লীগের বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা বিএনপির জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শটগানের ৫ রাউন্ড গুলি ছুড়লে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এর পরপরই পুরো শহরে পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট। এ সময় বক্তব্য দেন জয়পুরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য সামছুল আলম দুদু, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন মণ্ডল প্রমুখ।
এ সময় আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ শোভাযাত্রায় বিএনপির মিছিল থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। এরূপ পরিস্থিতি পুনরায় ঘটালে আওয়ামী লীগ আর বসে থাকবে না। বরং তাঁদের সঠিক জবাব দেওয়া হবে।’
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলজার হোসেন জানান, জেলা বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে পদযাত্রা শেষ করে। এরপর দলীয় কার্যালয়ের সামনে তাদের সমাবেশ চলছিল। এ সময় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করলে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এতে তাঁদের অন্তত ২০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। শুধু তাই নয়, পরে পুলিশি পাহারায় তাঁরা জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর করেন।
এ বিষয়ে জয়পুরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জয়পুরহাটে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। তবে এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।’
জয়পুরহাটে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে উভয় দলের অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছে। এ সময় আওয়ামী লীগের বিক্ষুব্ধ কর্মীরা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে হামলা করে এবং ভাঙচুর চালায়।
আজ মঙ্গলবার বিএনপির পদযাত্রা এবং আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ চলাকালে জেলা শহরের রেলগেট এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৫ রাউন্ড শটগানের গুলি চালায়। পরিস্থিতি যাতে ঘোলাটে না হয় সে জন্য পুরো জেলা শহরে পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিকেলে জয়পুরহাট কেন্দ্রীয় মসজিদসংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের আয়োজন করে জেলা আওয়ামী লীগ। সেখান থেকে বিকেলে জেলা শহরে শান্তি মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর বিকেল পৌনে ৫টার দিকে দলীয় কার্যালয়ে ফিরে আসছিল মিছিলটি। একই সময় শহরের নতুনহাট থেকে জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা পদযাত্রা করতে করতে তাঁদের দলীয় কার্যালয়ের দিকে ফিরে আসতে থাকেন। সে সময় তাঁরা সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে থাকলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রেলগেট এলাকায় বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন এবং বিএনপির ওপর চড়াও হন। এতে উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে উভয় দলের ছুড়ে মারা ইট-পাটকেলে পথচারীসহ বিএনপি ও আওয়ামী লীগের অন্তত ২৫ জন আহত হন। এরই এক পর্যায়ে আওয়ামী লীগের বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা বিএনপির জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শটগানের ৫ রাউন্ড গুলি ছুড়লে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এর পরপরই পুরো শহরে পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট। এ সময় বক্তব্য দেন জয়পুরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য সামছুল আলম দুদু, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন মণ্ডল প্রমুখ।
এ সময় আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ শোভাযাত্রায় বিএনপির মিছিল থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। এরূপ পরিস্থিতি পুনরায় ঘটালে আওয়ামী লীগ আর বসে থাকবে না। বরং তাঁদের সঠিক জবাব দেওয়া হবে।’
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলজার হোসেন জানান, জেলা বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে পদযাত্রা শেষ করে। এরপর দলীয় কার্যালয়ের সামনে তাদের সমাবেশ চলছিল। এ সময় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করলে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এতে তাঁদের অন্তত ২০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। শুধু তাই নয়, পরে পুলিশি পাহারায় তাঁরা জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর করেন।
এ বিষয়ে জয়পুরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জয়পুরহাটে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। তবে এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।’
জনতা ব্যাংক থেকে ঋণের নামে ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান ও জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ ২৬ জনের নামে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১৬ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের কমলনগরে অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক নারী সদস্য জাহানারা বেগমের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছেন এলাকাবাসী।
৩২ মিনিট আগে১৯৬৯ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হওয়া অধ্যাপক শামসুজ্জোহার কবর জিয়ারত করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা। আজ সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থিত শহীদ
১ ঘণ্টা আগেমামলার সূত্রে জানা গেছে, জুলাই আন্দোলনের সময় গত বছরের ২০ জুলাই দুর্জয় মধ্যবাড্ডার ইউলুপ এলাকায় আন্দোলনে অংশ নেন। এ সময় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা, গুলিবর্ষণ করা হয়। গুলিবিদ্ধ হয়ে দুর্জয়ের দুই চোখ অন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া তিনি মাথায় গুরুতর আঘাত পান।
১ ঘণ্টা আগে